ETV Bharat / state

চিনা আলোকে টেক্কা, দীপাবলিতে চাহিদা বাড়ছে মোমবাতির - মোমবাতি শিল্প

গৃহস্থ তার ঘরে একবারের খরচে চিনের এলইডি লাইট লাগিয়ে উদযাপন করছিল আলোর উৎসব। কিন্তু এ বছর করোনার কারণে দীপাবলিতে চাঙ্গা হয়ে উঠেছে মোমবাতি শিল্প । তার উপর দোসর হয়েছে দেশ জোড়া চিনা সামগ্রি বয়কটের ডাক ৷

high_demand_of_candle_in_diwali
চীনা আলোকে টেক্কা, দীপাবলিতে বাড়ছে মোমবাতির চাহিদা
author img

By

Published : Nov 3, 2020, 8:04 PM IST

রায়গঞ্জ, 3 নভেম্বর : গালওয়ান উপত্য়কায় চিনের সঙ্গে ভারতের দ্বন্দ্বের জেরে আগেই চিনা দ্রব্য় বয়কটে সামিল হয়েছেন দেশবাসী ৷ তার উপর এবার করোনা আবহ ৷ ফলে চীনা এলইডি বাতির চাহিদা অনেকটাই কমেছে দীপাবলিতে ৷ ফলে এবার ভালো ব্য়বসা হওয়ার আশায় খুশি মোমবাতি শিল্পের সঙ্গে যুক্ত শ্রমিকরা ৷ তেমনই মনে করছেন রায়গঞ্জের মোমবাতি কারখানার কারখানার মালিক থেকে শ্রমিক সকলেই । তাই দীপাবলির আগে ব্যাপক ব্যস্ততা রায়গঞ্জ শহরের কলেজপাড়ার মোমবাতি তৈরির কারখানায়।

কয়েক বছর ধরে চিনা বাজারের ঝকমকি এলইডি লাইটের দাপটে হারিয়ে যেতে বসেছিল দীপাবলির মোমবাতি । গৃহস্থ তার ঘরে একবারের খরচে এলইডি লাইট লাগিয়ে উদযাপন করছিল আলোর উৎসব। কিন্তু এ বছর কোরোনার কারণে দীপাবলিতে চাঙ্গা হয়ে উঠেছে মোমবাতি শিল্প । তার উপর দোসর হয়েছে দেশ জোড়া চিনা সামগ্রি বয়কটের ডাক ৷ ফলে সাধারন মানুষ চিনা বাজারের এলইডি লাইটকে এবার প্রায় বর্জন করার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় চাহিদা বাড়ছে মোমবাতির। রায়গঞ্জের মোমবাতি তৈরির কারখানার মালিক সুধাংশু সাহা জানান, কোরোনার পর সরকার চিন থেকে আসা বৈদ্য়ুৎতিন বাতি, টুনি লাইট এবং এলইডি লাইট আমদানি বন্ধ করে দিয়েছে ৷ এমনকী সাধারণ মানুষও চিনের ঝকমকি এলইডি লাইটের ব্যাবহার বন্ধ করায় তাদের উৎপাদিত মোমবাতির চাহিদা একলাফে অনেকটাই বেড়ে গেছে । মোমবাতির পাইকারি ক্রেতারা এবছর প্রচুর পরিমাণে দীপাবলির জন্য় মোমবাতি অর্ডার দিয়েছেন বলে জানান তিনি ৷ ফলে গত বছরের তুলনায় এবছর মোমবাতির চাহিদা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই রায়গঞ্জ শহরের কলেজপাড়ার মোমবাতি কারখানাগুলিতে এখন চরম ব্যস্ততা। দিনরাত এক করে কারখানার শ্রমিকেরা তৈরি করে চলেছেন মোমিবাতি।

