ETV Bharat / state

জানালার গ্রিল কেটে পেট্রল পাম্পের অফিসে চুরি, উধাও CCTV

পেট্রল পাম্প থেকে ৮০ হাজার টাকা চুরির করে পালাল দুষ্কৃতীরা।

পেট্রল পাম্পের মালিক মহম্মদ রাজেশ খান
author img

By

Published : Feb 25, 2019, 4:07 PM IST

রায়গঞ্জ, ২৫ ফেব্রুয়ারি: পেট্রল পাম্প থেকে ৮০ হাজার টাকা চুরির করে পালাল দুষ্কৃতীরা। উত্তর দিনাজপুর জেলার চাকুলিয়ার জনতাহাট এলাকার একটি পেট্রল পাম্পের ঘটনা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে যায় চাকুলিয়া থানার পুলিশ। টাকা ছাড়াও পেট্রল পাম্পের CCTV খুলে নিয়ে চলে যায় দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

পুলিশ সূত্রে খবর, গতরাতে জানালার গ্রিল কেটে পাম্পের অফিসে ঢোকে দুষ্কৃতীরা। এরপর তারা অফিসের আলমারির লকার ভেঙে নগদ ৮০ হাজার টাকা চুরি করে পালায়। আজ সকালে কর্মীরা পাম্পে যান। এরপর তাঁরা অফিসরুম খুলে দেখেন জানালার গ্রিল ভাঙা। ঘরের ভেতরে আলমারির লকারও ভাঙা।

ভিডিয়োয় শুনু মহম্মদ রাজেশ খানের বক্তব্য

এবিষয়ে পেট্রল পাম্পের মালিক মহম্মদ রাজেশ খান বলেন, "সকালে কর্মীরা অফিস খুলে দেখেন পাম্পের ২টি LCD উধাও। আলমারি ভাঙা। যত লকার ছিল সব ভাঙা। গুরুতপূর্ণ কিছু নথি নিয়ে গেছে। কিছু মাঠে ফেলে দিয়েছে। খবর পেয়ে আমি এখানে আসি। থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।"

রায়গঞ্জ, ২৫ ফেব্রুয়ারি: পেট্রল পাম্প থেকে ৮০ হাজার টাকা চুরির করে পালাল দুষ্কৃতীরা। উত্তর দিনাজপুর জেলার চাকুলিয়ার জনতাহাট এলাকার একটি পেট্রল পাম্পের ঘটনা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে যায় চাকুলিয়া থানার পুলিশ। টাকা ছাড়াও পেট্রল পাম্পের CCTV খুলে নিয়ে চলে যায় দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

পুলিশ সূত্রে খবর, গতরাতে জানালার গ্রিল কেটে পাম্পের অফিসে ঢোকে দুষ্কৃতীরা। এরপর তারা অফিসের আলমারির লকার ভেঙে নগদ ৮০ হাজার টাকা চুরি করে পালায়। আজ সকালে কর্মীরা পাম্পে যান। এরপর তাঁরা অফিসরুম খুলে দেখেন জানালার গ্রিল ভাঙা। ঘরের ভেতরে আলমারির লকারও ভাঙা।

ভিডিয়োয় শুনু মহম্মদ রাজেশ খানের বক্তব্য

এবিষয়ে পেট্রল পাম্পের মালিক মহম্মদ রাজেশ খান বলেন, "সকালে কর্মীরা অফিস খুলে দেখেন পাম্পের ২টি LCD উধাও। আলমারি ভাঙা। যত লকার ছিল সব ভাঙা। গুরুতপূর্ণ কিছু নথি নিয়ে গেছে। কিছু মাঠে ফেলে দিয়েছে। খবর পেয়ে আমি এখানে আসি। থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।"

