ETV Bharat / state

মারধর, ফসল নষ্টের অভিযোগ ; তৃণমূল কাউন্সিলরের স্বামীকে গ্রেপ্তারের দাবিতে অবরোধ

গাইঘাটায় ফসল নষ্টের অভিযোগ উঠল তৃণমূল কাউন্সিলরের স্বামীর বিরুদ্ধে । বাধা দিলে মারধর করা হয় কৃষককে । অভিযুক্তদের ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে ।

চলছে অবরোধ
author img

By

Published : Aug 27, 2019, 6:20 PM IST

Updated : Aug 27, 2019, 6:56 PM IST

গাইঘাটা, 27 অগাস্ট : তৃণমূল কাউন্সিলরের স্বামী ও এক প্রোমোটারের বিরুদ্ধে কৃষকের ফসল নষ্টের অভিযোগ উঠল । বাধা দেওয়ায় মারধরও করা হয় তাঁকে । স্থানীয়রা ওই কাউন্সিলরের স্বামী ও অভিযুক্ত প্রোমোটারকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দিলেও, পুলিশ নাকি পরে দু'জনকেই ছেড়ে দেয় । গাইঘাটার ইছাপুরের ঘটনা । অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবিতে আজ গাইঘাটা-গোবরডাঙা রোড অবরোধ করে স্থানীয়রা । পরে পুলিশি আশ্বাসে উঠে যায় অবরোধ ।

অভিযোগ, গতকাল(সোমবার) গোবরডাঙা পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর সবিতা দাসের স্বামী অশোক দাস ও রমেশ দাস নামে এক প্রোমোটার স্থানীয় কৃষক অসিত পালের জমির ফসল কেটে নেন । বাধা দিতে গেলে মারধরও করা হয় অসিত পালকে । স্থানীয়রা ধরে ফেলেন দুই অভিযুক্তকে । তাঁদের পুলিশের হাতে তুলে দিলেও অভিযোগ, গ্রেপ্তার না করে ছেড়ে দেয় পুলিশ । অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবিতে আজ সকাল থেকে গাইঘাটা-গোবরডাঙা রোড অবরোধ করেন স্থানীয়রা ।

দেখুন ভিডিয়ো

অসিত পালের বক্তব্য, ওই জমিটি বছর দশেক আগে তিনি কিনেছিলেন । তাঁর আরও দাবি, জমির সমস্ত বৈধ কাগজ-পত্র রয়েছে তাঁর কাছে । কিন্তু, গতকাল নকল দলিল দেখিয়ে তাঁকে মারধর করেন অশোক । ফসল নষ্ট করে দেওয়া হয় । অসিতকে গুরুতর জখম অবস্থায় বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে ।

ফসল নষ্ট ও মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তৃণমূল কাউন্সিলর সবিতা দাস । উলটে অসিত পালের বিরুদ্ধেই ফসল নষ্টের অভিযোগ তুলেছেন তিনি । জমিটি কার এর উত্তরে তিনি আমতা-আমতা করে বলেন, "জমিটি আমার ও আমার স্বামীর ।"

গাইঘাটা, 27 অগাস্ট : তৃণমূল কাউন্সিলরের স্বামী ও এক প্রোমোটারের বিরুদ্ধে কৃষকের ফসল নষ্টের অভিযোগ উঠল । বাধা দেওয়ায় মারধরও করা হয় তাঁকে । স্থানীয়রা ওই কাউন্সিলরের স্বামী ও অভিযুক্ত প্রোমোটারকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দিলেও, পুলিশ নাকি পরে দু'জনকেই ছেড়ে দেয় । গাইঘাটার ইছাপুরের ঘটনা । অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবিতে আজ গাইঘাটা-গোবরডাঙা রোড অবরোধ করে স্থানীয়রা । পরে পুলিশি আশ্বাসে উঠে যায় অবরোধ ।

