ETV Bharat / state

সুদীপ্ত সেনের বাকি জিনিস কোথায়? প্রশ্ন রাজীবকে - sarada

সারদা-কর্তা সুদীপ্ত সেন এবং দেবযানী প্রায় মাস খানেক পলাতক থাকার পর কাশ্মীরের সোনমার্গ থেকে যখন ধরা পড়েন তখন বাজেয়াপ্ত হয় অনেক কিছুই । কিন্তু ল্যাপটপ বাদে কোনও কিছুই CBI-এর হাতে আসেনি ।

rajeev
author img

By

Published : Jun 7, 2019, 11:31 PM IST

বিধাননগর, 7 জুন : সকাল 10:45 থেকে বেলা 3টে 20 । CBI-য়ের তদন্তকারী দল ফের ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ করল প্রাক্তন কমিশনার রাজীব কুমারকে । দফায় দফায় প্রায় চার ঘণ্টা রাজীব কুমারকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন সারদা কাণ্ডে তদন্তকারী অফিসার তথাগত বর্ধন, DSP পদমর্যাদার এক CBI আধিকারিক-সহ SP মর্যাদার বেশ কয়েকজন আধিকারিক । বিধাননগরের পুলিশ কমিশনার ও SIT-এর প্রধান হিসেবে তাঁর ভূমিকা কী ছিল, তা জানতে চান তদন্তকারীরা। CBI সূত্রের খবর, জিজ্ঞাসাবাদে অর্ণব ঘোষের সঙ্গে তাঁর বক্তব্যে অমিল থাকায় ফের তাকে ডাকা হতে পারে ।

সারদা-কর্তা সুদীপ্ত সেন এবং দেবযানী প্রায় মাস খানেক পলাতক থাকার পর কাশ্মীরের সোনমার্গ থেকে যখন ধরা পড়েন তখন বাজেয়াপ্ত হয় অনেক কিছুই । কিন্তু ল্যাপটপ বাদে কোনও কিছুই CBI-এর হাতে আসেনি । সেই সব জিনিস কোথায় এবং কেনই বা ল্যাপটপের তথ্য ঘাঁটাঘাঁটি করা হয়েছিল আজ তা জানতে চাওয়া হয় রাজীবের কাছে । পাশাপাশি বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের কমিশনার এবং SIT-এর প্রধান হিসেবে তিনি কীভাবে সারদা তদন্ত এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন সে বিষয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় । তিনি যে সিদ্ধান্তগুলি নিতেন তা উঁচুতলার নির্দেশে করতেন কী না, সেটিও রাজীবের কাছে জানতে চাওয়া হয় । একইসঙ্গে বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের তরফে যে সমস্ত নথিপত্র এবং অকাট্য প্রমাণ এখনও অবধি CBI-কে দেওয়া হয়নি সেগুলির কোথায় তাও জানতে চাওয়া হয় তাঁর কাছে । সূত্রের খবর, বেশ কিছু প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়েছেন রাজীব ।

এই সংক্রান্ত আরও খবর : CBI দপ্তরে রাজীব কুমার

সারদা-কর্তা সুদীপ্ত সেনের সল্টলেকে একটি রাষ্ট্রায়াত্ত্ব ব্যাঙ্কে লকার ছিল । এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট সেই লকারে সারদা-কর্তা সুদীপ্ত সেনের জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করার উদ্যোগী হলে আগেই সেই খবর জানতে পেরে রাজীব কুমার একটি দল পাঠিয়ে লকার ভেঙে সেই সমস্ত জিনিসপত্র বের করে নিয়ে আসেন । এমনকী বহুক্ষেত্রে ED এবং CBI-র হানার আগেই বেশ কয়েকবার তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে রাজীব কুমারের বিরুদ্ধে । CBI এবং এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট তদন্ত চালাচ্ছিল, তা সত্ত্বেও কেন রাজীব তদন্ত চালাচ্ছিলেন এবং সেই তদন্ত চালাবার সিদ্ধান্ত তাঁর ছিল না এক্ষেত্রে কোন রাজনৈতিক প্রভাবশালীর নির্দেশ ছিল সেই সব বিষয় উঠে এসেছে আজকের জিজ্ঞাসাবাদে ।

আজ টানা জেরায় বেশ বিধ্বস্ত দেখায় রাজীবকে। CBI দপ্তর থেকে বেরনোর সময় তাঁর চোখে মুখে ছিল অস্বস্তির ছাপ ।

a
ফাইল ফোটো

বিধাননগর, 7 জুন : সকাল 10:45 থেকে বেলা 3টে 20 । CBI-য়ের তদন্তকারী দল ফের ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ করল প্রাক্তন কমিশনার রাজীব কুমারকে । দফায় দফায় প্রায় চার ঘণ্টা রাজীব কুমারকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন সারদা কাণ্ডে তদন্তকারী অফিসার তথাগত বর্ধন, DSP পদমর্যাদার এক CBI আধিকারিক-সহ SP মর্যাদার বেশ কয়েকজন আধিকারিক । বিধাননগরের পুলিশ কমিশনার ও SIT-এর প্রধান হিসেবে তাঁর ভূমিকা কী ছিল, তা জানতে চান তদন্তকারীরা। CBI সূত্রের খবর, জিজ্ঞাসাবাদে অর্ণব ঘোষের সঙ্গে তাঁর বক্তব্যে অমিল থাকায় ফের তাকে ডাকা হতে পারে ।

