ETV Bharat / state

Minor Girl Gang Rape: নাবালিকাকে গণধর্ষণের অভিযোগ জানাতে গিয়ে পুলিশের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ পরিবার

নাবালিকাকে অপহরণ করে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে (Minor Girl Gang Rape)। ঘটনার পর পরিবারের লোকেরা দেগঙ্গা থানায় অভিযোগ দায়ের করতে গেলে দীর্ঘক্ষণ সেখানে তাঁদের বসিয়ে রাখা হয় বলেও অভিযোগ। শুধু তাই নয়, নির্যাতিতার বাবাকে পুলিশ সাদা কাগজে সই করিয়ে নেয় বলেও অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার জেরে ব‍্যাপক শোরগোল উত্তর 24 পরগনার দেগঙ্গায় (Minor Girl Gang Rape in Deganga)।

Minor Girl Gang Rape
নাবালিকাকে অপহরণ করে গণধর্ষণের অভিযোগ
author img

By

Published : Sep 23, 2022, 4:42 PM IST

দেগঙ্গা, 23 সেপ্টেম্বর: নাবালিকাকে অপহরণ করে গণধর্ষণের ঘটনায় আবারও প্রশ্নের মুখে পুলিশের ভূমিকা (Role of Police)। দীর্ঘ প্রায় পাঁচ ঘণ্টা পর দেগঙ্গা থানার আইসি-র (IC of Deganga Police) হস্তক্ষেপে শেষে গণধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করতে সমর্থ্য হন নির্যাতিতার পরিবার। পুলিশ ঘটনার তদন্তে নামলেও এখনও পর্যন্ত অধরা গণধর্ষণে অভিযুক্তরা (Minor Girl Gang Rape)।

জানা গিয়েছে, বছর চোদ্দোর ওই নাবালিকার বাড়ি হাবড়ায়। গতকাল সন্ধ্যায় বাড়ির পাশের একটি দোকানে ডিম আনতে গিয়েছিল সে। দোকান থেকে বাড়ি ফেরার পথে আচমকাই দুই দুষ্কৃতী ওই নাবালিকার মুখ রুমাল দিয়ে চেপে বাইকে করে তুলে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ। এরপর, দেগঙ্গার একটি চাষের খেতে নিয়ে গিয়ে তাঁর ওপর পাশবিক অত্যাচার চালায় অপহরণকারীরা। নাবালিকাকে গণধর্ষণ করা হয় বলেও অভিযোগ উঠেছে।

গণধর্ষণের পর ওই নির্যাতিতা নাবালিকাকে একটি ঝোপের মধ্যে ফেলে রেখে চম্পট দেয় তারা। নির্যাতিতার গোঙানির শব্দ পেয়ে তাঁকে চিনতে পারেন পরিচিত কয়েকজন। খবর দেওয়া হয় পরিবারের লোকেদের। খবর পেয়ে নির্যাতিতার বাবা-সহ পরিবারের সদস্যরা তড়িঘড়ি যান ঘটনাস্থলে। সেখান থেকে রাত সাড়ে এগারোটা নাগাদ নির্যাতিতাকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় বারাসত জেলা হাসপাতালে (Barasat District Hospital)। সেখানে আপাতত তাঁর চিকিৎসা চললেও অবস্থা যথেষ্ট সঙ্গীন বলেই জানা যাচ্ছে।

গণধর্ষণের অভিযোগ জানাতে গিয়ে পুলিশের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ পরিবার

আরও পড়ুন: শৌচকর্মে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার নাবালিকা ! গ্রেফতার 5 অভিযুক্তের পুলিশি হেফাজত

সূত্রের খবর, তাঁকে সেখান থেকে অন্যত্র স্থানান্তরিত করা হতে পারে। অন্যদিকে, মেয়েকে হাসপাতালে ভরতি করার পর রাতেই নির্যাতিতার বাবা দেগঙ্গা থানায় যান অভিযোগ দায়ের করতে। কিন্তু, সেখানে গিয়ে কর্তব্যরত পুলিশ আধিকারিকদের কোনও সহযোগিতা তিনি পাননি বলে অভিযোগ। থানার এসআই প্রায় সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা তাঁকে সেখানে বসিয়ে রাখেন বলে অভিযোগ নির্যাতিতার বাবার। এমনকী, সাদা কাগজে তাঁকে দিয়ে সই করিয়ে নেওয়া হয় বলেও অভিযোগ তুলেছেন তিনি। শেষে নির্যাতিতার বাবা থানার আইসি-র দ্বারস্থ হলে অভিযোগ দায়ের করতে বাধ্য হন এসআই। স্বভাবতই গোটা ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে আবারও।

