ETV Bharat / bharat

জগন্নাথের রত্ন ভাণ্ডার পাহারা দিচ্ছে সাপ ! ভিতরে ঢুকে হতবাক কমিটির সদস্যরা - Jagannath Temple Ratna Bhandar

author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Jul 18, 2024, 9:53 PM IST

Updated : Jul 18, 2024, 10:24 PM IST

Jagannath Temple Ratna Bhandar: জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডারের ভিতরে ঢুকলেন কমিটির সদস্যরা ৷ ভিতরে ঢুকে কী দেখলেন তাঁরা ? একের পর এক বিস্ফোরক দাবি করলেন কমিটির চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি রথ ৷

Jagannath Temple Ratna Bhanda
জগন্নাথের রত্ন ভাণ্ডার পাহারা দিচ্ছে সাপ ! (ইটিভি ভারত)

পুরী, 18 জুলাই: দ্বিতীয় দফায় ফের খোলা হল শ্রীজগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডার ৷ আর সেই রত্ন ভাণ্ডার খোলার পর বিস্ফোরক দাবি করেছেন পরিদর্শন কমিটির চেয়ারম্যান প্রাক্তন বিচারপতি বিশ্বনাথ রথ ৷ রত্ন ভাণ্ডার সাপ পাহারা দিচ্ছে বলে যে মিথ প্রচলিত ছিল তা নিয়েও মুখ খুলেছেন তিনি ৷ তাঁর দাবি, এমন কোনও কিছুুই তাঁদের চোখে পড়েনি। বৃহস্পতিবার রত্ন ভাণ্ডারের ভিতরে ঢোকেন উচ্চপর্যায়ের কমিটির সদস্যরা ৷
পরে কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি রথ বলেন, "আমরা সকাল ন'টা 51 মিনিটে বাইরের ভাণ্ডারের তালা খুলেছিলাম। তারপর ভিতরের ভাণ্ডারের তালা খোলা হয় ৷ আলমারি খোলার চেষ্টা করা হয়েছিল কিন্তু প্রথমে সেগুলো খোলা সম্ভব হয়নি ৷ পরে ভাঙতে হয় ৷ আলমারির জিনিসগুলো একে একে বের করে অস্থায়ী রত্ন ভাণ্ডারে রাখা হয়েছে।" এদিন অভ্যন্তরীণ রত্ন ভাণ্ডার থেকে রত্ন স্থানান্তরের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে প্রায় সাড়ে সাত ঘণ্টা পর 11 সদস্যের কমিটি মন্দির থেকে বেরিয়ে আসে ৷

মন্দির থেকে বেরিয়ে আসার পর মন্দির পরিচলন কমিটির প্রধান প্রশাসক বলেন, "ভগবান শ্রীজগন্নাথের কৃপায় সবটা সফলভাবে শেষ হয়েছে। ভিতর থেকে সমস্ত রত্ন অস্থায়ী জায়গায় স্থানান্তরিত করা হয়েছে।" এরপরই সাপ নিয়ে বিস্ফোরক দাবি করেছেন বিচারপতি রথ ৷ তিনি বলেন, "সাপের বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা ৷" তাঁর কথায়, "রত্ন ভাণ্ডার থেকে সাপ বের হওয়া সম্পূর্ণ গুজব। আমরা সেখানে কোনও সাপ বা কীটপতঙ্গ দেখতে পাইনি ৷" স্নেক হেল্পলাইনের সদস্য শুভেন্দু মল্লিকও জানান, কোনও সাপ বের হয়নি।

রত্ন ভাণ্ডার কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি বশনাথ রথের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনটি সিন্ধুক ও চারটি আলমারিতে গয়না ছিল। ভিতরের কোষাগারে মোট সাতটি চেস্ট ও আলমারি ছিল। তার মধ্যে তিনটি কাঠের আলমারি, এবং একটি স্টিলের আলমারি ছিল। দুটি কাঠের বাক্স এবং একটি লোহার বাক্স ছিল। অভ্যন্তরীণ গুপ্তধন নিয়েও তথ্য দিয়েছেন বিচারপতি রথ। গুপ্তধন একটি হাস্যকর জিনিস বলে দাবি করেছেন তিনি ৷ তাঁর দাবি রত্ন ভাণ্ডারের ভিতরে কোনও গুপ্তধন বা গুপ্ত রত্ন নেই।

