ETV Bharat / state

সংঘর্ষে উত্তপ্ত ময়না, আক্রান্ত 5 পুলিশকর্মী

পুলিশ ক্যাম্প থেকে বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে বোমাবাজি করা হয় বলে অভিযোগ। এরপর বিক্ষোভকারীরা পালটা বোমাবাজি শুরু করে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায়।

পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর
author img

By

Published : Apr 16, 2019, 5:49 PM IST

Updated : Apr 16, 2019, 7:33 PM IST

ময়না, 16 এপ্রিল : পুলিশি সন্ত্রাসের অভিযোগকে কেন্দ্র করে আজ ভোর রাতে পুলিশ ও অপর এক পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে ময়নার বাকচা। বোমাবাজির পাশাপাশি মহকুমা পুলিশ আধিকারিকের গাড়ি সহ মোট পাঁচটি পুলিশ গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। চণ্ডীপুর থানার OC ইমরান মোল্লা সহ চার পুলিশ কর্মী জখম হয়েছেন। পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটিয়ে কোনওমতে পরিস্থিতি সামাল দেয়। BJP-র অভিযোগ, পুলিশের পোশাকে তৃণমূলের গুন্ডাবাহিনী গ্রামে তাণ্ডব চালায়। তাদের সঙ্গ দেয় পুলিশও। সাধারণ মানুষের উপর অত্যাচার চালানো হয়। তখন প্রতিরোধ গড়ে তোলে মানুষজন। যদিও পুলিশ সূত্রে খবর, BJP পরিকল্পিতভাবে পুলিশের উপর এই হামলা চালিয়েছে।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

স্থানীয় সূত্রে খবর, পুলিশ ও তৃণমূল সাধারণ মানুষের উপর হামলা চালিয়েছে, এই খবর চাউর কয়েক হাজার মানুষ পুলিশ ক্যাম্প ঘিরে ফেলে। এরপর পুলিশের সঙ্গে তাঁদের সংঘর্ষ শুরু হয়। পুলিশের ক্যাম্প থেকে বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে বোমাবাজি করা হয় বলে অভিযোগ। এরপর বিক্ষোভকারীরা পালটা বোমাবাজি শুরু করে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায়। ভোররাতে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে RAF ও কমব্যাট ফোর্স পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় দুই BJP নেতাকে আটক করা হয়েছে।

BJP-র অভিযোগ, পুলিশের পোশাকে তৃণমূলের গুন্ডাবাহিনী ও পুলিশ রাতভর গ্রামে তাণ্ডব চালিয়েছে। গ্রামবাসীদের লক্ষ্য করে বোমাবাজি করার পাশাপাশি কাঁদানে গ্যাসের সেল ছোড়া হয়েছে। তমলুকের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হেড কোয়ার্টার) শিবশঙ্কর পাত্র বলেন, "সোমবার রাতে বাকচায় বিভিন্ন ঘটনায় অভিযুক্তদের খোঁজে SDPO-র পুলিশ তল্লাশি করছিল। এরপর ভোররাতে কিছু দুষ্কৃতী পরিকল্পনা করে পুলিশ ক্যাম্প ঘেরাও করে আক্রমণ করে। বোমাবাজি করা হয়। কয়েকটি গাড়িও ভাঙচুর করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের পর কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে।"

প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত ভোটকে কেন্দ্র করে বাকচায় তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বর্তমানে BJP ও তৃণমূলের রাজনৈতিক সংঘর্ষের রূপ নিয়েছে। এলাকার বহু তৃণমূল নেতা ভয়ে এলাকা ছেড়ে বাইরে রয়েছে। সোমবার সকালে এলাকায় সাবমার্সিবল পাম্প বসানোকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ায়। BJP কর্মীরা নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ করে পাম্প বসানোর কাজ বন্ধ করে দেয়। এই ঘটনার পর তৃণমূলের তরফে মারধরের অভিযোগ দায়ের করা হয়। সোমবার রাতে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করতে মহকুমা পুলিশ আধিকারিকের নেতৃত্বে চারটি থানার পুলিশ বাহিনী বাকচায় ঢোকে। অভিযোগ, রাত দু'টো পর্যন্ত তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের নিয়ে পুলিশ BJP নেতা কর্মীদের বাড়িতে ভাঙচুর চালায়।

