ETV Bharat / state

লোকাল ট্রেন চালুর দাবিতে বারাসত স্টেশনে বিক্ষোভ CITU-র - demanding resume of local train service

কোরোনা পরিস্থিতিতে প্রায় সাত মাস ধরে বন্ধ লোকাল ট্রেন চলাচল । এর জেরে রুটিরুজিতে টান পড়েছে স্টেশনের হকারদের । সরকারী কর্মীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে স্টাফ স্পেশাল ট্রেন চালু হয়েছে ঠিকই । কিন্তু সেই ট্রেনে সাধারণ যাত্রীদের ওঠা নিয়ে বিক্ষোভ ক্রমশ বাড়ছে ।

লোকাল ট্রেন চালুর দাবিতে স্টেশনে বিক্ষোভ CITU-র
লোকাল ট্রেন চালুর দাবিতে স্টেশনে বিক্ষোভ CITU-র
author img

By

Published : Nov 2, 2020, 4:31 PM IST

বারাসত, 2 নভেম্বর : হুগলির বৈদ্যবাটির পর এবার উত্তর 24 পরগনার বারাসত । লোকাল ট্রেন চালুর দাবিতে বারাসত স্টেশনে বিক্ষোভ দেখালেন CITU-র নেতা ও কর্মীরা । আজ দুপুরে স্টেশনের 1 নম্বর প্ল্যাটফর্মের টিকিট কাউন্টারের সামনে এই ইশুতে আন্দোলনে নামেন তাঁরা । আন্দোলনকারীদের প্রশ্ন, "বাস, মেট্রো সহ অন্যান্য পরিষেবা যদি স্বাভাবিক হতে পারে তাহলে লোকাল ট্রেন চালু হতে অসুবিধে কোথায় ?" তাঁদের দাবি, নিয়মবিধি মেনে লোকাল ট্রেন পরিষেবাও যাতে স্বাভাবিক হয় সেই ব্যবস্থা করুক কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার । সেই সঙ্গে রেলের কন্ট্রাক্ট লেবার ছাঁটাইয়ের চেষ্টার বিরোধিতাও করেন তাঁরা ।

কোরোনা পরিস্থিতিতে প্রায় সাত মাস ধরে বন্ধ লোকাল ট্রেন চলাচল । এর জেরে রুটিরুজিতে টান পড়েছে স্টেশনের হকারদের । সরকারী কর্মীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে স্টাফ স্পেশাল ট্রেন চালু হয়েছে ঠিকই । কিন্তু সেই ট্রেনে সাধারণ যাত্রীদের ওঠা নিয়ে বিক্ষোভ ক্রমশ বাড়ছে । ইতিমধ্যে হুগলি ও হাওড়ার বিভিন্ন স্টেশনে স্টাফ স্পেশাল ট্রেনে যাত্রী ওঠা ঘিরে ধুন্ধুমার বাধে । হয়েছে অবরোধ ও স্টেশনে ভাঙচুরও । আজও লোকাল ট্রেন চালুর দাবিতে হুগলির বৈদ্যবাটি স্টেশনে অবরোধ করে যাত্রীরা । রেললাইনে গাছের ডাল ফেলে স্টাফ স্পেশাল ট্রেন আটকে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা । এর জেরে GT রোডে যান চলাচল ব্যাহত হয় । এর আগেও লোকাল ট্রেন চালু সহ একাধিক দাবিতে বারাসত স্টেশনে স্টাফ স্পেশাল ট্রেন আটকে বিক্ষোভ দেখিয়েছিল CITU প্রভাবিত পশ্চিমবঙ্গ রেলওয়ে হকার্স ইউনিয়ন । এবার একই ইশুতে সেই বারাসত স্টেশনের টিকিট কাউন্টারের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ দেখাল CITU-র নেতা ও কর্মীরা । বেশ কিছুক্ষণ আন্দোলন চলার পর তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় ।

লোকাল ট্রেন চালুর দাবিতে স্টেশনে বিক্ষোভ CITU-র
এই বিষয়ে CITU-র জেলা সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য রামপদ দাস বলেন, "কোরোনা পরিস্থিতিতে সাত মাস ধরে কাজ নেই সাধারণের । এখন পেটের তাগিদে মানুষকে রাস্তায় বেরোতে হচ্ছে । কিন্তু লোকাল ট্রেন চালু না হওয়ায় বাধ্য হয়ে গরিব মানুষকে বাসে ঠাসাঠাসি করে যেতে হচ্ছে । সেখানে সামাজিক দূরত্ব বজায় থাকছে না । বাস, মেট্রো পরিষেবা চালু হলে লোকাল ট্রেন চালু হতে অসুবিধে কোথায় ? এতে তো গরিব মানুষের কিছুটা হলেও সুবিধা হয় । আমরা চাই নিয়মবিধি মেনে লোকাল ট্রেন পরিষেবাও দ্রুত চালু হোক ।" অবিলম্বে লোকাল ট্রেন চালু না হলে আন্দোলন আরও তীব্র হওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন এই CITU নেতা ।