অভিযোগ, গতকাল(সোমবার) গোবরডাঙা পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর সবিতা দাসের স্বামী অশোক দাস ও রমেশ দাস নামে এক প্রোমোটার স্থানীয় কৃষক অসিত পালের জমির ফসল কেটে নেন । বাধা দিতে গেলে মারধরও করা হয় অসিত পালকে । স্থানীয়রা ধরে ফেলেন দুই অভিযুক্তকে । তাঁদের পুলিশের হাতে তুলে দিলেও অভিযোগ, গ্রেপ্তার না করে ছেড়ে দেয় পুলিশ । অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবিতে আজ সকাল থেকে গাইঘাটা-গোবরডাঙা রোড অবরোধ করেন স্থানীয়রা ।

দেখুন ভিডিয়ো

অসিত পালের বক্তব্য, ওই জমিটি বছর দশেক আগে তিনি কিনেছিলেন । তাঁর আরও দাবি, জমির সমস্ত বৈধ কাগজ-পত্র রয়েছে তাঁর কাছে । কিন্তু, গতকাল নকল দলিল দেখিয়ে তাঁকে মারধর করেন অশোক । ফসল নষ্ট করে দেওয়া হয় । অসিতকে গুরুতর জখম অবস্থায় বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে ।

ফসল নষ্ট ও মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তৃণমূল কাউন্সিলর সবিতা দাস । উলটে অসিত পালের বিরুদ্ধেই ফসল নষ্টের অভিযোগ তুলেছেন তিনি । জমিটি কার এর উত্তরে তিনি আমতা-আমতা করে বলেন, "জমিটি আমার ও আমার স্বামীর ।"

Intro:কাউন্সিলরের স্বামী। তাই চাষিকে মারধর, আস্ফালন কাউন্সিলেরও, ধরল না পুলিশ

গাইঘাটাঃ তিনি শাসক দলের কাউন্সিলরের স্বামী। তাই, জমির ফসল নষ্ট করে কৃষককে মারধর করলেও পুলিশ তাঁকে ধরল না। বাসিন্দারা ধরে দিলেও পুলিশ তৃণমূল কাউন্সিলরের স্বামী ও তাঁর প্রোমোটার বন্ধুকে থানা থেকে ছেড়ে দিল। ঘটনাস্থলে সোনালি গুহর ঢঙে আস্ফালন তৃণমূলের মহিলা কাউন্সিলরের। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর 24 পরগনা জেলার গাইঘাটা থানার ইছাপুর গ্রামে। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবিতে অভশ্য মঙ্গলবার পথ অবরোধ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।


পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ইছাপুরের গ্রামের অসিত পাল নামে এক কৃষক এক বিঘা জমিতে পটল চাষ করেছিলেন। সোমবার সকালে পাশের গ্রামের বাসিন্দা অশোক দাস ও রমেশ দাস অসিতের জমির ফসল কেটে দেয়। বাধা দিতে গেলে তাঁকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। অশোক গোবরডাঙা পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর সবিতা দাসের স্বামী। তাই, দাদাগিরি করলেও পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেয় না।

জানা গিয়েছে, কৃষক অসিত বছর দশেক আগে জমিটি কিনেছিলেন বাংলাদেশে বসবাসকারী এক ব্যক্তির কাছ থেকে । তিনিও কয়েক বছর আগে মারা গিয়েছেন অসিতের দাবি, তাঁর কাছে সমস্ত কাগজপত্র রয়েছে। অথচ গতকাল সকালে নকল দলিল দেখিয়ে অসিতকে মারধর করে কাউন্সিলরের স্বামী অশোক। জমির ফসলও নষ্ট করে দিয়েছে। গুরুতর জখম অসিত বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আজ সকালে কাউন্সিলারের স্বামী অশোক দাস ও রমেশ দাসকে গ্রেপ্তারের দাবিতে রাস্তা অবরোধ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, অসিতকে মারধরের সময় কাউন্সিলর সবিতা দাসের স্বামী অশোক ও প্রোমোটার রমেশ দাসকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কিছুক্ষণ পরে পুলিশ তাদের ছেড়ে দিয়েছে। পুলিশ গ্রামবাসীদের অভিযোগ নিতে অস্বীকার করে। তারই প্রতিবাদে আজ সকাল থেকে গাইঘাটা থানার ইছাপুর হাটখোলা বাজারে গাইঘাটা গোবরডাঙা রোড অবরোধ করেন গ্রামবাসীরা। গ্রামবাসীদের দাবি, অবিলম্বে পুলিশকে আসামি ছেড়ে দেওয়ার জন্য ক্ষমা চাইতে হবে। দোষীদের আবার গ্রেফতার করতে হবে। বেলা দুটো পর্যন্ত অবরোধ চলে। পরে অবশ্য পুলিশ ফের অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের আশ্বাস দিলে অবরোধ উঠে যায়। কাউন্সিলর সবিতা দাস অবশ্য সাংবাদিকদের জানান, অসিত পালকে মারধর করা হয়নি। জমিটি কার? সে প্রশ্নে অবশ্য আমতা আমতা করে তিনি বলেন, ওই জমি আমি ও আমার স্বামী কিনেছি।Body:কাউন্সিলরের স্বামী। তাই চাষিকে মারধর, আস্ফালন কাউন্সিলেরও, ধরল না পুলিশ

