ETV Bharat / state

খুশির ইদে কাঁটা করোনা, মাথায় হাত রায়গঞ্জের বস্ত্র ব্যবসায়ীদের - eid raiganj

2020 সাল থেকেই করোনার কারণে বিপর্যয়ের মুখে রাজ্যের সব ধরনের ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান । গতবারের পুজোয় সেভাবে ব্যবসা হয়নি । ব্যবসায়ীরা আশায় ছিলেন 2020 পার হলে নতুন বছরের উৎসবের মরসুমগুলোতে বিকিকিনি বাড়বে ।

মাথায় হাত রায়গঞ্জের বস্ত্র ব্যবসায়ীদের
মাথায় হাত রায়গঞ্জের বস্ত্র ব্যবসায়ীদের
author img

By

Published : May 10, 2021, 9:45 PM IST

রায়গঞ্জ, 10 মে : করোনার ব্যাপক প্রভাব ইদের বাজারে । আংশিক লকডাউনের জেরে দিনের বেশীর ভাগ সময়ই বন্ধ থাকছে দোকানপাট । করোনা সংক্রমণের আশঙ্কায় রাস্তায় বের হচ্ছেন না সাধারণ মানুষ । ফলে উৎসবের মরসুমে ব্যাপক মন্দার মুখে পড়েছেন বস্ত্র বিপণিরা । চরম ক্ষতির মুখে পড়েছেন রায়গঞ্জের কাপড় ও রেডিমেড গার্মেন্টস ব্যাবসায়ী থেকে দোকানের কর্মচারীরা । ব্যাবসায়ীদের পক্ষ থেকে উৎসবের মরসুমে দোকানপাট খোলার সময়সীমা বাড়ানোর দাবি জানানো হয়েছে ।

2020 সাল থেকেই করোনার কারণে বিপর্যয়ের মুখে রাজ্যের সব ধরনের ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান । গতবারের পুজোয় সেভাবে ব্যবসা হয়নি । ব্যবসায়ীরা আশায় ছিলেন 2020 পার হলে নতুন বছরের উৎসবের মরসুমগুলোতে বিকিকিনি বাড়বে । কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছে চলতি বছরে । রাজ্য সরকার করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামাল দিতে কিছু বিধিনিষেধ ও আংশিক লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে । সকাল 7 টা থেকে বেলা 10টা পর্যন্ত এবং বিকেল 5টা থেকে সন্ধ্যা 7টা পর্যন্ত বাজার ও দোকানপাট খোলা থাকবে । বাকি সময় সম্পূর্ণ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা । বিশেষ করে চরম বিপাকে পড়েছেন শাড়ি ও রেডিমেড জামাকাপড়ের ব্যবসায়ীরা । সকাল 7টায় দোকান খুললেও সেসময় কোনও ক্রেতাই আসে না । বেলা 10টা বাজতেই বন্ধ করে দিতে হচ্ছে দোকান ৷ ফলে কোনও কোনও দিন এক টাকাও বিক্রি হয় না । তারপর সারাদিন বন্ধ রাখার পর বিকেল 5টায় দোকান খুললেও শহরের দু'একজন খদ্দের ছাড়া আর কারও দেখা মেলে না ।

মাথায় হাত রায়গঞ্জের বস্ত্র ব্যবসায়ীদের

আরও পড়ুন : করোনা কাড়ছে মুখের গ্রাসও, দুশ্চিন্তায় পুরানো বই বিক্রেতারা

বস্ত্র ব্যবসায়ী সুমন দাস জানিয়েছেন, "মূলত শহর সংলগ্ন গ্রামগঞ্জ থেকে খদ্দেররা রায়গঞ্জ শহরে কেনাকাটা করতে আসেন । কিন্তু তাঁরা যে সময় শহরে আসেন সে সময়ই আংশিক লকডাউনের জন্য দোকানপাট বন্ধ রাখতে হয় । ফলে ফিরে চলে যেতে হচ্ছে গ্রামগঞ্জের খদ্দেরদের ।" মূলত গ্রামগঞ্জ থেকে আসা এই খদ্দেরদের উপরই নির্ভর করে রায়গঞ্জ শহরের বিভিন্ন দোকানের ব্যবসা । আর দুদিন পর খুশির ইদ । অথচ এই মরসুমে আংশিক লকডাউনের কারণে তাঁরা ব্যবসাই করতে পারছেন না । এভাবে চললে তাদের ব্যবসাই বন্ধ করে দিতে হবে বলে জানিয়েছেন শাড়ি ও রেডিমেড জামাকাপড়ের দোকানিরা ।

