ETV Bharat / state

Court Order : আদালতের নির্দেশে নাবালিকার দেহ কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত

নাবালিকার রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনায় ইতিমধ্যে প্রতিবেশী সাত জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে মাটিয়া থানায়। তবে এখনও পর্যন্ত কাউকেই গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।

Court Order
আদালতের নির্দেশে নাবালিকার দেহ কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠাল প্রশাসন
author img

By

Published : Oct 9, 2021, 3:34 PM IST

বসিরহাট, 9 অক্টোবর : আদালতের নির্দেশে নাবালিকার মৃতদেহ দ্বিতীয়বার কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠাল প্রশাসন ৷ শনিবার ম্যাজিস্ট্রেট প্রিয়ব্রত দত্তের নির্দেশে বিডিও জয়দীপ চক্রবর্তী, চিকিৎসক সুকদেব বিশ্বাস ও মাটিয়া থানার পুলিশ আধিকারিকদের উপস্থিতিতে নাবালিকার দেহ কবর থেকে তোলা হয়। পরে তা ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয় বসিরহাট জেলা হাসপাতালে ৷

পরিবারের অভিযোগ ছিল, ওই নাবালিকার মৃত্যু স্বাভাবিক নয় ৷ তাকে ধর্ষণের পর খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে ৷ নাবালিকার মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন পরিবারের লোকেরা ৷ শেষমেশ আদালতের নির্দেশে ২০দিন পর এদিন কবর থেকে তোলা হল নাবালিকার মৃতদেহ ৷

জানা গিয়েছে, ১৯ সেপ্টেম্বর ওই নাবালিকার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছিল নিজের ঘর থেকে ৷ পনেরো বছরের ওই নাবালিকা স্থানীয় একটি স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর পড়ুয়া। ঘটনার দিন বসিরহাটের মাটিয়া থানা এলাকার বাড়িতে একাই ছিল সে। তার বাবা-মা ব্যারাকপুরে কর্মস্থলে ছিলেন। স্থানীয়দের কাছ থেকেই মেয়ের মৃত্যুর ঘটনা জানতে পারে দম্পতি ৷ অভিযোগ, তাঁরা বাড়িতে আসার আগেই না-জানিয়ে পুলিশ দেহ উদ্ধার করে বসিরহাট জেলা হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয় ময়নাতদন্তের জন্য ৷ ময়নাতদন্তের পর নাবালিকার মৃতদেহ তুলে দেওয়া হয় পরিবারের হাতে ৷ পরে বাড়ির কাছেই কবর দেওয়া হয় নাবালিকার দেহ ৷

আরও পড়ুন : ধর্ষিতা নাবালিকার গর্ভপাতের অনুমতি দিল তেলাঙ্গনা হাইকোর্ট

এদিকে এই মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন তুলে ক্ষোভ জানান নাবালিকার বাবা-মা। অভিযোগ তোলেন, তাঁদের নাবালিকা মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না ৷ নাবালিকার পরিবারের ধারণা, এই মৃত্যু রহস্যজনক ৷ নাবালিকাকে ধর্ষণের পর খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন বাবা-মা ৷ এরপরই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে বসিরহাট মহকুমা আদালতের দ্বারস্থ হন নাবালিকার পরিবার ৷ সম্প্রতি পরিবারের দাবি মেনে আদালত নির্দেশ দেয়, নাবালিকার মৃতদেহ কবর থেকে তুলে দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত করবে প্রশাসন ৷ সেইমতো এদিন প্রশাসনের আধিকারিকদের উপস্থিতিতে কবর থেকে নাবালিকার দেহ তুলে পাঠানো হয় ময়নাতদন্তের জন্য।

বসিরহাট, 9 অক্টোবর : আদালতের নির্দেশে নাবালিকার মৃতদেহ দ্বিতীয়বার কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠাল প্রশাসন ৷ শনিবার ম্যাজিস্ট্রেট প্রিয়ব্রত দত্তের নির্দেশে বিডিও জয়দীপ চক্রবর্তী, চিকিৎসক সুকদেব বিশ্বাস ও মাটিয়া থানার পুলিশ আধিকারিকদের উপস্থিতিতে নাবালিকার দেহ কবর থেকে তোলা হয়। পরে তা ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয় বসিরহাট জেলা হাসপাতালে ৷

পরিবারের অভিযোগ ছিল, ওই নাবালিকার মৃত্যু স্বাভাবিক নয় ৷ তাকে ধর্ষণের পর খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে ৷ নাবালিকার মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন পরিবারের লোকেরা ৷ শেষমেশ আদালতের নির্দেশে ২০দিন পর এদিন কবর থেকে তোলা হল নাবালিকার মৃতদেহ ৷

জানা গিয়েছে, ১৯ সেপ্টেম্বর ওই নাবালিকার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছিল নিজের ঘর থেকে ৷ পনেরো বছরের ওই নাবালিকা স্থানীয় একটি স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর পড়ুয়া। ঘটনার দিন বসিরহাটের মাটিয়া থানা এলাকার বাড়িতে একাই ছিল সে। তার বাবা-মা ব্যারাকপুরে কর্মস্থলে ছিলেন। স্থানীয়দের কাছ থেকেই মেয়ের মৃত্যুর ঘটনা জানতে পারে দম্পতি ৷ অভিযোগ, তাঁরা বাড়িতে আসার আগেই না-জানিয়ে পুলিশ দেহ উদ্ধার করে বসিরহাট জেলা হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয় ময়নাতদন্তের জন্য ৷ ময়নাতদন্তের পর নাবালিকার মৃতদেহ তুলে দেওয়া হয় পরিবারের হাতে ৷ পরে বাড়ির কাছেই কবর দেওয়া হয় নাবালিকার দেহ ৷

আরও পড়ুন : ধর্ষিতা নাবালিকার গর্ভপাতের অনুমতি দিল তেলাঙ্গনা হাইকোর্ট

এদিকে এই মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন তুলে ক্ষোভ জানান নাবালিকার বাবা-মা। অভিযোগ তোলেন, তাঁদের নাবালিকা মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না ৷ নাবালিকার পরিবারের ধারণা, এই মৃত্যু রহস্যজনক ৷ নাবালিকাকে ধর্ষণের পর খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন বাবা-মা ৷ এরপরই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে বসিরহাট মহকুমা আদালতের দ্বারস্থ হন নাবালিকার পরিবার ৷ সম্প্রতি পরিবারের দাবি মেনে আদালত নির্দেশ দেয়, নাবালিকার মৃতদেহ কবর থেকে তুলে দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত করবে প্রশাসন ৷ সেইমতো এদিন প্রশাসনের আধিকারিকদের উপস্থিতিতে কবর থেকে নাবালিকার দেহ তুলে পাঠানো হয় ময়নাতদন্তের জন্য।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.