ETV Bharat / state

চাষের কাজ সেরে রোজ প্রচারে যান কালিয়াগঞ্জের BJP প্রার্থী

সহজ-সরল গ্রামের মানুষ হিসেবে পরিচিত কমলবাবু দিনের বেশিরভাগ সময়ই সাধারণ মানুষের সঙ্গে কাটান । রোজ ভোর 5টায় উঠে চাষের কাজ সেরে বেরিয়ে পড়েন প্রচারে । সুস্থ থাকতে খান বাড়ির হালকা খাবার । এবার কালিয়াগঞ্জ বিধানসভা উপ-নির্বাচনে জিতবেন বলে 100 শতাংশ আশাবাদী এই BJP প্রার্থী ।

কমল সরকার
author img

By

Published : Nov 22, 2019, 11:57 PM IST

রায়গঞ্জ, 22 নভেম্বর : একেবারে দরজায় কড়া নাড়ছে কালিয়াগঞ্জ বিধানসভার উপ-নির্বাচন । বাম-কংগ্রেস জোট প্রার্থী, তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থীর পাশাপাশি জোর কদমে প্রচার চালাচ্ছেন BJP প্রার্থী কমল সরকার । লোকসভার নিরিখে এই বিধানসভা কেন্দ্রে BJP-র দিকে দাড়িপাল্লা ভারী থাকলেও জন সংযোগে কোনও খামতি রাখছেন না এই প্রার্থী । রোজ ভোর 5টায় উঠে চাষের কাজ সেরে বেরিয়ে পড়েন প্রচারে । তার ফাঁকেই চায়ের দোকানে সাধারণ মানুষের সমস্যার কথা শোনেন তিনি ।

সহজ-সরল গ্রামের মানুষ হিসেবে পরিচিত কমলবাবু দিনের বেশিরভাগ সময়ই সাধারণ মানুষের সঙ্গে কাটান । ভোর 5টায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে আশপাশের বিভিন্ন গ্রামগঞ্জে ঘুরে আসর জমান গ্রামের একটি চায়ের দোকানে । প্রার্থী হওয়ার পর থেকে তাকে চায়ের দোকানে দেখলেই ঘিরে ধরে মানুষজন । নানা মানুষ সমস্যা নিয়ে তাঁর কাছে আসেন আর ওই চায়ের দোকানে বসেই বিভিন্ন সেগুলির সমাধান করার চেষ্টা করেন কমলবাবু । জেলা পরিষদের নির্বাচিত সদস্য হওয়ায় সময় হাতে অনেক কম থাকে তাই ওই চায়ের দোকানেই তাঁর দরবার । সেখান থেকে বেরিয়ে বাড়ি গিয়ে সোজা চলে যান নিজের জমিতে । চাষের কাজই তাঁর জীবিকা ও তিনি যে একেবারেই চাষির ছেলে তা অকপটেই বললেন ।

রোজকার এই ব্যস্ততার মাঝে কীভাবে সুস্থ রাখেন নিজেকে? মায়ের তৈরি খাওয়ার আর পরিশ্রমই একমাত্র উপায়, বললেন তিনি । 90 বছর হলেও মা আজও তাঁর জন্য রান্না করেন ।

আসন্ন উপ-নির্বাচনে জেতার ব্যাপারে আশাবাদী কমলবাবু বলেন, "নাগরিক পঞ্জি সম্পর্কে তৃণমূলের নেগেটিভ প্রচার পজ়িটিভে পরিণত হচ্ছে ।"

দেখুন ভিডিয়ো...

রায়গঞ্জ, 22 নভেম্বর : একেবারে দরজায় কড়া নাড়ছে কালিয়াগঞ্জ বিধানসভার উপ-নির্বাচন । বাম-কংগ্রেস জোট প্রার্থী, তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থীর পাশাপাশি জোর কদমে প্রচার চালাচ্ছেন BJP প্রার্থী কমল সরকার । লোকসভার নিরিখে এই বিধানসভা কেন্দ্রে BJP-র দিকে দাড়িপাল্লা ভারী থাকলেও জন সংযোগে কোনও খামতি রাখছেন না এই প্রার্থী । রোজ ভোর 5টায় উঠে চাষের কাজ সেরে বেরিয়ে পড়েন প্রচারে । তার ফাঁকেই চায়ের দোকানে সাধারণ মানুষের সমস্যার কথা শোনেন তিনি ।