Intro:খনিতে বিস্ফোরণের জেরে ফাটল বাড়িতে, আতঙ্ক এলাকায় ।
সৌমেন ব্যানার্জি,ঃপাণ্ডবেশ্বর এর খোট্টাডিহি খনিতে কয়লা উত্তোলনের জন্য লাগাতার বিস্ফোরণের জেরে ফাটল বাড়িতে বাড়িতে। ঘটনা পাণ্ডবেশ্বর এর বিলপাহাড়ি গ্রামের । পাণ্ডবেশ্বর এর বিল পাহাড়ি গ্রামের 50 মিটার এর মধ্যে রয়েছে খোট্টাডিহি খোলামুখ খনি। গ্রামবাসীদের অভিযোগ এই খনিতে কয়লা উত্তোলনের সময় বিস্ফোরণে তীব্রতা এতটাই যে যখন তখন কেঁপে ওঠে বাড়িঘর। দেখা দিচ্ছে বড় বড় ফাটল।ফলে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন গ্রামবাসীরা ।বিল পাহাড়ি গ্রাম পুনর্বাসন কমিটির সদস্য গণেশ কবিরাজ জানান ,2011 সালে পূনর্বাসনের আলোচনা হয় ইসিএল কর্তৃপক্ষের সাথে এবং 2015 সালে এগ্রিমেন্ট হয় পূনর্বাসনের । প্রায় এক হাজার পরিবারের বাস এই বিলপাহাড়ি গ্রামে । পুনর্বাসন নিয়ে সমস্ত চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার পরও আজও পর্যন্ত বিলপাহাড়ি গ্রামের বাসিন্দাদের জমির প্লট বিতরণ শুরু করেনি ই সি এল কর্তৃপক্ষ। অথচ কয়লা উত্তোলন চলছেই ।যার ফলে কেঁপে উঠছে গ্রাম ,ফাটল দেখা দিচ্ছে বাড়িঘরে ।গ্রামের বাসিন্দা তড়িৎ চক্রবর্তী ও বিশ্বরঞ্জন ঘোষ জানান ,যেভাবে দিন দিন খনির সম্প্রসারণ বাড়ছে তাতে গ্রামের জল সংকট দেখা দিয়েছে । গ্রামের খুব সামনেই খোলামুখ খনি থাকার কারণে গ্রামের জল স্তর একদম নিচে নেমে যাওয়ায় গ্রামের কুয়া গুলোতে ,পুকুর গুলোতে জল নেই বললেই চলে। গ্রীষ্মকালে গ্রামের জল সংকট যে তীব্র আকার নেবে তারও চিন্তায় গ্রামবাসীরা ।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, ইসিএল কর্তৃপক্ষ ধীর গতিতে কাজ করছে ফলে এখনো পর্যন্ত তাদের সমস্যার সমাধান হয়নি ।আগামী দিনে খুব শীঘ্রই সমস্যার সমাধান না হলে বড় আন্দোলনে নামতে পারেন গ্রামবাসীরা বলে জানা যাচ্ছে ।
এক গ্রামবাসী সীমা ঘোষ জানান বিস্ফোরণের কারণে যেভাবে ঘরে ফাটল দেখা দিচ্ছে তাতে রাতে ঘুম উড়েছে তাদের। ভয় যদি ঘর বাড়ি ভেঙে পড়ে তাদের ওপর। পরিবার নিয়ে বাস করেন তাই সব সময় দুশ্চিন্তায় রয়েছেন তারা। তারা চান তাদের পুনর্বাসনের কাজটির সমস্যা দ্রুত সমাধান হোক ।
অন্যদিকে পাণ্ডবেশ্বর এরিয়ার ইসিএলের তরফে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি ।Body:খনিতে বিস্ফোরণের জেরে ফাটল বাড়িতে, আতঙ্ক এলাকায় ।
সৌমেন ব্যানার্জি,ঃপাণ্ডবেশ্বর এর খোট্টাডিহি খনিতে কয়লা উত্তোলনের জন্য লাগাতার বিস্ফোরণের জেরে ফাটল বাড়িতে বাড়িতে। ঘটনা পাণ্ডবেশ্বর এর বিলপাহাড়ি গ্রামের । পাণ্ডবেশ্বর এর বিল পাহাড়ি গ্রামের 50 মিটার এর মধ্যে রয়েছে খোট্টাডিহি খোলামুখ খনি। গ্রামবাসীদের অভিযোগ এই খনিতে কয়লা উত্তোলনের সময় বিস্ফোরণে তীব্রতা এতটাই যে যখন তখন কেঁপে ওঠে বাড়িঘর। দেখা দিচ্ছে বড় বড় ফাটল।ফলে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন গ্রামবাসীরা ।বিল পাহাড়ি গ্রাম পুনর্বাসন কমিটির সদস্য গণেশ কবিরাজ জানান ,2011 সালে পূনর্বাসনের আলোচনা হয় ইসিএল কর্তৃপক্ষের সাথে এবং 2015 সালে এগ্রিমেন্ট হয় পূনর্বাসনের । প্রায় এক হাজার পরিবারের বাস এই বিলপাহাড়ি গ্রামে । পুনর্বাসন নিয়ে সমস্ত চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার পরও আজও পর্যন্ত বিলপাহাড়ি গ্রামের বাসিন্দাদের জমির প্লট বিতরণ শুরু করেনি ই সি এল কর্তৃপক্ষ। অথচ কয়লা উত্তোলন চলছেই ।যার ফলে কেঁপে উঠছে গ্রাম ,ফাটল দেখা দিচ্ছে বাড়িঘরে ।