ETV Bharat / state

যুবককে পোস্টে বেঁধে মারধরের অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

শনিবার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কলকাতা গিয়েছিলেন মিতা কর। ফেরার সময় বর্ধমানগামী বাসে স্বামী অনিরুদ্ধকে তাঁরা দেখতে পান । সেখানে দু'পক্ষের বিবাদ বাধে । বাস বর্ধমানের পুলিশলাইন বাজারে থামলে মিতাদেবী ও তাঁর সঙ্গে থাকা লোকজন অনিরুদ্ধবাবুকে সেখানে জোর করে নামিয়ে মারধর করেন বলে অভিযোগ ।

যুবককে পোস্টে বেঁধে মারধরের অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
author img

By

Published : Oct 20, 2019, 3:31 AM IST

Updated : Oct 20, 2019, 10:07 AM IST

বর্ধমান, 20 অক্টোবর : খোরপোশ দেননি তিনি৷ স্ত্রী ও কন্যাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছেন ৷ এই অভিযোগে ল্যাম্পপোস্টে বেঁধে এক যুবককে মারধর করার অভিযোগ উঠল স্ত্রীর বিরুদ্ধে ৷ যদিও বাসে দেখতে পেয়ে ওই যুবকই গায়ে হাত তোলেন, অভিযোগ জানিয়েছেন মিতা কর নামের এই যুবতি ৷

প্রেমের পরই বিয়ে ৷ কিন্তু বিয়ের কয়েক বছর পর থেকেই শুরু হয় অশান্তি ৷ এরপরই ঘর থেকে স্ত্রী ও কন্যাসন্তানকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল এক যুবকের বিরুদ্ধে ৷ সন্তানের ভরণপোষণের দায়িত্বও নেননি ৷ কিন্তু ফের বিয়ে করেছেন ওই যুবক ৷ থানায় হাজিরাও দেননা, এমনটাই জানান মিতা কর ৷

শনিবার রাতে এই ঘটনাকে ঘিরে শোরগোল পড়ে যায়। পরে পুলিশ গিয়ে উদ্ধার করে নিয়ে যায় থানায় ওই যুবককে । বর্ধমান শহরের উল্লাস উপনগরীতে থাকেন অনিরুদ্ধ কর নামে ওই যুবক । তিন বছর প্রেমের পর 2008 সালে শালবাগানের বাসিন্দা মিতা করের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর । বিয়ের কয়েকবছর পর থেকেই বনিবনা হচ্ছিল না স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে । বিষয়টি পুলিশ-আদালত পর্যন্ত গড়া য়। এদিন মিতা অভিযোগ করেন, বছর পাঁচেক আগে তাঁকে গলা টিপে ধরে মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিল তাঁরা স্বামী । তাঁকে ও মেয়েকে বাড়ি থেকে মেরে তাড়িয়ে দেওয়া হয় । তারপর থেকে বাপের বাড়িতে থাকেন তিনি ।

দেখুন ভিডিয়ো

মিতা বলেন,''আমরা পুলিশে জানিয়েছি। কিন্তু কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আমাকে-মেয়েকে কোনও রকম খোরপোশও দেন না । আবার বিয়ে করেছেন ৷'' যদিও অনিরুদ্ধবাবু এদিন বলেছেন, ''মিতার সঙ্গে আমার বিয়ে হয়েছিল। আমাদের আদালতে মামলাও চলছে। কিন্তু এদিন বাসে আমাকে মারধর করে ওঁরা । এখানে নামিয়ে বেঁধে রেখেছে ।''

শনিবার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কলকাতা গিয়েছিলেন মিতাদেবী । ফেরার সময় বর্ধমানগামী বাসে অনিরুদ্ধকে তাঁরা দেখতে পান । সেখানে দু'পক্ষের বিবাদ বাধে । বাস বর্ধমানের পুলিশলাইন বাজারে থামলে মিতাদেবী ও তাঁর সঙ্গে থাকা লোকজন অনিরুদ্ধবাবুকে সেখানে জোর করে নামিয়ে মারধর করেন বলে অভিযোগ । অনিরুদ্ধকে একটি ল্যাম্পপোস্টে বেল্ট দিয়ে বেঁধে রাখা হয় । সেখানেও জুতোপেটা করা হয় বলেও অভিযোগ ওঠে । মিতাদেবী অবশ্য বলেন, ''বাসে তাঁকে অনিরুদ্ধবাবুই মারধর করেছে ।''

বর্ধমান, 20 অক্টোবর : খোরপোশ দেননি তিনি৷ স্ত্রী ও কন্যাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছেন ৷ এই অভিযোগে ল্যাম্পপোস্টে বেঁধে এক যুবককে মারধর করার অভিযোগ উঠল স্ত্রীর বিরুদ্ধে ৷ যদিও বাসে দেখতে পেয়ে ওই যুবকই গায়ে হাত তোলেন, অভিযোগ জানিয়েছেন মিতা কর নামের এই যুবতি ৷

প্রেমের পরই বিয়ে ৷ কিন্তু বিয়ের কয়েক বছর পর থেকেই শুরু হয় অশান্তি ৷ এরপরই ঘর থেকে স্ত্রী ও কন্যাসন্তানকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল এক যুবকের বিরুদ্ধে ৷ সন্তানের ভরণপোষণের দায়িত্বও নেননি ৷ কিন্তু ফের বিয়ে করেছেন ওই যুবক ৷ থানায় হাজিরাও দেননা, এমনটাই জানান মিতা কর ৷

