দত্তপুকুর, 2 জানুয়ারি : যুবকের মৃত্যু ঘিরে উত্তেজনা দত্তপুকুর এলাকায় । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে 144 ধারা জারি করল জেলা প্রশাসন । বন্ধ রয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবাও । RAF ও কমব্যাট ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে পুরো এলাকায় । বন্ধ দোকানপাট ।
যুবকের মৃত্যুতে দত্তপুকুরে 144 ধারা, বন্ধ ইন্টারনেট পরিষেবা
মঙ্গলবার রাতে আরশাদুল ইসলাম নামে এক যুবককে খুনের অভিযোগ ওঠে স্থানীয় ক্লাবের বিরুদ্ধে । তারপর এলাকায় ভাঙচুর চালায় ক্ষিপ্ত জনতা । দু'দফায় রেল অবরোধ হয় । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুরো এলাকায় 144 ধারা জারি করেছে প্রশাসন ।
![যুবকের মৃত্যুতে দত্তপুকুরে 144 ধারা, বন্ধ ইন্টারনেট পরিষেবা dutta pukur](https://etvbharatimages.akamaized.net/etvbharat/prod-images/768-512-5565575-thumbnail-3x2-du.jpg?imwidth=3840)
স্থানীয় এক যুবককে পিটিয়ে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগে মঙ্গলবার রাত থেকে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় দত্তপুকুরে । মৃতের নাম আরশাদুল ইসলাম (30) । নরসিংহপুর মসজিদপাড়ায় বাড়ি । একটি ক্লাবঘর থেকে ওই যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় । এই ঘটনার পর থেকেই ক্ষিপ্ত জনতা ওই ক্লাবে ঢুকে ভাঙচুর চালায় । ক্লাবের সামনের রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভও দেখানো হয় । খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে পৌঁছায় দত্তপুকুর থানার পুলিশ । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হয় । কিন্তু বিক্ষুব্ধ জনতাকে সামাল দেওয়া যায়নি । পাঁচটি বাড়ি ও চারটি দোকান ভেঙে ফেলা হয় । গতকাল সকালেও দু'দফায় রেল অবরোধ হয় । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শেষমেশ পুরো এলাকায় 144 ধারা জারি করে প্রশাসন ।
স্থানীয়দের তরফে জানা গেছে, দত্তপুকুর হাট এলাকায় মেলায় দোকান দিয়েছিলেন আরশাদুল । মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মেলায় এক মহিলা ক্রেতার সঙ্গে বচসা হয় তার । সেই সময় ওই মহিলাকে কটূক্তি করে আরাশাদুল । তা নিয়ে ঝামেলা বেধে যায় স্থানীয় একটি ক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে । অভিযোগ, ওই যুবককে ক্লাবের ছেলেরা মারধর করে । পরে রাতে ক্লাবের মধ্যেই যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় । তারপরই শুরু হয় গন্ডগোল । ক্লাবের সামনে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে ক্ষিপ্ত জনতা । চলে অবরোধও । কিন্তু সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয় । পরিস্থিতির সামাল দিতে আশপাশের থানা থেকে আরও পুলিশ আসে । অবশেষে RAF ও কমব্যাট ফোর্স নামিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হয় । আপাতত, 144 ধারা জারি ।
দত্তপুকুর, 2 জানুয়ারি : যুবকের মৃত্যু ঘিরে উত্তেজনা দত্তপুকুর এলাকায় । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে 144 ধারা জারি করল জেলা প্রশাসন । বন্ধ রয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবাও । RAF ও কমব্যাট ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে পুরো এলাকায় । বন্ধ দোকানপাট ।
স্থানীয় এক যুবককে পিটিয়ে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগে মঙ্গলবার রাত থেকে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় দত্তপুকুরে । মৃতের নাম আরশাদুল ইসলাম (30) । নরসিংহপুর মসজিদপাড়ায় বাড়ি । একটি ক্লাবঘর থেকে ওই যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় । এই ঘটনার পর থেকেই ক্ষিপ্ত জনতা ওই ক্লাবে ঢুকে ভাঙচুর চালায় । ক্লাবের সামনের রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভও দেখানো হয় । খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে পৌঁছায় দত্তপুকুর থানার পুলিশ । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হয় । কিন্তু বিক্ষুব্ধ জনতাকে সামাল দেওয়া যায়নি । পাঁচটি বাড়ি ও চারটি দোকান ভেঙে ফেলা হয় । গতকাল সকালেও দু'দফায় রেল অবরোধ হয় । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শেষমেশ পুরো এলাকায় 144 ধারা জারি করে প্রশাসন ।
