ETV Bharat / state

সাইকেল রেখে বাইক নিয়ে চম্পট, ধরা পড়ল CCTV-তে

সাইকেল রেখে স্কুটি চুরি করে পালাল সেচ দপ্তরের কর্মী। CCTV ফুটেজ দেখে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধৃত ব্যক্তির নাম সুব্রত রায়।

author img

By

Published : Mar 6, 2019, 3:27 PM IST

ধৃত সুব্রত রায়

বর্ধমান, ৬ মার্চ : সাইকেল রেখে স্কুটি চুরি করে পালাল সেচ দপ্তরের কর্মী। CCTV ফুটেজ দেখে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধৃত ব্যক্তির নাম সুব্রত রায়। ঘটনাটি পূর্ব বর্ধমানের আলিশা বাসস্ট্যান্ডের কাছে সাইকেল স্ট্যান্ডের।

ওই স্ট্যান্ডের এক কর্মীর কাছ থেকে জানা যায়, ২৬ ফেব্রুয়ারি স্ট্যান্ডে এসে স্কুটি রেখে যান এক যুবক। কিন্তু পরে যখন তিনি স্কুটিটি নিতে আসেন, দেখেন স্কুটিটি নেই। এরপর ওই স্ট্যান্ডের এক সিনিয়র কর্মীকে তিনি বিষয়টি জানান। বর্ধমান থানায় যান ওই স্ট্যান্ডের কর্মী ও স্কুটির মালিক। অভিযোগ, স্ট্যান্ডের ওই কর্মীর বিরুদ্ধে কোনওরকম লিখিত অভিযোগ দায়ের না হওয়া সত্ত্বেও ঘণ্টাখানেক থানায় বসিয়ে রাখা হয়। এরপর স্কুটির মালিক ওই কর্মীর কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ বাবদ ৩০ হাজার টাকা আদায় করেন। তারপর ছাড়া পান ওই কর্মী।

থানা থেকে ফিরে ওই স্ট্যান্ডের CCTV ফুটেজ দেখেন কর্মীরা। ফুটেজে দেখা যায়, স্ট্যান্ডে সাইকেল রাখতে আসে এক ব্যক্তি। কিন্তু পরে স্ট্যান্ডে সাইকেল নিতে এসে পাশে রাখা স্কুটিটি নিয়ে চলে যায় সে। এরপর ওই ফুটেজের ভিত্তিতে গতকাল ওই ব্যক্তির পরিচয়, ঠিকানা খুঁজে বের করে স্ট্যান্ডের কর্মীরা। জানা যায়, ওই ব্যক্তি সেচ দপ্তরের কর্মী। DVC-র সেচ কোয়ার্টারে থাকে। খবর দেওয়া হয় বর্ধমান থানায়। বর্ধমান থানার পুলিশ এসে তাকে আজ গ্রেপ্তার করে।

undefined

এবিষয়ে ধৃত সুব্রত রায়কে জিজ্ঞাসা করা হলে বলে, "ভুল করে চুরি করে ফেলেছি। এর আগে কখনও এরকম করিনি।"

বর্ধমান, ৬ মার্চ : সাইকেল রেখে স্কুটি চুরি করে পালাল সেচ দপ্তরের কর্মী। CCTV ফুটেজ দেখে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধৃত ব্যক্তির নাম সুব্রত রায়। ঘটনাটি পূর্ব বর্ধমানের আলিশা বাসস্ট্যান্ডের কাছে সাইকেল স্ট্যান্ডের।

ওই স্ট্যান্ডের এক কর্মীর কাছ থেকে জানা যায়, ২৬ ফেব্রুয়ারি স্ট্যান্ডে এসে স্কুটি রেখে যান এক যুবক। কিন্তু পরে যখন তিনি স্কুটিটি নিতে আসেন, দেখেন স্কুটিটি নেই। এরপর ওই স্ট্যান্ডের এক সিনিয়র কর্মীকে তিনি বিষয়টি জানান। বর্ধমান থানায় যান ওই স্ট্যান্ডের কর্মী ও স্কুটির মালিক। অভিযোগ, স্ট্যান্ডের ওই কর্মীর বিরুদ্ধে কোনওরকম লিখিত অভিযোগ দায়ের না হওয়া সত্ত্বেও ঘণ্টাখানেক থানায় বসিয়ে রাখা হয়। এরপর স্কুটির মালিক ওই কর্মীর কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ বাবদ ৩০ হাজার টাকা আদায় করেন। তারপর ছাড়া পান ওই কর্মী।

