ETV Bharat / state

চাঁচলে কংগ্রেস ও তৃণমূল কর্মীদের সংঘর্ষে জখম 8

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মালদা জেলার প্রথম রাজনৈতিক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটল চাঁচলে। আজ বিকেলে চাঁচল 1 ব্লকের কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের নুরগঞ্জ এলাকায় কংগ্রেস ও তৃণমূলের সংঘর্ষে জখম 8 জন ।

author img

By

Published : Apr 14, 2019, 8:26 PM IST

Updated : Apr 14, 2019, 10:50 PM IST

কংগ্রেস ও তৃণমূল কর্মীদের সংঘর্ষ

মালদা, 14 এপ্রিল : কংগ্রেস ও তৃণমূল কর্মীদের সংঘর্ষে জখম দু'পক্ষের মোট 8 জন। ঘটনাটি চাঁচল 1 ব্লকের কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের নুরগঞ্জ এলাকার। জখমদের উদ্ধার করে চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভরতি করা হয়। তাঁদের মধ্যে দু'জনের অবস্থা অবনতি হওয়ায় তাঁদের মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে যায় চাঁচল থানার পুলিশ।

ভিডিয়োয় শুনুন আসিফ মেহবুব ও রেজাউল খানের বক্তব্য

স্থানীয়দের একাংশের অভিযোগ, সংঘর্ষের পর থেকে গ্রামের বেশ কয়েকজন বাচ্চার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। ঘটনাস্থানে উপস্থিত রয়েছেন চাঁচলের বিধায়ক আসিফ মেহবুব। এই ঘটনায় অভিযোগ উঠেছে কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান রেজাউল খানের বিরুদ্ধে। যদিও, অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি।

আজ বিকেলে দলীয় প্রার্থী ইশা খান চৌধুরির সমর্থনে বিকেল 4 থেকে 8টা পর্যন্ত নুরগঞ্জ গ্রামের চৌমাথা মোড়ে কংগ্রেসের পথসভা ছিল। সভার জন্য তারা নির্বাচন কমিশনের কাছে থেকে 4 ঘণ্টার অনুমতি নেয়। সেইমতো বিকেল 4টের সময় মঞ্চের সামনে চেয়ার পাতার কাজ শুরু করেন কংগ্রেস কর্মীরা। অভিযোগ, সেইসময় কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান রেজাউলের নেতৃত্বে কয়েকজন যুবক হামলা চালায়। কংগ্রেসের ফ্ল্যাগ-ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলে তারা। শুধু তাই নয়, চৌমাথা মোড়ে কংগ্রেস সমর্থকদের কয়েকটি দোকানেও ভাঙচুর চালায়। এর প্রতিবাদ জানান কংগ্রেস কর্মীরা। এরপরেই দু'পক্ষের মধ্যে লাঠালাঠি শুরু হয়।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে যায় চাঁচল থানায় পুলিশ। তারা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। স্থানীয় বাসিন্দা সীমা খাতুন বলেন, "কংগ্রেসের পথসভা শুরু হওয়ার আগে স্থানীয় তৃণমূলের সমর্থক স্বপন কংগ্রেসের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলে। স্বপনকে বাধা দিতে গেলে তৃণমূলের আরও কয়েকজন সমর্থক ঘটনাস্থানে আসে। এরপর তারা মঞ্চ ও চেয়ার ভাঙচুর করে। আমরা এলাকায় শান্তি চাই।"

অন্য এক স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ারা বিবি বলেন, "আমার ভাশুর আগে কংগ্রেস থেকে পঞ্চায়েত ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন। তারপর থেকেই আমাদের সহ্য করতে পারে না স্থানীয় তৃণমূল কর্মীরা। আজ ভাশুরকে মারধরও করে।"


