ETV Bharat / state

হলদিয়ায় মোদির পালটা সভা, চন্দ্রবাবুকে এনেও মাঠ ভরাতে পারল না তৃণমূল - mamata banerjee

"আজ মমতাদিদি বাংলার বাঘ । আগামী দিনে ভারতবর্ষের বাঘ হবেন। আমি দিদিকে সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করছি।" হলদিয়ায় সভা থেকে বললেন চন্দ্রবাবু ।

চন্দ্রবাবুকে এনেও মাঠ ভরাতে পারল না তৃণমূল
author img

By

Published : May 9, 2019, 5:48 AM IST

হলদিয়া, 9 মে : হলদিয়ায় নরেন্দ্র মোদির পালটা সভায় TDP প্রধান তথা অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডুকে এনেও মাঠ ভরাতে পারল না তৃণমূল কংগ্রেস । হলদিয়া হ্যালিপ্যাড ময়দানে প্রধানমন্ত্রীর সভাস্থানের পাশে গতকাল বিকেলে তৃণমূলের এই সভা হয় । চন্দ্রবাবু ছাড়াও সভায় ছিলেন তৃণমূল নেতা শুভেন্দু অধিকারী, তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী দিব্যেন্দু অধিকারী, উত্তর মালদার তৃণমূল প্রার্থী মৌসম বেনজির নুর সহ অন্য নেতা-নেত্রীরা ।

বিকেল তিনটেয় সভা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ের অনেক পরে সভা শুরু হয়। সাড়ে চারটা নাগাদ চন্দ্রবাবু নাইডুকে নিয়ে শুভেন্দুবাবু হেলিকপ্টারে নামেন । তখনও মাঠ প্রায় ফাঁকা । এর মধ্যেই বক্তব্য রাখেন চন্দ্রবাবু । তিনি বলেন, "আজ মমতাদিদি বাংলার বাঘ । আগামী দিনে ভারতবর্ষের বাঘ হবেন। আমি দিদিকে সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করছি। আজ বাংলা যা ভাবে, আগামীকাল সারা ভারতবর্ষ তাই ভাবে।"

হলদিয়া নিয়ে চন্দ্রবাবু বলেন, "সারা দেশের মধ্যে হলদিয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ ও সুন্দর শিল্পাঞ্চল । এই এলাকার উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে তৃণমূলের ক্ষমতায় আসা দরকার । আমি আপনাদের জন্য অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে এসেছি । আমার কোনও সন্দেহ নেই এই রাজ্যে 42টি আসনই তৃণমূল জিতবে । অন্ধ্রপ্রদেশের মতো হলদিয়াও পোর্টসিটি । হলদিয়াকে আগামী দিনে দেশের সেরা পোর্ট হিসেবে দেখতে চাই । সেটা একমাত্র দিদির নেতৃত্বেই হওয়া সম্ভব । সম্প্রতি এখানে মোদি এসেছিলেন । আমি তাঁকে প্রশ্ন করতে চাই, হলদিয়া ও পশ্চিমবঙ্গের জন্য কী করেছেন ? গত সাতবছরে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভালো কাজ করেছেন । আমি মোদিকে চ্যালেঞ্জ করছি, পাঁচবছরে আপনি যা উন্নয়ন করেছেন, আর গত সাতবছরে মমতাদিদি যা উন্নয়ন করেছেন, তা নিয়ে বিতর্ক হোক । মোদি ইলেকশন প্রধানমন্ত্রী, আর দিদি সাধারণ মানুষের মুখ্যমন্ত্রী । তিনি সব সময় সাধারণ মানুষের জন্য ভাবছেন ও কাজ করছেন ।"

