ETV Bharat / state

হোটেল ব্যবসার আড়ালে মাদকের রমরমা কারবার বারাসতে - Drug business

ব্যবসায়ী সন্ন্যাসী দাস হোটেল ব্যবসার আড়ালে এই কারবার করছে । দোকান খুলতে না খুলতেই বিভিন্ন বয়সের লোকজনের ভিড় বাড়ে এই হোটেলের সামনে ৷ বাইরে থেকে হাত বাড়ালেই তুলে দেওয়া হয় গাঁজার পুরিয়া ৷ বাঁধা দেওয়ার কেউ নেই ৷ স্থানীয়দের অভিযোগ, এই কারবারের ফলে গেঞ্জিমিল ও নন্দগড় সংলগ্ন এলাকায় দুষ্কৃতীমূলক কাজকর্ম বাড়ছে ৷ এলাকার পরিবেশও নষ্ট হচ্ছে । পুলিশের কাছে অভিযোগ জানানো হলেও মাদক বিক্রি বন্ধ করতে কোনও উদ্যোগ‌ নেওয়া হয়নি ।

হোটেল ব্যবসার আড়ালে মাদকের রমরমা কারবার বারাসতে
author img

By

Published : Aug 22, 2019, 8:04 PM IST

Updated : Aug 22, 2019, 11:52 PM IST

বারাসত, 22 অগাস্ট : হোটেল ব্যবসার আড়ালে প্রকাশ্যে চলছে মাদক দ্রব্যের কারবার ৷ কোনও অলি-গলিতে নয় ৷ একেবারে জাতীয় সড়কের পাশে ৷ নেশাতে বুঁদ হচ্ছে কিশোর-যুবকরা ৷ অভিযোগ, পুলিশ-প্রশাসন সবকিছু জেনেও কার্যত ঠুঁটো জগন্নাথ হয়ে বসে রয়েছে । পুলিশি নিষ্ক্রিয়তায় ক্ষোভ বাড়ছে বারাসতের গেঞ্জিমিল সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দাদের ।

বারাসতের গেঞ্জিমিল থেকে একটু এগোলেই মা তারা হোটেল । 35 নম্বর জাতীয় সড়ক সংলগ্ন এই এলাকায় রয়েছে বিভিন্ন দোকান‌ও । লোকের ভিড় সবসময় লেগেই রয়েছে । একটি জনবহুল এলাকায় দিনে-দুপুরে প্রকাশ্যে চলছে মাদক দ্রব্যের কারবার । অভিযোগ, ব্যবসায়ী সন্ন্যাসী দাস হোটেল ব্যবসার আড়ালে এই কারবার করছে । দোকান খুলতে না খুলতেই বিভিন্ন বয়সের লোকজনের ভিড় বাড়ে এই হোটেলের সামনে ৷ বাইরে থেকে হাত বাড়ালেই তুলে দেওয়া হয় গাঁজার পুরিয়া ৷ বাঁধা দেওয়ার কেউ নেই ৷ স্থানীয়দের অভিযোগ, এই কারবারের ফলে গেঞ্জিমিল ও নন্দগড় সংলগ্ন এলাকায় দুষ্কৃতীমূলক কাজকর্ম বাড়ছে ৷ এলাকার পরিবেশও নষ্ট হচ্ছে । পুলিশের কাছে অভিযোগ জানানো হলেও মাদক বিক্রি বন্ধ করতে কোনও উদ্যোগ‌ নেওয়া হয়নি । পুলিশি নিষ্ক্রিয়তায় ক্ষুব্ধ হয়ে বছর খানেক আগে ওই হোটেলে ভাঙচুর‌ চালায় আমজনতা ৷ এরপর এই কারবার সাময়িকভাবে বন্ধ থাকে । কয়েকদিন আগে হোটেলের আড়ালে ফের মাদক দ্রব্য বিক্রি শুরু করে সন্ন্যাসী ৷

হোটেলের পাশে লিটন দাসের চায়ের দোকান রয়েছে । এবিষয়ে লিটনকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, "একেবারে প্রকাশ্যে মাদক দ্রব্যের কারবার চলছে । 16 কিংবা তার কম বয়সি ছেলে-মেয়েরাও গাঁজা নিচ্ছে । গেঞ্জিমিল গাঁজার কারখানা হিসেবে প্রচার হয়ে গেছে ৷ সামনেই স্কুল রয়েছে । জাতীয় সড়ক দিয়ে মহিলাদের যাওয়া মুশকিল হয়ে দাঁড়াচ্ছে । হোটেলের সামনে এলাকার বাইরের লোকের আনাগোনা লেগেই আছে ৷ এর ফলে পরিবেশ‌ নষ্ট হচ্ছে । পুলিশ দু'বেলা এই এলাকা দিয়ে যাতায়াত করছে । চোখের সামনে সবকিছু দেখেও যেন তারা কিছুই দেখেনি ।"

