ETV Bharat / state

২ শিশুকে অপহরণ, ১২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়াল পরিবার - undefined

পুলিশ থাকলেও অপহরণকারীদের গ্রেপ্তার করা যায়নি

1
author img

By

Published : Feb 23, 2019, 9:35 AM IST

বেলঘরিয়া, ২৩ ফেব্রুয়ারি : ঠিক যেন সিনেমার চিত্রনাট্য। টিউশন থেকে বাড়ি ফেরার পথে ২ শিশুকে অপহরণ করা হয়। চাওয়া হয় ১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ। শেষপর্যন্ত ১২ লাখ টাকা দিয়ে ওই দুই শিশুকে ছাড়িয়ে আনে পরিবার। কিন্তু, তাদের সঙ্গে পুলিশ থাকলেও অপহরণকারীদের গ্রেপ্তার করা যায়নি। ঘটনাটি কামারহাটি এলাকার।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় টিউশন থেকে বাড়ি ফেরার পথে কামারহাটি গ্রাহাম রোড থেকে মহসিন আলি ও রুবান বানু পরি নামে ওই দুই শিশুকে অপহরণ করা হয়। জানা যায়, শিশু দুটিকে রিকশায় তুলে নিয়ে পালায় দুষ্কৃতীরা।

শিশু দুটি সময়ে বাড়ি না পৌঁছানোয় খোঁজাখুঁজি শুরু করেন পরিজনরা। কামারহাটি ফাঁড়িতে খবর দেওয়া হয়। বেলঘরিয়া থানাকেও তাঁরা জানান। খোঁজাখুঁজির সময় দুই শিশুর বাবার কাছে একাধিক নম্বর থেকে বারবার ফোন আসে। বলা হয়, অপহরণ করা হয়েছে তাঁর সন্তানদের। ১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়।

শিশু দুটির বাবা মহম্মদ এহসান পেশায় গাড়িচালক। হঠাৎ করে কেন তাঁর সন্তানদের অপহরণ করা হল, তা বুঝতে পারেননি। বিষয়টি তাঁরা পুলিশকে জানান। এরপর আত্মীয়-পরিজনদের কাছ থেকে ১২ লাখ টাকা জোগাড় করেন এহসান। বেলঘরিয়া থানার পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে গভীর রাতে অপহরণকারীদের কথা মতো হাওড়ার গোলাবাড়ি অঞ্চলের ব্রিজে যান। সেখানে গিয়ে ১২ লাখ টাকা দিয়ে দুই সন্তানকে ছাড়িয়ে আনেন এহসান। তিনি বলেন, আমাদের বলেছিল, টাকা না দিলে শিশুদের মুম্বই নিয়ে চলে যাবে।

undefined

কীভাবে শিশুদের উদ্ধার করা হল ?

এহসান বলেন, "আমাদের ব্রিজে ডেকেছিল। সেখানে গিয়ে আমার মেয়েকে দেয়। তারপর বলে, টাকা দিলে ছেলেকে দেবে। আমি বলি, ছেলেকে নিয়ে এস। তখন ছেলেকে নিয়ে আসে। তারপর টাকা নিয়ে যায়।" একজনই এসেছিল বলে তিনি জানান।

পুলিশ উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও অপহরণকারীরা কী ভাবে পালিয়ে গেল, সেই প্রশ্ন উঠেছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বেলঘরিয়া থানার পুলিশ। এলাকার মানুষের সন্দেহ, স্থানীয় কেউ এবং পরিবারের কেউ এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারে। না হলে আচমকা জনবহুল রাস্তা থেকে কী ভাবে শিশু দুটিকে অপহরণ করা হল, সেই প্রশ্ন তুলেছে তারা। যদিও পুলিশ এই বিষয়ে মুখ খুলতে চায়নি।

বেলঘরিয়া, ২৩ ফেব্রুয়ারি : ঠিক যেন সিনেমার চিত্রনাট্য। টিউশন থেকে বাড়ি ফেরার পথে ২ শিশুকে অপহরণ করা হয়। চাওয়া হয় ১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ। শেষপর্যন্ত ১২ লাখ টাকা দিয়ে ওই দুই শিশুকে ছাড়িয়ে আনে পরিবার। কিন্তু, তাদের সঙ্গে পুলিশ থাকলেও অপহরণকারীদের গ্রেপ্তার করা যায়নি। ঘটনাটি কামারহাটি এলাকার।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় টিউশন থেকে বাড়ি ফেরার পথে কামারহাটি গ্রাহাম রোড থেকে মহসিন আলি ও রুবান বানু পরি নামে ওই দুই শিশুকে অপহরণ করা হয়। জানা যায়, শিশু দুটিকে রিকশায় তুলে নিয়ে পালায় দুষ্কৃতীরা।

শিশু দুটি সময়ে বাড়ি না পৌঁছানোয় খোঁজাখুঁজি শুরু করেন পরিজনরা। কামারহাটি ফাঁড়িতে খবর দেওয়া হয়। বেলঘরিয়া থানাকেও তাঁরা জানান। খোঁজাখুঁজির সময় দুই শিশুর বাবার কাছে একাধিক নম্বর থেকে বারবার ফোন আসে। বলা হয়, অপহরণ করা হয়েছে তাঁর সন্তানদের। ১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়।

শিশু দুটির বাবা মহম্মদ এহসান পেশায় গাড়িচালক। হঠাৎ করে কেন তাঁর সন্তানদের অপহরণ করা হল, তা বুঝতে পারেননি। বিষয়টি তাঁরা পুলিশকে জানান। এরপর আত্মীয়-পরিজনদের কাছ থেকে ১২ লাখ টাকা জোগাড় করেন এহসান। বেলঘরিয়া থানার পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে গভীর রাতে অপহরণকারীদের কথা মতো হাওড়ার গোলাবাড়ি অঞ্চলের ব্রিজে যান। সেখানে গিয়ে ১২ লাখ টাকা দিয়ে দুই সন্তানকে ছাড়িয়ে আনেন এহসান। তিনি বলেন, আমাদের বলেছিল, টাকা না দিলে শিশুদের মুম্বই নিয়ে চলে যাবে।

undefined

কীভাবে শিশুদের উদ্ধার করা হল ?

এহসান বলেন, "আমাদের ব্রিজে ডেকেছিল। সেখানে গিয়ে আমার মেয়েকে দেয়। তারপর বলে, টাকা দিলে ছেলেকে দেবে। আমি বলি, ছেলেকে নিয়ে এস। তখন ছেলেকে নিয়ে আসে। তারপর টাকা নিয়ে যায়।" একজনই এসেছিল বলে তিনি জানান।

পুলিশ উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও অপহরণকারীরা কী ভাবে পালিয়ে গেল, সেই প্রশ্ন উঠেছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বেলঘরিয়া থানার পুলিশ। এলাকার মানুষের সন্দেহ, স্থানীয় কেউ এবং পরিবারের কেউ এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারে। না হলে আচমকা জনবহুল রাস্তা থেকে কী ভাবে শিশু দুটিকে অপহরণ করা হল, সেই প্রশ্ন তুলেছে তারা। যদিও পুলিশ এই বিষয়ে মুখ খুলতে চায়নি।

sample description

For All Latest Updates

TAGGED:

kidnapped
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.