ETV Bharat / state

Silk Production Center Shifted: বহরমপুরে সরানো হল রেশমগুটি উৎপাদন কেন্দ্র

সেন্ট্রাল সিল্ক বোর্ডের রেশমগুটি উৎপাদন কেন্দ্র সরানো হল বহরমপুরে (Silk Production Center Shifted) ৷ ফলে সমস্যায় পড়েছেন এখানকার প্রায় 170 জন কর্মচারী ৷

Silk Production Center
রেশম গুটি উৎপাদন কেন্দ্র
author img

By

Published : Mar 14, 2022, 4:19 PM IST

রায়গঞ্জ, ১৪ মার্চ: রায়গঞ্জ থেকে বহরমপুরে সরিয়ে নেওয়া হল সেন্ট্রাল সিল্ক বোর্ডের রেশম গুটি উৎপাদন কেন্দ্র (Silk production remove Raiganj)। উৎপাদন কেন্দ্র সরিয়ে নেওয়ায় ক্ষোভ দেখা দিয়েছে সর্বস্তরে। উৎপাদন কেন্দ্র সরিয়ে নেওয়ায় সমস্যায় পড়েছেন এখানকার ১৭০ জন কর্মচারী। রায়গঞ্জের বিজেপি সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরীর ব্যর্থতার কারণেই সরিয়ে নেওয়া হল এই রেশমগুটি উৎপাদন কেন্দ্র বলে অভিযোগ তুলেছেন রায়গঞ্জের তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণী।

আরও পড়ুন : Barjora Industries : বন্ধ বড়জোড়ার শিল্পতালুক, হাতেগোনা কিছু কর্মী থাকলেও বন্ধ উৎপাদন

জানা গিয়েছে, ১৯৯২ সাল থেকে এই উৎপাদন কেন্দ্রটি ছিল রায়গঞ্জ পুরসভার ২৫ নম্বর ওয়ার্ড দেবীনগর এলাকায়। বিরাট এলাকা নিয়ে অফিস বাড়ি ছাড়াও ছিল অনেকগুলি স্টাফ কোয়ার্টারও। স্থায়ী-অস্থায়ী মিলিয়ে ১৭০ জন কর্মীর তৈরি রেশম কীট সরবরাহ করা হত বিভিন্ন জেলা-সহ ভিনরাজ্যেও। অতিমারি করোনার সময় থেকেই এই রেশমগুটি উৎপাদন কেন্দ্রটি সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। ফলে বন্ধ হয়ে গিয়েছে উৎপাদন। পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে উৎপাদন কেন্দ্রটি।

জেলা বিজেপি নেতা বিশ্বজিৎ লাহিড়ী বলেন, "এই রেশম কীট উৎপাদন কেন্দ্রটি সরিয়ে নিয়ে যাওয়া অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। কোনও রাজনৈতিক দলই উত্তরবঙ্গে শিল্প গড়তে চায় না, বরং বন্ধ করে দেয়।"

রেশমগুটি উৎপাদন কেন্দ্রের মহাদেব দাস নামে এক কর্মচারী বলেন, "দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত অবস্থায় পড়ে রয়েছে কেন্দ্রটি। উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এই কেন্দ্রটিকে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ফলে এখানকার কর্মচারীদের অন্যত্র স্থানান্তর করে দেওয়া হবে।"

কেন্দ্রীয় সরকারের এই সিল্ক বোর্ডের রেশমগুটি উৎপাদন কেন্দ্র অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে এখানাকার বিজেপি সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরীর ব্যর্থতাকেই দায়ী করেছেন রায়গঞ্জের বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণী।

রায়গঞ্জ, ১৪ মার্চ: রায়গঞ্জ থেকে বহরমপুরে সরিয়ে নেওয়া হল সেন্ট্রাল সিল্ক বোর্ডের রেশম গুটি উৎপাদন কেন্দ্র (Silk production remove Raiganj)। উৎপাদন কেন্দ্র সরিয়ে নেওয়ায় ক্ষোভ দেখা দিয়েছে সর্বস্তরে। উৎপাদন কেন্দ্র সরিয়ে নেওয়ায় সমস্যায় পড়েছেন এখানকার ১৭০ জন কর্মচারী। রায়গঞ্জের বিজেপি সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরীর ব্যর্থতার কারণেই সরিয়ে নেওয়া হল এই রেশমগুটি উৎপাদন কেন্দ্র বলে অভিযোগ তুলেছেন রায়গঞ্জের তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণী।

আরও পড়ুন : Barjora Industries : বন্ধ বড়জোড়ার শিল্পতালুক, হাতেগোনা কিছু কর্মী থাকলেও বন্ধ উৎপাদন

জানা গিয়েছে, ১৯৯২ সাল থেকে এই উৎপাদন কেন্দ্রটি ছিল রায়গঞ্জ পুরসভার ২৫ নম্বর ওয়ার্ড দেবীনগর এলাকায়। বিরাট এলাকা নিয়ে অফিস বাড়ি ছাড়াও ছিল অনেকগুলি স্টাফ কোয়ার্টারও। স্থায়ী-অস্থায়ী মিলিয়ে ১৭০ জন কর্মীর তৈরি রেশম কীট সরবরাহ করা হত বিভিন্ন জেলা-সহ ভিনরাজ্যেও। অতিমারি করোনার সময় থেকেই এই রেশমগুটি উৎপাদন কেন্দ্রটি সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। ফলে বন্ধ হয়ে গিয়েছে উৎপাদন। পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে উৎপাদন কেন্দ্রটি।

জেলা বিজেপি নেতা বিশ্বজিৎ লাহিড়ী বলেন, "এই রেশম কীট উৎপাদন কেন্দ্রটি সরিয়ে নিয়ে যাওয়া অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। কোনও রাজনৈতিক দলই উত্তরবঙ্গে শিল্প গড়তে চায় না, বরং বন্ধ করে দেয়।"

রেশমগুটি উৎপাদন কেন্দ্রের মহাদেব দাস নামে এক কর্মচারী বলেন, "দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত অবস্থায় পড়ে রয়েছে কেন্দ্রটি। উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এই কেন্দ্রটিকে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ফলে এখানকার কর্মচারীদের অন্যত্র স্থানান্তর করে দেওয়া হবে।"

কেন্দ্রীয় সরকারের এই সিল্ক বোর্ডের রেশমগুটি উৎপাদন কেন্দ্র অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে এখানাকার বিজেপি সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরীর ব্যর্থতাকেই দায়ী করেছেন রায়গঞ্জের বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণী।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.