ETV Bharat / state

দলীয় কার্যালয়কে কনট্রাক্টরের অফিসে পরিণত করাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল - Patashpur tmc clash

এলাকায় রাস্তার কাজ যাতে তাড়াতাড়ি হয়ে যায় , সেই কারণে দলীয় কার্যালয়টি কনট্রাক্টরকে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে এক তৃণমূল গোষ্ঠীর নেতা চন্দন সাহু । তৃণমূলের অপর এক গোষ্ঠীর দাবি , কার্যালয়টি কনট্রাক্টরকে ভাড়া দেওয়া হয়েছে । ফলে নির্বাচনের আগে তাঁরা কোনও মিটিং করতে পারছেন না ।

TMC inner clash
এই দলীয় কার্যালয়কে কেন্দ্র করে প্রকাশ্যে এসেছে গোষ্ঠীকোন্দল
author img

By

Published : Dec 12, 2020, 8:15 AM IST

পটাশপুর , 12 ডিসেম্বর : দলীয় কার্যালয়কে কনট্রাক্টরের অফিসে পরিণত করাকে কেন্দ্র করে প্রকাশ্য়ে এল তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল । পূর্ব মেদিনীপুরের পটাশপুর দুই নম্বর ব্লকের পঁচেট অঞ্চলের গোবদ্ধনপুর এলাকার ঘটনা । তৃণমূলের এক গোষ্ঠীর দাবি , দলীয় কার্যালয়টিকে দীর্ঘদিন ধরে কনট্রাক্টরকে ভাড়া দেওয়া হয়েছে । ফলে তাদের মিটিং করতে অসুবিধা হচ্ছে । আবার অপর এক তৃণমূল গোষ্ঠীর নেতা চন্দন সাহু এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ।

তৃণমূল কংগ্রেসর অঞ্চল সভাপতি এবং তৃণমূল নেতাদের অভিযোগ , সামনেই বিধানসভা নির্বাচন । কিন্তু এই দলীয় কার্যালয় এক কনট্রাক্টরকে প্রায় ছয় মাস ধরে ভাড়া দেওয়ার ফলে তাঁরা এলাকায় কোনও মিটিং বা গোপনীয় বৈঠক করতে পারছেন না । অভিযোগ অস্বীকার করেন অপর এক তৃণমূল গোষ্ঠীর নেতা তথা পটাশপুর দুই নম্বর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ও প্রাক্তন তৃণমূলের ব্লক সভাপতি চন্দন সাহু । তিনি বলেন, "এলাকায় রাস্তার কাজ যাতে তাড়াতাড়ি হয়, সেই জন্য কনট্রাক্টরের জিনিসপত্র ও লোকজন থাকার জন্য বিনামূল্যে এই কার্যালয় দেওয়া হয়েছে । এর জন্য কোনও ভাড়া বা কোনও টাকা পয়সা নেওয়া হয়নি । কার্যালয়ের সামনে যেহেতু ফাঁকা মাঠ রয়েছে তাই ওখানে কনট্রাক্টরের কাজের জিনিসপত্র রাখতে সুবিধা হবে এবং কাজও তাড়াতাড়ি হবে । তাই এই কার্যালয়টি দেওয়া হয়েছে । এর জন্য কোনও জায়গায় আমাদের মিটিং-মিছিল আটকে নেই । আর যাঁরা বলছেন , তাঁরা কেবলমাত্র অভিযোগ করার জন্য বলছেন বা, কী কারণে বলছেন তাঁরাই ভালো বোঝেন । এতে আমার কিছু বলার নেই । "

আরও পড়ুন , বালিঘাট দখলকে ঘিরে উত্তপ্ত গলসি, ফের প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল


যদিও তৃণমূলের আর এক গোষ্ঠী তথা পঁচেট অঞ্চল সভাপতি নীলমাধব দাস অধিকারী ও আর এক স্থানীয় তৃণমূল নেতা দুর্গাপদ পাহাড়ি বলেন , "এই দলীয় কার্যালয়টি বিগত ছয় মাস ধরে ভাড়া দিয়ে রাখা হয়েছে এক কনট্রাক্টরকে । ছয় মাস ধরে এলাকায় কোনও মিটিং বা বৈঠক হচ্ছে না । " এই বিষয়ে বিজেপির কাঁথির সাংগঠনিক জেলা সভাপতি অনুপ চক্রবর্তী কটাক্ষ করে বলেন, "এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই । আসলে কাটমানি খেতে খেতে ওরা ভুলে গেছে , কার কাটমানি খাচ্ছে । পারলে ওরা কালীঘাটের টালির চালকেও লিজ় দিয়ে দেবে । আমরা সেই দিনের অপেক্ষায় আছি ।"

