ETV Bharat / state

দেড় বছরের শিশুর পায়ে 16 দিন বিঁধে রইল সূচ - asha worker

রায়গঞ্জে শিশুর শরীরে 16 দিন ধরে বিঁধে রইল সূচ ৷ আজ তাকে রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজে নিয়ে গেলে সেখানে সূচটি বের করা হয়৷

শিশু
author img

By

Published : Sep 6, 2019, 10:53 PM IST

রায়গঞ্জ, 6 সেপ্টেম্বর: 18 মাসের শিশুর শরীরে 16 দিন ধরে বিঁধে রইল সূচ । রায়গঞ্জের মহারাজা স্বাস্থ্যকেন্দ্রের এক স্বাস্থ্যকর্মীর বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ দায়ের করেছে ওই শিশুর পরিবার । তাকে রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজে নিয়ে গেলে সেখানে সূচটি বের করা হয়৷ এখন সুস্থ রয়েছে ওই শিশু ।

21 অগাস্ট রায়গঞ্জ ব্লকের উত্তর রামপুরের বাসিন্দা অনুপা রায় তাঁর দেড় বছরের ছেলেকে মহারাজা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভ্যাকসিন দিতে নিয়ে যান ৷ সেদিন বিকেল থেকেই শিশুর পা ফুলে যন্ত্রণা হতে থাকে । এরপর অনুপাদেবী আশা কর্মীদের বিষয়টি জানালে তাঁরা বলেন, ভ্যাকসিন দিলে ব্যথা হয় । তবে কয়েকদিন কেটে গেলেও শিশুর পায়ের ব্যথা কমেনি৷

গতকাল অনুপাদেবী বুঝতে পারেন, তাঁর ছেলের পায়ে কিছু বিঁধে রয়েছে ৷ সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গেলে রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় ৷ আজ রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে শিশু চিকিৎসক বলেন, শিশুর পায়ে সিরিঞ্জের সূঁচ বিঁধে রয়েছে। এরপর পা থেকে সূঁচটিকে বের করেন চিকিৎসক ।

এরপর মহারাজা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে গাফিলতির অভিযোগে বিক্ষোভ দেখান শিশুর পরিবারের সদস্যরা । তাঁদের দাবি, যে স্বাস্থ্যকর্মীর গাফিলতির জন্য এই ঘটনা ঘটেছে তার যথাযথ শাস্তি হোক । অন্যদিকে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সহকারী মেডিকেল অফিসার ফণিভূষন রায় জানান, ভ্যাকসিন দেওয়ার সময় নিডল ভেঙে পায়ে বিঁধে থাকার অভিযোগ তিনি শুনেছেন ৷ তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানাবেন ।

রায়গঞ্জ, 6 সেপ্টেম্বর: 18 মাসের শিশুর শরীরে 16 দিন ধরে বিঁধে রইল সূচ । রায়গঞ্জের মহারাজা স্বাস্থ্যকেন্দ্রের এক স্বাস্থ্যকর্মীর বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ দায়ের করেছে ওই শিশুর পরিবার । তাকে রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজে নিয়ে গেলে সেখানে সূচটি বের করা হয়৷ এখন সুস্থ রয়েছে ওই শিশু ।

21 অগাস্ট রায়গঞ্জ ব্লকের উত্তর রামপুরের বাসিন্দা অনুপা রায় তাঁর দেড় বছরের ছেলেকে মহারাজা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভ্যাকসিন দিতে নিয়ে যান ৷ সেদিন বিকেল থেকেই শিশুর পা ফুলে যন্ত্রণা হতে থাকে । এরপর অনুপাদেবী আশা কর্মীদের বিষয়টি জানালে তাঁরা বলেন, ভ্যাকসিন দিলে ব্যথা হয় । তবে কয়েকদিন কেটে গেলেও শিশুর পায়ের ব্যথা কমেনি৷

