ETV Bharat / state

CPI(M)-এর "দুষ্টু" আইনুলই বর্ধমান দুর্গাপুরে BJP-র তুরুপের তাস ! - undefined

ছাত্রজীবনে বাম আন্দোলনে হাতে খড়ি হয়েছিল আইনুল হকের। CPI(M) থেকে বহিষ্কারের পর আজ কলকাতায় BJP-তে যোগ দিলেন তিনি।

আইনুল হক
author img

By

Published : Mar 23, 2019, 9:07 PM IST

বর্ধমান, 23 মার্চ : বিগত বিধানসভা নির্বাচনে আইনুল হককে সামনে রেখেই লড়াইয়ের ময়দানে নেমে ছিল বর্ধমান জেলা CPI(M)। পরে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করেছিল CPI(M)। আজ কলকাতায় BJP-তে যোগ দেওয়ার পর প্রশ্ন উঠেছে বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রে তাহলে কি আইনুল হককে সামনে রেখেই ভোটের ময়দানে নামছে তারা?

এর আগে দল বিরোধী কার্যকলাপ-সহ একাধিক অভিযোগ তুলে আইনুল হককে CPI(M) বহিষ্কার করেছিল। সেই সময় CPI(M)-র রাজ্য সম্পাদকের বার্তা ছিল, "দুষ্টু গোরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো"। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল CPI(M)-এ থেকেও তিনি গোপনে তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিলেন।

ছাত্রজীবনে বাম আন্দোলনে হাতে খড়ি হয়েছিল আইনুল হকের। 1983 সালে তিনি SFI- এর জেলা সম্পাদক হন। 6 বছর তিনি ওই পদে ছিলেন। এরপর 2001 সালে CPI(M)-র জেলা কমিটিতে আসেন। 2003 সালে বর্ধমান পৌরসভায় তিনি ভাইস চেয়ারম্যান ও 2008 সালে চেয়ারম্যান হন। 2016 সালে বর্ধমান দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রে CPI(M) তাঁকে প্রার্থী করে। সেই নির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থী রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের কাছে তিনি হেরে যান। হারের জন্য অন্তর্ঘাতকে দায়ি করে ক্ষোভপ্রকাশ করেছিলেন আইনুল। যা নিয়ে দলের অভ্যন্তরে গন্ডগোল শুরু হয়। এরপর থেকেই CPI(M)-এর কোনও কর্মসূচি বা আন্দোলনে তাঁকে আর দেখা যায়নি। এমন কী দলীয় সম্মেলনের প্রতিনিধি হয়েও সেখানে যোগ না দেওয়ায় দলের তরফে তাঁকে চিঠি দেওয়া হয়। তিনি সেই চিঠির কোনও উত্তর না দেওয়ায় জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর বৈঠক করে তাঁকে দল থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এরপর একপ্রকার অন্তরালেই ছিলেন আইনুল। ফিরে এলেন বেশ কয়েক মাস বাদ। গলায় জড়ালেন গেরুয়া উত্তরীয়।

বর্ধমান, 23 মার্চ : বিগত বিধানসভা নির্বাচনে আইনুল হককে সামনে রেখেই লড়াইয়ের ময়দানে নেমে ছিল বর্ধমান জেলা CPI(M)। পরে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করেছিল CPI(M)। আজ কলকাতায় BJP-তে যোগ দেওয়ার পর প্রশ্ন উঠেছে বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রে তাহলে কি আইনুল হককে সামনে রেখেই ভোটের ময়দানে নামছে তারা?

এর আগে দল বিরোধী কার্যকলাপ-সহ একাধিক অভিযোগ তুলে আইনুল হককে CPI(M) বহিষ্কার করেছিল। সেই সময় CPI(M)-র রাজ্য সম্পাদকের বার্তা ছিল, "দুষ্টু গোরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো"। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল CPI(M)-এ থেকেও তিনি গোপনে তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিলেন।

ছাত্রজীবনে বাম আন্দোলনে হাতে খড়ি হয়েছিল আইনুল হকের। 1983 সালে তিনি SFI- এর জেলা সম্পাদক হন। 6 বছর তিনি ওই পদে ছিলেন। এরপর 2001 সালে CPI(M)-র জেলা কমিটিতে আসেন। 2003 সালে বর্ধমান পৌরসভায় তিনি ভাইস চেয়ারম্যান ও 2008 সালে চেয়ারম্যান হন। 2016 সালে বর্ধমান দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রে CPI(M) তাঁকে প্রার্থী করে। সেই নির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থী রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের কাছে তিনি হেরে যান। হারের জন্য অন্তর্ঘাতকে দায়ি করে ক্ষোভপ্রকাশ করেছিলেন আইনুল। যা নিয়ে দলের অভ্যন্তরে গন্ডগোল শুরু হয়। এরপর থেকেই CPI(M)-এর কোনও কর্মসূচি বা আন্দোলনে তাঁকে আর দেখা যায়নি। এমন কী দলীয় সম্মেলনের প্রতিনিধি হয়েও সেখানে যোগ না দেওয়ায় দলের তরফে তাঁকে চিঠি দেওয়া হয়। তিনি সেই চিঠির কোনও উত্তর না দেওয়ায় জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর বৈঠক করে তাঁকে দল থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এরপর একপ্রকার অন্তরালেই ছিলেন আইনুল। ফিরে এলেন বেশ কয়েক মাস বাদ। গলায় জড়ালেন গেরুয়া উত্তরীয়।

Intro:আজ ভোরে পাকিস্তানি ঢুকে সেনাবাহিনী যে প্রত্যাঘাত করেছে তাকে জঙ্গিহানা বলে মন্তব্য করলেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়। যদিও পরে তিনি বলেন পুলওয়ামাতে জঙ্গি হানার পর যেভাবে ভারতবাসী ফুঁসছিল আজকে তা প্রত্যাঘাত


Body:এদিন বর্ধমানের সর্বমঙ্গলা মন্দিরে পুজো দিতে আসেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়। সর্বমঙ্গলা মন্দির থেকে পুজো দিয়ে বেরোনোর সময় মুকুল রায় বলেন ,আজ ভোরে পাকিস্তানে ঢুকে ভারতীয় সেনাবাহিনী জঙ্গি ডেরা ধ্বংস করেছে। কাশ্মীরে পাকিস্তানি জঙ্গিরা যেভাবে ভারতীয় সেনাদের কে হত্যা করেছিল তার প্রত্যাঘাত করার জন্য ভারতবাসী ফুঁসছিল। এরপরে তিনি বলেন তারই প্রত্যাঘাত করার জন্য এদিনের এই জঙ্গিহানা।


Conclusion: মুকুল রায় বলেন এদিন তিনি ভারতবাসীর সুখ শান্তির জন্য পুজো দিতে বর্ধমান এসেছিলেন এবং তিনি সাংগঠনিক বৈঠকে যোগ দেবেন তার আগে তিনি পুজো দিয়ে বৈঠক শুরু করলেন বলে জানান তিনি।

For All Latest Updates

TAGGED:

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.