স্থানীয়দের তরফে জানা গেছে, দত্তপুকুর হাট এলাকায় মেলায় দোকান দিয়েছিলেন আরশাদুল । মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মেলায় এক মহিলা ক্রেতার সঙ্গে বচসা হয় তার । সেই সময় ওই মহিলাকে কটূক্তি করে আরাশাদুল । তা নিয়ে ঝামেলা বেধে যায় স্থানীয় একটি ক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে । অভিযোগ, ওই যুবককে ক্লাবের ছেলেরা মারধর করে । পরে রাতে ক্লাবের মধ্যেই যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় । তারপরই শুরু হয় গন্ডগোল । ক্লাবের সামনে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে ক্ষিপ্ত জনতা । চলে অবরোধও । কিন্তু সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয় । পরিস্থিতির সামাল দিতে আশপাশের থানা থেকে আরও পুলিশ আসে । অবশেষে RAF ও কমব্যাট ফোর্স নামিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হয় । আপাতত, 144 ধারা জারি ।
দত্তপুকুরঃ যুবকের মৃত্যু ঘিরে বুধবারও উত্তেজনা ছিল দত্তপুকুর এলাকায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে জেলা প্রশাসন গোটা দত্তপুকুর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে। উপদ্রুত এলাকায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছে। RAF ও কমব্যাট ফোর্স ঘিরে রেখেছে গোটা এলাকা। দোকানপাট বন্ধ।
স্থানীয় এক যুবককে পিটিয়ে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগে মঙ্গলবার রাত থেকে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় দত্তপুকুরে। মৃত যুবকের নাম আরশাদুল ইসলাম(৩০)।বাড়ি স্থানীয় নরসিংহপুর মসজিদপাড়ায়। একটি ক্লাবঘর থেকে ওই যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। ঘটনার পরই ক্ষিপ্ত জনতা ওই ক্লাবে ভাঙচুর চালায়। ক্লাবের সামনের রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভও দেখানো হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় দত্তপুকুর থানার বিশাল পুলিশবাহিনী।তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। কিন্তু উত্তেজিত জনতাকে সামাল দেওয়া যায়নি। পাঁচটি বাড়ি ও চারটি দোকান ভেঙে ফেলা হয়। বুধবার সকালেও দু'দফায় রেল অবরোধ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে তারপরই প্রশাসন গোটা দত্তপুকুরে ১৪৪ ধারা জারি করে। বন্ধ করে দেওয়া হয় ইন্টারনেট পরিষেবা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দত্তপুকুর থানার দত্তপুকুর হাট এলাকায় মেলা উপলক্ষে মোনোহারি দোকান দিয়েছিলেন আসাদুল। মঙ্গলবার সন্ধেবেলা মেলায় আসা এক মহিলা ক্রেতার সঙ্গে বচসা হয় তার। অভিযোগ, সেই সময় ওই মহিলাকে কটূক্তি করেন তিনি। তা নিয়ে ঝামেলা বেধে যায় স্থানীয় একটি ক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে। অভিযোগ, ওই যুবককে ক্লাবের ছেলেরা মারধর করে। রাতে ওই ক্লাবের মধ্যেই ওই যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। তারপরই ছড়ায় গোলমাল।
ক্লাবের সামনের রাস্তায় টায়ার চালিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে ক্ষিপ্ত জনতা। চলে অবরোধও। পরিস্থিতি ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। খবর পেয়ে দত্তপুকুর থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে।কিন্তু সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয় তাদের।ক্ষিপ্ত জনতার আন্দোলনের সামনে অসহায় অবস্থার মত দাঁড়িয়ে থাকতে হয় পুলিশকে।পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে আশপাশের থানা থেকে আরও পুলিশ বাহিনী আসে। অবশেষে Raf ও কমব্যাট ফোর্স নামিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা হয়। তাতে কাজ না হওয়ায় বুধবার গোটা দত্তপুকুরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।Body:যুবকের মৃত্যুতে দত্তপুকুরে ১৪৪ ধারা, বন্ধ ইন্টারনেট পরিষেবাও
দত্তপুকুরঃ যুবকের মৃত্যু ঘিরে বুধবারও উত্তেজনা ছিল দত্তপুকুর এলাকায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে জেলা প্রশাসন গোটা দত্তপুকুর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে। উপদ্রুত এলাকায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছে। RAF ও কমব্যাট ফোর্স ঘিরে রেখেছে গোটা এলাকা। দোকানপাট বন্ধ।
স্থানীয় এক যুবককে পিটিয়ে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগে মঙ্গলবার রাত থেকে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় দত্তপুকুরে। মৃত যুবকের নাম আরশাদুল ইসলাম(৩০)।বাড়ি স্থানীয় নরসিংহপুর মসজিদপাড়ায়। একটি ক্লাবঘর থেকে ওই যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। ঘটনার পরই ক্ষিপ্ত জনতা ওই ক্লাবে ভাঙচুর চালায়। ক্লাবের সামনের রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভও দেখানো হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় দত্তপুকুর থানার বিশাল পুলিশবাহিনী।তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। কিন্তু উত্তেজিত জনতাকে সামাল দেওয়া যায়নি। পাঁচটি বাড়ি ও চারটি দোকান ভেঙে ফেলা হয়। বুধবার সকালেও দু'দফায় রেল অবরোধ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে তারপরই প্রশাসন গোটা দত্তপুকুরে ১৪৪ ধারা জারি করে। বন্ধ করে দেওয়া হয় ইন্টারনেট পরিষেবা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দত্তপুকুর থানার দত্তপুকুর হাট এলাকায় মেলা উপলক্ষে মোনোহারি দোকান দিয়েছিলেন আসাদুল। মঙ্গলবার সন্ধেবেলা মেলায় আসা এক মহিলা ক্রেতার সঙ্গে বচসা হয় তার। অভিযোগ, সেই সময় ওই মহিলাকে কটূক্তি করেন তিনি। তা নিয়ে ঝামেলা বেধে যায় স্থানীয় একটি ক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে। অভিযোগ, ওই যুবককে ক্লাবের ছেলেরা মারধর করে। রাতে ওই ক্লাবের মধ্যেই ওই যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। তারপরই ছড়ায় গোলমাল।
ক্লাবের সামনের রাস্তায় টায়ার চালিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে ক্ষিপ্ত জনতা। চলে অবরোধও। পরিস্থিতি ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। খবর পেয়ে দত্তপুকুর থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে।কিন্তু সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয় তাদের।ক্ষিপ্ত জনতার আন্দোলনের সামনে অসহায় অবস্থার মত দাঁড়িয়ে থাকতে হয় পুলিশকে।পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে আশপাশের থানা থেকে আরও পুলিশ বাহিনী আসে। অবশেষে Raf ও কমব্যাট ফোর্স নামিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা হয়। তাতে কাজ না হওয়ায় বুধবার গোটা দত্তপুকুরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।Conclusion:যুবকের মৃত্যুতে দত্তপুকুরে ১৪৪ ধারা, বন্ধ ইন্টারনেট পরিষেবাও
দত্তপুকুরঃ যুবকের মৃত্যু ঘিরে বুধবারও উত্তেজনা ছিল দত্তপুকুর এলাকায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে জেলা প্রশাসন গোটা দত্তপুকুর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে। উপদ্রুত এলাকায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছে। RAF ও কমব্যাট ফোর্স ঘিরে রেখেছে গোটা এলাকা। দোকানপাট বন্ধ।
স্থানীয় এক যুবককে পিটিয়ে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগে মঙ্গলবার রাত থেকে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় দত্তপুকুরে। মৃত যুবকের নাম আরশাদুল ইসলাম(৩০)।বাড়ি স্থানীয় নরসিংহপুর মসজিদপাড়ায়। একটি ক্লাবঘর থেকে ওই যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। ঘটনার পরই ক্ষিপ্ত জনতা ওই ক্লাবে ভাঙচুর চালায়। ক্লাবের সামনের রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভও দেখানো হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় দত্তপুকুর থানার বিশাল পুলিশবাহিনী।তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। কিন্তু উত্তেজিত জনতাকে সামাল দেওয়া যায়নি। পাঁচটি বাড়ি ও চারটি দোকান ভেঙে ফেলা হয়। বুধবার সকালেও দু'দফায় রেল অবরোধ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে তারপরই প্রশাসন গোটা দত্তপুকুরে ১৪৪ ধারা জারি করে। বন্ধ করে দেওয়া হয় ইন্টারনেট পরিষেবা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দত্তপুকুর থানার দত্তপুকুর হাট এলাকায় মেলা উপলক্ষে মোনোহারি দোকান দিয়েছিলেন আসাদুল। মঙ্গলবার সন্ধেবেলা মেলায় আসা এক মহিলা ক্রেতার সঙ্গে বচসা হয় তার। অভিযোগ, সেই সময় ওই মহিলাকে কটূক্তি করেন তিনি। তা নিয়ে ঝামেলা বেধে যায় স্থানীয় একটি ক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে। অভিযোগ, ওই যুবককে ক্লাবের ছেলেরা মারধর করে। রাতে ওই ক্লাবের মধ্যেই ওই যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। তারপরই ছড়ায় গোলমাল।
ক্লাবের সামনের রাস্তায় টায়ার চালিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে ক্ষিপ্ত জনতা। চলে অবরোধও। পরিস্থিতি ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। খবর পেয়ে দত্তপুকুর থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে।কিন্তু সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয় তাদের।ক্ষিপ্ত জনতার আন্দোলনের সামনে অসহায় অবস্থার মত দাঁড়িয়ে থাকতে হয় পুলিশকে।পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে আশপাশের থানা থেকে আরও পুলিশ বাহিনী আসে। অবশেষে Raf ও কমব্যাট ফোর্স নামিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা হয়। তাতে কাজ না হওয়ায় বুধবার গোটা দত্তপুকুরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।