ETV Bharat / state

দেওর-বৌদির ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হেমতাবাদে

ভিন রাজ্যে কাজে গিয়েছিলেন দুই ভাই ৷ একজন ফিরেছিলেন, অন্যজন ফেরেননি ৷ এই পরিস্থিতিতে স্বামীর ভাইয়ের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন বৌদি ৷ এর পর দেওর-বৌদির ঝুলন্ত দেহ মেলে গ্রামে ৷

দেওর-বউদির আত্মহত্যা
দেওর-বউদির আত্মহত্যা
author img

By

Published : Jun 11, 2021, 3:48 PM IST

রায়গঞ্জ, 11 জুন : দেওর-বৌদির ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে । ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদ থানার শীতলপুর গ্রামে । মৃতদের নাম মুনমুন দাস মাইতি (২১) ও বিশ্বজিৎ দাস (২৩) । পুলিশ মৃতদেহ দু'টি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রায়গঞ্জ গভর্নমেন্ট মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যায় । তদন্ত শুরু করেছে হেমতাবাদ থানার পুলিশ ।

আত্মহত্যা করেছে দেওর-বউদি

আরও পড়ুন : কফিনবন্দি হয়ে ফিরল কোচবিহারের পরিযায়ী শ্রমিক

পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, হেমতাবাদ থানার শীতলপুরের বাসিন্দা বাপ্পা দাস ও তাঁর ভাই বিশ্বজিৎ দাস ভিন রাজ্যে শ্রমিকের কাজ করতে গিয়েছিলেন । লকডাউনের কারণে ভাই বিশ্বজিৎ দাস বাড়িতে ফিরে এলেও বাপ্পা ভিন রাজ্যেই থেকে যান । বাপ্পা দাসের এক ছেলে, এক মেয়ে । অভিযোগ, বাপ্পার ভাই বিশ্বজিতের সঙ্গে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তাঁর স্ত্রী মুনমুন দাস মাইতি ।

গতকাল রাত দশটা নাগাদ বাড়ি থেকে দেড় কিলো মিটার দূরে একটি আমগাছে বিশ্বজিৎ এবং মুনমুনের ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান স্থানীয়রা । গ্রামে এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় । খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছায় হেমতাবাদ থানার পুলিশ । মৃতদেহ দু'টি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ ।

রায়গঞ্জ, 11 জুন : দেওর-বৌদির ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে । ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদ থানার শীতলপুর গ্রামে । মৃতদের নাম মুনমুন দাস মাইতি (২১) ও বিশ্বজিৎ দাস (২৩) । পুলিশ মৃতদেহ দু'টি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রায়গঞ্জ গভর্নমেন্ট মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যায় । তদন্ত শুরু করেছে হেমতাবাদ থানার পুলিশ ।

আত্মহত্যা করেছে দেওর-বউদি

আরও পড়ুন : কফিনবন্দি হয়ে ফিরল কোচবিহারের পরিযায়ী শ্রমিক

পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, হেমতাবাদ থানার শীতলপুরের বাসিন্দা বাপ্পা দাস ও তাঁর ভাই বিশ্বজিৎ দাস ভিন রাজ্যে শ্রমিকের কাজ করতে গিয়েছিলেন । লকডাউনের কারণে ভাই বিশ্বজিৎ দাস বাড়িতে ফিরে এলেও বাপ্পা ভিন রাজ্যেই থেকে যান । বাপ্পা দাসের এক ছেলে, এক মেয়ে । অভিযোগ, বাপ্পার ভাই বিশ্বজিতের সঙ্গে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তাঁর স্ত্রী মুনমুন দাস মাইতি ।

গতকাল রাত দশটা নাগাদ বাড়ি থেকে দেড় কিলো মিটার দূরে একটি আমগাছে বিশ্বজিৎ এবং মুনমুনের ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান স্থানীয়রা । গ্রামে এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় । খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছায় হেমতাবাদ থানার পুলিশ । মৃতদেহ দু'টি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.