থানা থেকে ফিরে ওই স্ট্যান্ডের CCTV ফুটেজ দেখেন কর্মীরা। ফুটেজে দেখা যায়, স্ট্যান্ডে সাইকেল রাখতে আসে এক ব্যক্তি। কিন্তু পরে স্ট্যান্ডে সাইকেল নিতে এসে পাশে রাখা স্কুটিটি নিয়ে চলে যায় সে। এরপর ওই ফুটেজের ভিত্তিতে গতকাল ওই ব্যক্তির পরিচয়, ঠিকানা খুঁজে বের করে স্ট্যান্ডের কর্মীরা। জানা যায়, ওই ব্যক্তি সেচ দপ্তরের কর্মী। DVC-র সেচ কোয়ার্টারে থাকে। খবর দেওয়া হয় বর্ধমান থানায়। বর্ধমান থানার পুলিশ এসে তাকে আজ গ্রেপ্তার করে।

undefined

এবিষয়ে ধৃত সুব্রত রায়কে জিজ্ঞাসা করা হলে বলে, "ভুল করে চুরি করে ফেলেছি। এর আগে কখনও এরকম করিনি।"

Intro:কাকা-ভাইপোর রহস্যজনক ভাবে একসঙ্গে মৃত্যুকে ঘিরে চাঞ্চল্য।
সন্তোষ দাস, পূর্ব বর্ধমানে- একই গেঞ্জির দুটি হাতার দুদিকে ঝুলে মৃত্যু হল দুই কাকা-ভাইপোর। এই মৃত্যুকে কেন্দ্র করে রহস্য দানা বেঁধেছে। একই গাছে ঝুলে দু’জনের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে মন্তেশ্বর থানার খাদরা এলাকায়। খবর পেয়ে মন্তেশ্বর থানার পুলিস মরদেহ উদ্ধার করে মেমারি হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তাঁদের মৃত বলে ঘোষণা করে চিকিৎসকরা। মৃত কাকার নাম প্রশান্ত রায় (২২) ও ভাইপো বিধান রায় (১৮)। কাকা-ভাইপো হিসেবে দুজনই বন্ধুত্বের মতো মিশতেন। যদিও তাঁরা পাড়াতো কাকা-ভাইপো রক্তের সম্পর্কের নয়। তবে এটি আত্মহত্যা না, কেউ মেরে তাদের ঝুলিয়ে দিয়েছে সে ব্যাপারে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
Body:দুই পরিবারের পক্ষ থেকে পুলিশের কাছে জানানো হয়েছে, প্রশান্ত দিল্লিতে রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন। সরস্বতী পূজা উপলক্ষে গ্রামে ধুম হওয়ায় দিন দশেক আগে তিনি বাড়ি এসেছিলেন। পুজোর দিন সন্ধ্যায় তাঁর বন্ধু তুললো ভাইপো বিধানকে সঙ্গে নিয়ে তিনি ঠাকুর দেখতে বের হন। বিধান গত বছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিল। রাতে দুজনই বাড়ি না ফেরায় দুই পরিবারের পক্ষ থেকেই গ্রামে তাদের খোঁজাখুঁজি করা হয়। অন্যান্য বন্ধু-বান্ধব ও প্রতিবেশীদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। কিন্তু তাদের কোন খোঁজ পাননি পরিবারের লোকেরা। এরপরই এদিন সকালে গ্রামের এক প্রান্তে একটি বড় আম গাছের ডালে একই গেঞ্জির দুটি হাতায় ফাঁস দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় তাদের দেখতে পান স্থানীয় মানুষজন। সঙ্গে সঙ্গে তারা পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ এসে ওই দুজনকে নামিয়ে মেমারি হাসপাতালে নিয়ে যায়। Conclusion:সেখানে তাদের মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, রবিবার পূজা উপলক্ষে ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে যাওয়ার নাম করে দুজনই মদ খেয়েছিলেন। তবে কি কারণে এই ঘটনা ঘটলো এটা আত্মহত্যা কিনা পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়েছে সে নিয়ে ধন্ধে রয়েছেন দুই পরিবারের লোকেরা। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে তবে ময়না তদন্তের রিপোর্ট আসার পরই অনেকটা পরিষ্কার হয়ে যাবে যে এটা আত্মহত্যা না, পরিকল্পিতভাবে হত্যা ! তাই ওই রিপোর্টের অপেক্ষায় বসে আছে পুলিশ।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.