ETV Bharat / state

শংকরপুরের হোটেলে চলছিল দেহব্যবসা, পুলিশি অভিযানে উদ্ধার 4 নাবালিকা

দীর্ঘদিন ধরেই চলছিল দেহব্যবসা । আজ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে শংকরপুরের হোটেলে খবর পেয়ে অভিযান চালায় কলকাতার একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা । উদ্ধার করা হয় চার নাবালিকাকে ।

author img

By

Published : Jul 20, 2019, 10:50 PM IST

উদ্ধার নাবালিকা

শংকরপুর, 20 জুলাই : শংকরপুরে হোটেলের আড়ালে চলছিল দেহব্যবসা ৷ খবর পেয়ে সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ ৷ গ্রেপ্তার করা হয় হোটেল মালিক সহ পাঁচজনকে ৷ উদ্ধার করা হয়েছে চার নাবালিকাকে ৷

আজ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে কলকাতার একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা তিনটি থানার পুলিশের সহযোগিতায় শংকরপুরের ওই হোটেলে অভিযান চালায় ৷ অভিযোগ, রাজ্য ও ভিনরাজ্যের নাবালিকাদের দিয়ে দীর্ঘদিন ওই হোটেলে চলত দেহব্যবসা ৷ এমনকী, দেহ ব্যবসায় আপত্তি জানালে নাবালিকাদের উপর অত্যাচার চালানো হত বলে অভিযোগ ৷

পুলিশ সূত্রে খবর, হোটেলে নাবালিকাদের ভাড়াটিয়া হিসেবে রাখা হত । তারপর এজেন্ট মারফত তাজপুর, মন্দারমণি ও দিঘার বিভিন্ন হোটেলে দেহব্যবসার জন্য তাদের পাঠানো হত ৷ কাঁথির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(গ্রামীণ) রাজনারায়ণ মুখার্জি বলেন, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে ৷ অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে ৷ ধৃতদের আজ কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হলে তাদের জেলা হেপাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক ৷

হোটেল থেকে উদ্ধার হওয়া চার নাবালিকা দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ডায়মন্ড হারবার ও নামখানা এলাকার বাসিন্দা । ধৃত পাঁচ জনের মধ্যে একজন মহিলা রয়েছেন ৷ সে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার বাসিন্দা । অপর চার ধৃত হল হোটেলের মালিক শম্ভু কুন্ডু, তার ছেলে মানব কুন্ডু, হোটেল কর্মী সাইফুল মোল্লা ও টোটো চালক মানস চন্দ ৷ এরা প্রত্যেকেই রামনগর ও শঙ্করপুর এলাকার বাসিন্দা ৷ ধৃত টোটো চালক মানস চন্দ নাবালিকাদের বিভিন্ন হোটেলে পৌঁছে দেওয়ার কাজ করত বলে পুলিশ সূত্রে খবর ৷

শংকরপুর, 20 জুলাই : শংকরপুরে হোটেলের আড়ালে চলছিল দেহব্যবসা ৷ খবর পেয়ে সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ ৷ গ্রেপ্তার করা হয় হোটেল মালিক সহ পাঁচজনকে ৷ উদ্ধার করা হয়েছে চার নাবালিকাকে ৷

আজ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে কলকাতার একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা তিনটি থানার পুলিশের সহযোগিতায় শংকরপুরের ওই হোটেলে অভিযান চালায় ৷ অভিযোগ, রাজ্য ও ভিনরাজ্যের নাবালিকাদের দিয়ে দীর্ঘদিন ওই হোটেলে চলত দেহব্যবসা ৷ এমনকী, দেহ ব্যবসায় আপত্তি জানালে নাবালিকাদের উপর অত্যাচার চালানো হত বলে অভিযোগ ৷

পুলিশ সূত্রে খবর, হোটেলে নাবালিকাদের ভাড়াটিয়া হিসেবে রাখা হত । তারপর এজেন্ট মারফত তাজপুর, মন্দারমণি ও দিঘার বিভিন্ন হোটেলে দেহব্যবসার জন্য তাদের পাঠানো হত ৷ কাঁথির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(গ্রামীণ) রাজনারায়ণ মুখার্জি বলেন, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে ৷ অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে ৷ ধৃতদের আজ কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হলে তাদের জেলা হেপাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক ৷

