ETV Bharat / state

পঞ্চায়েতে দুর্নীতি, MGNREGS প্রকল্পের কার্ড স্কুল শিক্ষকের হাতে!

পরিচয় গোপন করে জব কার্ড নেওয়ার অভিযোগ ইটাহারের স্কুল শিক্ষকের বিরুদ্ধে । তদন্ত শুরু করেছেন ইটাহারের বিডিও ।

ইটাহার
author img

By

Published : Jun 22, 2019, 9:11 AM IST

Updated : Jun 22, 2019, 1:15 PM IST

ইটাহার, 22 জুন: ইটাহার গ্রাম পঞ্চায়েতের বানবোল গ্রামে 100 দিনের জব কার্ড ইশু হল এক স্কুল শিক্ষকের নামে । স্থানীয়দের অভিযোগ পেতেই দ্রুত পদক্ষেপ করল প্রশাসন।

ইটাহার গ্রাম পঞ্চায়েত অঞ্চলের বাসিন্দাদের অভিযোগ, ইটাহার ব্লকের সান্ধিয়া অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ইন্দুভূষণ বর্মন তাঁর পরিচয় গোপন করে বেআইনিভাবে জবকার্ড পেয়েছেন । বিষয়টি ইটাহারের বিডিওর কাছে লিখিতভাবে অভিযোগ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা । তারপরই ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ শুরু হয়েছে ।

এদিকে ইন্দুভূষণ বর্মন তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ স্বীকার করেছেন বলে জানান ইটাহারের বিডিও এম ডি লামা। ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তৈরি করে জেলা শাসকের দপ্তরে পাঠানো হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা নেওয়ারও আশ্বাস দিয়েছেন বিডিও ।

প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ইটাহার ব্লকের সান্ধিয়া অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে 2011 সাল থেকে শিক্ষকতা করছেন ইন্দুভূষণ বর্মন । সরকারি চাকরি থাকা সত্ত্বেও 2018 সালের 31 ডিসেম্বর ইন্দুবাবু বেআইনি ভাবে নিজের নামে MGNREGS প্রকল্পের জব কার্ড রেজিস্ট্রেশন করেছেন বলে অভিযোগ ।

শুধু তা-ই নয়, ওই কার্ড দেখিয়ে তিনি ও তাঁর পরিবারের আরও দুই সদস্য মোট 81 দিন পুকুর খননের কাজও করেন । সেই কাজের মজুরি হিসেবে তাঁদের অ্যাকাউন্টে মোট 15 হাজার 471 টাকা জমা পড়ে । বিষয়টি জানাজানি হতেই গত সোমবার বানবোল গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা তাঁর বিরুদ্ধে ইটাহারের বিডিওর কাছে লিখিত অভিযোগ জানান। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি বলেন, "আমাদের জন্য নির্ধারিত 100 দিনের কাজের টাকা আত্মসাৎ করেছেন এক শিক্ষক । আমরা বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছি ।"

ইটাহার, 22 জুন: ইটাহার গ্রাম পঞ্চায়েতের বানবোল গ্রামে 100 দিনের জব কার্ড ইশু হল এক স্কুল শিক্ষকের নামে । স্থানীয়দের অভিযোগ পেতেই দ্রুত পদক্ষেপ করল প্রশাসন।

ইটাহার গ্রাম পঞ্চায়েত অঞ্চলের বাসিন্দাদের অভিযোগ, ইটাহার ব্লকের সান্ধিয়া অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ইন্দুভূষণ বর্মন তাঁর পরিচয় গোপন করে বেআইনিভাবে জবকার্ড পেয়েছেন । বিষয়টি ইটাহারের বিডিওর কাছে লিখিতভাবে অভিযোগ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা । তারপরই ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ শুরু হয়েছে ।

এদিকে ইন্দুভূষণ বর্মন তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ স্বীকার করেছেন বলে জানান ইটাহারের বিডিও এম ডি লামা। ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তৈরি করে জেলা শাসকের দপ্তরে পাঠানো হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা নেওয়ারও আশ্বাস দিয়েছেন বিডিও ।

