ETV Bharat / state

লকডাউনে ক্ষতির মুখে তরমুজ চাষিরা - রায়গঞ্জ

কোরোনা ভাইরাসের কারণে লকডাউনের জেরে ব্যাপক ক্ষতির মুখে তরমুজ চাষিরা । লকডাউনের জন্য খদ্দের না থাকায় লাখ লাখ টাকা ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন উত্তর দিনাজপুর জেলার তরমুজ চাষিরা ।

ছবি
ছবি
author img

By

Published : May 16, 2020, 4:16 PM IST

রায়গঞ্জ, 16 মে : লকডাউনের জেরে ব্যাপক ক্ষতির মুখে তরমুজ চাষিরা । লকডাউনের জন্য খদ্দের না থাকায় লাখ লাখ টাকার ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন উত্তর দিনাজপুর জেলার এই চাষিরা । যে চাষি 5 বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করে প্রায় 2 লাখ টাকার তরমুজ বিক্রি করতেন, এই বছর লকডাউনের ফলে তা মাত্র 35 হাজার টাকায় বিক্রি করতে হয়েছে । ফলে লাভের মুখ দেখা তো দূরের কথা, তরমুজ চাষে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন তাঁরা।


উত্তর দিনাজপুর জেলার ডালখোলা, কানকি, মনোরা, চাকুলিয়া প্রভৃতি এলাকায় প্রতিবছর তরমুজ চাষ করে লাখ টাকা উপার্জন করেন বেশ কিছু চাষি । দেশজুড়ে কোরোনা ভাইরাসের প্রকোপ শুরু হওয়ার আগেই চাষিরা শয়ে শয়ে বিঘার জমিতে তরমুজের চাষ শুরু করেছিলেন । ফলনও হয়েছিল প্রচুর । কিন্তু কেরোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে দেশজুড়ে চলা লকডাউনের জেরে বন্ধ হয়ে গেছে সমস্ত হাট-বাজার ও মানুষজনের চলাফেরা । ঘরবন্দী হয়ে রয়েছেন মানুষ । ফলে চাষিদের উৎপাদিত তরমুজ কেনার খদ্দের নেই । গত বছর যেখানে প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হয়েছে 20 টাকা দরে সেখানে এবছর মাত্র 4 থেকে ৫ টাকা প্রতি কেজি দরে বিকোচ্ছে তরমুজ । ফলে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন তরমুজ চাষিরা ।

মহম্মদ আকবর আলি জানালেন, তিনি 5 বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করে মাত্র 35 হাজার টাকার তরমুজ বিক্রি করতে পেরেছেন যেখানে গত বছর প্রায় ২ লাখ টাকার তরমুজ বিক্রি করেছিলেন । এবছর তরমুজ চাষের খরচই ওঠেনি লাভ তো হয়নি । এমনই অবস্থা জেলার অন্যান্য তরমুজ চাষিদেরও । কোরোনার জন্য দেশজুড়ে চলা লকডাউনে সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছেন উত্তর দিনাজপুর জেলার তরমুজ চাষিরা । এরপর লকডাউন খুললেও জমিতে বিক্রির মতো তরমুজ আর থাকবেনা । শেষ হয়ে যেতে চলেছে তরমুজের মরশুম । ফলে সমূহ ক্ষতির মুখে পড়েছেন তাঁরা।

রায়গঞ্জ, 16 মে : লকডাউনের জেরে ব্যাপক ক্ষতির মুখে তরমুজ চাষিরা । লকডাউনের জন্য খদ্দের না থাকায় লাখ লাখ টাকার ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন উত্তর দিনাজপুর জেলার এই চাষিরা । যে চাষি 5 বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করে প্রায় 2 লাখ টাকার তরমুজ বিক্রি করতেন, এই বছর লকডাউনের ফলে তা মাত্র 35 হাজার টাকায় বিক্রি করতে হয়েছে । ফলে লাভের মুখ দেখা তো দূরের কথা, তরমুজ চাষে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন তাঁরা।


উত্তর দিনাজপুর জেলার ডালখোলা, কানকি, মনোরা, চাকুলিয়া প্রভৃতি এলাকায় প্রতিবছর তরমুজ চাষ করে লাখ টাকা উপার্জন করেন বেশ কিছু চাষি । দেশজুড়ে কোরোনা ভাইরাসের প্রকোপ শুরু হওয়ার আগেই চাষিরা শয়ে শয়ে বিঘার জমিতে তরমুজের চাষ শুরু করেছিলেন । ফলনও হয়েছিল প্রচুর । কিন্তু কেরোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে দেশজুড়ে চলা লকডাউনের জেরে বন্ধ হয়ে গেছে সমস্ত হাট-বাজার ও মানুষজনের চলাফেরা । ঘরবন্দী হয়ে রয়েছেন মানুষ । ফলে চাষিদের উৎপাদিত তরমুজ কেনার খদ্দের নেই । গত বছর যেখানে প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হয়েছে 20 টাকা দরে সেখানে এবছর মাত্র 4 থেকে ৫ টাকা প্রতি কেজি দরে বিকোচ্ছে তরমুজ । ফলে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন তরমুজ চাষিরা ।

মহম্মদ আকবর আলি জানালেন, তিনি 5 বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করে মাত্র 35 হাজার টাকার তরমুজ বিক্রি করতে পেরেছেন যেখানে গত বছর প্রায় ২ লাখ টাকার তরমুজ বিক্রি করেছিলেন । এবছর তরমুজ চাষের খরচই ওঠেনি লাভ তো হয়নি । এমনই অবস্থা জেলার অন্যান্য তরমুজ চাষিদেরও । কোরোনার জন্য দেশজুড়ে চলা লকডাউনে সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছেন উত্তর দিনাজপুর জেলার তরমুজ চাষিরা । এরপর লকডাউন খুললেও জমিতে বিক্রির মতো তরমুজ আর থাকবেনা । শেষ হয়ে যেতে চলেছে তরমুজের মরশুম । ফলে সমূহ ক্ষতির মুখে পড়েছেন তাঁরা।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.