শনিবার রাতে এই ঘটনাকে ঘিরে শোরগোল পড়ে যায়। পরে পুলিশ গিয়ে উদ্ধার করে নিয়ে যায় থানায় ওই যুবককে । বর্ধমান শহরের উল্লাস উপনগরীতে থাকেন অনিরুদ্ধ কর নামে ওই যুবক । তিন বছর প্রেমের পর 2008 সালে শালবাগানের বাসিন্দা মিতা করের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর । বিয়ের কয়েকবছর পর থেকেই বনিবনা হচ্ছিল না স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে । বিষয়টি পুলিশ-আদালত পর্যন্ত গড়া য়। এদিন মিতা অভিযোগ করেন, বছর পাঁচেক আগে তাঁকে গলা টিপে ধরে মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিল তাঁরা স্বামী । তাঁকে ও মেয়েকে বাড়ি থেকে মেরে তাড়িয়ে দেওয়া হয় । তারপর থেকে বাপের বাড়িতে থাকেন তিনি ।

দেখুন ভিডিয়ো

মিতা বলেন,''আমরা পুলিশে জানিয়েছি। কিন্তু কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আমাকে-মেয়েকে কোনও রকম খোরপোশও দেন না । আবার বিয়ে করেছেন ৷'' যদিও অনিরুদ্ধবাবু এদিন বলেছেন, ''মিতার সঙ্গে আমার বিয়ে হয়েছিল। আমাদের আদালতে মামলাও চলছে। কিন্তু এদিন বাসে আমাকে মারধর করে ওঁরা । এখানে নামিয়ে বেঁধে রেখেছে ।''

শনিবার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কলকাতা গিয়েছিলেন মিতাদেবী । ফেরার সময় বর্ধমানগামী বাসে অনিরুদ্ধকে তাঁরা দেখতে পান । সেখানে দু'পক্ষের বিবাদ বাধে । বাস বর্ধমানের পুলিশলাইন বাজারে থামলে মিতাদেবী ও তাঁর সঙ্গে থাকা লোকজন অনিরুদ্ধবাবুকে সেখানে জোর করে নামিয়ে মারধর করেন বলে অভিযোগ । অনিরুদ্ধকে একটি ল্যাম্পপোস্টে বেল্ট দিয়ে বেঁধে রাখা হয় । সেখানেও জুতোপেটা করা হয় বলেও অভিযোগ ওঠে । মিতাদেবী অবশ্য বলেন, ''বাসে তাঁকে অনিরুদ্ধবাবুই মারধর করেছে ।''

Intro:পরকীয়ার অভিযোগে স্বামীকে পোস্টে বেঁধে মার

পূর্ব বর্ধমান সন্তোষ দাস


প্রেম করে বিয়ে। তারপর মেরে ঘর থেকে তাড়িয়ে দেওয়া স্ত্রী-সন্তানকে। এখন আলাদাই থাকেন। স্ত্রীকে খোরপোষও দেন না। সন্তানের ভরণভোষণও করেন না। সেই অভিযোগে, কলকাতা থেকে বাসেই বরকে ধরে মারতে মারতে আনা হয় বর্ধমানে। তারপর বর্ধমানে পুলিশ লাইন মোড়ে পোস্টে বেঁধেও মারধর করা হয় যুবককে। শনিবার রাতে এই ঘটনাকে ঘিরে শোরগোল পড়ে যায়। পরে পুলিশ গিয়ে উদ্ধার করে নিয়ে যায় থানায় ওই যুবককে।

বর্ধমান শহরের উল্লাস উপনগরীতে থাকেন অনিরুদ্ধ কর নামে ওই যুবক। তিন বছর প্রেম করার পর ২০০৮ সালে শালবাগানের বাসিন্দা মিতা করের সঙ্গে বিয়ে হয়। তাঁদের একটি কন্যা সন্তানও রয়েছে। কিন্তু বিয়ের কয়েকবছর পর থেকেই বনিবনা হচ্ছিল না স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে । বিষয়টি পুলিশ-আদালত পর্যন্ত গড়ায়। এদিন মিতাদেবী অভিযোগ করেন, বছর পাঁচেক আগে তাঁকে গলা টিপে ধরে মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিল তাঁরা স্বামী। তাঁকে ও মেয়েকে বাড়ি থেকে মেরে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। তারপর থেকে বাপের বাড়িতে থাকেন তিনি। এদিন তিনি বলেন, “আমরা পুলিশে জানিয়েছি। কিন্তু কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আমাকে-মেয়েকে কোনও রকম খোরপোষও দেয় না।” যদিও অনিরুদ্ধবাবু এদিন বলেছেন, “আমাদের বিয়ে হয়েছিল। আমাদের কোর্টে কেসও চলছে। কিন্তু এদিন বাসে আমাকে মারধর করে ওরা। এখানে নামিয়ে বেঁধে রেখেছে।”
Body:
শনিবার পরিবারের কয়েকজনের সঙ্গে কলকাতা গিয়েছিলেন মিতাদেবী। ফেরার সময় বর্ধমানগামী বাসে অনিরুদ্ধকে তাঁরা দেখতে পান। সেখানে দুইপক্ষের বিবাদ বাধে। তার পর বাস বর্ধমানের পুলিশলাইন বাজারে থামলে মিতাদেবী ও তাঁর সঙ্গে থাকা লোকজন অনিরুদ্ধবাবুকেও সেখানে জোর করে নামান। তারপর তাঁকে বেল্ট দিয়ে বেঁধে রাখা হয় একটি পোস্টে। সেখানেও জুতো দিয়ে তাঁকে মারা হয়েছে বলে অভিযোগ। মিতাদেবী অবশ্য দাবি করেছেন, বাসে তাঁকে অনিরুদ্ধবাবুই মারধর করেছে।Conclusion:
Last Updated : Oct 20, 2019, 10:07 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.