ETV Bharat / state

থানার ভেতর এক হাঁটু জল, রাস্তায় টেবিল পেতে চলছে কাজ - ঘূর্ণিঝড় আমফান

কেটে গেছে 12টা দিন ৷ তবে এখন রয়েগেছে হাঁটু পর্যন্ত জল ৷ তার মধ্যেই চলছে যাবতীয় কাজকর্ম ৷

n24
n24
author img

By

Published : Jun 2, 2020, 11:26 PM IST

সন্দেশখালি, 2 জুন : বেতনি নদীর নোনাজল বাঁধ ভেঙে এলাকায় ঢুকেছে ৷ যার জেরে উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালির ন্যাজাট থানায় এক হাঁটু জলে। আধিকারিক থেকে কর্তব্যরত পুলিশকর্মী সবারই এখন রাস্তায় ৷ সেখানেই টেবিল চেয়ার পেতে চলছে কাজ ৷

ঘূর্ণিঝড় আমফানে তছনছ হয়ে গিয়েছে গোটা সুন্দরবন। নদীর বাঁধ ভেঙে জল ঢুকেছে লোকালয়ে। বেতনি নদীর বাঁধ ভেঙে জল ঢুকেছে সন্দেশখালি ব্লকের বিভিন্ন প্রান্তে। জল ঢুকে পড়ে থানাতেও। 12 দিন কেটে গেলেও এখন জল দাঁড়িয়ে রয়েছে ন্যাজাট থানায় ৷ ডিউটি অফিসারের চেম্বার থেকে শুরু করে লকআপ-সর্বোত্রই এক হাঁটু জল। যার জেরে রাস্তায় টেবিল পেতে আপাতত চলছে থানার কাজকর্ম। কোনও কোনও আধিকারিক থানার দোতলার ঘরে চেয়ার-টেবিল পেতে অফিস করছেন।

সেই সঙ্গে প্রাণী সম্পদ বিকাশ কেন্দ্রের অফিস ঘরের ভিতরেও জল জমে রয়েছে এখন। যার জেরে বেড়েছে সাপের উপদ্রব। গবাদি পশুর চিকিৎসার জন্য প্রাণীসম্পদ বিকাশ কেন্দ্রে যেতে পারছেন না স্থানীয় বাসিন্দারাও । প্রাণীসম্পদ বিকাশ কেন্দ্রের কর্মী সোমনাথ দাস বলেন, "গত ১০-১২ দিনেও জল কমেনি। এখনও সব ঘরে জল জমে রয়েছে। গ্রামের মহিলারা ছাগল-গরু পালন করেন। তাঁরা সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন। তাঁরা জল ডিঙিয়ে আমাদের অফিসে আসতে পারছেন না।"

সন্দেশখালি, 2 জুন : বেতনি নদীর নোনাজল বাঁধ ভেঙে এলাকায় ঢুকেছে ৷ যার জেরে উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালির ন্যাজাট থানায় এক হাঁটু জলে। আধিকারিক থেকে কর্তব্যরত পুলিশকর্মী সবারই এখন রাস্তায় ৷ সেখানেই টেবিল চেয়ার পেতে চলছে কাজ ৷

ঘূর্ণিঝড় আমফানে তছনছ হয়ে গিয়েছে গোটা সুন্দরবন। নদীর বাঁধ ভেঙে জল ঢুকেছে লোকালয়ে। বেতনি নদীর বাঁধ ভেঙে জল ঢুকেছে সন্দেশখালি ব্লকের বিভিন্ন প্রান্তে। জল ঢুকে পড়ে থানাতেও। 12 দিন কেটে গেলেও এখন জল দাঁড়িয়ে রয়েছে ন্যাজাট থানায় ৷ ডিউটি অফিসারের চেম্বার থেকে শুরু করে লকআপ-সর্বোত্রই এক হাঁটু জল। যার জেরে রাস্তায় টেবিল পেতে আপাতত চলছে থানার কাজকর্ম। কোনও কোনও আধিকারিক থানার দোতলার ঘরে চেয়ার-টেবিল পেতে অফিস করছেন।

সেই সঙ্গে প্রাণী সম্পদ বিকাশ কেন্দ্রের অফিস ঘরের ভিতরেও জল জমে রয়েছে এখন। যার জেরে বেড়েছে সাপের উপদ্রব। গবাদি পশুর চিকিৎসার জন্য প্রাণীসম্পদ বিকাশ কেন্দ্রে যেতে পারছেন না স্থানীয় বাসিন্দারাও । প্রাণীসম্পদ বিকাশ কেন্দ্রের কর্মী সোমনাথ দাস বলেন, "গত ১০-১২ দিনেও জল কমেনি। এখনও সব ঘরে জল জমে রয়েছে। গ্রামের মহিলারা ছাগল-গরু পালন করেন। তাঁরা সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন। তাঁরা জল ডিঙিয়ে আমাদের অফিসে আসতে পারছেন না।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.