নরেন্দ্র মোদির সমালোচনা করে চন্দ্রবাবু বলেন, "মোদি নোটবাতিল করেছিলেন । বলেছিলেন, দুর্নীতি শেষ হবে । কালো টাকা উদ্ধার হবে । এছাড়াও অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন । কিন্তু কোনও প্রতিশ্রুতি পূরণ হয়নি । টাকা দিয়ে উত্তরপ্রদেশে ক্ষমতায় এসেছে । রাজনীতিকে দূষিত করতে এখনও প্রচুর টাকা খরচ করছে । মোদির এক একটি পোশাকের দাম 10 থেকে 20 লাখ টাকা । সেখানে মমতাদিদি সাধারণ হ্যান্ডলুমের শাড়ি পড়েন । এটাই দিদির সরলতা । মোদির থেকে আমরা অনেক বেশি দেশপ্রেমী । নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে মোদি বলেছিলেন, সুইস ব্যাঙ্ক থেকে কালো টাকা আনবেন । সবার অ্যাকাউন্টে 15 লাখ টাকা দেবেন । কিন্তু কাউকে টাকা দিতে পারেননি । প্রতিবছর 2কোটি বেকারের চাকরি দিতে পারেননি । তার সময় দেশে সব থেকে বেশি মানুষ চাকরি হারিয়েছেন । GST এনে ছোটো ব্যবসায়ীদের ধ্বংস করে দিয়েছেন । দেশের বিকাশ থমকে গিয়েছে । কৃষিতে মমতাদি রাজ্যের কৃষকদের আয় তিনগুণ বাড়িয়েছেন । কোনও সন্দেহ নেই মোদি এই ভোটে হারবেন । নরেন্দ্রমোদি আর প্রধানমন্ত্রী হবেন না। এই রাজ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে সাত দফায় ভোট করা হচ্ছে । মোদি ও তার দলবল, এই রাজ্যে টাকার অপব্যবহার করছে, ক্ষমতার অপব্যবহার করছে ।

এই সভার আগে রাহুল গান্ধির সঙ্গে তাঁর বৈঠকের বিষয়ে সাংবাদিকদের বলেন, "আমরা নিজেদের মধ্যে কথা বলছি। সম্ভবত 21 তারিখ আমরা ভোটপরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় বসব।" কে নতুন প্রধানমন্ত্রী হবেন ? এই প্রশ্নের উত্তর চন্দ্রবাবু বলেন, "নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না । দেশে নতুন প্রধানমন্ত্রী পাবে । আমি আজ কারও নাম বলছি না । নির্বাচনের শেষে আমরা একসঙ্গে বসে এই বিষয়ে আলোচনা করব । সকলের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে । যেই হোক না কেন, তিনি নরেন্দ্র মোদির থেকে অনেক ভালো প্রধানমন্ত্রী হবেন ।"

হলদিয়া, 9 মে : হলদিয়ায় নরেন্দ্র মোদির পালটা সভায় TDP প্রধান তথা অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডুকে এনেও মাঠ ভরাতে পারল না তৃণমূল কংগ্রেস । হলদিয়া হ্যালিপ্যাড ময়দানে প্রধানমন্ত্রীর সভাস্থানের পাশে গতকাল বিকেলে তৃণমূলের এই সভা হয় । চন্দ্রবাবু ছাড়াও সভায় ছিলেন তৃণমূল নেতা শুভেন্দু অধিকারী, তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী দিব্যেন্দু অধিকারী, উত্তর মালদার তৃণমূল প্রার্থী মৌসম বেনজির নুর সহ অন্য নেতা-নেত্রীরা ।

বিকেল তিনটেয় সভা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ের অনেক পরে সভা শুরু হয়। সাড়ে চারটা নাগাদ চন্দ্রবাবু নাইডুকে নিয়ে শুভেন্দুবাবু হেলিকপ্টারে নামেন । তখনও মাঠ প্রায় ফাঁকা । এর মধ্যেই বক্তব্য রাখেন চন্দ্রবাবু । তিনি বলেন, "আজ মমতাদিদি বাংলার বাঘ । আগামী দিনে ভারতবর্ষের বাঘ হবেন। আমি দিদিকে সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করছি। আজ বাংলা যা ভাবে, আগামীকাল সারা ভারতবর্ষ তাই ভাবে।"

হলদিয়া নিয়ে চন্দ্রবাবু বলেন, "সারা দেশের মধ্যে হলদিয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ ও সুন্দর শিল্পাঞ্চল । এই এলাকার উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে তৃণমূলের ক্ষমতায় আসা দরকার । আমি আপনাদের জন্য অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে এসেছি । আমার কোনও সন্দেহ নেই এই রাজ্যে 42টি আসনই তৃণমূল জিতবে । অন্ধ্রপ্রদেশের মতো হলদিয়াও পোর্টসিটি । হলদিয়াকে আগামী দিনে দেশের সেরা পোর্ট হিসেবে দেখতে চাই । সেটা একমাত্র দিদির নেতৃত্বেই হওয়া সম্ভব । সম্প্রতি এখানে মোদি এসেছিলেন । আমি তাঁকে প্রশ্ন করতে চাই, হলদিয়া ও পশ্চিমবঙ্গের জন্য কী করেছেন ? গত সাতবছরে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভালো কাজ করেছেন । আমি মোদিকে চ্যালেঞ্জ করছি, পাঁচবছরে আপনি যা উন্নয়ন করেছেন, আর গত সাতবছরে মমতাদিদি যা উন্নয়ন করেছেন, তা নিয়ে বিতর্ক হোক । মোদি ইলেকশন প্রধানমন্ত্রী, আর দিদি সাধারণ মানুষের মুখ্যমন্ত্রী । তিনি সব সময় সাধারণ মানুষের জন্য ভাবছেন ও কাজ করছেন ।"