পটাশপুর , 12 ডিসেম্বর : দলীয় কার্যালয়কে কনট্রাক্টরের অফিসে পরিণত করাকে কেন্দ্র করে প্রকাশ্য়ে এল তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল । পূর্ব মেদিনীপুরের পটাশপুর দুই নম্বর ব্লকের পঁচেট অঞ্চলের গোবদ্ধনপুর এলাকার ঘটনা । তৃণমূলের এক গোষ্ঠীর দাবি , দলীয় কার্যালয়টিকে দীর্ঘদিন ধরে কনট্রাক্টরকে ভাড়া দেওয়া হয়েছে । ফলে তাদের মিটিং করতে অসুবিধা হচ্ছে । আবার অপর এক তৃণমূল গোষ্ঠীর নেতা চন্দন সাহু এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ।

তৃণমূল কংগ্রেসর অঞ্চল সভাপতি এবং তৃণমূল নেতাদের অভিযোগ , সামনেই বিধানসভা নির্বাচন । কিন্তু এই দলীয় কার্যালয় এক কনট্রাক্টরকে প্রায় ছয় মাস ধরে ভাড়া দেওয়ার ফলে তাঁরা এলাকায় কোনও মিটিং বা গোপনীয় বৈঠক করতে পারছেন না । অভিযোগ অস্বীকার করেন অপর এক তৃণমূল গোষ্ঠীর নেতা তথা পটাশপুর দুই নম্বর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ও প্রাক্তন তৃণমূলের ব্লক সভাপতি চন্দন সাহু । তিনি বলেন, "এলাকায় রাস্তার কাজ যাতে তাড়াতাড়ি হয়, সেই জন্য কনট্রাক্টরের জিনিসপত্র ও লোকজন থাকার জন্য বিনামূল্যে এই কার্যালয় দেওয়া হয়েছে । এর জন্য কোনও ভাড়া বা কোনও টাকা পয়সা নেওয়া হয়নি । কার্যালয়ের সামনে যেহেতু ফাঁকা মাঠ রয়েছে তাই ওখানে কনট্রাক্টরের কাজের জিনিসপত্র রাখতে সুবিধা হবে এবং কাজও তাড়াতাড়ি হবে । তাই এই কার্যালয়টি দেওয়া হয়েছে । এর জন্য কোনও জায়গায় আমাদের মিটিং-মিছিল আটকে নেই । আর যাঁরা বলছেন , তাঁরা কেবলমাত্র অভিযোগ করার জন্য বলছেন বা, কী কারণে বলছেন তাঁরাই ভালো বোঝেন । এতে আমার কিছু বলার নেই । "

আরও পড়ুন , বালিঘাট দখলকে ঘিরে উত্তপ্ত গলসি, ফের প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল


যদিও তৃণমূলের আর এক গোষ্ঠী তথা পঁচেট অঞ্চল সভাপতি নীলমাধব দাস অধিকারী ও আর এক স্থানীয় তৃণমূল নেতা দুর্গাপদ পাহাড়ি বলেন , "এই দলীয় কার্যালয়টি বিগত ছয় মাস ধরে ভাড়া দিয়ে রাখা হয়েছে এক কনট্রাক্টরকে । ছয় মাস ধরে এলাকায় কোনও মিটিং বা বৈঠক হচ্ছে না । " এই বিষয়ে বিজেপির কাঁথির সাংগঠনিক জেলা সভাপতি অনুপ চক্রবর্তী কটাক্ষ করে বলেন, "এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই । আসলে কাটমানি খেতে খেতে ওরা ভুলে গেছে , কার কাটমানি খাচ্ছে । পারলে ওরা কালীঘাটের টালির চালকেও লিজ় দিয়ে দেবে । আমরা সেই দিনের অপেক্ষায় আছি ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.