ETV Bharat / state

পুরুলিয়ায় অধ্যাপক খুনের ঘটনায় আটক স্ত্রী

অধ্যাপক প্রায় প্রতিদিনই 7 টা থেকে সাড়ে 9 টা অবধি ক্যারাম খেলতে যেতেন বাইরে l পুলিশের অনুমান ঠিক এই সময়টিতে খুনি সদর দরজা দিয়ে উপরে যায় এবং খুন করার পর ছাদের দরজা দিয়ে পালিয়ে যায় l

wife
পাপড়ি চট্টরাজ
author img

By

Published : Jan 26, 2020, 4:35 AM IST

পুরুলিয়া, 26 জানুয়ারি : পুরুলিয়ায় অধ্যাপক খুনের ঘটনার 9 দিনের মাথায় আটক স্ত্রী পাপড়ি চট্টরাজ l শনিবার মধ্যরাতে পুরুলিয়া সদর থানার পুলিশ আটক করে তাকে l তাকে জেরা করে মূল অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ l ফোনের কল লিস্ট ও বিশেষ তদন্তকারী দলের তথ্যেরভিত্তিতে শনিবার রাতে আটক করা হয় অধ্যাপকের স্ত্রীকে l রাতেই পাপড়ি চট্টরাজকে দফায় দফায় জেরা করে পুলিশ l পুলিশের অনুমান খুনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত মূল অভিযুক্ত শীঘ্রই পুলিশের জালে ধরা পড়বে l

বিশেষ সূত্রে খবর, "গত 17 জানুয়ারি পুরুলিয়া শহরের নর্থলেক রোডে নিজের বাড়ির দোতালায় শ্বাসরোধ করে খুন হন নিস্তারিণী কলেজের আংশিক অধ্যাপক অরূপ চট্টরাজ l এরপরই ঘটনার তদন্তে নামে পুরুলিয়া সদর থানার বিশেষ তদন্তকারী দল l পুরুলিয়া সদর থানার বিশেষ তদন্তকরী দল অধ্যাপকের পরিবার ও প্রতিবেশীদের কাছে কথা বলে জানতে পারে যে, অরূপ চট্টরাজ ও তার স্ত্রীর সঙ্গে তার সম্পর্ক খুব একটা ভালো ছিল না l কয়েকমাস ধরে দু'জনেই আলাদা আলাদা ঘরে ঘুমোতেন l

অধ্যাপক প্রায় প্রতিদিনই 7 টা থেকে সাড়ে 9 টা অবধি ক্যারাম খেলতে যেতেন বাইরে l পুলিশের অনুমান ঠিক এই সময়টিতে খুনি সদর দরজা দিয়ে উপরে যায় এবং খুন করার পর ছাদের দরজা দিয়ে পালিয়ে যায় l কীভাবে সদর দরজা দিয়ে খুনি ঢুকলো বা কারও নজরে এলো না কেন সেখান থেকেই পুলিশের সন্দেহ হয় l অধ্যাপকের ব্যক্তিগত কোন শত্রুতা বা কোন ঝামেলাও ছিল না l পুলিশের প্রাথমিক সন্দেহের তীর স্ত্রীর দিকেই ওঠে l এরপরই ঘটনার তদন্তে নেমে অধ্যাপকের স্ত্রীকে আটক করে পুলিশ l

পুরুলিয়া, 26 জানুয়ারি : পুরুলিয়ায় অধ্যাপক খুনের ঘটনার 9 দিনের মাথায় আটক স্ত্রী পাপড়ি চট্টরাজ l শনিবার মধ্যরাতে পুরুলিয়া সদর থানার পুলিশ আটক করে তাকে l তাকে জেরা করে মূল অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ l ফোনের কল লিস্ট ও বিশেষ তদন্তকারী দলের তথ্যেরভিত্তিতে শনিবার রাতে আটক করা হয় অধ্যাপকের স্ত্রীকে l রাতেই পাপড়ি চট্টরাজকে দফায় দফায় জেরা করে পুলিশ l পুলিশের অনুমান খুনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত মূল অভিযুক্ত শীঘ্রই পুলিশের জালে ধরা পড়বে l

বিশেষ সূত্রে খবর, "গত 17 জানুয়ারি পুরুলিয়া শহরের নর্থলেক রোডে নিজের বাড়ির দোতালায় শ্বাসরোধ করে খুন হন নিস্তারিণী কলেজের আংশিক অধ্যাপক অরূপ চট্টরাজ l এরপরই ঘটনার তদন্তে নামে পুরুলিয়া সদর থানার বিশেষ তদন্তকারী দল l পুরুলিয়া সদর থানার বিশেষ তদন্তকরী দল অধ্যাপকের পরিবার ও প্রতিবেশীদের কাছে কথা বলে জানতে পারে যে, অরূপ চট্টরাজ ও তার স্ত্রীর সঙ্গে তার সম্পর্ক খুব একটা ভালো ছিল না l কয়েকমাস ধরে দু'জনেই আলাদা আলাদা ঘরে ঘুমোতেন l