নরেন্দ্র মোদির সমালোচনা করে চন্দ্রবাবু বলেন, "মোদি নোটবাতিল করেছিলেন । বলেছিলেন, দুর্নীতি শেষ হবে । কালো টাকা উদ্ধার হবে । এছাড়াও অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন । কিন্তু কোনও প্রতিশ্রুতি পূরণ হয়নি । টাকা দিয়ে উত্তরপ্রদেশে ক্ষমতায় এসেছে । রাজনীতিকে দূষিত করতে এখনও প্রচুর টাকা খরচ করছে । মোদির এক একটি পোশাকের দাম 10 থেকে 20 লাখ টাকা । সেখানে মমতাদিদি সাধারণ হ্যান্ডলুমের শাড়ি পড়েন । এটাই দিদির সরলতা । মোদির থেকে আমরা অনেক বেশি দেশপ্রেমী । নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে মোদি বলেছিলেন, সুইস ব্যাঙ্ক থেকে কালো টাকা আনবেন । সবার অ্যাকাউন্টে 15 লাখ টাকা দেবেন । কিন্তু কাউকে টাকা দিতে পারেননি । প্রতিবছর 2কোটি বেকারের চাকরি দিতে পারেননি । তার সময় দেশে সব থেকে বেশি মানুষ চাকরি হারিয়েছেন । GST এনে ছোটো ব্যবসায়ীদের ধ্বংস করে দিয়েছেন । দেশের বিকাশ থমকে গিয়েছে । কৃষিতে মমতাদি রাজ্যের কৃষকদের আয় তিনগুণ বাড়িয়েছেন । কোনও সন্দেহ নেই মোদি এই ভোটে হারবেন । নরেন্দ্রমোদি আর প্রধানমন্ত্রী হবেন না। এই রাজ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে সাত দফায় ভোট করা হচ্ছে । মোদি ও তার দলবল, এই রাজ্যে টাকার অপব্যবহার করছে, ক্ষমতার অপব্যবহার করছে ।

এই সভার আগে রাহুল গান্ধির সঙ্গে তাঁর বৈঠকের বিষয়ে সাংবাদিকদের বলেন, "আমরা নিজেদের মধ্যে কথা বলছি। সম্ভবত 21 তারিখ আমরা ভোটপরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় বসব।" কে নতুন প্রধানমন্ত্রী হবেন ? এই প্রশ্নের উত্তর চন্দ্রবাবু বলেন, "নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না । দেশে নতুন প্রধানমন্ত্রী পাবে । আমি আজ কারও নাম বলছি না । নির্বাচনের শেষে আমরা একসঙ্গে বসে এই বিষয়ে আলোচনা করব । সকলের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে । যেই হোক না কেন, তিনি নরেন্দ্র মোদির থেকে অনেক ভালো প্রধানমন্ত্রী হবেন ।"

Intro:তমলুক ,২৮ ফেব্রুয়ারি : অকাল বর্ষণের সাথে শিলা বৃষ্টির ফলে কার্যত ভরা মাঠেই নষ্ট হতে বসেছে ফসল। টানা চার দিনের বৃষ্টিতে চাষের মাঠ জলে ডুবে গিয়েছে। সেই সাথে ডুবে গিয়েছে আলু, বাদাম, বিরি কলাই, সরষে, মুরসুমি ফুল সহ অন্যান্য সবজি । ফলে সমবায় সমিতি থেকে ঋণ নিয়ে চাষ করে বিপাকে চাষীরা। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির পর ঋণ কিভাবে শোধ করবেন সেই চিন্তাতেই দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা। ঋণ মুকুবের দাবি জানাচ্ছেন স্থানীয় প্রশাসনের কাছে। যেকোন উপায়ে ঋণ মুকুব করুক সরকার না হলে আত্মহত্যা ছাড়া কোন গতি নেই জানিয়েছেন চাষীরা।