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

বারাসত পৌরসভার উপ-পৌরপ্রধান অশনি মুখোপাধ্যায় বলেন, "বারাসতের কয়েকটি জায়গায় মাদক দ্রব্যের কারবারের খবর পেয়েছি । আমরা জানতে পেরেছি, এই কারবার মূলত বারাসত লাগোয়া পঞ্চায়েত সংলগ্ন এলাকাগুলি থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয় ৷ এ বিষয়ে পুলিশের সঙ্গে আলোচনা করেছি । বিষয়টি পুলিশ-প্রশাসনের গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত৷" উত্তর ২৪ পরগনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বারাসত জেলা) বিশ্বচাঁদ ঠাকুর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন ৷

বারাসত, 22 অগাস্ট : হোটেল ব্যবসার আড়ালে প্রকাশ্যে চলছে মাদক দ্রব্যের কারবার ৷ কোনও অলি-গলিতে নয় ৷ একেবারে জাতীয় সড়কের পাশে ৷ নেশাতে বুঁদ হচ্ছে কিশোর-যুবকরা ৷ অভিযোগ, পুলিশ-প্রশাসন সবকিছু জেনেও কার্যত ঠুঁটো জগন্নাথ হয়ে বসে রয়েছে । পুলিশি নিষ্ক্রিয়তায় ক্ষোভ বাড়ছে বারাসতের গেঞ্জিমিল সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দাদের ।

বারাসতের গেঞ্জিমিল থেকে একটু এগোলেই মা তারা হোটেল । 35 নম্বর জাতীয় সড়ক সংলগ্ন এই এলাকায় রয়েছে বিভিন্ন দোকান‌ও । লোকের ভিড় সবসময় লেগেই রয়েছে । একটি জনবহুল এলাকায় দিনে-দুপুরে প্রকাশ্যে চলছে মাদক দ্রব্যের কারবার । অভিযোগ, ব্যবসায়ী সন্ন্যাসী দাস হোটেল ব্যবসার আড়ালে এই কারবার করছে । দোকান খুলতে না খুলতেই বিভিন্ন বয়সের লোকজনের ভিড় বাড়ে এই হোটেলের সামনে ৷ বাইরে থেকে হাত বাড়ালেই তুলে দেওয়া হয় গাঁজার পুরিয়া ৷ বাঁধা দেওয়ার কেউ নেই ৷ স্থানীয়দের অভিযোগ, এই কারবারের ফলে গেঞ্জিমিল ও নন্দগড় সংলগ্ন এলাকায় দুষ্কৃতীমূলক কাজকর্ম বাড়ছে ৷ এলাকার পরিবেশও নষ্ট হচ্ছে । পুলিশের কাছে অভিযোগ জানানো হলেও মাদক বিক্রি বন্ধ করতে কোনও উদ্যোগ‌ নেওয়া হয়নি । পুলিশি নিষ্ক্রিয়তায় ক্ষুব্ধ হয়ে বছর খানেক আগে ওই হোটেলে ভাঙচুর‌ চালায় আমজনতা ৷ এরপর এই কারবার সাময়িকভাবে বন্ধ থাকে । কয়েকদিন আগে হোটেলের আড়ালে ফের মাদক দ্রব্য বিক্রি শুরু করে সন্ন্যাসী ৷

হোটেলের পাশে লিটন দাসের চায়ের দোকান রয়েছে । এবিষয়ে লিটনকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, "একেবারে প্রকাশ্যে মাদক দ্রব্যের কারবার চলছে । 16 কিংবা তার কম বয়সি ছেলে-মেয়েরাও গাঁজা নিচ্ছে । গেঞ্জিমিল গাঁজার কারখানা হিসেবে প্রচার হয়ে গেছে ৷ সামনেই স্কুল রয়েছে । জাতীয় সড়ক দিয়ে মহিলাদের যাওয়া মুশকিল হয়ে দাঁড়াচ্ছে । হোটেলের সামনে এলাকার বাইরের লোকের আনাগোনা লেগেই আছে ৷ এর ফলে পরিবেশ‌ নষ্ট হচ্ছে । পুলিশ দু'বেলা এই এলাকা দিয়ে যাতায়াত করছে । চোখের সামনে সবকিছু দেখেও যেন তারা কিছুই দেখেনি ।"