অধ্যাপক প্রায় প্রতিদিনই 7 টা থেকে সাড়ে 9 টা অবধি ক্যারাম খেলতে যেতেন বাইরে l পুলিশের অনুমান ঠিক এই সময়টিতে খুনি সদর দরজা দিয়ে উপরে যায় এবং খুন করার পর ছাদের দরজা দিয়ে পালিয়ে যায় l কীভাবে সদর দরজা দিয়ে খুনি ঢুকলো বা কারও নজরে এলো না কেন সেখান থেকেই পুলিশের সন্দেহ হয় l অধ্যাপকের ব্যক্তিগত কোন শত্রুতা বা কোন ঝামেলাও ছিল না l পুলিশের প্রাথমিক সন্দেহের তীর স্ত্রীর দিকেই ওঠে l এরপরই ঘটনার তদন্তে নেমে অধ্যাপকের স্ত্রীকে আটক করে পুলিশ l

Intro:পুরুলিয়া : পুরুলিয়ায় অধ্যাপক খুনের ঘটনার 9 দিনের মাথায় আটক স্ত্রী পাপড়ি চট্টরাজ l আজ মধ্যরাতে পুরুলিয়া সদর থানার পুলিশ আটক করে তাকে l তাকে জেরা করে মূল অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ l ফোনের কল লিস্ট ও বিশেষ তদন্তকারী দলের তথ্যের ভিত্তিতে এদিন রাতে আটক করা হয় অধ্যাপকের স্ত্রীকে l এদিন রাতে পাপড়ি চট্টরাজকে দফায় দফায় জেরা করে পুলিশ l পুলিশের অনুমান খুনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত মূল অভিযুক্ত শীঘ্রই পুলিশের জালে ধরা পড়বে lBody:বিশেষ সূত্রে খবর, "বিগত 17 জানুয়ারি পুরুলিয়া শহরের নর্থলেক রোডে নিজের বাড়ির দোতালায় শ্বাসরোধ করে খুন হন নিস্তারিণী কলেজের আংশিক অধ্যাপক অরূপ চট্টরাজ l এরপরই ঘটনার তদন্তে নামে পুরুলিয়া সদর থানার বিশেষ তদন্তকারী দল l ঘটনার 9 দিনের মাথায় আটক করে অধ্যাপকের স্ত্রী পাপড়ি চট্টরাজকে l পুরুলিয়া সদর থানার বিশেষ তদন্তকরী দল অধ্যাপকের পরিবার ও প্রতিবেশীদের কাছে কথা বলে জানতে পারে যে, অরূপ চট্টরাজ ও তার স্ত্রীর সঙ্গে তার সম্পর্ক খুব একটা ভালো ছিল না l কয়েকমাস ধরে দুজনেই রুমে আলাদা আলাদা রুমে ঘুমোতেন l তার একটি রুমের পরে তার স্ত্রী ও মেয়ে থাকতো l অধ্যাপক প্রায় প্রতিদিনই 7 টা থেকে সাড়ে 9 টা অবধি ক্রাম খেলতে যেতেন বাইরে l পুলিশের অনুমান ঠিক এই সময়টিতে খুনি সদর দরজা দিয়েই উপরে যায় এবং খুন করার পর ছাদের দরজা দিয়ে পালিয়ে যায় l কিভাবে সদর দরজা দিয়ে খুনি ঢুকলো বা কারও নজরে এলো না কেন সেখান থেকেই পুলিশের সন্দেহ হয় l অধ্যাপকের ব্যক্তিগত কোন শুত্রু বা কোন ঝামেলাও ছিল না l অধ্যাপকের ছোট ভাইকেও বেশ কয়েক বছর আগেই তেজপুত্র করে বাবা l ফলে পরিবারে তারও উপস্থিতি ছিল না l তাই পুলিশের প্রাথমিক সন্দেহের তীর স্ত্রীর দিকেই ওঠে l এরপরই ঘটনার তদন্তে নেমে অধ্যাপকের স্ত্রীকে আটক করে পুলিশ l এদিন অধ্যাপকের স্ত্রীকে আটকের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা শহর জুড়ে lConclusion:পুরুলিয়া

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.