ETV Bharat / state

''প্যানিকে আক্রান্ত হয়ে রোজ রাস্তায় নামছেন মমতা,'' কটাক্ষ ভারতী ঘোষের - CAA 2019

আজ মেদিনীপুর জেলা আদালতে হাজিরা দিতে হাজির হয়েছিলেন BJP নেত্রী ভরতী ঘোষ ৷ সেখানে সাংবাদিকদের সামনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করেন তিনি ৷ জানান, CAA নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি ইলেকশন গিমিক করতে চাইছেন ৷ একদিকে সংখ্যালঘুদের উত্যক্ত করে ভাঙচুর করানো, অন্যদিকে বিল পাশের সময় সাংসদদের হুইপ জারি করে থাকতে না বলা, এসবে প্যানিকে আক্রান্ত হয়ে রাস্তায় নেমেছেন ৷

ভারতী ঘোষ
ভারতী ঘোষ
author img

By

Published : Dec 21, 2019, 7:44 PM IST

Updated : Dec 21, 2019, 9:51 PM IST

মেদিনীপুর, 21 ডিসেম্বর : CAA নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি ' ইলেকশন গিমিক' করতে চাইছেন ৷ এমনই মন্তব্য ভারতী ঘোষের ৷ তাঁর কথায়, ''একদিকে সংখ্যালঘুদের উত্যক্ত করে ভাঙচুর করানো, অন্যদিকে বিল পাশের সময় সাংসদদের হুইপ জারি করে থাকতে না বলা, এসবে প্যানিকে আক্রান্ত হয়ে রাস্তায় নেমেছেন ৷ ''

আজ মেদিনীপুর জেলা আদালতে হাজিরা দিতে এসেছিলেন BJP নেত্রী ভারতী ঘোষ ৷ সেখানে সাংবাদিকদের সামনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করে এমন মন্তব্য করেন ৷ তবে, আদালতের সামনে নিজেদের দাবি নিয়ে বিক্ষোভ করেন আইনজীবীরা ৷ তাই আদালতে না যেতে পেরে সদর মহকুমা শাসকের অফিসে গিয়ে হাজিরা দেন তিনি ৷

সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, "CAA নিয়ে সম্পূর্ণ অপপ্রচার করেন তৃণমূল নেত্রী ৷ একটা শ্রেণির মানুষকে উসকে দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা করছেন ৷ একদিকে তিনি সাংসদদের না পাঠিয়ে বিলকে সমর্থন করে আইনে রূপান্তরিত করেছেন ৷ অপরদিকে, মুসলিম ভাইদের উসকানি দিয়ে অশান্তি সৃষ্টি করেছেন ৷ এটা এক ধরনের ইলেকশন গিমিক ৷ এই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় 2021-র বিধানসভা নির্বাচনে নিজের ক্ষমতা ধরে রাখার জন্যই এই ধরনের বিভ্রান্তিমূলক প্রচার করছেন এবং নিজের কর্তৃত্ব কায়েম করতে চাইছেন ৷ যার কারণ হিসেবে এখনও পর্যন্ত একটাও FIR হয়নি ৷ দোষীদের শাস্তি হয়নি ৷ এমনকি, এখনও কোনও পুলিশ কড়া ব্যবস্থা নেয়নি ৷"

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাষ্ট্রসংঘকে CAA নিয়ে জানাবেন বলেছেন ৷ এবিষয়ে, ভারতী ঘোষের বক্তব্য, "এধরনের কথাবার্তা ধরনের কথাবার্তা সাধারণত পাকিস্তান বলে থাকে ৷ যখনই পাকিস্তানে কোনও কিছু ঘটে, তখনই পাকিস্তান রাষ্ট্রসংঘের কাছে আবেদন করে ৷ এই সংক্রান্ত বিষয়ে কিন্তু মনে রাখা দরকার ভারত সরকার একটি নির্বাচিত সরকার ৷ এখানে সংবিধান মেনে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন এবং সরকার গঠিত হয় ৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন মুখ্যমন্ত্রী , তিনি এই কথা বলতে পারেন না ৷ সাধারণত দেশদ্রোহীরা এই ধরনের কথা বলে থাকে, যা ভীষণ জাতীয়তাবাদবিরোধী বিবৃতি ৷ সংবিধান স্বীকৃত সরকার এবং সেই সরকারের একটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ তিনি সংবিধানকে সম্মান করেন না, সরকারকে সম্মান করেন না, এই ধরনের মানুষ কীভাবে থাকতে পারে ৷ গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে এত মানুষ খুন হল, এত মানুষ জখম হল, সরকারি সম্পত্তি নষ্ট হল, উনি তো রাষ্ট্রসংঘে গণভোটের কথা বলেননি ৷ যখন এই ঘটনার জেরে এত গাড়ি ভাঙচুর হল সরকারি সম্পত্তি লুট হল, উনি তো এখনও পর্যন্ত একটাও FIR করেননি ৷"

