ETV Bharat / state

লকডাউন কার্যকর করতে রাস্তায় নামলেন পুলিশ সুপার

author img

By

Published : Mar 24, 2020, 2:18 AM IST

Updated : Mar 24, 2020, 8:05 AM IST

সরকারি নির্দেশিকা মেনে লক ডাউন কার্যকর করতে জেলার পুলিশ সুপার চষে বেড়ালেন বারাসতের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায়। আর পুলিশের ভূমিকায় স্বভাবতই খুশি আমজনতা।

intimation on lock down by sp
পুলিশ সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়

বারাসত,24 মার্চ : লকডাউন কার্যকর করতে এবার বারাসতের রাস্তায় নামলেন পুলিশ সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার রাতে বারাসত থানার IC দীপঙ্কর ভট্টাচার্য্যকে সঙ্গে নিয়ে ছুটে বেড়ালেন এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে। লক ডাউন জারি হওয়ার পরও বারাসতের চাঁপাডালি ও ডাকবাংলা মোড়ে বেশ কিছু দোকান খোলা থাকায় রীতিমতো ধমক দিতে দেখা যায় পুলিশ সুপার ও বারাসত থানার IC-কে। কেন দোকান খোলা রয়েছে তার কৈফিয়ৎ-ও চাওয়া হয় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে। দ্রুত দোকান বন্ধ করার নির্দেশও দেন পুলিশ সুপার।

আবার কিছু জায়গায় পুলিশকে অতি সক্রিয় হয়ে ব্যবসায়ীর কলার চেপে থাপ্পড় মারতেও দেখা যায়। রাস্তায় কোনও জায়গায় জটলা দেখলেই পুলিশ তা সরিয়ে দিয়েছে সঙ্গে সঙ্গে। যানবাহনের ক্ষেত্রেও কড়া হতে পিছুপা হননি জেলার পুলিশ সুপার। লক ডাউনের মধ্যেই চাঁপাডালির কাছে 35 নম্বর জাতীয় সড়কে যাত্রীর অপেক্ষায় ছিলেন এক অটোচালক। তা দেখামাত্রই পুলিশ সুপার IC-কে নির্দেশ দেন ওই অটো চালকের চাবি কেড়ে নিতে। সেই মতো ওই অটোচালকের চাবি কেড়ে নেওয়া হয়। এর আগে বারাসতের 34 নম্বর জাতীয় সড়কে একই ভূমিকায় দেখা যায় পুলিশ সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়কে।

সেখানেও কোনও দোকান খোলা থাকলে কিংবা যানবাহন চলাচল করতে দেখলে সঙ্গে সঙ্গে তা বন্ধ করতে সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছেন। ফলে,সরকারি নির্দেশিকা মেনে লক ডাউন কার্যকর করতে জেলার পুলিশ সুপার চষে বেড়ালেন বারাসতের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায়। আর পুলিশের ভূমিকায় স্বভাবতই খুশি আমজনতা। প্রসঙ্গত,লক ডাউন জারি হওয়ার পরই প্রথম দিকে পুলিশ তা কার্যকর করতে সক্রিয় ভূমিকা নেয়নি বলে অভিযোগ উঠেছিল। বারাসতের কলোনী মোড়ে পুলিশ সামনে দিয়েই একের পর এক যানবাহন অবাধে যাতায়াত করেছে। আটকানো তো দূরের কথা,দাঁড়িয়ে থেকে পুলিশ তা দেখেছে বলে অভিযোগ। এরপর,রাতেই তা কার্যকর করতে আসরে নামতে দেখা গেল খোদ জেলার পুলিশ সুপারকেই।

বারাসত,24 মার্চ : লকডাউন কার্যকর করতে এবার বারাসতের রাস্তায় নামলেন পুলিশ সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার রাতে বারাসত থানার IC দীপঙ্কর ভট্টাচার্য্যকে সঙ্গে নিয়ে ছুটে বেড়ালেন এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে। লক ডাউন জারি হওয়ার পরও বারাসতের চাঁপাডালি ও ডাকবাংলা মোড়ে বেশ কিছু দোকান খোলা থাকায় রীতিমতো ধমক দিতে দেখা যায় পুলিশ সুপার ও বারাসত থানার IC-কে। কেন দোকান খোলা রয়েছে তার কৈফিয়ৎ-ও চাওয়া হয় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে। দ্রুত দোকান বন্ধ করার নির্দেশও দেন পুলিশ সুপার।

আবার কিছু জায়গায় পুলিশকে অতি সক্রিয় হয়ে ব্যবসায়ীর কলার চেপে থাপ্পড় মারতেও দেখা যায়। রাস্তায় কোনও জায়গায় জটলা দেখলেই পুলিশ তা সরিয়ে দিয়েছে সঙ্গে সঙ্গে। যানবাহনের ক্ষেত্রেও কড়া হতে পিছুপা হননি জেলার পুলিশ সুপার। লক ডাউনের মধ্যেই চাঁপাডালির কাছে 35 নম্বর জাতীয় সড়কে যাত্রীর অপেক্ষায় ছিলেন এক অটোচালক। তা দেখামাত্রই পুলিশ সুপার IC-কে নির্দেশ দেন ওই অটো চালকের চাবি কেড়ে নিতে। সেই মতো ওই অটোচালকের চাবি কেড়ে নেওয়া হয়। এর আগে বারাসতের 34 নম্বর জাতীয় সড়কে একই ভূমিকায় দেখা যায় পুলিশ সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়কে।

সেখানেও কোনও দোকান খোলা থাকলে কিংবা যানবাহন চলাচল করতে দেখলে সঙ্গে সঙ্গে তা বন্ধ করতে সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছেন। ফলে,সরকারি নির্দেশিকা মেনে লক ডাউন কার্যকর করতে জেলার পুলিশ সুপার চষে বেড়ালেন বারাসতের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায়। আর পুলিশের ভূমিকায় স্বভাবতই খুশি আমজনতা। প্রসঙ্গত,লক ডাউন জারি হওয়ার পরই প্রথম দিকে পুলিশ তা কার্যকর করতে সক্রিয় ভূমিকা নেয়নি বলে অভিযোগ উঠেছিল। বারাসতের কলোনী মোড়ে পুলিশ সামনে দিয়েই একের পর এক যানবাহন অবাধে যাতায়াত করেছে। আটকানো তো দূরের কথা,দাঁড়িয়ে থেকে পুলিশ তা দেখেছে বলে অভিযোগ। এরপর,রাতেই তা কার্যকর করতে আসরে নামতে দেখা গেল খোদ জেলার পুলিশ সুপারকেই।

Last Updated : Mar 24, 2020, 8:05 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.