হোটেল থেকে উদ্ধার হওয়া চার নাবালিকা দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ডায়মন্ড হারবার ও নামখানা এলাকার বাসিন্দা । ধৃত পাঁচ জনের মধ্যে একজন মহিলা রয়েছেন ৷ সে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার বাসিন্দা । অপর চার ধৃত হল হোটেলের মালিক শম্ভু কুন্ডু, তার ছেলে মানব কুন্ডু, হোটেল কর্মী সাইফুল মোল্লা ও টোটো চালক মানস চন্দ ৷ এরা প্রত্যেকেই রামনগর ও শঙ্করপুর এলাকার বাসিন্দা ৷ ধৃত টোটো চালক মানস চন্দ নাবালিকাদের বিভিন্ন হোটেলে পৌঁছে দেওয়ার কাজ করত বলে পুলিশ সূত্রে খবর ৷

Intro:নাবালিকাদের দিয়ে শঙ্করপুরের হোটেলে দেহব্যবসায় উদ্ধার ৪ , গ্রেফতার হোটেল মালিক সহ ৫



দীর্ঘদিন ধরে শঙ্করপুরে হোটেলের গোপন ডেরায় নাবালিকাদের আটকে রেখে রমরমিয়ে চলছিল মধুচক্র৷রাজ্য এবং ভিনরাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে জোর করে নাবালিকাদের আটকে রেখে চলত দেহ ব্যবসা ৷ দিনের পর দিন এইভাবে চললেও এই বিষয়ে কিছুই জানতেন না বাসিন্দারা ৷


Body:কিন্তু গোপন সূত্রে খবর ছিল কলকাতার একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কাছে ৷সেই তথ্যের ভিত্তিতে আচমকা শঙ্করপুরের ওয়েসিস নামের একটি হোটেলে শুক্রবার দুপুরে স্থানীয় তিন থানার পুলিশের সহযোগিতা নিয়ে ওই হোটেলে হানা দিলেন ওই সংস্থার সদস্যরা।হাতেনাতে ধরে পড়ল অভিযুক্তরা। নাবালিকা ও যুবতীদের জোর করে তুলে এনে আটকে রেখে চলত এই দেহ ব্যবসা ৷শুধু তাই নয় ৷ দেহ ব্যবসায় আপত্তি জানালে নাবালিকাদের উপর চলত অত্যাচার বলে অভিযোগ ৷ শঙ্করপুরের ফরেস্ট অফিসের অদূরে পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের পাশে এই হোটেলে  হানা দিয়ে ৪ নাবালিকা উদ্ধার করেছে পুলিশ।আর মধুচক্র চালানোর অভিযোগে এক মহিলা ও হোটেলের মালিক সহ ৫ জনকে গ্রেফতার করে কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হলে তাদের জেল কাস্টডির নির্দেশ দিয়েছেন কাঁথি মহকুমা আদালত ৷Conclusion:পুলিশ সূত্রে জানা যায় এই হোটেলেই নাবালিকাদের নিয়ে এসে ভাড়াটিয়া হিসেবে রাখা হত।এখান থেকেই এজেন্ট মারফত তাজপুর, মন্দারমণি এবং দিঘার বিভিন্ন হোটেলে মধুচক্র চালাত অভিযুক্তরা ।ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে এবং অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কাঁথির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(গ্রামীণ) রাজনারায়ণ মুখার্জি।পুলিশ সূত্রে খবর, উদ্ধার হওয়া ৪ নাবালিকার বাড়ি দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার ডায়মন্ডহারবার এবং নামখানা এলাকায়।ধৃত মহিলাও দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার বাসিন্দা।এছাড়া ধৃত হোটেলে মালিক শম্ভূ কুন্ডু, তার ছেলে মানব কুন্ডু, হোটেল কর্মী সাইফুল মোল্লা এবং এবং টোটো চালক মানস চন্দরা রামনগর এবং শঙ্করপুর এলাকার বাসিন্দা বলে জানিয়েছে পুলিশ।ধৃত টোটো চালক শঙ্করপুরের মানস চন্দ নাবালিকাদের হোটেলে হোটেলে পৌঁছে দেওয়ার কাজ করত বলে জানা গেছে।সেই সূত্রে সে যুক্ত ছিল এই চক্রের সঙ্গে।আর সে কারণে তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

            
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.