ETV Bharat / state

শীত পড়তেই কাঁসাইয়ের তীরে পরিযায়ী পাখির ভিড় - পরিয়াযী পাখি

শীতকালে দুই থেকে তিন মাস মেদিনীপুর শহরে উড়ে আসে দেশ-বিদেশের পাখি । একশোর বেশি পরিয়াযী পাখি রাতে দুই থেকে তিন হাজার কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে এখানে আসে ৷ আর নতুন পাখিদের সেন্ট্রাল এশিয়া এয়ারওয়েজের পথ চিনিয়ে নিয়ে আসে পুরানো পরিযায়ী পাখিরা ৷

image
পরিযায়ী পাখি
author img

By

Published : Dec 18, 2019, 12:04 AM IST

পশ্চিম মেদিনীপুর, 17 ডিসেম্বর : শীত পড়তেই পরিযায়ী পাখির ভিড় মেদিনীপুর শহরের কাঁসাই ব্রিজ সংলগ্ন ঘাটে ৷ একশোর বেশি পরিয়াযী পাখি রাতে দুই থেকে তিন হাজার কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে এখানে আসে ৷ আর নতুন পাখিদের সেন্ট্রাল এশিয়া এয়ারওয়েজের পথ চিনিয়ে নিয়ে আসে পুরানো পরিযায়ী পাখিরা ৷ কিন্তু চোরাশিকারী ও দূষণের কবলে পড়ে প্রতি বছরই কমছে এই পাখির সংখ্যা ৷

শীতকালে দুই থেকে তিন মাস মেদিনীপুর শহরে উড়ে আসে দেশ-বিদেশের পাখি । এই পরিযায়ী পাখিরা মেদিনীপুর শহরে কাঁসাই নদীর তীরে ভিড় জমায় । এইরকমই 237 টি পাখির বর্ণনা করেছেন অধ্যাপক ও পাখি বিশেষজ্ঞ সুমন প্রতিহার । পশ্চিমবঙ্গে প্রায় একশোর বেশি পরিযায়ী আসে । মূলত এই পাখিগুলো ভিড় জমায় সাঁতরাগাছির পূর্বস্থলী ,সাহেব বাঁধ ,পূর্ব কলকাতা জলাভূমিতে ৷ কিন্তু প্রচারের আলোর বাইরে থাকা মেদিনীপুরে বেশ ভালো সংখ্যক পরিযায়ী পাখি আসে এই কাঁসাই নদীর তীর ও ঘাটালের কিছু জায়গায় ।

migrated bird
কাঁসাইয়ে পরিযায়ী পাখি

ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রায় 90 শতাংশ পরিযায়ী পাখি আমাদের দেশকে বিশ্রাম স্থান হিসাবে বেছে নেয় । এদের মধ্যে অন্যতম হল বড়সরালি ,দাগি রাজহাঁস (হিমালয়ের উপর দিয়ে ভারতবর্ষে আসে) ভুতিহাঁস ,বড় খোঁপা ডুবুরি ,মেটে রাজহাঁস, বড় দিঘার ,পিয়াং হাঁস , খুনতে হাঁস ,পাতারি হাঁস ,বালি হাঁস ,গিরিয়া হাঁস ,ছোবরা হাঁস ,চখাচখি ছাড়াও আরও পরিযায়ী পাখি । এই পাখিগুলো মেক্সিকো,রাশিয়া ,উত্তর আমেরিকা ,ইউরোপ ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে ভারতে আসে ৷ পাখিদের যাত্রা পথের রাস্তার আলো নেভানোর জন্য তৈরি হয় বার্ড কাস্টিং নামে এক ব্যাবস্থার ।

কাঁসাইয়ে পরিযায়ী পাখি

সুমন বাবু ও তার দলবল কাঁসাইয়ের তীরে হাজির হন সেইসব পাখির ছবি তুলতে ৷ বর্তমানে এই পাখিদের গতিবিধি এবং সংখ্যা কমছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সুমন বাবু । শান্ত পরিবেশ অশান্ত হয়ে উঠেছে এবং মানুষের আনাগোনা ও চোরা শিকারিদের রমরমার জন্যই পরিযায়ী পাখির সংখ্যা কমেছে, বলে মত তাঁর । যদিও সরকার থেকে সংরক্ষণের এখনো ব্যবস্থা হয়নি । তাই পরিযায়ী পাখিদের বাঁচাতে সংরক্ষণের দাবি করছেন সুমনবাবুর মত পাখি বিশেষজ্ঞরা ৷