BJP নেতা পঞ্চানন মণ্ডল বলেন, "গত ডিসেম্বর মাস থেকে এলাকায় পুলিশ ও তৃণমূলের যৌথ সন্ত্রাস চলছে। বাকচায় BJP-র শক্ত ঘাঁটি হওয়ায় ভোটের আগে তৃণমূল পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে এলাকার দখল নিতে চাইছে।"

তৃণমূলের ব্লক সভাপতি সুব্রত মালাকার বলেন, "বাকচায় BJP-র অত্যাচারে 100-র বেশি তৃণমূল কর্মী ঘরছাড়া। দেওয়াল লিখন করা যাচ্ছে না। নিয়ম মেনে সাবমার্সিবল পাম্প বসানোর সময় আমাদের পঞ্চায়েত প্রধানের উপর হামলা চালানো হয়। সেই ঘটনায় জড়িতদের পুলিশ ধরতে যেতেই তাঁদের উপরও হামলা করা হয়েছে। পুলিশ কোনওমতে প্রাণে বেঁচেছে। BJP এলাকায় অস্ত্র ভাণ্ডার বানিয়েছে। অবিলম্বে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের দাবি আমরা সর্বস্তরে জানিয়েছি।"

ময়না, 16 এপ্রিল : পুলিশি সন্ত্রাসের অভিযোগকে কেন্দ্র করে আজ ভোর রাতে পুলিশ ও অপর এক পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে ময়নার বাকচা। বোমাবাজির পাশাপাশি মহকুমা পুলিশ আধিকারিকের গাড়ি সহ মোট পাঁচটি পুলিশ গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। চণ্ডীপুর থানার OC ইমরান মোল্লা সহ চার পুলিশ কর্মী জখম হয়েছেন। পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটিয়ে কোনওমতে পরিস্থিতি সামাল দেয়। BJP-র অভিযোগ, পুলিশের পোশাকে তৃণমূলের গুন্ডাবাহিনী গ্রামে তাণ্ডব চালায়। তাদের সঙ্গ দেয় পুলিশও। সাধারণ মানুষের উপর অত্যাচার চালানো হয়। তখন প্রতিরোধ গড়ে তোলে মানুষজন। যদিও পুলিশ সূত্রে খবর, BJP পরিকল্পিতভাবে পুলিশের উপর এই হামলা চালিয়েছে।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

স্থানীয় সূত্রে খবর, পুলিশ ও তৃণমূল সাধারণ মানুষের উপর হামলা চালিয়েছে, এই খবর চাউর কয়েক হাজার মানুষ পুলিশ ক্যাম্প ঘিরে ফেলে। এরপর পুলিশের সঙ্গে তাঁদের সংঘর্ষ শুরু হয়। পুলিশের ক্যাম্প থেকে বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে বোমাবাজি করা হয় বলে অভিযোগ। এরপর বিক্ষোভকারীরা পালটা বোমাবাজি শুরু করে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায়। ভোররাতে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে RAF ও কমব্যাট ফোর্স পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় দুই BJP নেতাকে আটক করা হয়েছে।

BJP-র অভিযোগ, পুলিশের পোশাকে তৃণমূলের গুন্ডাবাহিনী ও পুলিশ রাতভর গ্রামে তাণ্ডব চালিয়েছে। গ্রামবাসীদের লক্ষ্য করে বোমাবাজি করার পাশাপাশি কাঁদানে গ্যাসের সেল ছোড়া হয়েছে। তমলুকের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হেড কোয়ার্টার) শিবশঙ্কর পাত্র বলেন, "সোমবার রাতে বাকচায় বিভিন্ন ঘটনায় অভিযুক্তদের খোঁজে SDPO-র পুলিশ তল্লাশি করছিল। এরপর ভোররাতে কিছু দুষ্কৃতী পরিকল্পনা করে পুলিশ ক্যাম্প ঘেরাও করে আক্রমণ করে। বোমাবাজি করা হয়। কয়েকটি গাড়িও ভাঙচুর করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের পর কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে।"