গাইঘাটাঃ তিনি শাসক দলের কাউন্সিলরের স্বামী। তাই, জমির ফসল নষ্ট করে কৃষককে মারধর করলেও পুলিশ তাঁকে ধরল না। বাসিন্দারা ধরে দিলেও পুলিশ তৃণমূল কাউন্সিলরের স্বামী ও তাঁর প্রোমোটার বন্ধুকে থানা থেকে ছেড়ে দিল। ঘটনাস্থলে সোনালি গুহর ঢঙে আস্ফালন তৃণমূলের মহিলা কাউন্সিলরের। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর 24 পরগনা জেলার গাইঘাটা থানার ইছাপুর গ্রামে। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবিতে অভশ্য মঙ্গলবার পথ অবরোধ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।


পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ইছাপুরের গ্রামের অসিত পাল নামে এক কৃষক এক বিঘা জমিতে পটল চাষ করেছিলেন। সোমবার সকালে পাশের গ্রামের বাসিন্দা অশোক দাস ও রমেশ দাস অসিতের জমির ফসল কেটে দেয়। বাধা দিতে গেলে তাঁকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। অশোক গোবরডাঙা পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর সবিতা দাসের স্বামী। তাই, দাদাগিরি করলেও পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেয় না।

জানা গিয়েছে, কৃষক অসিত বছর দশেক আগে জমিটি কিনেছিলেন বাংলাদেশে বসবাসকারী এক ব্যক্তির কাছ থেকে । তিনিও কয়েক বছর আগে মারা গিয়েছেন অসিতের দাবি, তাঁর কাছে সমস্ত কাগজপত্র রয়েছে। অথচ গতকাল সকালে নকল দলিল দেখিয়ে অসিতকে মারধর করে কাউন্সিলরের স্বামী অশোক। জমির ফসলও নষ্ট করে দিয়েছে। গুরুতর জখম অসিত বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আজ সকালে কাউন্সিলারের স্বামী অশোক দাস ও রমেশ দাসকে গ্রেপ্তারের দাবিতে রাস্তা অবরোধ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, অসিতকে মারধরের সময় কাউন্সিলর সবিতা দাসের স্বামী অশোক ও প্রোমোটার রমেশ দাসকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কিছুক্ষণ পরে পুলিশ তাদের ছেড়ে দিয়েছে। পুলিশ গ্রামবাসীদের অভিযোগ নিতে অস্বীকার করে। তারই প্রতিবাদে আজ সকাল থেকে গাইঘাটা থানার ইছাপুর হাটখোলা বাজারে গাইঘাটা গোবরডাঙা রোড অবরোধ করেন গ্রামবাসীরা। গ্রামবাসীদের দাবি, অবিলম্বে পুলিশকে আসামি ছেড়ে দেওয়ার জন্য ক্ষমা চাইতে হবে। দোষীদের আবার গ্রেফতার করতে হবে। বেলা দুটো পর্যন্ত অবরোধ চলে। পরে অবশ্য পুলিশ ফের অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের আশ্বাস দিলে অবরোধ উঠে যায়। কাউন্সিলর সবিতা দাস অবশ্য সাংবাদিকদের জানান, অসিত পালকে মারধর করা হয়নি। জমিটি কার? সে প্রশ্নে অবশ্য আমতা আমতা করে তিনি বলেন, ওই জমি আমি ও আমার স্বামী কিনেছি।Conclusion:কাউন্সিলরের স্বামী। তাই চাষিকে মারধর, আস্ফালন কাউন্সিলেরও, ধরল না পুলিশ