পশ্চিম মেদিনীপুর, 17 ডিসেম্বর : শীত পড়তেই পরিযায়ী পাখির ভিড় মেদিনীপুর শহরের কাঁসাই ব্রিজ সংলগ্ন ঘাটে ৷ একশোর বেশি পরিয়াযী পাখি রাতে দুই থেকে তিন হাজার কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে এখানে আসে ৷ আর নতুন পাখিদের সেন্ট্রাল এশিয়া এয়ারওয়েজের পথ চিনিয়ে নিয়ে আসে পুরানো পরিযায়ী পাখিরা ৷ কিন্তু চোরাশিকারী ও দূষণের কবলে পড়ে প্রতি বছরই কমছে এই পাখির সংখ্যা ৷

শীতকালে দুই থেকে তিন মাস মেদিনীপুর শহরে উড়ে আসে দেশ-বিদেশের পাখি । এই পরিযায়ী পাখিরা মেদিনীপুর শহরে কাঁসাই নদীর তীরে ভিড় জমায় । এইরকমই 237 টি পাখির বর্ণনা করেছেন অধ্যাপক ও পাখি বিশেষজ্ঞ সুমন প্রতিহার । পশ্চিমবঙ্গে প্রায় একশোর বেশি পরিযায়ী আসে । মূলত এই পাখিগুলো ভিড় জমায় সাঁতরাগাছির পূর্বস্থলী ,সাহেব বাঁধ ,পূর্ব কলকাতা জলাভূমিতে ৷ কিন্তু প্রচারের আলোর বাইরে থাকা মেদিনীপুরে বেশ ভালো সংখ্যক পরিযায়ী পাখি আসে এই কাঁসাই নদীর তীর ও ঘাটালের কিছু জায়গায় ।

migrated bird
কাঁসাইয়ে পরিযায়ী পাখি

ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রায় 90 শতাংশ পরিযায়ী পাখি আমাদের দেশকে বিশ্রাম স্থান হিসাবে বেছে নেয় । এদের মধ্যে অন্যতম হল বড়সরালি ,দাগি রাজহাঁস (হিমালয়ের উপর দিয়ে ভারতবর্ষে আসে) ভুতিহাঁস ,বড় খোঁপা ডুবুরি ,মেটে রাজহাঁস, বড় দিঘার ,পিয়াং হাঁস , খুনতে হাঁস ,পাতারি হাঁস ,বালি হাঁস ,গিরিয়া হাঁস ,ছোবরা হাঁস ,চখাচখি ছাড়াও আরও পরিযায়ী পাখি । এই পাখিগুলো মেক্সিকো,রাশিয়া ,উত্তর আমেরিকা ,ইউরোপ ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে ভারতে আসে ৷ পাখিদের যাত্রা পথের রাস্তার আলো নেভানোর জন্য তৈরি হয় বার্ড কাস্টিং নামে এক ব্যাবস্থার ।

কাঁসাইয়ে পরিযায়ী পাখি

সুমন বাবু ও তার দলবল কাঁসাইয়ের তীরে হাজির হন সেইসব পাখির ছবি তুলতে ৷ বর্তমানে এই পাখিদের গতিবিধি এবং সংখ্যা কমছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সুমন বাবু । শান্ত পরিবেশ অশান্ত হয়ে উঠেছে এবং মানুষের আনাগোনা ও চোরা শিকারিদের রমরমার জন্যই পরিযায়ী পাখির সংখ্যা কমেছে, বলে মত তাঁর । যদিও সরকার থেকে সংরক্ষণের এখনো ব্যবস্থা হয়নি । তাই পরিযায়ী পাখিদের বাঁচাতে সংরক্ষণের দাবি করছেন সুমনবাবুর মত পাখি বিশেষজ্ঞরা ৷

