ETV Bharat / state

ভিলেন আবহাওয়া, এখনও পাতে পর্যাপ্ত নয় ইলিশ

গত বছর দিঘা, পেটুয়া, শংকরপুর, শৌলা, কাঁথি উপকূল থেকে প্রায় 20 টনের কাছাকাছি ইলিশ পাওয়া গেছিল ৷ সেই তুলনায় এই বছর ইলিশ ধরা পড়েনি বললেই চলে ৷ মৎস্যজীবীরা জানাচ্ছেন, ইলিশ ধরার প্রকৃত মরশুম হওয়া সত্ত্বেও রাজ্যে বারবার নিম্নচাপ তৈরি হওয়ার কারণে মাছ ধরতে যেতে পারছেন না তাঁরা ৷

author img

By

Published : Jul 19, 2019, 7:14 PM IST

ইলিশ

দিঘা , 19 জুলাই : শ্রাবণ মাস পড়ে গেলেও দেখা নেই বৃষ্টির ৷ খারাপ আবহাওয়ার কারণে ইলিশ ধরতে যেতে পারছেন না মৎস্যজীবীরা ৷ বারবার হাওয়া অফিস থেকে প্রতিকূল আবহাওয়া সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়ার কারণে বিপাকে পড়েছেন তাঁরা ৷ মাছ ধরার জন্য ট্রলার নিয়ে গেলেও খালি হাতে ফিরে আসতে হচ্ছে তাঁদের ৷ তাই বাঙালির পাতে ইলিশ পাওয়ার জন্য অপেক্ষা ছাড়া আর কোনও উপায় দেখা যাচ্ছে না ৷

গত বছর দিঘা, পেটুয়া, শংকরপুর, শৌলা, কাঁথি উপকূল থেকে প্রায় 20 টনের কাছাকাছি ইলিশ পাওয়া গেছিল ৷ সেই তুলনায় এই বছর ইলিশ ধরা পড়েনি বললেই চলে ৷ মৎস্যজীবীরা জানাচ্ছেন, ইলিশ ধরার প্রকৃত মরশুম হওয়া সত্ত্বেও রাজ্যে বারবার নিম্নচাপ তৈরি হওয়ার কারণে মাছ ধরতে যেতে পারছেন না তাঁরা ৷ অন্যদিকে মৎস্য দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ইলিশ ধরার অনুকূল পরিবেশই হল গভীর সমুদ্রে ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টি, যার কোনটারই এখনও পর্যন্ত দেখা মেলেনি ৷ যে কারণে ইলিশ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বাঙালি ৷ তবে গত দু'দিন ধরে আবহাওয়া শান্ত হওয়ায় পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সমুদ্র উপকূল থেকে ইলিশ ধরার জন্য প্রায় 2000 ট্রলার ও ফিশিং বোট সমুদ্রে পাড়ি দিয়েছে ।

দিঘা ফিশারমেন আন্ড ফিশ ট্রেডার অ্যাসোসিয়েশনের ডাইরেক্টার নবকুমার পয়রা জানিয়েছেন, ভরা মরশুমে বাজারে ইলিশ পৌঁছে দিতে না পেরে চিন্তিত তাঁরা ৷ মাছ ধরতে না পারায় প্রচুর লোকসান হয়েছে ট্রলার মালিক থেকে মৎস্যজীবীদের ৷ তবে গতকাল সবরকম প্রস্তুতি নিয়েই অনেক ট্রলার সমুদ্রে গেছে ৷ যোগাযোগ রাখা হয়েছে তাঁদের সঙ্গে ৷ আগামী সাত দিনের মধ্যেই মৎস্যজীবীরা ফিরে আসবেন ৷ সেক্ষেত্রে আশা করা যাচ্ছে পাওয়া যাবে ইলিশ ৷

বর্তমানে দিঘা মোহনাতেই প্রায় 400 - 500 গ্রাম ইলিশের বাজার দর 800-1000 টাকা ৷ যা বাজারে বিক্রি হচ্ছে 1100 - 1200 টাকায় ৷ অন্যদিকে 1 কেজি - 1200 গ্রাম ইলিশের দাম 1400- 1600 টাকা যা খোলা বাজারে বিক্রি হচ্ছে 2000 থেকে 3000 টাকায় ৷ ফলে সাধ আর সাধ্যের মধ্যে অনেক তফাৎ থেকে যাচ্ছে ৷

দিঘা , 19 জুলাই : শ্রাবণ মাস পড়ে গেলেও দেখা নেই বৃষ্টির ৷ খারাপ আবহাওয়ার কারণে ইলিশ ধরতে যেতে পারছেন না মৎস্যজীবীরা ৷ বারবার হাওয়া অফিস থেকে প্রতিকূল আবহাওয়া সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়ার কারণে বিপাকে পড়েছেন তাঁরা ৷ মাছ ধরার জন্য ট্রলার নিয়ে গেলেও খালি হাতে ফিরে আসতে হচ্ছে তাঁদের ৷ তাই বাঙালির পাতে ইলিশ পাওয়ার জন্য অপেক্ষা ছাড়া আর কোনও উপায় দেখা যাচ্ছে না ৷

