ETV Bharat / state

বৃদ্ধ খুনের মোটিভ নিয়ে ধন্দে পুলিশ

জীবনকানাইবাবুর সঙ্গে কারোর কোনও মনোমালিন্য় না থাকলেও কেন তাঁকে খুন করা হল তা নিয়ে ধন্দে পুলিশ৷ এদিকে গুলি করে খুন করা হলেও মৃতদেহের পাশ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে শাবল ও ছুরি৷

author img

By

Published : Mar 13, 2021, 7:51 PM IST

murder
ছবিটি প্রতীকী

রায়না, 13 মার্চ : চলতি মাসের 9 তারিখ খুন হন বর্ধমানের রায়নার বাসিন্দা জীবনকানাই সেনগুপ্ত৷ স্ত্রী, মঞ্জু পাশেই শুয়ে টিভি দেখছিলেন তিনি৷ হঠাৎ চিৎকারে ছুটে আসেন প্রতিবেশীরা৷ জীবনবাবুর রক্তাক্ত দেহ দেখে খবর দেন পুলিশে৷ পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়৷ ঘটনার পর 3 দিন কেটে গেলেও খুনিদের ধরতে পারেনি পুলিশ৷ সূত্রের খবর এখনও খুনের মোটিভ নিয়ে চিন্তিত তারা ৷

কী ঘটেছিল ?

পরিজনরা জানিয়েছেন, ঘড়িতে তখন সাড়ে 7টা৷ স্ত্রীর সঙ্গে বিছানায় শুয়ে ছিলেন জীবনকানাই সেনগুপ্ত৷ কথা বলতে ও হাঁটতে পারেন না জীবনবাবুর স্ত্রী৷ দু'জনেই টিভি দেখছিলেন৷ সেসময় চিৎকার করে ওঠেন জীবনবাবু৷ ছুটে যান সঙ্গে থাকা তাঁর বৌদি৷ তিনি দেখেন, দুজন অপরিচিত লোক বাড়ি থেকে ছুটে বেরিয়ে গেল৷ এবং বিছানার নিচে পড়ে রয়েছে জীবনবাবুর রক্তাক্ত দেহ৷

আরও পড়ুন- কয়লাকাণ্ডে গ্রেফতার লালার সঙ্গী রণধীর সিং

দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি সংস্থায় কাজ করতেন জীবনকানাই সেনগুপ্ত। বেশ কিছুদিন আগে তিনি স্বেচ্ছাবসর নিয়েছিলেন। এলাকায় ভদ্র এবং সজ্জন ব্যক্তি হওয়ায় তার সঙ্গে পাড়ার কোনও ব্যক্তির মনোমালিন্য ছিল না। তাঁর দুই মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে।

যেদিন খুন হন অর্থাৎ 9 মার্চ শ্যামসুন্দর এলাকার একটি ব্যাঙ্ক থেকে পেনশন তুলতে গিয়েছিলেন জীবনকানাইবাবু। পেনশন তুলে এগারোটা নাগাদ মধ্যে বাড়ি ফেরেন। প্রতিবেশীদের কয়েকজন জানিয়েছেন, পেনশন তুলে ফেরার সময় তাঁকে কয়েকজন দুষ্কৃতী পথ আটকায় এবং টাকার দাবি করে৷

পুলিশ প্রাথমিক ভাবে মনে করছে গুলি করে খুন করা হয়েছে তাঁকে৷ কিন্তু মৃতদেহের পাশ থেকে উদ্ধার করা হয় একটি শাবল ও ছুরি৷ এই বিষয় নিয়েই ধন্দে রয়েছে পুলিশ৷ গুলি করে খুন করলেও কেন পাশ থেকে ছুরি ও শাবল পাওয়া গেল সেই বিষয় ভাবাচ্ছে পুলিশকে৷ এদিকে মৃত ব্য়ক্তির পাশে শুয়ে ছিলে তাঁর স্ত্রী৷ পুরো ঘটনা তিনি দেখেছেন৷ কিন্তু তিনি যেহেতু কোনও কথা বলতে পারেননা তাই তাঁর থেকে কিছুই জানতে পারছে না পুলিশ৷ তবে এই বিষয় নিয়ে কোনও বিশেষ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে বলে জানানো হচ্ছে৷