চাঁচলের বিধায়ক আসিফ মেহবুব বলেন, " চাঁচল 1 ব্লকের কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের নুরগঞ্জ মোড়ে আজ ইশা খানের সমর্থনে এক পথসভার আয়োজন করা হয়েছিল। আজ সকালে তৃণমূল আশ্রিত কয়েকজন দুষ্কৃতী কংগ্রেস কর্মীদের হুমকি দিয়ে যায়। এই ঘটনায় স্থানীয় প্রধান রেজাউল খান জড়িত আছেন বলে শোনা যাচ্ছে। আমরা ঘটনাটি চাঁচলের IC-কে জানাই। এরপর ঘটনাস্থানে পুলিশকর্মীরা আসেন। তাঁদের সামনেই চেয়ার-টেবিল, দোকান ঘর ভাঙচুর করে তৃণমূল কর্মীরা। আমাদের 4 জন কর্মী জখম। আমরা নির্বাচনে কমিশনে অভিযোগ জানাব।"


এদিকে, অভিযোগ অস্বীকার করে কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান রেজাউল খান বলেন, "পার্টি অফিস থেকে খবর পেলাম, আমাদের কর্মীদের মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমি ঘটনাস্থানে গিয়ে দেখি কংগ্রেসের কর্মীরা লাঠি নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। কংগ্রেস কর্মীরা নিজেরাই চেয়ার টেবিল ভাঙচুর করে। আমরা সমস্ত ঘটনা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।"

মালদা, 14 এপ্রিল : কংগ্রেস ও তৃণমূল কর্মীদের সংঘর্ষে জখম দু'পক্ষের মোট 8 জন। ঘটনাটি চাঁচল 1 ব্লকের কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের নুরগঞ্জ এলাকার। জখমদের উদ্ধার করে চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভরতি করা হয়। তাঁদের মধ্যে দু'জনের অবস্থা অবনতি হওয়ায় তাঁদের মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে যায় চাঁচল থানার পুলিশ।

ভিডিয়োয় শুনুন আসিফ মেহবুব ও রেজাউল খানের বক্তব্য

স্থানীয়দের একাংশের অভিযোগ, সংঘর্ষের পর থেকে গ্রামের বেশ কয়েকজন বাচ্চার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। ঘটনাস্থানে উপস্থিত রয়েছেন চাঁচলের বিধায়ক আসিফ মেহবুব। এই ঘটনায় অভিযোগ উঠেছে কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান রেজাউল খানের বিরুদ্ধে। যদিও, অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি।

আজ বিকেলে দলীয় প্রার্থী ইশা খান চৌধুরির সমর্থনে বিকেল 4 থেকে 8টা পর্যন্ত নুরগঞ্জ গ্রামের চৌমাথা মোড়ে কংগ্রেসের পথসভা ছিল। সভার জন্য তারা নির্বাচন কমিশনের কাছে থেকে 4 ঘণ্টার অনুমতি নেয়। সেইমতো বিকেল 4টের সময় মঞ্চের সামনে চেয়ার পাতার কাজ শুরু করেন কংগ্রেস কর্মীরা। অভিযোগ, সেইসময় কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান রেজাউলের নেতৃত্বে কয়েকজন যুবক হামলা চালায়। কংগ্রেসের ফ্ল্যাগ-ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলে তারা। শুধু তাই নয়, চৌমাথা মোড়ে কংগ্রেস সমর্থকদের কয়েকটি দোকানেও ভাঙচুর চালায়। এর প্রতিবাদ জানান কংগ্রেস কর্মীরা। এরপরেই দু'পক্ষের মধ্যে লাঠালাঠি শুরু হয়।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে যায় চাঁচল থানায় পুলিশ। তারা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। স্থানীয় বাসিন্দা সীমা খাতুন বলেন, "কংগ্রেসের পথসভা শুরু হওয়ার আগে স্থানীয় তৃণমূলের সমর্থক স্বপন কংগ্রেসের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলে। স্বপনকে বাধা দিতে গেলে তৃণমূলের আরও কয়েকজন সমর্থক ঘটনাস্থানে আসে। এরপর তারা মঞ্চ ও চেয়ার ভাঙচুর করে। আমরা এলাকায় শান্তি চাই।"

অন্য এক স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ারা বিবি বলেন, "আমার ভাশুর আগে কংগ্রেস থেকে পঞ্চায়েত ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন। তারপর থেকেই আমাদের সহ্য করতে পারে না স্থানীয় তৃণমূল কর্মীরা। আজ ভাশুরকে মারধরও করে।"


