পাঁশকুড়া, 22 জুলাই: কোরোনায় আক্রান্ত হলেন পাঁশকুড়া পৌরসভার উপ পৌরপ্রধান সইদুল ইসলাম খান । আক্রান্ত হয়েছেন তাঁর বিবি-ও। দু'জনকেই চিকিৎসার জন্য পাঁশকুড়ার কোরোনা হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে । সেই সঙ্গে পূর্ব মেদিনীপুরে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল 979 ।
সইদুল ইসলাম খানের বিবি কয়েকদিন ধরেই জ্বর ও শ্বাসকষ্টের সমস্যায় ভুগছিলেন । তারপরই পাঁশকুড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে উপ পৌরপ্রধান ও তাঁর স্ত্রীর সোয়াবের নমুনা পরীক্ষার জন্য সংগ্রহ করা হয়। গতকাল দুজনেরই রিপোর্ট পজ়িটিভ আসায় তাঁদের হাসপাতালে ভরতি করা হয় । গত শনিবার পাঁশকুড়া পৌরসভার 8 নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ওই পরিবারেরই সদস্যা মঞ্জুরি বিবির জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় । যদিও তাঁর কোরোনা পরীক্ষার রিপোর্ট এখনও জেলা স্বাস্থ্য বিভাগে এসে পৌঁছায়নি ।
এই বিষয়ে পাঁশকুড়া কোরোনা হাসপাতালের নোডাল অফিসার শচীন্দ্রনাথ রজক বলেন, “সহিদুল ও তাঁর বিবির শরীরে ভাইরাসের উপস্থিতি ধরা পড়েছে। দুজনই বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সোয়াবের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।”
পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় এখনও পর্যন্ত কোরোনায় আক্রান্ত হয়েছে 979 জন । কোরোনামুক্ত হয়ে বাড়ি ফিরেছে 543 জন । বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে 426 জন। মৃত্যু হয়েছে 10 জনের।
কোরোনায় আক্রান্ত পাঁশকুড়া পৌরসভার উপ পৌরপ্রধান ও তাঁর বিবি
পাঁশকুড়া পৌরসভার উপ পৌরপ্রধান সইদুল ইসলাম খান ও তাঁর বিবি কোরোনায় আক্রান্ত । সেই সঙ্গে পূর্ব মেদিনীপুরে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল 979।
পাঁশকুড়া, 22 জুলাই: কোরোনায় আক্রান্ত হলেন পাঁশকুড়া পৌরসভার উপ পৌরপ্রধান সইদুল ইসলাম খান । আক্রান্ত হয়েছেন তাঁর বিবি-ও। দু'জনকেই চিকিৎসার জন্য পাঁশকুড়ার কোরোনা হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে । সেই সঙ্গে পূর্ব মেদিনীপুরে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল 979 ।
সইদুল ইসলাম খানের বিবি কয়েকদিন ধরেই জ্বর ও শ্বাসকষ্টের সমস্যায় ভুগছিলেন । তারপরই পাঁশকুড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে উপ পৌরপ্রধান ও তাঁর স্ত্রীর সোয়াবের নমুনা পরীক্ষার জন্য সংগ্রহ করা হয়। গতকাল দুজনেরই রিপোর্ট পজ়িটিভ আসায় তাঁদের হাসপাতালে ভরতি করা হয় । গত শনিবার পাঁশকুড়া পৌরসভার 8 নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ওই পরিবারেরই সদস্যা মঞ্জুরি বিবির জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় । যদিও তাঁর কোরোনা পরীক্ষার রিপোর্ট এখনও জেলা স্বাস্থ্য বিভাগে এসে পৌঁছায়নি ।
এই বিষয়ে পাঁশকুড়া কোরোনা হাসপাতালের নোডাল অফিসার শচীন্দ্রনাথ রজক বলেন, “সহিদুল ও তাঁর বিবির শরীরে ভাইরাসের উপস্থিতি ধরা পড়েছে। দুজনই বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সোয়াবের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।”
পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় এখনও পর্যন্ত কোরোনায় আক্রান্ত হয়েছে 979 জন । কোরোনামুক্ত হয়ে বাড়ি ফিরেছে 543 জন । বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে 426 জন। মৃত্যু হয়েছে 10 জনের।