এই অবস্থায় দোকানের মালিক থেকে কর্মচারী সকলেই ক্ষতির মুখে পড়েছেন । তাই হাট বাজার দোকানপাট খোলার সময়সীমা বাড়ানোর দাবি উঠেছে ।

রায়গঞ্জ, 10 মে : করোনার ব্যাপক প্রভাব ইদের বাজারে । আংশিক লকডাউনের জেরে দিনের বেশীর ভাগ সময়ই বন্ধ থাকছে দোকানপাট । করোনা সংক্রমণের আশঙ্কায় রাস্তায় বের হচ্ছেন না সাধারণ মানুষ । ফলে উৎসবের মরসুমে ব্যাপক মন্দার মুখে পড়েছেন বস্ত্র বিপণিরা । চরম ক্ষতির মুখে পড়েছেন রায়গঞ্জের কাপড় ও রেডিমেড গার্মেন্টস ব্যাবসায়ী থেকে দোকানের কর্মচারীরা । ব্যাবসায়ীদের পক্ষ থেকে উৎসবের মরসুমে দোকানপাট খোলার সময়সীমা বাড়ানোর দাবি জানানো হয়েছে ।

2020 সাল থেকেই করোনার কারণে বিপর্যয়ের মুখে রাজ্যের সব ধরনের ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান । গতবারের পুজোয় সেভাবে ব্যবসা হয়নি । ব্যবসায়ীরা আশায় ছিলেন 2020 পার হলে নতুন বছরের উৎসবের মরসুমগুলোতে বিকিকিনি বাড়বে । কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছে চলতি বছরে । রাজ্য সরকার করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামাল দিতে কিছু বিধিনিষেধ ও আংশিক লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে । সকাল 7 টা থেকে বেলা 10টা পর্যন্ত এবং বিকেল 5টা থেকে সন্ধ্যা 7টা পর্যন্ত বাজার ও দোকানপাট খোলা থাকবে । বাকি সময় সম্পূর্ণ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা । বিশেষ করে চরম বিপাকে পড়েছেন শাড়ি ও রেডিমেড জামাকাপড়ের ব্যবসায়ীরা । সকাল 7টায় দোকান খুললেও সেসময় কোনও ক্রেতাই আসে না । বেলা 10টা বাজতেই বন্ধ করে দিতে হচ্ছে দোকান ৷ ফলে কোনও কোনও দিন এক টাকাও বিক্রি হয় না । তারপর সারাদিন বন্ধ রাখার পর বিকেল 5টায় দোকান খুললেও শহরের দু'একজন খদ্দের ছাড়া আর কারও দেখা মেলে না ।

মাথায় হাত রায়গঞ্জের বস্ত্র ব্যবসায়ীদের

আরও পড়ুন : করোনা কাড়ছে মুখের গ্রাসও, দুশ্চিন্তায় পুরানো বই বিক্রেতারা

বস্ত্র ব্যবসায়ী সুমন দাস জানিয়েছেন, "মূলত শহর সংলগ্ন গ্রামগঞ্জ থেকে খদ্দেররা রায়গঞ্জ শহরে কেনাকাটা করতে আসেন । কিন্তু তাঁরা যে সময় শহরে আসেন সে সময়ই আংশিক লকডাউনের জন্য দোকানপাট বন্ধ রাখতে হয় । ফলে ফিরে চলে যেতে হচ্ছে গ্রামগঞ্জের খদ্দেরদের ।" মূলত গ্রামগঞ্জ থেকে আসা এই খদ্দেরদের উপরই নির্ভর করে রায়গঞ্জ শহরের বিভিন্ন দোকানের ব্যবসা । আর দুদিন পর খুশির ইদ । অথচ এই মরসুমে আংশিক লকডাউনের কারণে তাঁরা ব্যবসাই করতে পারছেন না । এভাবে চললে তাদের ব্যবসাই বন্ধ করে দিতে হবে বলে জানিয়েছেন শাড়ি ও রেডিমেড জামাকাপড়ের দোকানিরা ।

এই অবস্থায় দোকানের মালিক থেকে কর্মচারী সকলেই ক্ষতির মুখে পড়েছেন । তাই হাট বাজার দোকানপাট খোলার সময়সীমা বাড়ানোর দাবি উঠেছে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.