ETV Bharat / state

সন্দেহভাজন 9 জনের মধ্যে 5 জনের রিপোর্ট নেগেটিভ তমলুকে

author img

By

Published : Apr 11, 2020, 7:17 PM IST

তমলুকের কোরোনা আক্রান্তের চিকিৎসায় নিযুক্ত থাকা স্থানীয় চিকিৎসকের পরিবারের মোট 9 জন সদস্যের মধ্যে 5 জনেরই রিপোর্ট নেগেটিভ ৷ জানাল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর ।

5 patients detected corona negative in tamluk, east medinipur
তমলুকে কোরোনা সন্দেহ 9 জনের মধ্যে 5 জনের রিপোর্ট নেগেটিভ

তমলুক, 11 এপ্রিল : কোরোনার আতঙ্কের মধ্যেই স্বস্তির খবর ৷ তমলুকের কোরোনা আক্রান্তের চিকিৎসায় নিযুক্ত থাকা স্থানীয় চিকিৎসকের পরিবারের মোট 9 জন সদস্যের মধ্যে 5 জনেরই রিপোর্ট নেগেটিভ ৷ একথা জানাল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর । ওই চিকিৎসকের পরিবারের মোট 9 জন সদস্যের সোয়াব টেস্টের জন্য রাজ্যে পাঠানো হয়েছিল ৷ তার মধ্যে 5 জনের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে । সংক্রমণ না হওয়ায় 5 ব্যক্তিকে আজ দুপুরে পাঁশকুড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয় । বাকি 4 ব্যক্তির রিপোর্ট এখনও এসে পৌঁছায়নি । স্বাস্থ্যদপ্তরের তরফে জানানো হয়েছে, বাকি 4 জনের রিপোর্ট আজ রাতে আসতে পারে ৷

উল্লেখ্য, তমলুকের শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের বাসিন্দা এক পান ব্যবসায়ী কোরোনায় আক্রান্ত হন ৷ গত 31 তারিখ তাঁর কোরোনা ধরা পড়ে ৷ এরপর স্থানীয় চিকিৎসক-সহ ওই দুই পরিবারের মোট 8 সদস্যর শরীরে কোরোনার উপসর্গ দেখা দেয় ৷ ঘটনার পরই তড়িঘড়ি প্রশাসনের তরফে প্রায় শতাধিক মানুষকে পাঠানো হয় কোয়ারান্টাইন সেন্টারে । হোম কোয়ারান্টাইনে রাখা হয় আরও 277 জন স্থানীয় বাসিন্দাকে । পরে আক্রান্ত দুই পরিবারের আরও 9 সদস্যের কোরোনার উপসর্গ দেখা দেওয়ায় গত বৃহস্পতিবার তাঁদের পাঁশকুড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের আইসোলেশন বিভাগে ভরতি করা হয় ।

আজ 5 জনের রিপোর্ট রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে জেলায় এসে পৌঁছায় ৷ প্রত্যেকের রিপোর্টেই নেগেটিভ উল্লেখ রয়েছে । অন্যদিকে, আক্রান্তের সংখ্যা একের পর এক বেড়ে চলায় গতকাল জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দুটি গ্রামকে সিল করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় । গত রাতেই প্রশাসনের তরফে এলাকায় যাতায়াতের প্রধান রাস্তা হলদিয়া মেচেদা রাজ্য সড়ক থেকে নোনাকুড়ি বাজার ও রামতারকহাটগামী দুটি গ্রামীণ রাস্তায় বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেড করে দেওয়া হয়েছে ।

দুই বাজার এলাকায় ভিড় এড়াতে প্রশাসনিকভাবে নির্দেশ রয়েছে ৷ কেবলমাত্র সবজি, ফল, মাছ ,মাংস ,গ্যাস ও ওষুধের দোকান খোলা থাকবে দুপুর 12টা পর্যন্ত । এছাড়াও স্থানীয় প্রশাসনের তরফে আজ এলাকায় বাসিন্দাদের ওই দুই গ্রামে ঢুকতে ও বাড়ির বাইরে না বেরনোর জন্য একাধিকবার মাইকিং করে সচেতন করা হয় । অন্যদিকে, পরিস্থিতি কড়াভাবে নজরদারি চালানোর জন্য এলাকায় মোতায়েন হয় পুলিশও ।