গত বছর দিঘা, পেটুয়া, শংকরপুর, শৌলা, কাঁথি উপকূল থেকে প্রায় 20 টনের কাছাকাছি ইলিশ পাওয়া গেছিল ৷ সেই তুলনায় এই বছর ইলিশ ধরা পড়েনি বললেই চলে ৷ মৎস্যজীবীরা জানাচ্ছেন, ইলিশ ধরার প্রকৃত মরশুম হওয়া সত্ত্বেও রাজ্যে বারবার নিম্নচাপ তৈরি হওয়ার কারণে মাছ ধরতে যেতে পারছেন না তাঁরা ৷ অন্যদিকে মৎস্য দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ইলিশ ধরার অনুকূল পরিবেশই হল গভীর সমুদ্রে ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টি, যার কোনটারই এখনও পর্যন্ত দেখা মেলেনি ৷ যে কারণে ইলিশ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বাঙালি ৷ তবে গত দু'দিন ধরে আবহাওয়া শান্ত হওয়ায় পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সমুদ্র উপকূল থেকে ইলিশ ধরার জন্য প্রায় 2000 ট্রলার ও ফিশিং বোট সমুদ্রে পাড়ি দিয়েছে ।

দিঘা ফিশারমেন আন্ড ফিশ ট্রেডার অ্যাসোসিয়েশনের ডাইরেক্টার নবকুমার পয়রা জানিয়েছেন, ভরা মরশুমে বাজারে ইলিশ পৌঁছে দিতে না পেরে চিন্তিত তাঁরা ৷ মাছ ধরতে না পারায় প্রচুর লোকসান হয়েছে ট্রলার মালিক থেকে মৎস্যজীবীদের ৷ তবে গতকাল সবরকম প্রস্তুতি নিয়েই অনেক ট্রলার সমুদ্রে গেছে ৷ যোগাযোগ রাখা হয়েছে তাঁদের সঙ্গে ৷ আগামী সাত দিনের মধ্যেই মৎস্যজীবীরা ফিরে আসবেন ৷ সেক্ষেত্রে আশা করা যাচ্ছে পাওয়া যাবে ইলিশ ৷

বর্তমানে দিঘা মোহনাতেই প্রায় 400 - 500 গ্রাম ইলিশের বাজার দর 800-1000 টাকা ৷ যা বাজারে বিক্রি হচ্ছে 1100 - 1200 টাকায় ৷ অন্যদিকে 1 কেজি - 1200 গ্রাম ইলিশের দাম 1400- 1600 টাকা যা খোলা বাজারে বিক্রি হচ্ছে 2000 থেকে 3000 টাকায় ৷ ফলে সাধ আর সাধ্যের মধ্যে অনেক তফাৎ থেকে যাচ্ছে ৷

Intro:কাটমানি ফেরত চেয়ে না পেয়ে পঞ্চায়েত সদস্যার বাড়ীতে আগুন ধরালো গ্রামবাসীরা ।
ঘরের ভেতরে থাকা সদস্যার পরিবার অসুস্থ হয়ে পড়েন ।
ঘটনা কে ঘিরে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পটাশপুর ২ ব্লকের পঁচেট গ্রামপঞ্চায়েত এর পিণ্ডুরি গ্রাম ।

Body:উত্তেজিত গ্রমবাসীদের দাবি পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আজ সকাল থেকে গ্রামবাসীরা কাটমানি ফেরতের পোস্টার হাতে তৃণমূল নেত্রী ও প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্যার বাড়ীর সামনে বিক্ষোভ অবরোধ চালায় । লক্ষ লক্ষ টাকা কাটমানি ফেরতের জন্য তার ঘর ঘিরে স্লোগান দিতে থাকে। গ্রাম বাসি বিমল কুমার জানা বলেন বেশ কিছু টাকা কালো বাজারি করেছেন । খালি ইন্দিরা অবাস যোজনার টাকা না , এমনকি দল পরিবর্তন করলে ও কাটমানি নিয়েছেন । আমার কাছ থেকে ও ২০ হাজার টাকা নিয়ে ছেন । যখন আমার আবাস যোজনার টাকা ঢুকে ছিল তখন টাকা জমাকরি তার কাছে । এই আচরণ দেখে আমি দল পরিবর্তন করি । কারণ গরিব মানুষের টাকা এরা এইরকম করে কাটমানি নিচ্ছে । তার পর তারা আমাকে এক লক্ষ টাকা জরিমানা করে । টাকা না দিলে ঘর বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া ও খুন করার হুমকি আসে । আমার একটি ৮ ডেসিমিল জল জমি ছিল সেটা ও বিক্রি করে মঞ্জু প্রাধানের ছেলে শ্রীকুমার প্রধানকে মেটাতে হয়েছে ।Conclusion:ঘরের ভেতরে ছিলেন সদস্যার পরিবার । কোনও উপায় অন্তর খুঁজে না পেয়ে নিজেরা বাড়ীতে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং বাঁচাও বাঁচাও চিৎকার করতে থাকে বলে অভিযোগ গ্রাম বাসিদের ।
গ্রমবাসীদের আরো অভিযোগ তাদের ফাসানোর জন্য এমন ফন্দি আঁটলো ধূরন্ধর প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্যা ও তৃণমূল নেত্রী মঞ্জু প্রাধান ও তার ছেলে ।

বিপাকে পড়ে গ্রামবাসীরা এখন কাটমানির পোস্টার আর ঘর ঘেরাও কর্মসূচি বন্ধ করে ঘর ও অভিযুক্ত দের বাঁচাতে ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে । পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনে । এলাকায় এখন পর্যন্ত থমথমে রয়েছে । তবে প্রাক্তন সদস্যা ও তৃণমূল নেত্রী মঞ্জু প্রাধানের কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি ।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.