প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত ভোটকে কেন্দ্র করে বাকচায় তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বর্তমানে BJP ও তৃণমূলের রাজনৈতিক সংঘর্ষের রূপ নিয়েছে। এলাকার বহু তৃণমূল নেতা ভয়ে এলাকা ছেড়ে বাইরে রয়েছে। সোমবার সকালে এলাকায় সাবমার্সিবল পাম্প বসানোকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ায়। BJP কর্মীরা নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ করে পাম্প বসানোর কাজ বন্ধ করে দেয়। এই ঘটনার পর তৃণমূলের তরফে মারধরের অভিযোগ দায়ের করা হয়। সোমবার রাতে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করতে মহকুমা পুলিশ আধিকারিকের নেতৃত্বে চারটি থানার পুলিশ বাহিনী বাকচায় ঢোকে। অভিযোগ, রাত দু'টো পর্যন্ত তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের নিয়ে পুলিশ BJP নেতা কর্মীদের বাড়িতে ভাঙচুর চালায়।

BJP নেতা পঞ্চানন মণ্ডল বলেন, "গত ডিসেম্বর মাস থেকে এলাকায় পুলিশ ও তৃণমূলের যৌথ সন্ত্রাস চলছে। বাকচায় BJP-র শক্ত ঘাঁটি হওয়ায় ভোটের আগে তৃণমূল পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে এলাকার দখল নিতে চাইছে।"

তৃণমূলের ব্লক সভাপতি সুব্রত মালাকার বলেন, "বাকচায় BJP-র অত্যাচারে 100-র বেশি তৃণমূল কর্মী ঘরছাড়া। দেওয়াল লিখন করা যাচ্ছে না। নিয়ম মেনে সাবমার্সিবল পাম্প বসানোর সময় আমাদের পঞ্চায়েত প্রধানের উপর হামলা চালানো হয়। সেই ঘটনায় জড়িতদের পুলিশ ধরতে যেতেই তাঁদের উপরও হামলা করা হয়েছে। পুলিশ কোনওমতে প্রাণে বেঁচেছে। BJP এলাকায় অস্ত্র ভাণ্ডার বানিয়েছে। অবিলম্বে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের দাবি আমরা সর্বস্তরে জানিয়েছি।"

Intro:তমলুক ,২৮ ফেব্রুয়ারি : অকাল বর্ষণের সাথে শিলা বৃষ্টির ফলে কার্যত ভরা মাঠেই নষ্ট হতে বসেছে ফসল। টানা চার দিনের বৃষ্টিতে চাষের মাঠ জলে ডুবে গিয়েছে। সেই সাথে ডুবে গিয়েছে আলু, বাদাম, বিরি কলাই, সরষে, মুরসুমি ফুল সহ অন্যান্য সবজি । ফলে সমবায় সমিতি থেকে ঋণ নিয়ে চাষ করে বিপাকে চাষীরা। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির পর ঋণ কিভাবে শোধ করবেন সেই চিন্তাতেই দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা। ঋণ মুকুবের দাবি জানাচ্ছেন স্থানীয় প্রশাসনের কাছে। যেকোন উপায়ে ঋণ মুকুব করুক সরকার না হলে আত্মহত্যা ছাড়া কোন গতি নেই জানিয়েছেন চাষীরা।