প্যানিকে আক্রান্ত হয়ে রোজ রাস্তায় নামছেন মমতা, কটাক্ষ ভারতী ঘোষের

ভারতী ঘোষ অতীতে ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগের কথা স্মরণ করিয়ে দেন ৷ জানান, সেই সময় কথা হয়েছিল যে যার দেশে সংখ্যালঘু সে দেশে সংখ্যালঘু মানুষদের রক্ষা করবে এবং সমমর্যাদা দেবে কিন্তু তা কি হয়েছে ৷ দেখুন বাংলাদেশ, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন জায়গায় কীভাবে সংখ্যালঘু হিন্দুরা শোষিত, নিপীড়িত ,অত্যাচারিত হয়েছে, এই নিয়ে বেশ কিছু প্রমাণ তিনি তুলে ধরেন সাংবাদিকদের কাছে ৷

মেদিনীপুর, 21 ডিসেম্বর : CAA নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি ' ইলেকশন গিমিক' করতে চাইছেন ৷ এমনই মন্তব্য ভারতী ঘোষের ৷ তাঁর কথায়, ''একদিকে সংখ্যালঘুদের উত্যক্ত করে ভাঙচুর করানো, অন্যদিকে বিল পাশের সময় সাংসদদের হুইপ জারি করে থাকতে না বলা, এসবে প্যানিকে আক্রান্ত হয়ে রাস্তায় নেমেছেন ৷ ''

আজ মেদিনীপুর জেলা আদালতে হাজিরা দিতে এসেছিলেন BJP নেত্রী ভারতী ঘোষ ৷ সেখানে সাংবাদিকদের সামনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করে এমন মন্তব্য করেন ৷ তবে, আদালতের সামনে নিজেদের দাবি নিয়ে বিক্ষোভ করেন আইনজীবীরা ৷ তাই আদালতে না যেতে পেরে সদর মহকুমা শাসকের অফিসে গিয়ে হাজিরা দেন তিনি ৷

সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, "CAA নিয়ে সম্পূর্ণ অপপ্রচার করেন তৃণমূল নেত্রী ৷ একটা শ্রেণির মানুষকে উসকে দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা করছেন ৷ একদিকে তিনি সাংসদদের না পাঠিয়ে বিলকে সমর্থন করে আইনে রূপান্তরিত করেছেন ৷ অপরদিকে, মুসলিম ভাইদের উসকানি দিয়ে অশান্তি সৃষ্টি করেছেন ৷ এটা এক ধরনের ইলেকশন গিমিক ৷ এই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় 2021-র বিধানসভা নির্বাচনে নিজের ক্ষমতা ধরে রাখার জন্যই এই ধরনের বিভ্রান্তিমূলক প্রচার করছেন এবং নিজের কর্তৃত্ব কায়েম করতে চাইছেন ৷ যার কারণ হিসেবে এখনও পর্যন্ত একটাও FIR হয়নি ৷ দোষীদের শাস্তি হয়নি ৷ এমনকি, এখনও কোনও পুলিশ কড়া ব্যবস্থা নেয়নি ৷"

