ETV Bharat / state

'জলধর, জলভর' প্রকল্পকে বুড়ো আঙুল, বারাসতে হচ্ছে জলাভূমি ভরাট

জলাভূমি ভরাটের প্রতিবাদে সরব হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দারা । গতকাল এর বিরুদ্ধে প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন তারা । সেখানে কীভাবে মুখ্যমন্ত্রীর 'জল ধর, জল ভর' প্রকল্পকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে কিছু মানুষ জলাভূমি ভরাট করছে তা তুলে ধরা হয়েছে ।

author img

By

Published : Jul 25, 2019, 6:33 AM IST

Updated : Jul 25, 2019, 10:26 AM IST

বারাসত

বারাসত, 25 জুলাই : জলাশয়কে রক্ষা করতে 'জলধর, জলভর' প্রকল্প চালু করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় । অথচ, সেই প্রকল্পকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে এক শ্রেণির দালাল চক্র নিজেদের স্বার্থে দিব্যি জলাভূমি ভরাট করে চলেছে । শুধু ভরাট করাই নয়, কোথাও কোথাও রীতিমতো বিল্ডিংও গড়ে উঠেছে বলে অভিযোগ । এরকমই এক ঘটনা দেখা গেছে বারাসত এক নম্বর ব্লকে । ফলে, মুখ্যমন্ত্রীর প্রকল্পে কার্যত থাবা বসিয়েছে কিছু দালাল চক্র । যাদের বেপরোয়া মনোভাবের কারণে প্রকল্পকে অনিশ্চয়তায় মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল ।

বিশ্বজুড়ে ভূগর্ভস্থ জলস্তর যেভাবে ক্রমশ নামতে শুরু করেছে, তাতে অদূর ভবিষ্যতে প্রবল জলসংকট দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে । এর থেকে বাদ নেই ভারত‌ও । বিশেষ করে দক্ষিণ ভারতের শহরগুলোতে জলসংকট ব্যাপক আকার নিতে পারে । কেন্দ্রীয় রিপোর্টে সেই আশঙ্কার কথা উঠে এসেছে । এই পরিস্থিতিতে জলাভূমিকে রক্ষা করতে মুখ্যমন্ত্রী এই প্রকল্পকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন । কিন্তু বারাসত এক নম্বর ব্লকের ছোটো জাগুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মণ্ডলগাতি মৌজায় প্রায় চার বিঘার একটা জলাভূমি ভরাট হয়ে চলেছে । এর ফলে মুখ্যমন্ত্রীর 'জলধর, জলভর প্রকল্প কয়েক জন দালাল চক্রের হাত ধরে বানচাল হতে বসেছে ।

pond 1
বুজিয়ে ফেলা হচ্ছে পুকুর

এই জলাভূমি ভরাটের প্রতিবাদে সরব হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দারা । গতকাল এর বিরুদ্ধে প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন তারা । সেখানে কীভাবে মুখ্যমন্ত্রীর 'জল ধর, জল ভর' প্রকল্পকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে কিছু মানুষ জলাভূমি ভরাট করছে তা তুলে ধরা হয়েছে । যার ফলে, জলস্তর নেমে যাওয়ার‌ও আশঙ্কা করা হচ্ছে । প্রশাসনের নাকের ডগায় সবকিছু চলছে বলেও অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে । জলাভূমিকে ফের তার আগের জায়গায় ফিরিয়ে দেওয়ারও আবেদন করা হয়েছে অভিযোগপত্রে । জেলা প্রশাসন অভিযোগপত্র পেয়ে জলাভূমি ভরাট বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে বলে জানা গেছে ।