Body:জেলায় শুরু হয়েছে রবিবার থেকে টানা বৃষ্টি। যার ফলে ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে । প্রশাসনের তরফে থেকে ইতিমধ্যেই সরকারের কাছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রায় 30 হাজার হেক্টর জমির ফসল নষ্টের রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়েছে গতকাল। আজ পুনরায় সেই রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে। পাঁশকুড়া, কোলাঘাট, তমলুক, এগ্রা ,পটাশপুর সহ বিভিন্ন ব্লকের সবথেকে বেশি ক্ষতি হয়েছে ফুল ও আনাজ চাষের। প্রতিটি ব্লকের চাষিরাই স্থানীয় সমবায় সমিতি গুলি থেকে ঋণ নিয়ে চাষ করেছেন। কোন চাষী 1 লক্ষ টাকা ঋণ নিয়েছেন তো আবার কেউ 30 থেকে 25 হাজার টাকা ঋণ নিয়েছেন। ফসল ভালো হলেও অকাল বর্ষণে সবই এগিয়েছে জলের তলায়। ফলে ফসল বিক্রি করে ঋণ শোধ করার আর কোনো সম্ভাবনাই নেই। যার কারণেই দুঃশ্চিন্তা বাড়ছে চাষীদের মধ্যে। কোলাঘাট ব্লকের মহাদেব ভূঁইয়া নামের এক চাষী স্থানীয় দেহাটি সমবায় সমিতি থেকে প্রায় 1 লক্ষ টাকা ঋণ নিয়ে পাঁচ বিঘা জমি চাষ করেছিলেন। কিন্তু তার সাড়ে চার বিঘা জমির ফসল জলের তলায় চলে যাওয়ায় ঋণশোধ কিভাবে করবেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন তিনি। তিনি জানান, মুগ কলাই, খেসারির ডাল, ও ধান চাষ করেছিলাম পাঁচ বিঘা জমিতে। এই চাষ করার জন্য প্রায় এক লক্ষ টাকা লোন নিয়েছি সমিতি থেকে। সব ফসল নষ্ট হয়ে গিয়েছে। কিছুই তুলতে পারিনি, সব জলের তলায় চলে গেছে। সব চাষী লোন শোধ করা নিয়ে চিন্তায় রয়েছে ।সরকার তো ছাড়বে না ।ঋণ মুকুব না করলে ঋণের জ্বালায় আত্মহত্যা ছাড়া কোনো পথ নেই। অপরদিকে পাঁশকুড়া ব্লকের কেশাপাট অঞ্চলের চাষী সুশান্ত মাজি বলেন, টানা বৃষ্টির ফলে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার পরিমাণ এখনো পর্যন্ত আমরা হিসেব করেই উঠতে পারছি না। বিঘের পর বিঘে জমির আলু ধান সবজি সব নষ্ট হয়ে গেছে। সমবায় সমিতি থেকে আলু চাষ করার জন্য ঋণ নিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম ভালো চাষ হলে ঋণ শোধ করে দেব। এখন কি করবো বুঝতে পারছি না। সরকার এই মুহূর্তে যদি পাশে এসে না দাড়ায় চাষীদের তাহলে আত্মহত্যা করতে হবে। আমি 25 হাজার টাকা লোন নিয়েছি, সব চাষী লোন নিয়ে বিঘের পর বিঘে চাষ করেছে। আলু খোলার মুখেই এই বৃষ্টিতে সব শেষ হয়ে গেল। আমরা সব চাষিরা একজোট হয়ে ঋণ মুকুবের দাবি গ্রাম পঞ্চায়েতে জানাবো।


Conclusion:যদিও চাষীদের চিন্তা মুক্ত থাকার বার্তা দিয়েছেন জেলা কৃষি দপ্তর। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সহ কৃষি অধিকর্তার মৃণাল কান্তি বেরা জানিয়েছেন, প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকারের তরফে জেলায় ফসলের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানতে চাওয়া হয়েছে আমাদের কাছে। আমরা গতকালই 30000 হেক্টর জমির ফসল ও ফুলের ক্ষতির রিপোর্ট ইতিমধ্যেই জমা দিয়েছি। আজও পুনরায় সব ব্লক থেকে আসা রিপোর্ট গুলি জমা দেওয়া দেব। কৃষকদের চিন্তার কোন কারণ নেই। পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট জমা পড়ার পরেই কৃষকদের সমস্যার কথাকে গুরুত্ব দিয়েই সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.