দেগঙ্গা, 23 সেপ্টেম্বর: নাবালিকাকে অপহরণ করে গণধর্ষণের ঘটনায় আবারও প্রশ্নের মুখে পুলিশের ভূমিকা (Role of Police)। দীর্ঘ প্রায় পাঁচ ঘণ্টা পর দেগঙ্গা থানার আইসি-র (IC of Deganga Police) হস্তক্ষেপে শেষে গণধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করতে সমর্থ্য হন নির্যাতিতার পরিবার। পুলিশ ঘটনার তদন্তে নামলেও এখনও পর্যন্ত অধরা গণধর্ষণে অভিযুক্তরা (Minor Girl Gang Rape)।

জানা গিয়েছে, বছর চোদ্দোর ওই নাবালিকার বাড়ি হাবড়ায়। গতকাল সন্ধ্যায় বাড়ির পাশের একটি দোকানে ডিম আনতে গিয়েছিল সে। দোকান থেকে বাড়ি ফেরার পথে আচমকাই দুই দুষ্কৃতী ওই নাবালিকার মুখ রুমাল দিয়ে চেপে বাইকে করে তুলে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ। এরপর, দেগঙ্গার একটি চাষের খেতে নিয়ে গিয়ে তাঁর ওপর পাশবিক অত্যাচার চালায় অপহরণকারীরা। নাবালিকাকে গণধর্ষণ করা হয় বলেও অভিযোগ উঠেছে।

গণধর্ষণের পর ওই নির্যাতিতা নাবালিকাকে একটি ঝোপের মধ্যে ফেলে রেখে চম্পট দেয় তারা। নির্যাতিতার গোঙানির শব্দ পেয়ে তাঁকে চিনতে পারেন পরিচিত কয়েকজন। খবর দেওয়া হয় পরিবারের লোকেদের। খবর পেয়ে নির্যাতিতার বাবা-সহ পরিবারের সদস্যরা তড়িঘড়ি যান ঘটনাস্থলে। সেখান থেকে রাত সাড়ে এগারোটা নাগাদ নির্যাতিতাকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় বারাসত জেলা হাসপাতালে (Barasat District Hospital)। সেখানে আপাতত তাঁর চিকিৎসা চললেও অবস্থা যথেষ্ট সঙ্গীন বলেই জানা যাচ্ছে।

গণধর্ষণের অভিযোগ জানাতে গিয়ে পুলিশের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ পরিবার

আরও পড়ুন: শৌচকর্মে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার নাবালিকা ! গ্রেফতার 5 অভিযুক্তের পুলিশি হেফাজত

সূত্রের খবর, তাঁকে সেখান থেকে অন্যত্র স্থানান্তরিত করা হতে পারে। অন্যদিকে, মেয়েকে হাসপাতালে ভরতি করার পর রাতেই নির্যাতিতার বাবা দেগঙ্গা থানায় যান অভিযোগ দায়ের করতে। কিন্তু, সেখানে গিয়ে কর্তব্যরত পুলিশ আধিকারিকদের কোনও সহযোগিতা তিনি পাননি বলে অভিযোগ। থানার এসআই প্রায় সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা তাঁকে সেখানে বসিয়ে রাখেন বলে অভিযোগ নির্যাতিতার বাবার। এমনকী, সাদা কাগজে তাঁকে দিয়ে সই করিয়ে নেওয়া হয় বলেও অভিযোগ তুলেছেন তিনি। শেষে নির্যাতিতার বাবা থানার আইসি-র দ্বারস্থ হলে অভিযোগ দায়ের করতে বাধ্য হন এসআই। স্বভাবতই গোটা ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে আবারও।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.