ETV Bharat / sukhibhava

শিম্পাঞ্জির মল কীভাবে কোভিড-19 প্রতিরোধে সক্ষম?

author img

By

Published : Apr 7, 2021, 12:07 PM IST

শিম্পাঞ্জির মলের মধ্যে থাকা একধরণের অ্যাডিনোভাইরাস দিয়ে, যা জিনগতভাবে বদলে যাওয়ার ফলে মানুষের মধ্যে বাড়তে পারে না । এমনটাই বলছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ৷

প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-19 ভ্যাকসিন, যার একটি ভার্সন ভারতেও ব্যবহার হচ্ছে, তা তৈরি হয় শিম্পাঞ্জির মলের মধ্যে থাকা একধরণের অ্যাডিনোভাইরাস দিয়ে, যা জিনগতভাবে বদলে যাওয়ার ফলে মানুষের মধ্যে বাড়তে পারে না ।

এখন যা কোভিড-19 ভ্যাকসিন অ্যাস্ট্রাজেনেকা বলে পরিচিত, তাকেই আকে এজেডি 122 বলে ডাকা হত।

এজেডি 122 এর সহ আবিষ্কারক হল অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং তার সহযোগী সংস্থা ভ্যাক্সিটেক । এর ভিত্তি হল নিজের প্রতিকৃতি তৈরি করতে না পারা একটি শিম্পাঞ্জি ভাইরাল ভেক্টর । এটি তৈরি হয়েছে সাধারণ সর্দিকাশির অ্যাডিনোভাইরাস দিয়ে, যা শিম্পাঞ্জিদের মধ্যে সংক্রমণ ছড়ায় এবং যার মধ্যে সার্স-কোভ টু'র মতো জেনেটিক উপাদান রয়েছে ।

ভ্যাকসিন দেওয়ার পর সারফেস স্পাইক প্রোটিন তৈরি হয়, যাতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সজীব হয়ে সার্স কোভ টু ভাইরাসকে আক্রমণ করে ।

ছ’টি মহাদেশের সত্তরটিরও বেশি দেশে এই ভ্যাকসিনকে শর্তসাপেক্ষে বিপনন এবং আপৎকালীন পরিস্থিতিতে ব্যবহারের ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে ।

বিশ্বের সবথেকে বেশি পরিমাণে ভ্যাকসিন নির্মাণকারী সংস্থা সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের একটি ভার্সন তৈরি করছে, যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘কোভিশিল্ড’।

আরও পড়ুন : কৈশোরে অতিরিক্ত চিনিযুক্ত ডায়েট পরবর্তীকালে স্মৃতিশক্তিতে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে

নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকায় ভারতও তার টিকাকরণ প্রক্রিয়ায় আরও গতি আনছে । গত চব্বিশ ঘণ্টায় দেশে 1,03,558 টি নতুন করোনা সংক্রমণের কেস নথিবদ্ধ হয়েছে, যা গতবছর মহামারি শুরু হওয়ার পর থেকে সর্বাধিক । সবমিলিয়ে সোমবার আক্রান্তের সংখ্যা ছিল 1,258,90,67 জন ।

সোমবার 478 জনের মৃত্যুর পর মোট মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে 1,65,101 এ ।

আরও পড়ুন : প্রযুক্তি কীভাবে কোভিডের সময় রোগীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে সাহায্য করে ?

