ETV Bharat / state

পুলিশ সুপারের উদ্যোগে মেটিয়াব্রুজে আটকে পড়া শ্রমিকদের খাদ্যসামগ্রী - খাদ্যসামগ্রী

লকডাউনের জেরে কলকাতার মেটিয়াব্রুজে শ্রমিকরা আটকে পড়েছিলেন । উত্তর দিনাজপুরের বিভিন্ন এলাকা থেকে কাজ করতে আসা 381জন এই শ্রমিকদের কথা Etv ভারতেগত 18এপ্রিল প্রকাশিত হয়েছিল। চরম সমস্যার মধ্যে ছিলেন তাঁরা । ঠিকঠাক মতো খাবার জুটছে না।তাঁদের অভিযোগ,তাঁরা পাননি সরকারি সাহায্যও ।বিষয়টি জানতে পেরে রায়গঞ্জের পুলিশ সুপার নিজে উদ্যোগ নিয়ে কলকাতা পুলিশের শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এরপরই ওই শ্রমিকদের হাতে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছে কলকাতা পুলিশ।

police super
পুলিস সুপার
author img

By

Published : May 2, 2020, 9:15 PM IST

রায়গঞ্জ,2 মে : রায়গঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার সুমিত কুমারের উদ্যোগে এবং কলকাতা পুলিশের সহযোগিতায় কলকাতার মেটিয়াবুরুজে আটকে পড়া শ্রমিকেরা খাদ্যসামগ্রী পেল । উত্তর দিনাজপুরের 380 জন শ্রমিক মেটিয়াবুরুজের এলাকায় কাজ করতে যান। ওই শ্রমিকদের খবর Etv ভারতে প্রকাশিত হয়েছিল কিছুদিন আগে। বিষয়টি জানতে পেরে রায়গঞ্জের পুলিশ সুপার নিজে উদ্যোগ নিয়ে কলকাতা পুলিশের শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।

এরপরই ওই শ্রমিকদের হাতে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছে কলকাতা পুলিশ। খাদ্য সামগ্রী হাতে পাওয়ার পর Etv ভারত এবং রায়গঞ্জ পুলিশ জেলা সুপারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন শ্রমিকরা।

লকডাউনের জেরে কলকাতার মেটিয়াব্রুজে শ্রমিকরা আটকে পড়েছিলেন । উত্তর দিনাজপুরের বিভিন্ন এলাকা থেকে কাজ করতে আসা 381জন এই শ্রমিকদের কথা Etv ভারতে গত 18 এপ্রিল প্রকাশিত হয়েছিল। চরম সমস্যার মধ্যে ছিলেন তাঁরা । ঠিকঠাক মতো খাবার জুটছিল না।

তাঁদের অভিযোগ ছিল, পাননি সরকারি সাহায্যও । বারবার স্থানীয় প্রশাসনের শরণাপন্ন হলেও কোনও রকম সাহায্য পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছিলেন তাঁরা । আটকে পড়া 381 জন যুবকদের মধ্যে প্রত্যেকেই এসেছিলেন উত্তর দিনাজপুরের চোপড়া, গোয়ালপুকুর, ইসলামপুর, চাকুলিয়া, রায়গঞ্জ ব্লকের বিভিন্ন জায়গা থেকে ।

কলকাতার মেটিয়াব্রুজ এলাকায় কাজ করতেন তাঁরা । তাঁদের মধ্যে কেউ এলাকার রিকশাচালক । কেউ বা দিনমুজুর হিসেবে কাজ করতেন । কিন্তু লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকেই আর্থিক অনটন শুরু হয় তাঁদের । রোজগার নেই । তাই খাবার জোটাতে পারছিলেন না তারা। এই বিষয়ে সম্প্রতি খোঁজখবর নেন পুলিশ সুপার সুমিত কুমার। তাঁদের এ অবস্থা জানতে পেরেই দ্রুত কলকাতা পুলিশের শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে তিনি টেলিফোনে যোগাযোগ করেন । এরপরই গতকাল ওই যুবকদের একজনকে ডেকে নিয়ে তাঁদের জন্য ত্রাণের ব্যবস্থা করে কলকাতা পুলিশ।

ত্রাণ পেয়ে খুশি শ্রমিকদের মধ্যে মহঃ মনোয়ার আলম বলেন," গতকাল আমাদেরকে ত্রাণ দিয়েছে স্থানীয় থানার পুলিশ।আমরা জানতে পেরেছি রায়গঞ্জ জেলা পুলিশ সুপারের উদ্যোগে এই ত্রাণ আমরা পেয়েছি।আমরা তাঁকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই"।