পুলিশের অনুমাণ, তাহলে কি টাকা না দেওয়ার জন্য়ই খুন হতে হয়েছে? জীবনবাবুকে নাকি এর পিছনে রয়েছে অন্য় কিছু ইস্য়ু৷ তদন্ত করে দেখছে পুলিশ ৷ তবে অভিযুক্তদের খুব তাড়াতাড়ি চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করা যাবে বলে মনে করছে পুলিশ৷

রায়না, 13 মার্চ : চলতি মাসের 9 তারিখ খুন হন বর্ধমানের রায়নার বাসিন্দা জীবনকানাই সেনগুপ্ত৷ স্ত্রী, মঞ্জু পাশেই শুয়ে টিভি দেখছিলেন তিনি৷ হঠাৎ চিৎকারে ছুটে আসেন প্রতিবেশীরা৷ জীবনবাবুর রক্তাক্ত দেহ দেখে খবর দেন পুলিশে৷ পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়৷ ঘটনার পর 3 দিন কেটে গেলেও খুনিদের ধরতে পারেনি পুলিশ৷ সূত্রের খবর এখনও খুনের মোটিভ নিয়ে চিন্তিত তারা ৷

কী ঘটেছিল ?

পরিজনরা জানিয়েছেন, ঘড়িতে তখন সাড়ে 7টা৷ স্ত্রীর সঙ্গে বিছানায় শুয়ে ছিলেন জীবনকানাই সেনগুপ্ত৷ কথা বলতে ও হাঁটতে পারেন না জীবনবাবুর স্ত্রী৷ দু'জনেই টিভি দেখছিলেন৷ সেসময় চিৎকার করে ওঠেন জীবনবাবু৷ ছুটে যান সঙ্গে থাকা তাঁর বৌদি৷ তিনি দেখেন, দুজন অপরিচিত লোক বাড়ি থেকে ছুটে বেরিয়ে গেল৷ এবং বিছানার নিচে পড়ে রয়েছে জীবনবাবুর রক্তাক্ত দেহ৷

আরও পড়ুন- কয়লাকাণ্ডে গ্রেফতার লালার সঙ্গী রণধীর সিং

দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি সংস্থায় কাজ করতেন জীবনকানাই সেনগুপ্ত। বেশ কিছুদিন আগে তিনি স্বেচ্ছাবসর নিয়েছিলেন। এলাকায় ভদ্র এবং সজ্জন ব্যক্তি হওয়ায় তার সঙ্গে পাড়ার কোনও ব্যক্তির মনোমালিন্য ছিল না। তাঁর দুই মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে।

যেদিন খুন হন অর্থাৎ 9 মার্চ শ্যামসুন্দর এলাকার একটি ব্যাঙ্ক থেকে পেনশন তুলতে গিয়েছিলেন জীবনকানাইবাবু। পেনশন তুলে এগারোটা নাগাদ মধ্যে বাড়ি ফেরেন। প্রতিবেশীদের কয়েকজন জানিয়েছেন, পেনশন তুলে ফেরার সময় তাঁকে কয়েকজন দুষ্কৃতী পথ আটকায় এবং টাকার দাবি করে৷

পুলিশ প্রাথমিক ভাবে মনে করছে গুলি করে খুন করা হয়েছে তাঁকে৷ কিন্তু মৃতদেহের পাশ থেকে উদ্ধার করা হয় একটি শাবল ও ছুরি৷ এই বিষয় নিয়েই ধন্দে রয়েছে পুলিশ৷ গুলি করে খুন করলেও কেন পাশ থেকে ছুরি ও শাবল পাওয়া গেল সেই বিষয় ভাবাচ্ছে পুলিশকে৷ এদিকে মৃত ব্য়ক্তির পাশে শুয়ে ছিলে তাঁর স্ত্রী৷ পুরো ঘটনা তিনি দেখেছেন৷ কিন্তু তিনি যেহেতু কোনও কথা বলতে পারেননা তাই তাঁর থেকে কিছুই জানতে পারছে না পুলিশ৷ তবে এই বিষয় নিয়ে কোনও বিশেষ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে বলে জানানো হচ্ছে৷

পুলিশের অনুমাণ, তাহলে কি টাকা না দেওয়ার জন্য়ই খুন হতে হয়েছে? জীবনবাবুকে নাকি এর পিছনে রয়েছে অন্য় কিছু ইস্য়ু৷ তদন্ত করে দেখছে পুলিশ ৷ তবে অভিযুক্তদের খুব তাড়াতাড়ি চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করা যাবে বলে মনে করছে পুলিশ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.