গাইঘাটাঃ তিনি শাসক দলের কাউন্সিলরের স্বামী। তাই, জমির ফসল নষ্ট করে কৃষককে মারধর করলেও পুলিশ তাঁকে ধরল না। বাসিন্দারা ধরে দিলেও পুলিশ তৃণমূল কাউন্সিলরের স্বামী ও তাঁর প্রোমোটার বন্ধুকে থানা থেকে ছেড়ে দিল। ঘটনাস্থলে সোনালি গুহর ঢঙে আস্ফালন তৃণমূলের মহিলা কাউন্সিলরের। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর 24 পরগনা জেলার গাইঘাটা থানার ইছাপুর গ্রামে। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবিতে অভশ্য মঙ্গলবার পথ অবরোধ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।


পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ইছাপুরের গ্রামের অসিত পাল নামে এক কৃষক এক বিঘা জমিতে পটল চাষ করেছিলেন। সোমবার সকালে পাশের গ্রামের বাসিন্দা অশোক দাস ও রমেশ দাস অসিতের জমির ফসল কেটে দেয়। বাধা দিতে গেলে তাঁকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। অশোক গোবরডাঙা পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর সবিতা দাসের স্বামী। তাই, দাদাগিরি করলেও পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেয় না।

জানা গিয়েছে, কৃষক অসিত বছর দশেক আগে জমিটি কিনেছিলেন বাংলাদেশে বসবাসকারী এক ব্যক্তির কাছ থেকে । তিনিও কয়েক বছর আগে মারা গিয়েছেন অসিতের দাবি, তাঁর কাছে সমস্ত কাগজপত্র রয়েছে। অথচ গতকাল সকালে নকল দলিল দেখিয়ে অসিতকে মারধর করে কাউন্সিলরের স্বামী অশোক। জমির ফসলও নষ্ট করে দিয়েছে। গুরুতর জখম অসিত বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আজ সকালে কাউন্সিলারের স্বামী অশোক দাস ও রমেশ দাসকে গ্রেপ্তারের দাবিতে রাস্তা অবরোধ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, অসিতকে মারধরের সময় কাউন্সিলর সবিতা দাসের স্বামী অশোক ও প্রোমোটার রমেশ দাসকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কিছুক্ষণ পরে পুলিশ তাদের ছেড়ে দিয়েছে। পুলিশ গ্রামবাসীদের অভিযোগ নিতে অস্বীকার করে। তারই প্রতিবাদে আজ সকাল থেকে গাইঘাটা থানার ইছাপুর হাটখোলা বাজারে গাইঘাটা গোবরডাঙা রোড অবরোধ করেন গ্রামবাসীরা। গ্রামবাসীদের দাবি, অবিলম্বে পুলিশকে আসামি ছেড়ে দেওয়ার জন্য ক্ষমা চাইতে হবে। দোষীদের আবার গ্রেফতার করতে হবে। বেলা দুটো পর্যন্ত অবরোধ চলে। পরে অবশ্য পুলিশ ফের অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের আশ্বাস দিলে অবরোধ উঠে যায়। কাউন্সিলর সবিতা দাস অবশ্য সাংবাদিকদের জানান, অসিত পালকে মারধর করা হয়নি। জমিটি কার? সে প্রশ্নে অবশ্য আমতা আমতা করে তিনি বলেন, ওই জমি আমি ও আমার স্বামী কিনেছি।
Last Updated : Aug 27, 2019, 6:56 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.