গতকাল অনুপাদেবী বুঝতে পারেন, তাঁর ছেলের পায়ে কিছু বিঁধে রয়েছে ৷ সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গেলে রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় ৷ আজ রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে শিশু চিকিৎসক বলেন, শিশুর পায়ে সিরিঞ্জের সূঁচ বিঁধে রয়েছে। এরপর পা থেকে সূঁচটিকে বের করেন চিকিৎসক ।

এরপর মহারাজা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে গাফিলতির অভিযোগে বিক্ষোভ দেখান শিশুর পরিবারের সদস্যরা । তাঁদের দাবি, যে স্বাস্থ্যকর্মীর গাফিলতির জন্য এই ঘটনা ঘটেছে তার যথাযথ শাস্তি হোক । অন্যদিকে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সহকারী মেডিকেল অফিসার ফণিভূষন রায় জানান, ভ্যাকসিন দেওয়ার সময় নিডল ভেঙে পায়ে বিঁধে থাকার অভিযোগ তিনি শুনেছেন ৷ তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানাবেন ।

Intro:রায়গঞ্জ, ৬ সেপ্টেম্বর, প্রসুন মৈত্র: আঠারো মাসের এক শিশুর শরীরে প্রায় ১৬ দিন ধরে বিঁধে রইলো সিরিঞ্জের সূঁচ।স্বাস্থ্যকর্মীর গাফিলতির কারনে ঘটনাটি ঘটে রায়গঞ্জের মহারাজা স্বাস্থকেন্দ্রে বলে অভিযোগ। এই ঘটনার প্রতিবাদে শুক্রবার স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বিক্ষোভ দেখান শিশুটির পরিবারের সদস্যরা।পরে শিশুটিকে রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজ নিয়ে আসলে সেখানে চিকিৎসার পর সুস্থ রয়েছে শিশুটি।

রায়গঞ্জ ব্লকের উত্তর রামপুরের বাসিন্দা অনুপা রায়ের ১৮ মাসের শিশু ধ্রুব রায়কে গত ২১ আগস্ট মহারাজা স্বাস্থকেন্দ্রে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়। সেদিন বিকেল থেকেই শিশুটির পা ফুলে গিয়ে যন্ত্রনা হতে থাকে। এরপর শিশুটির মা আশা কর্মিদের বিষয়টি জানালে তারা বলেন ভ্যাকসিন দিলে ব্যাথা হয়। এরপরও অনেকদিন কেটে গেলেও ব্যাথা না কমায় কিছু বুঝতে না পেরে অনুপা দেবী শুক্রবার আবারও শিশুটিকে স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে গেলে রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় স্বাস্থকেন্দ্র থেকে। এদিন রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে শিশু চিকিৎসক নিলাঞ্জন মুখোপাধ্যায় বলেন, শিশুটির পায়ে সিরিঞ্জের সুঁচ বিঁধে রয়েছে। এরপর পা থেকে সুঁচটিকে বের করেন চিকিৎসক। এদিনই বাড়ি ফিরে স্বাস্থকেন্দ্রে গিয়ে এই গাফিলতির জন্য বিক্ষোভ দেখান পরিবারের সদস্যরা। শিশুটির মা অনুপা রায় বলেন, স্বাস্থ্যকর্মীর গাফিলতির জন্যই এই ঘটনা ঘটেছে। প্রায় দুসপ্তাহ ধরে এই গাফিলতির জন্য শিশুটি কষ্ট পেয়েছে। আমরা চাই ওই স্বাস্থকর্মীর যথাযথ শাস্তি হোক। অন্যদিকে স্বাস্থকেন্দ্রের সহকারী মেডিকেল অফিসার ফণিভূষন রায় বলেন, দুঃখজনক ঘটনা। জানতে পারলাম ভ্যাকসিন দেওয়ার সময় নিডল ভেঙে পায়ে ঢুকে ছিলো। যিনি কাজটি করেছেন তিনি বিষয়টি আমাদের জানালে সমস্যা হত না। আমি বিষয়টি উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানাব। গাফিলতি থাকলে নিশ্চয়ই যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বাইটঃ- ১) অনুপা রায় (মা)
২) ফণিভূষন রায় (সহকারী মেডিক্যাল অফিসার)Body:abcdConclusion:Abcd
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.