ETV Bharat / state

মাঠে পেকে ধান, সংক্রমণের ভয়ে মিলছে না মজুর - রায়গঞ্জে কৃষিতে করোনা প্রকোপ

একটি জমির ফসল তুলতে কমপক্ষে 15 থেকে 20 জন মজুর লাগে । সংঘবদ্ধভাবে কাটতে হয় জমির ফসল । কিন্তু করোনা সংক্রমণের আতঙ্কে মজুরেরা জমির ফসল কাটতে চাইছেন না ।

covid-19-impact
covid-19-impact
author img

By

Published : May 8, 2021, 10:48 PM IST

রায়গঞ্জ, 8 মে : করোনার প্রকোপ এবার কৃষিক্ষেত্রে ৷ মাঠেই পেকে রয়েছে ধান, ভুট্টা ৷ কিন্তু সংক্রমণের ভয়ে মিলছে না ফসল কাটার লোক । ফলে মাঠের ধান মাঠে পড়ে থেকেই নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় দিন গুনছেন উত্তর দিনাজপুর জেলার চাষি ভাইয়েরা ।

মাঠের ফসল ঘরে তুলতে না পারলে কীভাবে সংসার চলবে এই দুশ্চিন্তা গ্রাস করেছে রায়গঞ্জ শহর সংলগ্ন কমলাবাড়ি গ্রামপঞ্চায়েতের বিভিন্ন গ্রামের চাষিদের । স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রশাসন থেকে সামাজিক দূরত্ব বিধি বজায় রেখে ফসল কাটার পরামর্শ দিলেও করোনা সংক্রমণের ভয়ে ফসল কাটার মজুররা কাজে আসতে চাইছে না ৷ জমিতে পেকে রয়েছে ধান ৷ ভুট্টাও পেকে ঝুলছে গাছে গাছে । কিন্তু ফসল কাটার লোক না থাকায় চরম সঙ্কটে পড়েছেন উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ ব্লকের কৃষকরা ।

সংক্রমণের ভয়ে মিলছে না ফসল কাটার লোক

আরও পড়ুন : চারদিন আগেও ফাঁকা মালদার ইদের বাজার, বিপুল ক্ষতির আশঙ্কা

একটি জমির ফসল তুলতে কমপক্ষে 15 থেকে 20 জন মজুর লাগে । সংঘবদ্ধভাবে কাটতে হয় জমির ফসল । কিন্তু করোনা সংক্রমণের আতঙ্কে মজুরেরা জমির ফসল কাটতে চাইছেন না । ফলে মাঠের ফসল পড়ে থাকছে মাঠেই । এদিকে বেশ কিছুদিন ধরে শুরু হয়েছে ঝড়বৃষ্টি । ফলে মাঠে পড়ে থাকা পাকা ধান কিংবা ভুট্টার সমূহ নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে । সারা বছর অমানুষিক খেটে মাঠে ফসল ফলিয়েও সেই ফসল ঘরে তুলতে না পারায় চরম বিপদে পড়েছেন রায়গঞ্জ শহর সংলগ্ন কমলাবাড়ি গ্রামপঞ্চায়েতের বিভিন্ন গ্রামের চাষিরা । তাদের দাবি, অবিলম্বে সরকার কোনও একটা ব্যবস্থা করে তাঁদের ফসল কেটে ঘরে তোলার উদ্যোগ নিক ।

এই বিষয়ে কমলাবাড়ি গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান প্রশান্ত কুমার দাস জানিয়েছেন, "করোনার কারণে গ্রামেগঞ্জে ফসল কাটার লোক পাওয়া যাচ্ছেনা । আমরা চাষি ও শ্রমিকদের সামাজিক দূরত্ববিধি বজায় রেখে ফসল কাটার পরামর্শ দিয়েছি ।"

রায়গঞ্জ, 8 মে : করোনার প্রকোপ এবার কৃষিক্ষেত্রে ৷ মাঠেই পেকে রয়েছে ধান, ভুট্টা ৷ কিন্তু সংক্রমণের ভয়ে মিলছে না ফসল কাটার লোক । ফলে মাঠের ধান মাঠে পড়ে থেকেই নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় দিন গুনছেন উত্তর দিনাজপুর জেলার চাষি ভাইয়েরা ।

মাঠের ফসল ঘরে তুলতে না পারলে কীভাবে সংসার চলবে এই দুশ্চিন্তা গ্রাস করেছে রায়গঞ্জ শহর সংলগ্ন কমলাবাড়ি গ্রামপঞ্চায়েতের বিভিন্ন গ্রামের চাষিদের । স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রশাসন থেকে সামাজিক দূরত্ব বিধি বজায় রেখে ফসল কাটার পরামর্শ দিলেও করোনা সংক্রমণের ভয়ে ফসল কাটার মজুররা কাজে আসতে চাইছে না ৷ জমিতে পেকে রয়েছে ধান ৷ ভুট্টাও পেকে ঝুলছে গাছে গাছে । কিন্তু ফসল কাটার লোক না থাকায় চরম সঙ্কটে পড়েছেন উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ ব্লকের কৃষকরা ।

সংক্রমণের ভয়ে মিলছে না ফসল কাটার লোক

আরও পড়ুন : চারদিন আগেও ফাঁকা মালদার ইদের বাজার, বিপুল ক্ষতির আশঙ্কা

একটি জমির ফসল তুলতে কমপক্ষে 15 থেকে 20 জন মজুর লাগে । সংঘবদ্ধভাবে কাটতে হয় জমির ফসল । কিন্তু করোনা সংক্রমণের আতঙ্কে মজুরেরা জমির ফসল কাটতে চাইছেন না । ফলে মাঠের ফসল পড়ে থাকছে মাঠেই । এদিকে বেশ কিছুদিন ধরে শুরু হয়েছে ঝড়বৃষ্টি । ফলে মাঠে পড়ে থাকা পাকা ধান কিংবা ভুট্টার সমূহ নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে । সারা বছর অমানুষিক খেটে মাঠে ফসল ফলিয়েও সেই ফসল ঘরে তুলতে না পারায় চরম বিপদে পড়েছেন রায়গঞ্জ শহর সংলগ্ন কমলাবাড়ি গ্রামপঞ্চায়েতের বিভিন্ন গ্রামের চাষিরা । তাদের দাবি, অবিলম্বে সরকার কোনও একটা ব্যবস্থা করে তাঁদের ফসল কেটে ঘরে তোলার উদ্যোগ নিক ।

এই বিষয়ে কমলাবাড়ি গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান প্রশান্ত কুমার দাস জানিয়েছেন, "করোনার কারণে গ্রামেগঞ্জে ফসল কাটার লোক পাওয়া যাচ্ছেনা । আমরা চাষি ও শ্রমিকদের সামাজিক দূরত্ববিধি বজায় রেখে ফসল কাটার পরামর্শ দিয়েছি ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.