Intro:রাতের অন্ধকারে সেন্ট্রাল এশিয়া এয়ার ওয়েজ মাধ্যমে পুরানো বন্ধুদের পথ চিনিয়ে নিয়ে আসা আমেরিকা-চীন সহ বিদেশে পরিযায়ী পাখিদের ভিড় মেদিনীপুর শহরের কাঁসাই ব্রিজ সংলগ্ন ঘাটে, 2 থেকে 3 হাজার কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে এই পাখিগুলো শুধুমাত্র খাবার এবং বেশি ঠান্ডা থেকে বাঁচার তাগিদে , বিশ্বের দরবারে 237 রকমের এই অতিথি পাখির ছবি সহ বাংলায় বর্ণনা দিয়েছেন পাখি বিশেষজ্ঞ সুমন প্রতিহার ,এই অতিথি পাখি কমছে বালি খাদান ও পাখি শিকারিদের জন্য ।


Body:রাতের অন্ধকারে সেন্ট্রাল এশিয়া এয়ার ওয়েজ মাধ্যমে পুরানো বন্ধুদের পথ চিনিয়ে নিয়ে আসা আমেরিকা-চীন সহ বিদেশে পরিযায়ী পাখিদের ভিড় মেদিনীপুর শহরের কাঁসাই ব্রিজ সংলগ্ন ঘাটে, 2 থেকে 3 হাজার কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে এই পাখিগুলো শুধুমাত্র খাবার এবং বেশি ঠান্ডা থেকে বাঁচার তাগিদে , বিশ্বের দরবারে 237 রকমের এই অতিথি পাখির ছবি সহ বাংলায় বর্ণনা দিয়েছেন পাখি বিশেষজ্ঞ সুমন প্রতিহার ,এই অতিথি পাখি কমছে বালি খাদান ও পাখি শিকারিদের জন্য ।