গ্রামের বাসিন্দা তড়িৎ চক্রবর্তী ও বিশ্বরঞ্জন ঘোষ জানান ,যেভাবে দিন দিন খনির সম্প্রসারণ বাড়ছে তাতে গ্রামের জল সংকট দেখা দিয়েছে । গ্রামের খুব সামনেই খোলামুখ খনি থাকার কারণে গ্রামের জল স্তর একদম নিচে নেমে যাওয়ায় গ্রামের কুয়া গুলোতে ,পুকুর গুলোতে জল নেই বললেই চলে। গ্রীষ্মকালে গ্রামের জল সংকট যে তীব্র আকার নেবে তারও চিন্তায় গ্রামবাসীরা ।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, ইসিএল কর্তৃপক্ষ ধীর গতিতে কাজ করছে ফলে এখনো পর্যন্ত তাদের সমস্যার সমাধান হয়নি ।আগামী দিনে খুব শীঘ্রই সমস্যার সমাধান না হলে বড় আন্দোলনে নামতে পারেন গ্রামবাসীরা বলে জানা যাচ্ছে ।
এক গ্রামবাসী সীমা ঘোষ জানান বিস্ফোরণের কারণে যেভাবে ঘরে ফাটল দেখা দিচ্ছে তাতে রাতে ঘুম উড়েছে তাদের। ভয় যদি ঘর বাড়ি ভেঙে পড়ে তাদের ওপর। পরিবার নিয়ে বাস করেন তাই সব সময় দুশ্চিন্তায় রয়েছেন তারা। তারা চান তাদের পুনর্বাসনের কাজটির সমস্যা দ্রুত সমাধান হোক ।
অন্যদিকে পাণ্ডবেশ্বর এরিয়ার ইসিএলের তরফে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি ।Conclusion:খনিতে বিস্ফোরণের জেরে ফাটল বাড়িতে, আতঙ্ক এলাকায় ।
সৌমেন ব্যানার্জি,ঃপাণ্ডবেশ্বর এর খোট্টাডিহি খনিতে কয়লা উত্তোলনের জন্য লাগাতার বিস্ফোরণের জেরে ফাটল বাড়িতে বাড়িতে। ঘটনা পাণ্ডবেশ্বর এর বিলপাহাড়ি গ্রামের । পাণ্ডবেশ্বর এর বিল পাহাড়ি গ্রামের 50 মিটার এর মধ্যে রয়েছে খোট্টাডিহি খোলামুখ খনি। গ্রামবাসীদের অভিযোগ এই খনিতে কয়লা উত্তোলনের সময় বিস্ফোরণে তীব্রতা এতটাই যে যখন তখন কেঁপে ওঠে বাড়িঘর। দেখা দিচ্ছে বড় বড় ফাটল।ফলে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন গ্রামবাসীরা ।বিল পাহাড়ি গ্রাম পুনর্বাসন কমিটির সদস্য গণেশ কবিরাজ জানান ,2011 সালে পূনর্বাসনের আলোচনা হয় ইসিএল কর্তৃপক্ষের সাথে এবং 2015 সালে এগ্রিমেন্ট হয় পূনর্বাসনের । প্রায় এক হাজার পরিবারের বাস এই বিলপাহাড়ি গ্রামে । পুনর্বাসন নিয়ে সমস্ত চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার পরও আজও পর্যন্ত বিলপাহাড়ি গ্রামের বাসিন্দাদের জমির প্লট বিতরণ শুরু করেনি ই সি এল কর্তৃপক্ষ। অথচ কয়লা উত্তোলন চলছেই ।যার ফলে কেঁপে উঠছে গ্রাম ,ফাটল দেখা দিচ্ছে বাড়িঘরে ।গ্রামের বাসিন্দা তড়িৎ চক্রবর্তী ও বিশ্বরঞ্জন ঘোষ জানান ,যেভাবে দিন দিন খনির সম্প্রসারণ বাড়ছে তাতে গ্রামের জল সংকট দেখা দিয়েছে । গ্রামের খুব সামনেই খোলামুখ খনি থাকার কারণে গ্রামের জল স্তর একদম নিচে নেমে যাওয়ায় গ্রামের কুয়া গুলোতে ,পুকুর গুলোতে জল নেই বললেই চলে। গ্রীষ্মকালে গ্রামের জল সংকট যে তীব্র আকার নেবে তারও চিন্তায় গ্রামবাসীরা ।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, ইসিএল কর্তৃপক্ষ ধীর গতিতে কাজ করছে ফলে এখনো পর্যন্ত তাদের সমস্যার সমাধান হয়নি ।আগামী দিনে খুব শীঘ্রই সমস্যার সমাধান না হলে বড় আন্দোলনে নামতে পারেন গ্রামবাসীরা বলে জানা যাচ্ছে ।
এক গ্রামবাসী সীমা ঘোষ জানান বিস্ফোরণের কারণে যেভাবে ঘরে ফাটল দেখা দিচ্ছে তাতে রাতে ঘুম উড়েছে তাদের। ভয় যদি ঘর বাড়ি ভেঙে পড়ে তাদের ওপর। পরিবার নিয়ে বাস করেন তাই সব সময় দুশ্চিন্তায় রয়েছেন তারা। তারা চান তাদের পুনর্বাসনের কাজটির সমস্যা দ্রুত সমাধান হোক ।
অন্যদিকে পাণ্ডবেশ্বর এরিয়ার ইসিএলের তরফে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি ।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.