সহরসা (বিহার), 17 সেপ্টেম্বর: চলন্ত গাড়ির মধ্যে তুলে নিয়ে গিয়ে নাবালিকাকে গণধর্ষণের অভিযোগ ৷ নাবালিকা চিৎকার করলে গাড়ির ভিতরে চলা গানের আওয়াজ বাড়িয়ে দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ ৷ ঘটনাটি ঘটেছে বিহারের সহরসায় ৷ নির্যাতিতার বয়ানের ভিত্তিতে ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ৷
পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনাটি গত 14 সেপ্টেম্বর ঘটে ৷ সেদিন, ছাগল চড়িয়ে বাড়ি ফিরছিল নির্যাতিতা ৷ সেই সময়, গাড়ি নিয়ে দুই যুবক তার সামনে এসে দাঁড়ায় ৷ তাকে গাড়িতে উঠতে বললে নাবালিকা তা মানতে চাইনি ৷ এরপর তাকে জোর করে ভয় দেখিয়ে গাড়িতে তোলে অভিযুক্ত দুই যুবক ৷ এমনকী, বাঁচার জন্য নাবালিকা চিৎকার করলে গাড়িতে গানের আওয়াজ বাড়িয়ে দেয় অভিযুক্তরা ৷ তাকে চুপ করে থাকার জন্য হুমকিও দেওয়া হয় ৷
ঘটনার পর নাবালিকাকে গাড়ি থেকে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যায় অভিযুক্তরা ৷ নির্যাতিতার বয়ানের ভিত্তিতে, গাড়িতে 3 জন ছিল ৷ একজন গাড়ি চালাচ্ছিলেন ৷ বাকি দু'জন পিছনের সিটে তার সঙ্গে বসে ছিলেন ৷ তাকে গুলি করারও হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেছে নির্যাতিতা ৷ এরপর কোনও রকমে বাড়ি ফেরে সে ৷ পরিবারের সদস্যরা কী হয়েছে জানতে চাইলেও প্রথমে ভয়ে কিছু বলেনি নাবালিকা ৷ অবশেষে সোমবার পরিবারের চাপে সব কথা বলে 14 বছরের ওই নির্যাতিতা ৷
दिनांक-16/09/24 को थानाध्यक्ष सदर को एक नाबालिक लड़की के साथ सामूहिक दुष्कर्म होने की सूचना प्राप्त हुई ।
— Saharsa Police (@SaharsaPolice) September 17, 2024
पीड़िता द्वारा इस घटना के संबंध में आवेदन दिया गया जिसके आधार पर सदर में प्राथमिकी दर्ज की गई है तथा एक व्यक्ति को हिरासत में लेकर पूछताछ की जा रही है। पीड़िता का मेडिकल
এরপর তাকে নিয়ে সহরসা সদর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে নাবালিকার পরিবার ৷ চিকিৎসার জন্য সদর হাসপাতালে পাঠানো হয় নির্যাতিতাকে ৷ তারপর ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয় ৷ ঘটনা প্রসঙ্গে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি সুবোধ কুমার জানান, নির্যাতিতার বয়ানের ভিত্তিতে একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে ৷ ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে ৷ খুব শীঘ্রই দোষীদের গ্রেফতার করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি ৷