সারদা-কর্তা সুদীপ্ত সেন এবং দেবযানী প্রায় মাস খানেক পলাতক থাকার পর কাশ্মীরের সোনমার্গ থেকে যখন ধরা পড়েন তখন বাজেয়াপ্ত হয় অনেক কিছুই । কিন্তু ল্যাপটপ বাদে কোনও কিছুই CBI-এর হাতে আসেনি । সেই সব জিনিস কোথায় এবং কেনই বা ল্যাপটপের তথ্য ঘাঁটাঘাঁটি করা হয়েছিল আজ তা জানতে চাওয়া হয় রাজীবের কাছে । পাশাপাশি বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের কমিশনার এবং SIT-এর প্রধান হিসেবে তিনি কীভাবে সারদা তদন্ত এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন সে বিষয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় । তিনি যে সিদ্ধান্তগুলি নিতেন তা উঁচুতলার নির্দেশে করতেন কী না, সেটিও রাজীবের কাছে জানতে চাওয়া হয় । একইসঙ্গে বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের তরফে যে সমস্ত নথিপত্র এবং অকাট্য প্রমাণ এখনও অবধি CBI-কে দেওয়া হয়নি সেগুলির কোথায় তাও জানতে চাওয়া হয় তাঁর কাছে । সূত্রের খবর, বেশ কিছু প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়েছেন রাজীব ।

এই সংক্রান্ত আরও খবর : CBI দপ্তরে রাজীব কুমার

সারদা-কর্তা সুদীপ্ত সেনের সল্টলেকে একটি রাষ্ট্রায়াত্ত্ব ব্যাঙ্কে লকার ছিল । এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট সেই লকারে সারদা-কর্তা সুদীপ্ত সেনের জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করার উদ্যোগী হলে আগেই সেই খবর জানতে পেরে রাজীব কুমার একটি দল পাঠিয়ে লকার ভেঙে সেই সমস্ত জিনিসপত্র বের করে নিয়ে আসেন । এমনকী বহুক্ষেত্রে ED এবং CBI-র হানার আগেই বেশ কয়েকবার তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে রাজীব কুমারের বিরুদ্ধে । CBI এবং এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট তদন্ত চালাচ্ছিল, তা সত্ত্বেও কেন রাজীব তদন্ত চালাচ্ছিলেন এবং সেই তদন্ত চালাবার সিদ্ধান্ত তাঁর ছিল না এক্ষেত্রে কোন রাজনৈতিক প্রভাবশালীর নির্দেশ ছিল সেই সব বিষয় উঠে এসেছে আজকের জিজ্ঞাসাবাদে ।

আজ টানা জেরায় বেশ বিধ্বস্ত দেখায় রাজীবকে। CBI দপ্তর থেকে বেরনোর সময় তাঁর চোখে মুখে ছিল অস্বস্তির ছাপ ।

a
ফাইল ফোটো
এবার ডেবরা ব্লকে গোলগ্রাম গ্রামে বিজেপি নেতাদের মুন্ডু চেয়ে পোষ্টার পড়লো ,যদিও তৃণমূলের দাবি এটা বিজেপিই ঘটিয়েছে l বলা যায় যে লোকসভা ভোটের পর সারা রাজ্যের পাশাপাশি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ডেবরা তৃণমূলের অবস্থা খুব একটা ভালো নয় এখানে ক্রমশ বাড়ছে বিজেপির কর্মী সমর্থক এর সংখ্যা এই সময় ডেবরা ব্লকে 8 নং গোলগ্রাম অঞ্চলে রাত্রির বেলায় বি জে পি র পার্টি অফিসে পোস্টার মারে ,এই পোস্টারে বি জে পি নেতাদের গলা কেটে নেওয়া হবে বলে হুমকি দিয়েছে এবং তৃণমূলের কর্মী দের গায়ে হাত দিলে ছাড়বে না বলে হুমকি দিয়েছে l এই ঘটনায় শুরু হয়েছে এলাকায় শরগোল l আজকে সকালে লোক জন পার্টি অফিস খুলতে এলে দেখে পোষ্টার মারা ,তখন পার্টির লোক জন কে ডেকে আনে l তার পর থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে পোস্টার গুলি খুলে নিয়ে যায় l নীল কালিতে করে কেউ লিখে দিয়েছে এই পোষ্টার গুলি l এই নিয়ে ডেবরায় শুরু হয়ে যায় রাজনৈতিক তরজা l তবে বি জে পি নেতাদের অভিযোগ তৃণমূল দল লোকসভা ভোটে হেরেছে, সেই কারণে তারা দিশাহারা এই জন্য এই সব ঘটনা ঘটাচ্ছে l তারা বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়রা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন অপরদিকে তৃণমূল এর বক্তব্য বিজেপি পরিকল্পনামাফিক ঘটিয়েছে l কারণ 2011 সালে যখন তৃণমূল ক্ষমতায় এসেছিল তখন এই ধরনের কোন রকম ঘটনা ঘটেনি ,তারা রবীন্দ্র সঙ্গীত বাজিয়ে তাদের জয়ী হওয়ার আনন্দ উপভোগ করেছিল কিন্তু লোকসভা ভোটে বিজেপি ভালো ফলের জন্য এই ধরনের নোংরা কাজ কর্ম করে চলছে l এটা নব্য এবং পুরানো বিজেপি লোকজনের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ফল l
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.