চাঁচলের বিধায়ক আসিফ মেহবুব বলেন, " চাঁচল 1 ব্লকের কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের নুরগঞ্জ মোড়ে আজ ইশা খানের সমর্থনে এক পথসভার আয়োজন করা হয়েছিল। আজ সকালে তৃণমূল আশ্রিত কয়েকজন দুষ্কৃতী কংগ্রেস কর্মীদের হুমকি দিয়ে যায়। এই ঘটনায় স্থানীয় প্রধান রেজাউল খান জড়িত আছেন বলে শোনা যাচ্ছে। আমরা ঘটনাটি চাঁচলের IC-কে জানাই। এরপর ঘটনাস্থানে পুলিশকর্মীরা আসেন। তাঁদের সামনেই চেয়ার-টেবিল, দোকান ঘর ভাঙচুর করে তৃণমূল কর্মীরা। আমাদের 4 জন কর্মী জখম। আমরা নির্বাচনে কমিশনে অভিযোগ জানাব।"


এদিকে, অভিযোগ অস্বীকার করে কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান রেজাউল খান বলেন, "পার্টি অফিস থেকে খবর পেলাম, আমাদের কর্মীদের মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমি ঘটনাস্থানে গিয়ে দেখি কংগ্রেসের কর্মীরা লাঠি নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। কংগ্রেস কর্মীরা নিজেরাই চেয়ার টেবিল ভাঙচুর করে। আমরা সমস্ত ঘটনা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।"