চিনা আলোকে টেক্কা, দীপাবলিতে বাড়ছে মোমবাতির চাহিদা

কোরোনা আবহে যেখানে অন্য ব্যবসা সেভাবে লাভজনক হচ্ছে না ৷ সেখানে চিনের এলইডি লাইটের আমদানি বন্ধ হওয়ায় দেশীয় মোমবাতির ব্যবসায় গতবারের চাইতে অনেক বেশি লাভ হবে বলে আশা করা হচ্ছে ৷ এবছর দীপাবলির রাতে আলো জ্বালানোর জন্য কারখানাগুলিতে তৈরি করা হচ্ছে ডিজিটাল মোমবাতি।

রায়গঞ্জ, 3 নভেম্বর : গালওয়ান উপত্য়কায় চিনের সঙ্গে ভারতের দ্বন্দ্বের জেরে আগেই চিনা দ্রব্য় বয়কটে সামিল হয়েছেন দেশবাসী ৷ তার উপর এবার করোনা আবহ ৷ ফলে চীনা এলইডি বাতির চাহিদা অনেকটাই কমেছে দীপাবলিতে ৷ ফলে এবার ভালো ব্য়বসা হওয়ার আশায় খুশি মোমবাতি শিল্পের সঙ্গে যুক্ত শ্রমিকরা ৷ তেমনই মনে করছেন রায়গঞ্জের মোমবাতি কারখানার কারখানার মালিক থেকে শ্রমিক সকলেই । তাই দীপাবলির আগে ব্যাপক ব্যস্ততা রায়গঞ্জ শহরের কলেজপাড়ার মোমবাতি তৈরির কারখানায়।

কয়েক বছর ধরে চিনা বাজারের ঝকমকি এলইডি লাইটের দাপটে হারিয়ে যেতে বসেছিল দীপাবলির মোমবাতি । গৃহস্থ তার ঘরে একবারের খরচে এলইডি লাইট লাগিয়ে উদযাপন করছিল আলোর উৎসব। কিন্তু এ বছর কোরোনার কারণে দীপাবলিতে চাঙ্গা হয়ে উঠেছে মোমবাতি শিল্প । তার উপর দোসর হয়েছে দেশ জোড়া চিনা সামগ্রি বয়কটের ডাক ৷ ফলে সাধারন মানুষ চিনা বাজারের এলইডি লাইটকে এবার প্রায় বর্জন করার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় চাহিদা বাড়ছে মোমবাতির। রায়গঞ্জের মোমবাতি তৈরির কারখানার মালিক সুধাংশু সাহা জানান, কোরোনার পর সরকার চিন থেকে আসা বৈদ্য়ুৎতিন বাতি, টুনি লাইট এবং এলইডি লাইট আমদানি বন্ধ করে দিয়েছে ৷ এমনকী সাধারণ মানুষও চিনের ঝকমকি এলইডি লাইটের ব্যাবহার বন্ধ করায় তাদের উৎপাদিত মোমবাতির চাহিদা একলাফে অনেকটাই বেড়ে গেছে । মোমবাতির পাইকারি ক্রেতারা এবছর প্রচুর পরিমাণে দীপাবলির জন্য় মোমবাতি অর্ডার দিয়েছেন বলে জানান তিনি ৷ ফলে গত বছরের তুলনায় এবছর মোমবাতির চাহিদা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই রায়গঞ্জ শহরের কলেজপাড়ার মোমবাতি কারখানাগুলিতে এখন চরম ব্যস্ততা। দিনরাত এক করে কারখানার শ্রমিকেরা তৈরি করে চলেছেন মোমিবাতি।

চিনা আলোকে টেক্কা, দীপাবলিতে বাড়ছে মোমবাতির চাহিদা

কোরোনা আবহে যেখানে অন্য ব্যবসা সেভাবে লাভজনক হচ্ছে না ৷ সেখানে চিনের এলইডি লাইটের আমদানি বন্ধ হওয়ায় দেশীয় মোমবাতির ব্যবসায় গতবারের চাইতে অনেক বেশি লাভ হবে বলে আশা করা হচ্ছে ৷ এবছর দীপাবলির রাতে আলো জ্বালানোর জন্য কারখানাগুলিতে তৈরি করা হচ্ছে ডিজিটাল মোমবাতি।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.