এবিষয়ে পাঁশকুড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল সুপার শচীন্দ্রনাথ রজক বলেন, " তমলুকের কোরোনা আক্রান্ত পরিবারের 9 সদস্যকে আইসোলেশন বিভাগে ভরতি করা হয়েছিল ৷ তাঁদের মধ্যে 5 জনের রিপোর্ট কোরোনা নেগেটিভ এসেছে । তাঁদের প্রত্যেককেই হাসপাতাল থেকে ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়েছে । সকলকেই হোম কোয়ারান্টাইনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে । বাকি 4 জনের রিপোর্ট আজ রাতে এসে পৌঁছাতে পারে । "

তমলুক, 11 এপ্রিল : কোরোনার আতঙ্কের মধ্যেই স্বস্তির খবর ৷ তমলুকের কোরোনা আক্রান্তের চিকিৎসায় নিযুক্ত থাকা স্থানীয় চিকিৎসকের পরিবারের মোট 9 জন সদস্যের মধ্যে 5 জনেরই রিপোর্ট নেগেটিভ ৷ একথা জানাল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর । ওই চিকিৎসকের পরিবারের মোট 9 জন সদস্যের সোয়াব টেস্টের জন্য রাজ্যে পাঠানো হয়েছিল ৷ তার মধ্যে 5 জনের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে । সংক্রমণ না হওয়ায় 5 ব্যক্তিকে আজ দুপুরে পাঁশকুড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয় । বাকি 4 ব্যক্তির রিপোর্ট এখনও এসে পৌঁছায়নি । স্বাস্থ্যদপ্তরের তরফে জানানো হয়েছে, বাকি 4 জনের রিপোর্ট আজ রাতে আসতে পারে ৷

উল্লেখ্য, তমলুকের শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের বাসিন্দা এক পান ব্যবসায়ী কোরোনায় আক্রান্ত হন ৷ গত 31 তারিখ তাঁর কোরোনা ধরা পড়ে ৷ এরপর স্থানীয় চিকিৎসক-সহ ওই দুই পরিবারের মোট 8 সদস্যর শরীরে কোরোনার উপসর্গ দেখা দেয় ৷ ঘটনার পরই তড়িঘড়ি প্রশাসনের তরফে প্রায় শতাধিক মানুষকে পাঠানো হয় কোয়ারান্টাইন সেন্টারে । হোম কোয়ারান্টাইনে রাখা হয় আরও 277 জন স্থানীয় বাসিন্দাকে । পরে আক্রান্ত দুই পরিবারের আরও 9 সদস্যের কোরোনার উপসর্গ দেখা দেওয়ায় গত বৃহস্পতিবার তাঁদের পাঁশকুড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের আইসোলেশন বিভাগে ভরতি করা হয় ।

আজ 5 জনের রিপোর্ট রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে জেলায় এসে পৌঁছায় ৷ প্রত্যেকের রিপোর্টেই নেগেটিভ উল্লেখ রয়েছে । অন্যদিকে, আক্রান্তের সংখ্যা একের পর এক বেড়ে চলায় গতকাল জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দুটি গ্রামকে সিল করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় । গত রাতেই প্রশাসনের তরফে এলাকায় যাতায়াতের প্রধান রাস্তা হলদিয়া মেচেদা রাজ্য সড়ক থেকে নোনাকুড়ি বাজার ও রামতারকহাটগামী দুটি গ্রামীণ রাস্তায় বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেড করে দেওয়া হয়েছে ।

দুই বাজার এলাকায় ভিড় এড়াতে প্রশাসনিকভাবে নির্দেশ রয়েছে ৷ কেবলমাত্র সবজি, ফল, মাছ ,মাংস ,গ্যাস ও ওষুধের দোকান খোলা থাকবে দুপুর 12টা পর্যন্ত । এছাড়াও স্থানীয় প্রশাসনের তরফে আজ এলাকায় বাসিন্দাদের ওই দুই গ্রামে ঢুকতে ও বাড়ির বাইরে না বেরনোর জন্য একাধিকবার মাইকিং করে সচেতন করা হয় । অন্যদিকে, পরিস্থিতি কড়াভাবে নজরদারি চালানোর জন্য এলাকায় মোতায়েন হয় পুলিশও ।

এবিষয়ে পাঁশকুড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল সুপার শচীন্দ্রনাথ রজক বলেন, " তমলুকের কোরোনা আক্রান্ত পরিবারের 9 সদস্যকে আইসোলেশন বিভাগে ভরতি করা হয়েছিল ৷ তাঁদের মধ্যে 5 জনের রিপোর্ট কোরোনা নেগেটিভ এসেছে । তাঁদের প্রত্যেককেই হাসপাতাল থেকে ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়েছে । সকলকেই হোম কোয়ারান্টাইনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে । বাকি 4 জনের রিপোর্ট আজ রাতে এসে পৌঁছাতে পারে । "

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.