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

বারাসত পৌরসভার উপ-পৌরপ্রধান অশনি মুখোপাধ্যায় বলেন, "বারাসতের কয়েকটি জায়গায় মাদক দ্রব্যের কারবারের খবর পেয়েছি । আমরা জানতে পেরেছি, এই কারবার মূলত বারাসত লাগোয়া পঞ্চায়েত সংলগ্ন এলাকাগুলি থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয় ৷ এ বিষয়ে পুলিশের সঙ্গে আলোচনা করেছি । বিষয়টি পুলিশ-প্রশাসনের গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত৷" উত্তর ২৪ পরগনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বারাসত জেলা) বিশ্বচাঁদ ঠাকুর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন ৷

Intro:হোটেলের আড়ালে প্রকাশ‍্যে চলছে মাদক দ্রব্যের কারবার! কোনও অলি-গলিতে নয়! একেবারে জাতীয় সড়কের পাশে! নেশাতে বুঁদ হচ্ছে কৈশোর! অভিযোগ, পুলিশ প্রশাসন সবকিছু জেনেও কার্যত ঠুঁটো জগন্নাথ হয়ে বসে রয়েছে বলে। পুলিশি নিষ্ক্রিয়তায় ক্ষোভ বাড়ছে বারাসতের গেঞ্জিমিল সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দাদের।Body:রাজু বিশ্বাস,বারাসত:-কোন‌ও অলি-গলিতে নয়! একেবারে জাতীয় সড়কের পাশে প্রকাশ‍্যে চলছে মাদক দ্রব্যের কারবার।নেশাতে বুঁদ হচ্ছে কৈশোর! পুলিশ সবকিছু জেনেও নীরব হয়ে রয়েছে বলে অভিযোগ।বারাসতের গেঞ্জিমিল থেকে একটু এগোলেই মা তারা হোটেল।একেবারে ৩৫ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশে!তার উল্টো দিকে রয়েছে আবার এফ সি আইয়ের গোডাউন।আশপাশে রয়েছে বিভিন্ন দোকান‌ও।লোকের ভিড় সবসময় লেগেই রয়েছে।এরকম একটি জনবহুল এলাকায় দিনেদুপুরে প্রকাশ‍্যে চলছে মাদক দ্রব্যের কারবার।আর বুক ফুলিয়ে এই কারবার চালাচ্ছেন হোটেল মালিক সন্ন্যাসী দাস।যার বয়স প্রায় ৫০ ছুঁইছুঁই।তিনিই হোটেলের আড়ালে এই কারবার ফেঁদে বসেছেন বলে অভিযোগ এলাকার ব‍্যবসায়ী থেকে বাসিন্দাদের। তাঁদের কথায়,"দোকান খুলতে না খুলতেই সেখানে হাজির হয়ে যান কম বয়সী সব ছেলে ও মেয়েরা।বাইরে থেকে হাত বাড়ালেই তুলে দেওয়া হয় গাঁজার পুরিয়া!সেই গাঁজা প্রকাশ‍্যে নিয়ে চলে যাচ্ছে তাঁরা। বাঁধা দেওয়ার কেউ নেই!শুধু কম বয়সী ছেলে,মেয়েরাই নয়,সকাল হতেই বিভিন্ন বয়সের লোকজনের ভিড় বাড়ে ওই হোটেলের সামনে!যা চলে রাত পর্যন্ত।এর ফলে,গেঞ্জিমিল,নন্দগড় সহ সংলগ্ন এলাকায় দুষ্কৃতীমূলক কাজকর্ম বাড়ছে!এলাকার পরিবেশও নষ্ট হচ্ছে"।স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পুলিশকে বারবার এবিষয়ে জানানো হলেও এই কারবার বন্ধ করতে কোনও উদ্যোগ‌ই নেওয়া হয়নি।কার্যত ঠুঁটো জগন্নাথ হয়ে পুলিশ প্রশাসন বসে রয়েছে বলে অভিযোগ।পুলিশি নিষ্ক্রিয়তায় ক্ষুব্ধ হয়ে বছর খানেক আগে ওই হোটেলে ভাঙচুর‌ও চালায় আম জনতা!এরপর,সাময়িকভাবে বন্ধ থাকে এই কারবার। কিন্তু, কিছুদিন যেতে না যেতেই আবারও হোটেলের আড়ালে মাদক দ্রব্যের কারবার ফেঁদে বসে সন্ন্যাসী!তারপর থেকে এভাবেই জাতীয় সড়কের পাশে প্রকাশ‍্যে চলছে এই কারবার! পুলিশ সবকিছু জানে!কিন্তু হাত গুটিয়ে বসে রয়েছে!এমনই অভিযোগ উঠেছে!বিষয়টি নিয়ে কথা হচ্ছিল এলাকার‌ই দুই ব‍্যবসায়ী লিটন দাস ও শেখ সফিকের সঙ্গে।