প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ইটাহার ব্লকের সান্ধিয়া অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে 2011 সাল থেকে শিক্ষকতা করছেন ইন্দুভূষণ বর্মন । সরকারি চাকরি থাকা সত্ত্বেও 2018 সালের 31 ডিসেম্বর ইন্দুবাবু বেআইনি ভাবে নিজের নামে MGNREGS প্রকল্পের জব কার্ড রেজিস্ট্রেশন করেছেন বলে অভিযোগ ।

শুধু তা-ই নয়, ওই কার্ড দেখিয়ে তিনি ও তাঁর পরিবারের আরও দুই সদস্য মোট 81 দিন পুকুর খননের কাজও করেন । সেই কাজের মজুরি হিসেবে তাঁদের অ্যাকাউন্টে মোট 15 হাজার 471 টাকা জমা পড়ে । বিষয়টি জানাজানি হতেই গত সোমবার বানবোল গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা তাঁর বিরুদ্ধে ইটাহারের বিডিওর কাছে লিখিত অভিযোগ জানান। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি বলেন, "আমাদের জন্য নির্ধারিত 100 দিনের কাজের টাকা আত্মসাৎ করেছেন এক শিক্ষক । আমরা বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছি ।"

Intro:রায়গঞ্জ, ২১ জুনঃ- স্কুল শিক্ষকের নামে ১০০ দিনের জবকার্ড,স্থানীয়দের অভিযোগ পেতেই দ্রুত ব্যবস্থা নিতে পদক্ষেপ করল প্রশাসন।ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার ইটাহার গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়।ইটাহার ব্লকের সান্ধিয়া অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ইন্দু ভূষণ বর্মন তার পরিচয় গোপন করে বেআইনিভাবে জবকার্ড বার করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে। বিষয়টি নিয়ে ইটাহারের বিডিওর কাছে লিখিতভাবে অভিযোগ যেতেই তড়িঘড়ি পদক্ষেপ করল প্রশাসন।ওই শিক্ষক তার কৃতকার্যের কথা স্বীকার করে নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিডিও এম ডি লামা।ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তৈরি করে জেলা শাসকের দপ্তরে পাঠানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে,ইটাহার ব্লকের সান্ধিয়া অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২০১১ সাল থেকে চাকরি করছেন ইন্দু ভূষণবাবু। সরকারি চাকরি থাকা সত্ত্বেও ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর ইন্দুবাবু বেআইনি ভাবে নিজের নামে ১০০ দিনের কাজের একটি জব কার্ড রেজিস্ট্রেশন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছিল। ইন্দুবাবু তাঁর শিক্ষক পরিচয় গোপণ রেখে বেআইনিভাবে এমজিএনআরইজিএস প্রকল্পে জব কার্ড রেজিস্ট্রেশন করিয়েছিলেন। শুধু তা-ই নয়, ওই কার্ড দেখিয়ে কাজের আবেদন করে তিনি ও তাঁর পরিবারের আরও দুই সদস্য মিলে মোট ৮১ দিন পুকুর খননের কাজও করেন। সেই কাজের বিনময়ে মজুরি হিসেবে তাঁদের অ্যাকাউন্টে মোট ১৫ হাজার ৪৭১ টাকা জমা পড়ে। বিষয়টি জানাজানি হতেই গত সোমবার বানবোল গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা সম্মিলিতভাবে তাঁর বিরুদ্ধে ইটাহারের বিডিওর কাছে লিখিত অভিযোগ জানান।

অভিযোগকারীদের মধ্যে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি বলেন,আমাদের জন্য নির্ধারিত ১০০ দিনের কাজের টাকা আত্মসাৎ করেছেন এক শিক্ষক।যা কোনভাবেই মানা যায় না।আমরা বিষয়টি নিয়ে ইটাহারের প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছি।

ইটাহারের বিডিও মাঘপোন ধেনডুপ লামা এদিন টেলিফোনে বলেন,আমাদের কাছে ওই শিক্ষকের নামে অভিযোগ আসতেই আমরা একটি তদন্তকারী কমিটি তৈরি করি।ওই শিক্ষকও তার দোষ স্বীকার করেছেন।আমরা একটি রিপোর্ট জেলাশাসকের দপ্তরে পাঠাচ্ছি।

এই বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষককে বারবার টেলিফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।

তারক চক্রবর্তী, রায়গঞ্জ।। Body:শConclusion:যন
Last Updated : Jun 22, 2019, 1:15 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.