ETV Bharat / state

পুলিশকর্মীর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার, তদন্তে পুলিশ - কলকাতা ভবানী ভবন

স্ত্রী কর্মসূত্রে আসানসোলে থাকেন ৷ সেখানেই সোমবার স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন মানসরঞ্জনবাবু ৷ সেখান থেকে পূর্ব বর্ধমানে গ্রামের বাড়ি ফিরে আসেন ৷ তারপর গতকাল সকালে ঘর থেকে উদ্ধার হয় কলকাতা ভবানী ভবনে কর্মরত পুলিশকর্মীর দেহ ৷

বর্ধমান
বর্ধমান
author img

By

Published : Jun 17, 2020, 5:11 AM IST

বর্ধমান, 17 জুন: বাড়ি থেকে উদ্ধার কলকাতা ভবানী ভবনে কর্মরত ট্র্যাফিক পুলিশকর্মীর রক্তাক্ত দেহ। ঘটনাটি পূর্ব বর্ধমান জেলার রায়না থানার ধারান গ্রামের। মৃত পুলিশকর্মীর নাম মানসরঞ্জন মণ্ডল(46)। কলকাতার ভবানীভবন ট্র্যাফিক পুলিশ পদে কর্মরত ছিলেন তিনি।

জানা গিয়েছে, আট দিনের ছুটি নিয়ে পূর্ব বর্ধমানে গ্রামের বাড়িতে এসেছিলেন তিনি । তাঁর স্ত্রী পেশায় স্বাস্থ্যকর্মী । কর্মসূত্রে আসানসোলে থাকতেন ৷ সোমবার সেখানে তিনি স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন । এরপর বাড়ি ফিরে আসেন। গতকাল তাঁর বাবা তাঁকে ঘুম থেকে ডাকতে গিয়ে দেখেন মেঝেতে পড়ে আছেন মানসরঞ্জনবাবু। মুখ, নাক দিয়ে রক্ত ঝরছে । খবর দেওয়া হয় রায়না থানায় ৷ পুলিশ গিয়ে উদ্ধার করে দেহ ৷ ময়নাতদন্তের জন্য দেহ বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে ।

পুলিশের অনুমান হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হতে পারে। যদিও কী করে ওই পুলিশকর্মীর মৃত্যু হল তা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত নিশ্চিত করে বলা যাবে না বলে জানিয়েছে পুলিশ । মৃতের ভাই জানান, "সোমবার আসানসোলে বউদির সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন দাদা । গতকাল কলকাতায় কাজে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। আমি ভোরে মাছ বিক্রি করতে বেরিয়ে যাই । বেলায় বাড়ি ফিরে এসে শুনি এই অবস্থা ।"

বর্ধমান, 17 জুন: বাড়ি থেকে উদ্ধার কলকাতা ভবানী ভবনে কর্মরত ট্র্যাফিক পুলিশকর্মীর রক্তাক্ত দেহ। ঘটনাটি পূর্ব বর্ধমান জেলার রায়না থানার ধারান গ্রামের। মৃত পুলিশকর্মীর নাম মানসরঞ্জন মণ্ডল(46)। কলকাতার ভবানীভবন ট্র্যাফিক পুলিশ পদে কর্মরত ছিলেন তিনি।

জানা গিয়েছে, আট দিনের ছুটি নিয়ে পূর্ব বর্ধমানে গ্রামের বাড়িতে এসেছিলেন তিনি । তাঁর স্ত্রী পেশায় স্বাস্থ্যকর্মী । কর্মসূত্রে আসানসোলে থাকতেন ৷ সোমবার সেখানে তিনি স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন । এরপর বাড়ি ফিরে আসেন। গতকাল তাঁর বাবা তাঁকে ঘুম থেকে ডাকতে গিয়ে দেখেন মেঝেতে পড়ে আছেন মানসরঞ্জনবাবু। মুখ, নাক দিয়ে রক্ত ঝরছে । খবর দেওয়া হয় রায়না থানায় ৷ পুলিশ গিয়ে উদ্ধার করে দেহ ৷ ময়নাতদন্তের জন্য দেহ বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে ।

পুলিশের অনুমান হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হতে পারে। যদিও কী করে ওই পুলিশকর্মীর মৃত্যু হল তা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত নিশ্চিত করে বলা যাবে না বলে জানিয়েছে পুলিশ । মৃতের ভাই জানান, "সোমবার আসানসোলে বউদির সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন দাদা । গতকাল কলকাতায় কাজে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। আমি ভোরে মাছ বিক্রি করতে বেরিয়ে যাই । বেলায় বাড়ি ফিরে এসে শুনি এই অবস্থা ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.