Body:জেলায় শুরু হয়েছে রবিবার থেকে টানা বৃষ্টি। যার ফলে ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে । প্রশাসনের তরফে থেকে ইতিমধ্যেই সরকারের কাছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রায় 30 হাজার হেক্টর জমির ফসল নষ্টের রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়েছে গতকাল। আজ পুনরায় সেই রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে। পাঁশকুড়া, কোলাঘাট, তমলুক, এগ্রা ,পটাশপুর সহ বিভিন্ন ব্লকের সবথেকে বেশি ক্ষতি হয়েছে ফুল ও আনাজ চাষের। প্রতিটি ব্লকের চাষিরাই স্থানীয় সমবায় সমিতি গুলি থেকে ঋণ নিয়ে চাষ করেছেন। কোন চাষী 1 লক্ষ টাকা ঋণ নিয়েছেন তো আবার কেউ 30 থেকে 25 হাজার টাকা ঋণ নিয়েছেন। ফসল ভালো হলেও অকাল বর্ষণে সবই এগিয়েছে জলের তলায়। ফলে ফসল বিক্রি করে ঋণ শোধ করার আর কোনো সম্ভাবনাই নেই। যার কারণেই দুঃশ্চিন্তা বাড়ছে চাষীদের মধ্যে। কোলাঘাট ব্লকের মহাদেব ভূঁইয়া নামের এক চাষী স্থানীয় দেহাটি সমবায় সমিতি থেকে প্রায় 1 লক্ষ টাকা ঋণ নিয়ে পাঁচ বিঘা জমি চাষ করেছিলেন। কিন্তু তার সাড়ে চার বিঘা জমির ফসল জলের তলায় চলে যাওয়ায় ঋণশোধ কিভাবে করবেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন তিনি। তিনি জানান, মুগ কলাই, খেসারির ডাল, ও ধান চাষ করেছিলাম পাঁচ বিঘা জমিতে। এই চাষ করার জন্য প্রায় এক লক্ষ টাকা লোন নিয়েছি সমিতি থেকে। সব ফসল নষ্ট হয়ে গিয়েছে। কিছুই তুলতে পারিনি, সব জলের তলায় চলে গেছে। সব চাষী লোন শোধ করা নিয়ে চিন্তায় রয়েছে ।সরকার তো ছাড়বে না ।ঋণ মুকুব না করলে ঋণের জ্বালায় আত্মহত্যা ছাড়া কোনো পথ নেই। অপরদিকে পাঁশকুড়া ব্লকের কেশাপাট অঞ্চলের চাষী সুশান্ত মাজি বলেন, টানা বৃষ্টির ফলে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার পরিমাণ এখনো পর্যন্ত আমরা হিসেব করেই উঠতে পারছি না। বিঘের পর বিঘে জমির আলু ধান সবজি সব নষ্ট হয়ে গেছে। সমবায় সমিতি থেকে আলু চাষ করার জন্য ঋণ নিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম ভালো চাষ হলে ঋণ শোধ করে দেব। এখন কি করবো বুঝতে পারছি না। সরকার এই মুহূর্তে যদি পাশে এসে না দাড়ায় চাষীদের তাহলে আত্মহত্যা করতে হবে। আমি 25 হাজার টাকা লোন নিয়েছি, সব চাষী লোন নিয়ে বিঘের পর বিঘে চাষ করেছে। আলু খোলার মুখেই এই বৃষ্টিতে সব শেষ হয়ে গেল। আমরা সব চাষিরা একজোট হয়ে ঋণ মুকুবের দাবি গ্রাম পঞ্চায়েতে জানাবো।


Conclusion:যদিও চাষীদের চিন্তা মুক্ত থাকার বার্তা দিয়েছেন জেলা কৃষি দপ্তর। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সহ কৃষি অধিকর্তার মৃণাল কান্তি বেরা জানিয়েছেন, প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকারের তরফে জেলায় ফসলের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানতে চাওয়া হয়েছে আমাদের কাছে। আমরা গতকালই 30000 হেক্টর জমির ফসল ও ফুলের ক্ষতির রিপোর্ট ইতিমধ্যেই জমা দিয়েছি। আজও পুনরায় সব ব্লক থেকে আসা রিপোর্ট গুলি জমা দেওয়া দেব। কৃষকদের চিন্তার কোন কারণ নেই। পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট জমা পড়ার পরেই কৃষকদের সমস্যার কথাকে গুরুত্ব দিয়েই সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।
Last Updated : Apr 16, 2019, 7:33 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.