ETV Bharat / state

ভিন রাজ্যে আটকে শওহর, অন্তঃসত্ত্বার পাশে দাঁড়াল পুলিশ - লকডাউন

ভিন রাজ্যে কাজ গিয়ে লকডাউনে আটকে শওহর, ন'মাসের মাসের অন্তঃসত্ত্বার দায়িত্ব নিল পুলিশ ৷ ঘটনাটি পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়ার ৷

medinipur
পূর্বমেদিনীপুর
author img

By

Published : Apr 1, 2020, 4:44 PM IST

পাঁশকুড়া,1 এপ্রিল: পাঁশকুড়ার যুবক শহিদুল আলি ছত্তিশগড়ে পাথরের কাজ করেন ৷ বাড়িতে থাকেন বিবি ও বয়স্ক আব্বা-আম্মি সহ দুই সন্তান । বর্তমানে শহিদুলের বিবি নয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা ৷ কাল রাতে তাঁর প্রসব যন্ত্রণা সত্ত্বেও কোরোনা এবং লকডাউনের কারণে প্রতিবেশীরা অসহায় পরিবারকে সাহায্য করতে পারেননি ৷ শহিদও পাঁশকুড়ায় আসতে পারেনি ৷ অসহায় হয়ে সে পুলিশের হেল্পলাইনে ফোন করে ৷ তারপরই পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পুলিশ সুপারের নির্দেশে অন্তঃসত্ত্বার সমস্ত দায়িত্ব নেয় পাঁশকুড়া থানার পুলিশ ।

পুলিশের মানবিক রুপ সম্বন্ধে কী বলছেন সাহায্যপ্রার্থী ? দেখুন ভিডিয়োয়..

সোশাল মিডিয়ায় পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পুলিশের হেল্পলাইন নম্বর দেখে গভীর রাতে ফোন করেন শহিদ আলি । জেলা পুলিশ সুপার ইন্দিরা মুখোপাধ্যায় পাঁশকুড়া থানার পুলিশকে নির্দেশ দেন অন্তঃসত্ত্বার দায়িত্ব নিতে । তারপরই সকাল হতেই শহিদুলের বারাঙ্গাবাজারের বাড়ির সামনে পৌঁছে যায় পুলিশের অ্যাম্বুলেন্স । দ্রুত তাঁর আলট্রাসনোগ্রাফি করানোর জন্য নিয়ে যাওয়া হয় পাঁশকুড়ার মেচোগ্রামের এক বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে । সেখানে পুলিশের উদ্যোগেই তার সার্বিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর বর্তমানে তাঁকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ।

বিপদের দিনে পুলিশের সাহায্য পেয়ে খুশি অন্তঃসত্ত্বা জানান," বিপদে পাশে দাঁড়ানোর জন্য পুলিশকর্মীদের ধন্যবাদ ।"

এবিষয়ে পাঁশকুড়া থানার আধিকারিক আমিনুল ইসলাম জানিয়েছেন," থানার বড়বাবু(OC) রাতেই ফোন করে জানিয়ে ছিলেন মহিলার ঘটনাটি । ফোন নম্বর অনুযায়ী আমরা যোগাযোগ করে অন্তঃসত্ত্বার চিকিৎসার সমস্ত ব্যবস্থা করেছি । তাঁর শহওর বাড়িতে না থাকার কারণেই উনি সমস্যায় পড়েছিলেন । তাই আমরাই ওঁর চিকিৎসা করিয়ে বাড়িতে পৌঁছে দিয়েছি ।"

পাঁশকুড়া,1 এপ্রিল: পাঁশকুড়ার যুবক শহিদুল আলি ছত্তিশগড়ে পাথরের কাজ করেন ৷ বাড়িতে থাকেন বিবি ও বয়স্ক আব্বা-আম্মি সহ দুই সন্তান । বর্তমানে শহিদুলের বিবি নয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা ৷ কাল রাতে তাঁর প্রসব যন্ত্রণা সত্ত্বেও কোরোনা এবং লকডাউনের কারণে প্রতিবেশীরা অসহায় পরিবারকে সাহায্য করতে পারেননি ৷ শহিদও পাঁশকুড়ায় আসতে পারেনি ৷ অসহায় হয়ে সে পুলিশের হেল্পলাইনে ফোন করে ৷ তারপরই পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পুলিশ সুপারের নির্দেশে অন্তঃসত্ত্বার সমস্ত দায়িত্ব নেয় পাঁশকুড়া থানার পুলিশ ।

পুলিশের মানবিক রুপ সম্বন্ধে কী বলছেন সাহায্যপ্রার্থী ? দেখুন ভিডিয়োয়..

সোশাল মিডিয়ায় পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পুলিশের হেল্পলাইন নম্বর দেখে গভীর রাতে ফোন করেন শহিদ আলি । জেলা পুলিশ সুপার ইন্দিরা মুখোপাধ্যায় পাঁশকুড়া থানার পুলিশকে নির্দেশ দেন অন্তঃসত্ত্বার দায়িত্ব নিতে । তারপরই সকাল হতেই শহিদুলের বারাঙ্গাবাজারের বাড়ির সামনে পৌঁছে যায় পুলিশের অ্যাম্বুলেন্স । দ্রুত তাঁর আলট্রাসনোগ্রাফি করানোর জন্য নিয়ে যাওয়া হয় পাঁশকুড়ার মেচোগ্রামের এক বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে । সেখানে পুলিশের উদ্যোগেই তার সার্বিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর বর্তমানে তাঁকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ।

বিপদের দিনে পুলিশের সাহায্য পেয়ে খুশি অন্তঃসত্ত্বা জানান," বিপদে পাশে দাঁড়ানোর জন্য পুলিশকর্মীদের ধন্যবাদ ।"

এবিষয়ে পাঁশকুড়া থানার আধিকারিক আমিনুল ইসলাম জানিয়েছেন," থানার বড়বাবু(OC) রাতেই ফোন করে জানিয়ে ছিলেন মহিলার ঘটনাটি । ফোন নম্বর অনুযায়ী আমরা যোগাযোগ করে অন্তঃসত্ত্বার চিকিৎসার সমস্ত ব্যবস্থা করেছি । তাঁর শহওর বাড়িতে না থাকার কারণেই উনি সমস্যায় পড়েছিলেন । তাই আমরাই ওঁর চিকিৎসা করিয়ে বাড়িতে পৌঁছে দিয়েছি ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.