বারাসত, 2 নভেম্বর : হুগলির বৈদ্যবাটির পর এবার উত্তর 24 পরগনার বারাসত । লোকাল ট্রেন চালুর দাবিতে বারাসত স্টেশনে বিক্ষোভ দেখালেন CITU-র নেতা ও কর্মীরা । আজ দুপুরে স্টেশনের 1 নম্বর প্ল্যাটফর্মের টিকিট কাউন্টারের সামনে এই ইশুতে আন্দোলনে নামেন তাঁরা । আন্দোলনকারীদের প্রশ্ন, "বাস, মেট্রো সহ অন্যান্য পরিষেবা যদি স্বাভাবিক হতে পারে তাহলে লোকাল ট্রেন চালু হতে অসুবিধে কোথায় ?" তাঁদের দাবি, নিয়মবিধি মেনে লোকাল ট্রেন পরিষেবাও যাতে স্বাভাবিক হয় সেই ব্যবস্থা করুক কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার । সেই সঙ্গে রেলের কন্ট্রাক্ট লেবার ছাঁটাইয়ের চেষ্টার বিরোধিতাও করেন তাঁরা ।

কোরোনা পরিস্থিতিতে প্রায় সাত মাস ধরে বন্ধ লোকাল ট্রেন চলাচল । এর জেরে রুটিরুজিতে টান পড়েছে স্টেশনের হকারদের । সরকারী কর্মীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে স্টাফ স্পেশাল ট্রেন চালু হয়েছে ঠিকই । কিন্তু সেই ট্রেনে সাধারণ যাত্রীদের ওঠা নিয়ে বিক্ষোভ ক্রমশ বাড়ছে । ইতিমধ্যে হুগলি ও হাওড়ার বিভিন্ন স্টেশনে স্টাফ স্পেশাল ট্রেনে যাত্রী ওঠা ঘিরে ধুন্ধুমার বাধে । হয়েছে অবরোধ ও স্টেশনে ভাঙচুরও । আজও লোকাল ট্রেন চালুর দাবিতে হুগলির বৈদ্যবাটি স্টেশনে অবরোধ করে যাত্রীরা । রেললাইনে গাছের ডাল ফেলে স্টাফ স্পেশাল ট্রেন আটকে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা । এর জেরে GT রোডে যান চলাচল ব্যাহত হয় । এর আগেও লোকাল ট্রেন চালু সহ একাধিক দাবিতে বারাসত স্টেশনে স্টাফ স্পেশাল ট্রেন আটকে বিক্ষোভ দেখিয়েছিল CITU প্রভাবিত পশ্চিমবঙ্গ রেলওয়ে হকার্স ইউনিয়ন । এবার একই ইশুতে সেই বারাসত স্টেশনের টিকিট কাউন্টারের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ দেখাল CITU-র নেতা ও কর্মীরা । বেশ কিছুক্ষণ আন্দোলন চলার পর তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় ।

লোকাল ট্রেন চালুর দাবিতে স্টেশনে বিক্ষোভ CITU-র
এই বিষয়ে CITU-র জেলা সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য রামপদ দাস বলেন, "কোরোনা পরিস্থিতিতে সাত মাস ধরে কাজ নেই সাধারণের । এখন পেটের তাগিদে মানুষকে রাস্তায় বেরোতে হচ্ছে । কিন্তু লোকাল ট্রেন চালু না হওয়ায় বাধ্য হয়ে গরিব মানুষকে বাসে ঠাসাঠাসি করে যেতে হচ্ছে । সেখানে সামাজিক দূরত্ব বজায় থাকছে না । বাস, মেট্রো পরিষেবা চালু হলে লোকাল ট্রেন চালু হতে অসুবিধে কোথায় ? এতে তো গরিব মানুষের কিছুটা হলেও সুবিধা হয় । আমরা চাই নিয়মবিধি মেনে লোকাল ট্রেন পরিষেবাও দ্রুত চালু হোক ।" অবিলম্বে লোকাল ট্রেন চালু না হলে আন্দোলন আরও তীব্র হওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন এই CITU নেতা ।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.