কোভিশিল্ড এবং ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিনের অনুমোদন মেলার পর, 16 জানুয়ারি থেকে এখনও পর্যন্ত 7.91 কোটি করোনা ভ্যাকসিনের ডোজ দেওয়া হয়েছে ।

16 জানুয়ারি স্বাস্থ্যকর্মীদের ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হয়, তারপর 2 ফেব্রুয়ারি সামনের সারির কোভিড-যোদ্ধাদের ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হয় । 1 মার্চ থেকে 60 বছরের উপরের ব্যক্তি এবং 45-59 বছরের মধ্যে কোমর্বিডিটি থাকা মানুষদের ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হয় ।

এরপর 1 এপ্রিল থেকে 45 বছরের ওপরে সবার জন্য কোভিড ভ্যাকসিনে ছাড়পত্র দেওয়া হয় ।

অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-19 ভ্যাকসিন, যার একটি ভার্সন ভারতেও ব্যবহার হচ্ছে, তা তৈরি হয় শিম্পাঞ্জির মলের মধ্যে থাকা একধরণের অ্যাডিনোভাইরাস দিয়ে, যা জিনগতভাবে বদলে যাওয়ার ফলে মানুষের মধ্যে বাড়তে পারে না ।

এখন যা কোভিড-19 ভ্যাকসিন অ্যাস্ট্রাজেনেকা বলে পরিচিত, তাকেই আকে এজেডি 122 বলে ডাকা হত।

এজেডি 122 এর সহ আবিষ্কারক হল অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং তার সহযোগী সংস্থা ভ্যাক্সিটেক । এর ভিত্তি হল নিজের প্রতিকৃতি তৈরি করতে না পারা একটি শিম্পাঞ্জি ভাইরাল ভেক্টর । এটি তৈরি হয়েছে সাধারণ সর্দিকাশির অ্যাডিনোভাইরাস দিয়ে, যা শিম্পাঞ্জিদের মধ্যে সংক্রমণ ছড়ায় এবং যার মধ্যে সার্স-কোভ টু'র মতো জেনেটিক উপাদান রয়েছে ।

ভ্যাকসিন দেওয়ার পর সারফেস স্পাইক প্রোটিন তৈরি হয়, যাতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সজীব হয়ে সার্স কোভ টু ভাইরাসকে আক্রমণ করে ।

ছ’টি মহাদেশের সত্তরটিরও বেশি দেশে এই ভ্যাকসিনকে শর্তসাপেক্ষে বিপনন এবং আপৎকালীন পরিস্থিতিতে ব্যবহারের ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে ।

বিশ্বের সবথেকে বেশি পরিমাণে ভ্যাকসিন নির্মাণকারী সংস্থা সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের একটি ভার্সন তৈরি করছে, যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘কোভিশিল্ড’।

আরও পড়ুন : কৈশোরে অতিরিক্ত চিনিযুক্ত ডায়েট পরবর্তীকালে স্মৃতিশক্তিতে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে

নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকায় ভারতও তার টিকাকরণ প্রক্রিয়ায় আরও গতি আনছে । গত চব্বিশ ঘণ্টায় দেশে 1,03,558 টি নতুন করোনা সংক্রমণের কেস নথিবদ্ধ হয়েছে, যা গতবছর মহামারি শুরু হওয়ার পর থেকে সর্বাধিক । সবমিলিয়ে সোমবার আক্রান্তের সংখ্যা ছিল 1,258,90,67 জন ।

সোমবার 478 জনের মৃত্যুর পর মোট মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে 1,65,101 এ ।

আরও পড়ুন : প্রযুক্তি কীভাবে কোভিডের সময় রোগীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে সাহায্য করে ?

কোভিশিল্ড এবং ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিনের অনুমোদন মেলার পর, 16 জানুয়ারি থেকে এখনও পর্যন্ত 7.91 কোটি করোনা ভ্যাকসিনের ডোজ দেওয়া হয়েছে ।

16 জানুয়ারি স্বাস্থ্যকর্মীদের ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হয়, তারপর 2 ফেব্রুয়ারি সামনের সারির কোভিড-যোদ্ধাদের ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হয় । 1 মার্চ থেকে 60 বছরের উপরের ব্যক্তি এবং 45-59 বছরের মধ্যে কোমর্বিডিটি থাকা মানুষদের ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হয় ।

এরপর 1 এপ্রিল থেকে 45 বছরের ওপরে সবার জন্য কোভিড ভ্যাকসিনে ছাড়পত্র দেওয়া হয় ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.