pond
পুকুর বুজিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে বাড়ি

বারাসত থেকে যশোর রোড ধরে কিছুটা এগোলেই ছোটো জাগুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মণ্ডলগাতি এলাকা । যশোর রোডের ধারেই চার বিঘার তিন চারটি জলাশয় রয়েছে । স্থানীয়দের অভিযোগ, কিছু দালাল চক্রের হাতে পড়ে এই জলাশয়গুলি ভরাট হয়ে চলেছে । ইতিমধ্যেই প্রায় দুই বিঘা জমির জলাশয় ভরাট শেষ হয়ে গিয়েছে ।এর উপরে একটা বিল্ডিংও নির্মিত হয়েছে । এই জলাশয়টি বহু বছরের পুরোনো । হঠাৎ করেই ভরাট দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে । তাদের বক্তব্য,"মুখ্যমন্ত্রী জলাশয় রক্ষার কথা বলছেন । কিন্তু কিছু দালাল চক্রের জন্যই মুখ্যমন্ত্রীর প্রকল্প মার খেতে বসেছে । আমরা চাই এই জলাশয় আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দেওয়া হোক ।

complain
DM-কে দেওয়া অভিযোগপত্র

এবিষয়ে বারাসত এক নম্বর ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি আরসাদ উদ জামান বলেন, "নির্বাচনের সময় থেকে এটা ভরাট চলছে । নির্বাচনের কাজে ব্যস্ত থাকায় নজর দেওয়া যায়নি ।" তাঁর অভিযোগ, "জলাশয়টি অবৈধভাবে ভরাট হয়েছে । অভিযোগ পাওয়ার পর ভরাটের কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।"

complain 1
ADMLR-কে দেওয়া অভিযোগপত্র

বারাসত দুই নম্বর ব্লকের BDO মামুন আখতার বলেন, "জলাশয় ভরাট করে নির্মাণ কাজ করা যায় না ।এটা সম্পূর্ণ আইন বিরুদ্ধ কাজ । অভিযোগ পেয়েছি । ব্যাবস্থা নেওয়া হবে ।"

জলাভূমিকে ফের আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দেওয়ার আবেদন জানিয়ে প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছে বাসিন্দারা । অভিযোগ পেয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে প্রশাসন ৷

বারাসত, 25 জুলাই : জলাশয়কে রক্ষা করতে 'জলধর, জলভর' প্রকল্প চালু করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় । অথচ, সেই প্রকল্পকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে এক শ্রেণির দালাল চক্র নিজেদের স্বার্থে দিব্যি জলাভূমি ভরাট করে চলেছে । শুধু ভরাট করাই নয়, কোথাও কোথাও রীতিমতো বিল্ডিংও গড়ে উঠেছে বলে অভিযোগ । এরকমই এক ঘটনা দেখা গেছে বারাসত এক নম্বর ব্লকে । ফলে, মুখ্যমন্ত্রীর প্রকল্পে কার্যত থাবা বসিয়েছে কিছু দালাল চক্র । যাদের বেপরোয়া মনোভাবের কারণে প্রকল্পকে অনিশ্চয়তায় মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল ।

বিশ্বজুড়ে ভূগর্ভস্থ জলস্তর যেভাবে ক্রমশ নামতে শুরু করেছে, তাতে অদূর ভবিষ্যতে প্রবল জলসংকট দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে । এর থেকে বাদ নেই ভারত‌ও । বিশেষ করে দক্ষিণ ভারতের শহরগুলোতে জলসংকট ব্যাপক আকার নিতে পারে । কেন্দ্রীয় রিপোর্টে সেই আশঙ্কার কথা উঠে এসেছে । এই পরিস্থিতিতে জলাভূমিকে রক্ষা করতে মুখ্যমন্ত্রী এই প্রকল্পকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন । কিন্তু বারাসত এক নম্বর ব্লকের ছোটো জাগুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মণ্ডলগাতি মৌজায় প্রায় চার বিঘার একটা জলাভূমি ভরাট হয়ে চলেছে । এর ফলে মুখ্যমন্ত্রীর 'জলধর, জলভর প্রকল্প কয়েক জন দালাল চক্রের হাত ধরে বানচাল হতে বসেছে ।