শীত পড়তেই বহু পর্যটক দেশ-বিদেশ ভ্রমণ করে ঠিক তেমনি পাখিরাও ভ্রমণ করে । এই শীতকালে দুই থেকে তিন মাস মেদিনীপুর শহরে উড়ে আসে ভিন্ন রাজ্যের এবং ভিন্ন দেশ বিদেশের পাখি । মূলত এই পরিযায়ী পাখিরা মেদিনীপুর শহরে কাঁসাই নদীর ধারে ভিড় জমায় । যেখানে রয়েছে শান্তশিষ্ট পরিবেশ, মানুষের আনাগোনা কম ,অঢেল খাবার ,শান্ত প্রকৃতিতে তারা নিজেদের বিচরণ করে এবং প্রজনন ঘটায় । এরকমই 237 টি পাখির বর্ণনা করেছেন অধ্যাপক ও পাখি বিশেষজ্ঞ সুমন প্রতিহার । পশ্চিমবঙ্গে প্রায় একশর বেশি পরিযায়ী আসে । মূলত এই পাখিগুলো ভিড় জমায় সাঁতরাগাছির পূর্বস্থলী ,সাহেব বাঁধ ,পূর্ব কলকাতা জলাভূমি,ঝাঁকে ঝাঁকে অতিথি পাখিরা আসে শীতকালে কিন্তু প্রচারের আলোর বাইরে থাকা মেদিনীপুরে বেশ ভালো সংখ্যক পরিযায়ী পাখিরা আসে এই কাঁসাই নদীর পাড় এবং ঘাটালের কিছু জায়গায় । এই পরিযায়ী পাখিরা আসে মেদিনীপুর কাঁসাই নদীর রেল ব্রিজের পাশে বইয়ে যাওয়া জলাশয়ে । পরিযায়ী পাখিদের দল খুব একটা কম নয় , ভৌগোলিক অবস্থার কারণে প্রায় 90% পরিযায়ী পাখি আমাদের দেশ কে বিশ্রাম স্থল হিসাবে বেছে নেয় । এ পরিযায়ী পাখিদের মধ্যে অন্যতম হল বড়সরালি ,দাগি রাজহাঁস( যা হিমালয়ের উপর দিয়ে ভারতবর্ষে আসে ) ভুতিহাঁস ,বড় খোঁপা ডুবুরি ,মেটে রাজহাঁস, বড় দিঘার ,পিয়াং হাঁস , খুনতে হাঁস ,পাতারি হাঁস ,বালি হাঁস ,গিরিয়া হাঁস ,ছোবরা হাঁস ,চখাচখি প্রভৃতি পরিযায়ী পাখি । এই পাখিগুলো মেক্সিকো,রাশিয়া ,উত্তর আমেরিকা ,ইউরোপ ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে দূরত্ব অতিক্রম করে এই দেশের উপর দিয়ে বিস্তৃত সেন্ট্রাল এশিয়া এয়ারওয়েজ এই রাস্তা দিয়ে ভারতবর্ষে প্রায় 171 টি পাখি শীতকালীন অতিথি হিসেবে আসে । এই বিষয়ে উল্লেখ্য 2017 সালে টেক্সসাসে একরাতে 400 ওর বেশি পাখি মৃত্যু হওয়াতে অডুবন সোসাইটির সদস্যরা টেক্সসাসের বহুতলের আলো তৎক্ষণাৎ নিভিয়ে ফেলেছিলেন । পরবর্তী কালে পাখিদের যাত্রা পথের রাস্তার আলো নেভানোর জন্য তৈরি হয় বার্ড কাস্টিং নামে এক ব্যাবস্থার । ভৌগোলিক অবস্থান কারণ হিসেবে এই পরিযায়ী পাখিরা কাঁসাই নদীর রেল ব্রিজের পাসস্থ জায়গাটিকে নিজেদের আশ্রয়স্থল হিসেবে বেছে নেয় । পাখিদের সংরক্ষণ নিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বই দেশ-বিদেশে প্রকাশিত হয়েছে । 1850 সালে প্রকাশিত হয়েছে বার্ডস অফ এশিয়া, 1862 সালে জর্ডন সর্বপ্রথম বৈজ্ঞানিকভাবে ভারতবর্ষে পাখি নিয়ে তথ্য প্রকাশ করেন শেষ পাওয়া খবর পর্যন্ত 2005 সালে পামেলার আশ্বিন নতুন নামকরণ সহপাঠীদের তথ্য বাংলার পাখি । তবে মেদিনীপুর শহরের উপকণ্ঠে কাঁসাই নদীর পাশে রেল ব্রিজের কাছে পরিযায়ী পাখির সংখ্যা কম খুব নেহাত কম নয় । মূলত তারা এই শীতের মৌসুমে ভিড় জমায় । তাই সুমন বাবু তার দলবল নিয়ে হাজির হন সেইসব পাখির ছবি তুলতে এবং তার বিশ্লেষণ করতে । তিনি এই নিয়ে একটি গোটা বই লিখে ফেলেছেন ,যার নাম দিয়েছেন মেদিনীপুরের পাখি । এই 237 টি পাখি দেশ-বিদেশের ছাত্র-ছাত্রী এবং বিশেষ করে রাজ্য ও বিভিন্ন রাজ্যের ছাত্র-ছাত্রী কাছে বিশেষভাবে দৃষ্টান্ত হতে পারে । হাতে কলমে তারা পাখির সম্বন্ধে