সহজ-সরল গ্রামের মানুষ হিসেবে পরিচিত কমলবাবু দিনের বেশিরভাগ সময়ই সাধারণ মানুষের সঙ্গে কাটান । ভোর 5টায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে আশপাশের বিভিন্ন গ্রামগঞ্জে ঘুরে আসর জমান গ্রামের একটি চায়ের দোকানে । প্রার্থী হওয়ার পর থেকে তাকে চায়ের দোকানে দেখলেই ঘিরে ধরে মানুষজন । নানা মানুষ সমস্যা নিয়ে তাঁর কাছে আসেন আর ওই চায়ের দোকানে বসেই বিভিন্ন সেগুলির সমাধান করার চেষ্টা করেন কমলবাবু । জেলা পরিষদের নির্বাচিত সদস্য হওয়ায় সময় হাতে অনেক কম থাকে তাই ওই চায়ের দোকানেই তাঁর দরবার । সেখান থেকে বেরিয়ে বাড়ি গিয়ে সোজা চলে যান নিজের জমিতে । চাষের কাজই তাঁর জীবিকা ও তিনি যে একেবারেই চাষির ছেলে তা অকপটেই বললেন ।

রোজকার এই ব্যস্ততার মাঝে কীভাবে সুস্থ রাখেন নিজেকে? মায়ের তৈরি খাওয়ার আর পরিশ্রমই একমাত্র উপায়, বললেন তিনি । 90 বছর হলেও মা আজও তাঁর জন্য রান্না করেন ।

আসন্ন উপ-নির্বাচনে জেতার ব্যাপারে আশাবাদী কমলবাবু বলেন, "নাগরিক পঞ্জি সম্পর্কে তৃণমূলের নেগেটিভ প্রচার পজ়িটিভে পরিণত হচ্ছে ।"

দেখুন ভিডিয়ো...
Intro:রায়গঞ্জ, ২০ নভেম্বরঃ- অত্যন্ত সহজ-সরল গ্রামের মানুষ হিসেবে পরিচিত কালিয়াগঞ্জ বিধানসভা উপনির্বাচনের বিজেপি প্রার্থী কমল সরকার দিনভর মানুষের সঙ্গেই দিন কাটান। ভোর পাঁচটায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে আশেপাশের বিভিন্ন গ্রামগঞ্জে ঘুরে তারপর আসর জমান গ্রামের একটি চায়ের দোকানে। সেখানে তাকে ঘিরে মানুষের ভিড় সর্বত্রই দেখা যায়। নানান মানুষ নানান সমস্যা নিয়ে তার কাছে আসেন এবং ওই চায়ের দোকানে বসেই বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করেন কমলবাবু। জেলা পরিষদের নির্বাচিত সদস্য হওয়ায় সময় হাতে অনেক কম থাকে তাই ওই চায়ের দোকানে তার দরবার। সেখান থেকে বেরিয়ে বাড়ি গিয়ে পোশাক পরিবর্তন করে সোজা চলে যান নিজের জমিতে। সেখানে চাষের কাজ করে সময় কাটান। তিনি জীবিকার জন্য প্রয়োজনীয় সময় ব্যয় করে চলে আসেন বাড়িতে। স্নান করে প্রায় 90 বছর বয়সী মায়ের হাতের রান্না করা নিতান্ত সাধারণ খাবার দাবার খেয়ে বেরিয়ে পড়েন প্রচারে। মা এখনো প্রতিদিন সকালে কমলবাবুর জন্য রান্না করে খাইয়ে তারপর ছাড়েন। এদিন বিভিন্ন এলাকায় প্রচার চালান কমলবাবু। বেশিরভাগটাই গ্রামাঞ্চলে ছিল। মানুষের বাড়ি বাড়ি বিজেপি প্রার্থী যেতেই উচ্ছ্বসিত হয়ে পড়েন তারা। গ্রামের সহজ সরল মানুষ হলেও রাজনীতিতে কোনো অংশে পিছিয়ে নেই তিনি। তার বক্তব্যের মাধ্যমেই বোঝা যায় এনআরসি নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস যতই প্রচার করুক না কেন সেই বিল যত প্রচারিত হচ্ছে ততই বেশি মানুষ তার সম্পর্কে জানতে পারছেন বলে মন্তব্য করছেন তিনি। এর ফলে নেগেটিভ প্রচার পজেটিভ এ পরিণত হবে বলেই মনে করছেন কমলবাবু।Body:JhaConclusion:Sjh
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.