pond 1
বুজিয়ে ফেলা হচ্ছে পুকুর

এই জলাভূমি ভরাটের প্রতিবাদে সরব হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দারা । গতকাল এর বিরুদ্ধে প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন তারা । সেখানে কীভাবে মুখ্যমন্ত্রীর 'জল ধর, জল ভর' প্রকল্পকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে কিছু মানুষ জলাভূমি ভরাট করছে তা তুলে ধরা হয়েছে । যার ফলে, জলস্তর নেমে যাওয়ার‌ও আশঙ্কা করা হচ্ছে । প্রশাসনের নাকের ডগায় সবকিছু চলছে বলেও অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে । জলাভূমিকে ফের তার আগের জায়গায় ফিরিয়ে দেওয়ারও আবেদন করা হয়েছে অভিযোগপত্রে । জেলা প্রশাসন অভিযোগপত্র পেয়ে জলাভূমি ভরাট বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে বলে জানা গেছে ।

pond
পুকুর বুজিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে বাড়ি

বারাসত থেকে যশোর রোড ধরে কিছুটা এগোলেই ছোটো জাগুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মণ্ডলগাতি এলাকা । যশোর রোডের ধারেই চার বিঘার তিন চারটি জলাশয় রয়েছে । স্থানীয়দের অভিযোগ, কিছু দালাল চক্রের হাতে পড়ে এই জলাশয়গুলি ভরাট হয়ে চলেছে । ইতিমধ্যেই প্রায় দুই বিঘা জমির জলাশয় ভরাট শেষ হয়ে গিয়েছে ।এর উপরে একটা বিল্ডিংও নির্মিত হয়েছে । এই জলাশয়টি বহু বছরের পুরোনো । হঠাৎ করেই ভরাট দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে । তাদের বক্তব্য,"মুখ্যমন্ত্রী জলাশয় রক্ষার কথা বলছেন । কিন্তু কিছু দালাল চক্রের জন্যই মুখ্যমন্ত্রীর প্রকল্প মার খেতে বসেছে । আমরা চাই এই জলাশয় আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দেওয়া হোক ।

complain
DM-কে দেওয়া অভিযোগপত্র

এবিষয়ে বারাসত এক নম্বর ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি আরসাদ উদ জামান বলেন, "নির্বাচনের সময় থেকে এটা ভরাট চলছে । নির্বাচনের কাজে ব্যস্ত থাকায় নজর দেওয়া যায়নি ।" তাঁর অভিযোগ, "জলাশয়টি অবৈধভাবে ভরাট হয়েছে । অভিযোগ পাওয়ার পর ভরাটের কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।"

complain 1
ADMLR-কে দেওয়া অভিযোগপত্র

বারাসত দুই নম্বর ব্লকের BDO মামুন আখতার বলেন, "জলাশয় ভরাট করে নির্মাণ কাজ করা যায় না ।এটা সম্পূর্ণ আইন বিরুদ্ধ কাজ । অভিযোগ পেয়েছি । ব্যাবস্থা নেওয়া হবে ।"

জলাভূমিকে ফের আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দেওয়ার আবেদন জানিয়ে প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছে বাসিন্দারা । অভিযোগ পেয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে প্রশাসন ৷