Intro:মালদা, ১৪ এপ্রিল : নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মালদা জেলার প্রথম রাজনৈতিক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটল চাঁচলে৷ আজ বিকেলে চাঁচল ১ ব্লকের কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের নূরগঞ্জ এলাকায় কংগ্রেস ও তৃণমূলের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ ঘটে৷ সংঘর্ষে দুই পক্ষের ৪ জন করে মোট ৮ জন আহত হয়েছেন৷ আহতদের সবাইকে চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখান থেকে ২ জনকে মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে৷ গ্রামবাসীদের অভিযোগ, সংঘর্ষের পর থেকে বেশ কয়েকটি বাচ্চার কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না৷ এই মুহূর্তে চাঁচল থানার আইসি সুকুমার ঘোষের নেতৃত্বে গ্রামে পৌঁছেছে বিশাল পুলিশবাহিনী৷ ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছেন চাঁচলের বিধায়ক আসিফ মেহবুব৷ গোটা ঘটনায় অভিযোগের তির কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলি প্রধান রেজাউল খানের বিরুদ্ধে৷ যদিও নিজের বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি৷Body:আজ বিকেল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত নূরগঞ্জ গ্রামের চৌমাথা মোড়ে দলীয় প্রার্থী ইশা খান চৌধুরির সমর্থনে পথসভা করার কথা ঘোষণা করেছিল কংগ্রেস৷ সভার জন্য তারা ওই ৪ ঘণ্টার কথা উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনের কাছে অনুমতিও নিয়েছিল৷ সেই মতো বিকেল ৪টা থেকে মঞ্চের সামনে চেয়ার পাতার কাজ শুরু হয়৷ অভিযোগ, বিকেল সাড়ে ৪টা নাগাদ কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলি প্রধান রেজাউল খানের নেতৃত্বে সেখানে উপস্থিত হয় ১০-১২ জন যুবক৷ কেউ কিছু বোঝার আগেই তারা মঞ্চ এবং সামনে থাকা চেয়ার ভাঙচুর শুরু করে৷ কংগ্রেসের সমস্ত ফ্ল্যাগ-ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলে৷ শুধু তাই নয়, চৌমাথা মোড়ে থাকা কংগ্রেস সমর্থকদের কয়েকটি দোকানের চালাও ভেঙে দেয় তারা৷ এতেই প্রতিবাদ করেন কংগ্রেসিরা৷ শুরু হয়ে যায় দুই পক্ষের লাঠালাঠি৷ সেখানে উপস্থিত গ্রামবাসীরা যে যেদিকে পারেন, পালাতে থাকেন৷ খবর যায় চাঁচল থানায়৷ পুলিশ এলাকায় আসার আগেই আহত হন দুই পক্ষের ৮ জন৷ তাঁদের চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়৷ পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলেও এখনও এলাকায় রয়েছে প্রবল উত্তেজনা৷ সবচেয়ে বড়ো বিষয়, সংঘর্ষ চলাকালীন বড়োদের সঙ্গে ছোটোরাও ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে গিয়েছিল৷ তাদের কয়েকজনের নাকি এখনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না৷
এক গ্রামবাসী সীমা খাতুন জানান, "কংগ্রেসের পথসভা শুরু হওয়ার আগেই স্থানীয় এক তৃণমূলের সমর্থক স্বপন কংগ্রেসের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলে৷ স্বপনকে বাধা দিতে গেলে তৃণমূলের আরও কিছু সমর্থক মোটরবাইকে করে ঘটনাস্থলে আসে৷ কেউ কিছু বোঝার আগেই চেয়ার ভাঙচুর শুরু করে তারা৷ আমরা এলাকায় শান্তি চাইছি৷" একই বক্তব্য আনোয়ারা বিবির৷ তিনি জানান, "আমার ভাসুর আগে কংগ্রেস থেকে পঞ্চায়েত ভোটে দাঁড়িয়েছিল৷ তারপর থেকেই আমাদের সহ্য করতে পারেনা স্থানীয় তৃণমূল কর্মীরা৷ আজ পথসভা শুরু হওয়ার আগেই তৃণমূলের এক কর্মী স্বপন ফ্লেক্স ছিঁড়ে দেয়৷ এলাকার লোকজন প্রতিবাদ করতে গেলে তৃণমূলের আরও কয়েকজন সমর্থক বাইক নিয়ে ঘটনাস্থলে এসে চেয়ার ভাঙচুর শুরু করে৷ তাঁর ভাসুর প্রতিবাদ করতে গেলে তাঁকে লাঠি দিয়ে মারধর করে তারা৷"
চাঁচলের বিধায়ক আসিফ মেহেবুব জানান, "চাঁচল ১ ব্লকের কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের নূরগঞ্জ মোড়ে আজ ইশা খানের সমর্থনে এক পথসভার আয়োজন করা হয়েছিল৷ আজ সকালে তৃণমূল আশ্রিত কিছু দুষ্কৃতী কংগ্রেসের কর্মীদের হুমকি দিয়ে যায়৷ এই ঘটনায় স্থানীয় প্রধান রেজাউল খান জড়িত আছে বলে শোনা যাচ্ছে৷ আমরা সমস্ত ঘটনা চাঁচলের আইসিকে জানায়৷ ঘটনাস্থলে কিছু পুলিশ কর্মী আসে৷ তাঁদের সামনেই চেয়ার-টেবিল, দোকান ঘর ভাঙচুর করা হয়৷ আমাদের ৪ জন কর্মী সহ স্থানীয় মহিলাদের মারধর করা হয়৷ আমাদের কর্মীদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে৷ তৃণমূল মনে করছে এভাবে গণতন্ত্রকে বন্ধ করে দেওয়া যায়, মানুষের আওয়াজকে বন্ধ করে দেওয়া যায়৷ নূরগঞ্জে এই ঘটনা বারবার ঘটছে৷ আমরা ইশা খানের সমর্থনে সভা করব৷ সমস্ত ঘটনা জানিয়ে আমরা নির্বাচনে কমিশনে অভিযোগ জানাব৷"
এদিকে নিজের বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান রেজাউল খান৷ তিনি জানান, "পার্টি অফিস থেকে খবর পেলাম, আমাদের মেম্বারের মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছে৷ আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি কংগ্রেসের কর্মীরা লাঠিসোটা নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে৷ কংগ্রেসের কর্মীরা নিজেরাই চেয়ার টেবিল ভাঙচুর করে৷ আমরা সমস্ত ঘটনা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি৷"
Conclusion:এব্যাপারে এখনও পর্যন্ত পুলিশের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া না গেলেও চাঁচল থানার তরফে জানানো হয়েছে, গ্রামে পর্যাপ্ত পরিমাণে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে৷ পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে৷
Last Updated : Apr 14, 2019, 10:50 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.