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাষ্ট্রসংঘকে CAA নিয়ে জানাবেন বলেছেন ৷ এবিষয়ে, ভারতী ঘোষের বক্তব্য, "এধরনের কথাবার্তা ধরনের কথাবার্তা সাধারণত পাকিস্তান বলে থাকে ৷ যখনই পাকিস্তানে কোনও কিছু ঘটে, তখনই পাকিস্তান রাষ্ট্রসংঘের কাছে আবেদন করে ৷ এই সংক্রান্ত বিষয়ে কিন্তু মনে রাখা দরকার ভারত সরকার একটি নির্বাচিত সরকার ৷ এখানে সংবিধান মেনে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন এবং সরকার গঠিত হয় ৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন মুখ্যমন্ত্রী , তিনি এই কথা বলতে পারেন না ৷ সাধারণত দেশদ্রোহীরা এই ধরনের কথা বলে থাকে, যা ভীষণ জাতীয়তাবাদবিরোধী বিবৃতি ৷ সংবিধান স্বীকৃত সরকার এবং সেই সরকারের একটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ তিনি সংবিধানকে সম্মান করেন না, সরকারকে সম্মান করেন না, এই ধরনের মানুষ কীভাবে থাকতে পারে ৷ গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে এত মানুষ খুন হল, এত মানুষ জখম হল, সরকারি সম্পত্তি নষ্ট হল, উনি তো রাষ্ট্রসংঘে গণভোটের কথা বলেননি ৷ যখন এই ঘটনার জেরে এত গাড়ি ভাঙচুর হল সরকারি সম্পত্তি লুট হল, উনি তো এখনও পর্যন্ত একটাও FIR করেননি ৷"

প্যানিকে আক্রান্ত হয়ে রোজ রাস্তায় নামছেন মমতা, কটাক্ষ ভারতী ঘোষের

ভারতী ঘোষ অতীতে ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগের কথা স্মরণ করিয়ে দেন ৷ জানান, সেই সময় কথা হয়েছিল যে যার দেশে সংখ্যালঘু সে দেশে সংখ্যালঘু মানুষদের রক্ষা করবে এবং সমমর্যাদা দেবে কিন্তু তা কি হয়েছে ৷ দেখুন বাংলাদেশ, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন জায়গায় কীভাবে সংখ্যালঘু হিন্দুরা শোষিত, নিপীড়িত ,অত্যাচারিত হয়েছে, এই নিয়ে বেশ কিছু প্রমাণ তিনি তুলে ধরেন সাংবাদিকদের কাছে ৷

Intro:সি এ এ নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি ইলেকশন গিমিক করতে চাইছেন ,একদিকে সাংসদদের না পাঠিয়ে বিল কে পাস করানো অপরদিকে সংখ্যা লঘু মানুষকে উত্ত্যক্ত করে ভাঙচুর করানো দুটোই ,এমন কি এখন তিনি প্যানিকে আক্রান্ত হয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছেন বক্তা বিজেপি নেত্রী ভারতী ঘোষ পাশাপাশি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সি এ এ নিয়ে ইউএন কে জানানো রিপোর্টে প্রেক্ষিতে ভারতী ঘোষ জানান এটা ভারতের অন্দরের বিষয় ,এখানে রাষ্ট্রসংঘ কে জানানো মানে দেশদ্রোহিতা করা l Body:সি এ এ নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি ইলেকশন গিমিক করতে চাইছেন ,একদিকে সাংসদদের না পাঠিয়ে বিল কে পাস করানো অপরদিকে সংখ্যা লঘু মানুষকে উত্ত্যক্ত করে ভাঙচুর করানো দুটোই ,এমন কি এখন তিনি প্যানিকে আক্রান্ত হয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছেন বক্তা বিজেপি নেত্রী ভারতী ঘোষ পাশাপাশি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সি এ এ নিয়ে ইউএন কে জানানো রিপোর্টে প্রেক্ষিতে ভারতী ঘোষ জানান এটা ভারতের অন্দরের বিষয় ,এখানে রাষ্ট্রসংঘ কে জানানো মানে দেশদ্রোহিতা করা l