জ্ঞান উপলব্ধি করতে পারে । তবে বর্তমানে এই পাখিদের গতিবিধি এবং পরিমাণ কমছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন এই সুমন বাবু । মেদিনীপুর শহরের পাখি কেন কমছে তার কারণ মেদিনীপুরে যে পরিযায়ী পাখিরা আসে তারা মূলত আসে ঠান্ডা কম সঙ্গে খাবার-দাবার প্রচুর পরিমাণে পাওয়া এবং নির্জন পরিবেশের জন্য কিন্তু বর্তমানে এই কাঁসাই ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় বালি তোলার খাদানের হিড়িকের জন্য মানুষের আনাগোনা বেড়েছে । ফলে শান্ত পরিবেশ অশান্ত হয়ে উঠেছে এবং মানুষের আনাগোনার জন্যই পরিযায়ী পাখির ভিড় সংখ্যা কমেছে । আরেকটি কারণ হিসেবে বলা যায় পাখি শিকারিদের দৌরাত্ম্য ,পাখির সংখ্যা কমতে শুরু করেছে । যার কারণ হিসেবে তার বক্তব্য এই শিকারিরা পাখিদের ওপর ঢিল মেরে অতিথি পাখিদের শিকার করে ফেলে, ফলে রাস্তা দেখানো পুরানো পাখি শিকার হওয়ার দরুন পথ ভ্রষ্ট হয় নতুন পরিযায়ী পাখিরা । যারা রাস্তা দেখিয়ে এখানে নিয়ে আসে নতুন পাখিদের ,তাদের শিকারের ফলে রাস্তা ভুলে গিয়ে পরিযায়ী পাখিরা আর আসে না ,অন্যত্র চলে যায় । করে 237 রকমের পরিযায়ী পাখির ভিড় জমায় যার মধ্যে বেশিরভাগটাই আমেরিকা রাশিয়া চীনসহ বিভিন্ন দেশ বিদেশের পাখি রয়েছে । এই বিষয়ে পাখি বিশেষজ্ঞ সুমন প্রতিহার বলেন সেদেশের অত্যাধিক ঠান্ডা সহ্য করতে না পেরে তারা এই কম ঠান্ডা যুক্ত কাঁসাই নদীর পাড়ে ভিড় জমায় । যদিও সরকার থেকে সংরক্ষণের এখনো ব্যবস্থা হয়নি । তবে সংরক্ষণের দাবি ও তিনি রেখেছেন । এখানে পাখিরা আসে নিজেদের বিশ্রাম স্থল এবং প্রয়োজনের জন্য দু মাসের অতিথি হয়ে এসে তারা ভিড় জমায় সারিবদ্ধ ভাবে তারই ছবি কাঁসাই নদীর ব্রিজে দেখা যায় ,যদিও এই পরিযায়ী পাখি সংখ্যা বর্তমানে কমছে তার প্রধান কারণ রয়েছে এখানে বালি খাদান এর দৌরাত্ম । যার দরুন শান্ত পরিবেশ অশান্ত মানুষের আনাগোনা জন্যই এই পরিযায়ী পাখিরা আসছে না এবং আরেকটি কারণ হিসেবে তিনি বলেছেন পাখি শিকারিদের দৌরাত্ম্য পরিযায়ী পাখিদের সংখ্যা কমাতে বাধ্য করেছে ,বিশেষ করে যে পুরোনো পাখিগুলো নতুন পাখিদের পথ দেখিয়ে দুই থেকে তিন হাজার কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে নিয়ে আসে তাদের শিকার করে ফেলেছেন পাখি শিকারীরা । যার দরুন পরিযায়ী পাখি সংখ্যা কমতে শুরু করেছে । তাই অবিলম্বে শিকারিদের দৌরাত্ম্য এবং বালি খাদান এর রমরমা বন্ধের আবেদন করেছেন পাখি বিশেষজ্ঞ সুমন বাবু এ বিষয়ে তিনি সরকারের ভূমিকার কথা তুলে ধরেছেন ।


Conclusion:রাতের অন্ধকারে সেন্ট্রাল এশিয়া এয়ার ওয়েজ মাধ্যমে পুরানো বন্ধুদের পথ চিনিয়ে নিয়ে আসা আমেরিকা-চীন সহ বিদেশে পরিযায়ী পাখিদের ভিড় মেদিনীপুর শহরের কাঁসাই ব্রিজ সংলগ্ন ঘাটে, 2 থেকে 3 হাজার কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে এই পাখিগুলো শুধুমাত্র খাবার এবং বেশি ঠান্ডা থেকে বাঁচার তাগিদে , বিশ্বের দরবারে 237 রকমের এই অতিথি পাখির ছবি সহ বাংলায় বর্ণনা দিয়েছেন পাখি বিশেষজ্ঞ সুমন প্রতিহার ,এই অতিথি পাখি কমছে বালি খাদান ও পাখি শিকারিদের জন্য ।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.