পুরী, 18 জুলাই: দ্বিতীয় দফায় ফের খোলা হল শ্রীজগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডার ৷ আর সেই রত্ন ভাণ্ডার খোলার পর বিস্ফোরক দাবি করেছেন পরিদর্শন কমিটির চেয়ারম্যান প্রাক্তন বিচারপতি বিশ্বনাথ রথ ৷ রত্ন ভাণ্ডার সাপ পাহারা দিচ্ছে বলে যে মিথ প্রচলিত ছিল তা নিয়েও মুখ খুলেছেন তিনি ৷ তাঁর দাবি, এমন কোনও কিছুুই তাঁদের চোখে পড়েনি। বৃহস্পতিবার রত্ন ভাণ্ডারের ভিতরে ঢোকেন উচ্চপর্যায়ের কমিটির সদস্যরা ৷
পরে কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি রথ বলেন, "আমরা সকাল ন'টা 51 মিনিটে বাইরের ভাণ্ডারের তালা খুলেছিলাম। তারপর ভিতরের ভাণ্ডারের তালা খোলা হয় ৷ আলমারি খোলার চেষ্টা করা হয়েছিল কিন্তু প্রথমে সেগুলো খোলা সম্ভব হয়নি ৷ পরে ভাঙতে হয় ৷ আলমারির জিনিসগুলো একে একে বের করে অস্থায়ী রত্ন ভাণ্ডারে রাখা হয়েছে।" এদিন অভ্যন্তরীণ রত্ন ভাণ্ডার থেকে রত্ন স্থানান্তরের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে প্রায় সাড়ে সাত ঘণ্টা পর 11 সদস্যের কমিটি মন্দির থেকে বেরিয়ে আসে ৷

মন্দির থেকে বেরিয়ে আসার পর মন্দির পরিচলন কমিটির প্রধান প্রশাসক বলেন, "ভগবান শ্রীজগন্নাথের কৃপায় সবটা সফলভাবে শেষ হয়েছে। ভিতর থেকে সমস্ত রত্ন অস্থায়ী জায়গায় স্থানান্তরিত করা হয়েছে।" এরপরই সাপ নিয়ে বিস্ফোরক দাবি করেছেন বিচারপতি রথ ৷ তিনি বলেন, "সাপের বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা ৷" তাঁর কথায়, "রত্ন ভাণ্ডার থেকে সাপ বের হওয়া সম্পূর্ণ গুজব। আমরা সেখানে কোনও সাপ বা কীটপতঙ্গ দেখতে পাইনি ৷" স্নেক হেল্পলাইনের সদস্য শুভেন্দু মল্লিকও জানান, কোনও সাপ বের হয়নি।

রত্ন ভাণ্ডার কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি বশনাথ রথের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনটি সিন্ধুক ও চারটি আলমারিতে গয়না ছিল। ভিতরের কোষাগারে মোট সাতটি চেস্ট ও আলমারি ছিল। তার মধ্যে তিনটি কাঠের আলমারি, এবং একটি স্টিলের আলমারি ছিল। দুটি কাঠের বাক্স এবং একটি লোহার বাক্স ছিল। অভ্যন্তরীণ গুপ্তধন নিয়েও তথ্য দিয়েছেন বিচারপতি রথ। গুপ্তধন একটি হাস্যকর জিনিস বলে দাবি করেছেন তিনি ৷ তাঁর দাবি রত্ন ভাণ্ডারের ভিতরে কোনও গুপ্তধন বা গুপ্ত রত্ন নেই।

Last Updated : Jul 18, 2024, 10:24 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.