ওই হোটেলের পাশে লিটনের চায়ের দোকান রয়েছে। তাঁর পাশেই ফটো বাঁধাইয়ের দোকান শেখ সফিকের। এবিষয়ে তাকে প্রশ্ন করতেই সে বলে,"এটা আমাদের খুব খারাপ লাগে,যে একেবারে প্রকাশ‍্যে মাদক দ্রব্যের কারবার চলছে।সেখানে ১৬ বয়স কিংবা তার থেকে কম বয়সী ছেলে ও মেয়েরা হাজির হয়ে গাঁজা নিচ্ছে। প্রচার‌ই হয়ে গেছে গেঞ্জিমিল যেন গাঁজার কারখানা"।সফিকের অভিযোগ,"পুলিশ প্রশাসনকে জানানো হলেও তাঁরা এবিষয়ে কোন‌ও ব্যবস্থা‌ই নেয়নি।বাধ‍্য হয়ে একবার আমরা হোটেল ভাঙচুর করে মাদক দ্রব্যের কারবার বন্ধ করে দিয়েছিলাম। কিন্তু,ফের আবার চালু হয়ে গেছে"। চায়ের দোকানি লিটন বলেন,"আমরা তো প্রতিবাদ করতেই চায়।আগেও প্রতিবাদ করেছিলাম।হোটেল খোলার কথা বলে এখন সেখানে গাঁজা বিক্রির কারবার চলছে।এটা খুবই দৃষ্টিকটু।কারবার বন্ধ করতে আমরা পুলিশ প্রশাসনকেও জানিয়েছিলাম। তখন তাঁরা আশ্বাস দিয়েছিল, এবিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু, এখনও অবধি কোন‌ও ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি"। তাঁর কথায়,"সামনে বাচ্চাদের স্কুল রয়েছে। সকালবেলা জাতীয় সড়ক দিয়েই মহিলারা বাচ্চাদের নিয়ে স্কুলে যায়।সেখান থেকে তাঁদের যাওয়াটাও অস্বস্তির। বাইরে থেকেও বিভিন্ন ধরনের লোকের আনাগোনা লেগেই আছে ওই হোটেলের সামনে।এর ফলে এলাকার পরিবেশ‌ও নষ্ট হচ্ছে।অপরাধের সম্ভবনাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না"। লিটনের দাবি,"পুলিশ দু-বেলা এই রোড দিয়েই যাতায়াত করছে। চোখের সামনে সবকিছু দেখেও এমন ভাব তাদের,যেন কিছুই দেখেনি। বিষয়টি পুলিশের অবশ্যই দেখা উচিত।ন‌ইলে আমরাই আন্দোলনে নেমে তা বন্ধ করতে উদ্যোগী হব"।এদিকে, বিষয়টি নিয়ে "ইটিভি ভারতের" তরফে যোগাযোগ করা হয়েছিল বারাসত পৌরসভার উপ-পৌরপ্রধান অশনি মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে। তিনি বলেন,"বারাসাতের বেশ কিছু জায়গায় মাদক দ্রব্যের কারবারের খবর কানে এসেছে আমাদের।এটি মূলত বারাসত লাগোয়া পঞ্চায়েত সংলগ্ন এলাকা গুলি থেকে অপারেটিং হয়ে থাকে বলে আমরা জানতে পেরেছি।বিষয়টি নিয়ে আমি ও পৌরসভার পৌর প্রধান পুলিশের সঙ্গে আলোচনা করেছি।ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানানো হয়েছিল তাদেরকে। কিন্তু,তা বন্ধ করতে পুলিশের কোন‌ও উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়নি। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখা উচিত পুলিশ প্রশাসনের"।অন‍্যদিকে, এবিষয়ে উত্তর ২৪ পরগনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বারাসত জেলা) বিশ্বচাদ ঠাকুরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন,"বিষয়টি ঠিক আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে। তবে,যদি এরকম ঘটনা হয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।Conclusion:যদিও উত্তর ২৪ পরগনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বারাসত জেলা) বিশ্বচাদ ঠাকুর বলেন,"বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে।যদি,এরকম ঘটনা হয়ে থাকে, তাহলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে"।
Last Updated : Aug 22, 2019, 11:52 PM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.