এই বিষয়ে পুলিশ সুপার সুমিত কুমার বলেন " Etv ভারতের মাধ্যমে ওই যুবকদের কথা আমি জানতে পারি। এ বিষয়টি নিয়ে কলকাতা পুলিশের এক শীর্ষ আধিকারিকের সঙ্গে আলোচনা করি। মূলত তাঁদের প্রয়াসেই ওই বিপদে পড়া মানুষগুলো খাদ্যসামগ্রী পেয়েছেন।"

রায়গঞ্জ,2 মে : রায়গঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার সুমিত কুমারের উদ্যোগে এবং কলকাতা পুলিশের সহযোগিতায় কলকাতার মেটিয়াবুরুজে আটকে পড়া শ্রমিকেরা খাদ্যসামগ্রী পেল । উত্তর দিনাজপুরের 380 জন শ্রমিক মেটিয়াবুরুজের এলাকায় কাজ করতে যান। ওই শ্রমিকদের খবর Etv ভারতে প্রকাশিত হয়েছিল কিছুদিন আগে। বিষয়টি জানতে পেরে রায়গঞ্জের পুলিশ সুপার নিজে উদ্যোগ নিয়ে কলকাতা পুলিশের শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।

এরপরই ওই শ্রমিকদের হাতে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছে কলকাতা পুলিশ। খাদ্য সামগ্রী হাতে পাওয়ার পর Etv ভারত এবং রায়গঞ্জ পুলিশ জেলা সুপারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন শ্রমিকরা।

লকডাউনের জেরে কলকাতার মেটিয়াব্রুজে শ্রমিকরা আটকে পড়েছিলেন । উত্তর দিনাজপুরের বিভিন্ন এলাকা থেকে কাজ করতে আসা 381জন এই শ্রমিকদের কথা Etv ভারতে গত 18 এপ্রিল প্রকাশিত হয়েছিল। চরম সমস্যার মধ্যে ছিলেন তাঁরা । ঠিকঠাক মতো খাবার জুটছিল না।

তাঁদের অভিযোগ ছিল, পাননি সরকারি সাহায্যও । বারবার স্থানীয় প্রশাসনের শরণাপন্ন হলেও কোনও রকম সাহায্য পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছিলেন তাঁরা । আটকে পড়া 381 জন যুবকদের মধ্যে প্রত্যেকেই এসেছিলেন উত্তর দিনাজপুরের চোপড়া, গোয়ালপুকুর, ইসলামপুর, চাকুলিয়া, রায়গঞ্জ ব্লকের বিভিন্ন জায়গা থেকে ।

কলকাতার মেটিয়াব্রুজ এলাকায় কাজ করতেন তাঁরা । তাঁদের মধ্যে কেউ এলাকার রিকশাচালক । কেউ বা দিনমুজুর হিসেবে কাজ করতেন । কিন্তু লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকেই আর্থিক অনটন শুরু হয় তাঁদের । রোজগার নেই । তাই খাবার জোটাতে পারছিলেন না তারা। এই বিষয়ে সম্প্রতি খোঁজখবর নেন পুলিশ সুপার সুমিত কুমার। তাঁদের এ অবস্থা জানতে পেরেই দ্রুত কলকাতা পুলিশের শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে তিনি টেলিফোনে যোগাযোগ করেন । এরপরই গতকাল ওই যুবকদের একজনকে ডেকে নিয়ে তাঁদের জন্য ত্রাণের ব্যবস্থা করে কলকাতা পুলিশ।

ত্রাণ পেয়ে খুশি শ্রমিকদের মধ্যে মহঃ মনোয়ার আলম বলেন," গতকাল আমাদেরকে ত্রাণ দিয়েছে স্থানীয় থানার পুলিশ।আমরা জানতে পেরেছি রায়গঞ্জ জেলা পুলিশ সুপারের উদ্যোগে এই ত্রাণ আমরা পেয়েছি।আমরা তাঁকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই"।

এই বিষয়ে পুলিশ সুপার সুমিত কুমার বলেন " Etv ভারতের মাধ্যমে ওই যুবকদের কথা আমি জানতে পারি। এ বিষয়টি নিয়ে কলকাতা পুলিশের এক শীর্ষ আধিকারিকের সঙ্গে আলোচনা করি। মূলত তাঁদের প্রয়াসেই ওই বিপদে পড়া মানুষগুলো খাদ্যসামগ্রী পেয়েছেন।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.