Intro:বারাসত ১ নম্বর ব্লকের ছোট জাগুলিয়া পঞ্চায়েতের মন্ডলগাতি মৌজায় চার বিঘা জলাশয়ের প্রায় দু-বিঘাই ভরাট করা হয়েছে বলে অভিযোগ। প্রশাসনের নাকের ডগায় দিনের পর দিন এই ভরাট চললেও কোন‌ও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলেই অভিযোগ উঠেছে।Body:রাজু বিশ্বাস,বারাসত:-জলাশয়কে রক্ষা করতে "জলধর,জলভর" প্রকল্প চালু করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়।অথচ, সেই প্রকল্পকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে এক শ্রেনীর দালাল চক্র নিজেদের স্বার্থে দিব‍্যি জলাভূমি ভরাট করে চলেছে।শুধু ভরাট করাই নয়, কোথাও কোথাও রীতিমত বিল্ডিংও গড়ে উঠেছে বলে অভিযোগ।যা ধরা পড়েছে বারাসত ১ নম্বর ব্লকের ক্ষেত্রে।ফলে, মুখ্যমন্ত্রীর "জল ধর,জল ভরো"প্রকল্পে কার্যত আজ থাবা বসিয়েছে কিছু দালাল চক্র। যাদের বেপরোয়ায় প্রকল্পের ভবিষ্যত‌ই অনিশ্চিয়তায় মুখে ঠেলে দিচ্ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট মহল। বিশ্বজুড়ে উষ্ণায়ন ও ভূগর্ভস্থ জলস্তর যেভাবে ক্রমশ নামতে শুরু করেছে, তাতে অদূর ভবিষ্যতে প্রবল জল সংকট দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।এর থেকে বাদ নেই ভারত‌ও।বিশেষ করে দক্ষিণ ভারতের শহরগুলোতে জল সঙ্কট ব‍্যাপক আকার ধারন করতে পারে। কেন্দ্রীয় রিপোর্টে সেই আশঙ্কার কথাই উঠে এসেছে।এই পরিস্থিতিতে জলাভুমিকে রক্ষা করতে মুখ্যমন্ত্রী এই প্রকল্পকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন। কিন্তু বারাসত ১ নম্বর ব্লকের ছোট জাগুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মন্ডলগাতি মৌজায় প্রায় চার বিঘার একটা জলাভুমি ভরাট হয়ে চলেছে। এর ফলে মুখ্যমন্ত্রীর "জলধর,জলভর" প্রকল্প কয়েক জন দালাল চক্রের হাত ধরে বানচাল হতে বসেছে।এই জলাভুমি ভরাটের প্রতিবাদে সরব হয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বুধবার এর বিরুদ্ধে প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন তাঁরা। সেখানে কিভাবে মুখ্যমন্ত্রীর "জল ধর,জল ভর" প্রকল্পকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষ জলাভূমি ভরাট করছে তা তুলে ধরা হয়েছে।যার ফলে, জলস্তর নেমে যাওয়ার‌ও আশঙ্কা করা হচ্ছে। প্রশাসনের নাকের ডগায় সবকিছু চলছে বলেও অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।জলাভূমিকে ফের তার আগের জায়গায় ফিরিয়ে দেওয়ারও আবেদন করা হয়েছে প্রশাসনের কাছে দেওয়া অভিযোগপত্রে। জেলা প্রশাসন অভিযোগপত্র পেয়ে জলাভূমি ভরাট বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে বলে জানা গেছে।

বারাসত থেকে যশোর রোড ধরে কিছুটা এগোলেই ছোট জাগুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মন্ডলগাতি এলাকা।যশোর রোডের ধারেই চার বিঘার তিন চারটি জলাশয় রয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, কিছু দালাল চক্রের হাতে পড়ে এই জলাশয়গুলি ভরাট হয়ে চলেছে। ইতিমধ্যেই প্রায় দুই বিঘা জমির জলাশয় ভরাট শেষ হয়ে গিয়েছে।এর ওপরে একটা বিল্ডিংও তৈরী হয়েছে। এই জলাশয়টি বহু বছরের পুরনো। হঠাৎ করেই ভরাট দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে"। তাঁদের দাবি," মুখ্যমন্ত্রী জলাশয় রক্ষার কথা বলছেন।কিন্তু কিছু দালাল চক্রের জন্যই মুখ্যমন্ত্রীর প্রকল্প মার খেতে বসেছে।আমরা চাই এই জলাশয় আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দেওয়া হোক।

বারাসত ১ নম্বর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি আরসাদ উদ জামান বলেন," নির্বাচনের সময় থেকে এটা ভরাট চলছে।নির্বাচনের কাজে ব্যস্ত থাকায় নজর দেওয়া যায়নি"। তাঁর অভিযোগ,"জলাশয়টি অবৈধ ভাবে ভরাট হয়েছে। অভিযোগ পাওয়ার পর ভরাটের কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে"।

বারাসত ২ নম্বর ব্লকের বি ডি ও মামুন আখতার বলেন,"জলাশয় ভরাট করে নির্মান কাজ করা যায়না।এটা সম্পূর্ণ আইন বিরুদ্ধ কাজ। অভিযোগ পেয়েছি।ব্যাবস্থা নেওয়া হবে"।Conclusion:জলাভূমিকে পুনরায় আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দেওয়ার আবেদন জানিয়ে প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে আজ লিখিত অভিযোগ জানান বাসিন্দারা। অভিযোগ পেয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস প্রশাসনের।
Last Updated : Jul 25, 2019, 10:26 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.