13 তারিখে সিএ বি বিল CAA নামে আইনে পরিণত হয় l সেই নাগরিকত্ব আইন নিয়ে প্রথমে উত্তাল হয়ে ওঠে সারাবাংলা l একে একে ট্রেনে অগ্নিসংযোগ করে সংখ্যালঘু মানুষ জনেরা , তার পাশাপাশি আগুন ধরানো হয় ,ভাঙচুর করা হয় ট্রেনের প্ল্যাটফর্ম l এই অশান্তির পেক্ষাপটে ছড়িয়ে পড়ে রাজ্য সড়কে l একের পর এক বাস-ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় ,ভাঙচুর করা হয় একাধিক সরকারি দপ্তর l সরকারি সম্পত্তি লুটপাট চলে বিভিন্ন এলাকায় l দু তিন দিন ধরে চলা এই অশান্তির পেক্ষাপটে এরপর আস্তে আস্তে শান্ত হয়েছে বাংলা কিন্তু তারই মধ্যে অশান্ত হয়ে উঠেছে গোটা দেশ l রাজস্থান, হরিয়ানা ,উত্তরপ্রদেশ, দিল্লি , কর্ণাটক সহ বিভিন্ন রাজ্যে এই সি এ এ নিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয় l বর্তমানে চলছে তার রেশ l এরই মধ্যে নিজের কেসে মেদিনীপুর কোর্টে হাজিরা দিতে হাজির হয়েছিলেন বিজেপি সভানেত্রী ভারতী ঘোষ l তিনি কোর্টে হাজিরা দিতে এসে দেখেন কোর্ট অবরুদ্ধ l শেখানো ও দাবি-দাওয়া নিয়ে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন আইনজীবীরা l তাই তিনি সেখান থেকে সদর মহকুমা শাসক অফিসে গিয়ে হাজিরা দিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন l সিএ এ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে ভারতী ঘোষ বলেন সি এ এ নিয়ে সম্পূর্ণ অপপ্রচার করে তৃণমূল নেত্রী l একটা শ্রেণীর মানুষকে উস্কে দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা করছেন l একদিকে তিনি সাংসদদের না পাঠিয়ে বিলকে সমর্থন করে আইনে রূপান্তরিত করেছেন ,অপরদিকে সেই মুসলিম ভাইদের উস্কিয়ে অশান্তি সৃষ্টি করেছেন ,এটা এক ধরনের ইলেকশন গিমিক l এই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় 2021 এর বিধানসভা নির্বাচনে নিজের ক্ষমতা ধরে রাখার জন্যই এই ধরনের বিভ্রান্তিমূলক প্রচার করছেন এবং নিজের কর্তৃত্ব কায়েম করতে চাইছেন l যার কারণ হিসেবে এখনো পর্যন্ত একটাও এফআইআর হয়নি, দোষীদের শাস্তি হয়নি এমন কি এখনো কোন পুলিশ কড়া ব্যবস্থা নেয়নি l


সি এ এ নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইউএন কে জানাবেন বলেছেন এ বিষয়ে ভারতী ঘোষের বক্তব্য এই ধরনের কথাবার্তা সাধারণত পাকিস্তান বলে থাকে l যখনই পাকিস্তান কোন কিছু ঘটে ,তখনই পাকিস্তান রাষ্ট্রপুঞ্জের কাছে আবেদন করে এই সংক্রান্ত বিষয়ে কিন্তু মনে রাখা দরকার ভারত সরকার একটি ইলেক্টেড সরকার l এখানে সংবিধান মেনে ইলেক্টেড প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন এবং সরকার গঠিত হয় l মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন মুখ্যমন্ত্রী , তিনি এই কথা বলতে পারেন না l সাধারণত দেশদ্রোহীরা এই ধরনের কথা বলে থাকে যা ভীষণ anti-national স্টেটমেন্ট l সংবিধান স্বীকৃত সরকার এবং সেই সরকারের একটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তিনি সংবিধানকে সম্মান করেন না , সরকারকে সম্মান করেন না , এই ধরনের মানুষ কিভাবে থাকতে পারে l গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে এত মানুষ খুন হলো ,এত মানুষ জখম হলো ,সরকারি সম্পত্তি নষ্ট হলো কই উনিতো রাষ্ট্রপুঞ্জে গণভোটের কথা বলেননি l যখন এই ঘটনার জেরে এত গাড়ি ভাঙচুর হলো সরকারী সম্পত্তি লুট হলো হলো কই উনি তো এখনো পর্যন্ত একটাও এফ আই আর করেননি l এই বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে ভারতী ঘোষ অন 1947 সালের ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ এর কথা স্মরণ করিয়ে দেন l তিনি সেই সব কথাই স্মরণ করিয়ে দেন যে সেই সময় বিভিন্ন দেশ সঙ্গে এই ভাবে কথা হয়েছিল যে যে যার দেশে সংখ্যালঘু সে দেশে সংখ্যালঘু মানুষদের রক্ষা করবে এবং সমমর্যাদা দেবে কিন্তু তা কি হয়েছে l দেখুন বাংলাদেশ পাকিস্তান সহ বিভিন্ন জায়গায় কিভাবে সংখ্যালুঘু হিন্দুরা শোষিত, নিপীড়িত ,অত্যাচারিত হয়েছে, এই নিয়ে বেশকিছু প্রমাণ তিনি তুলে ধরেন সাংবাদিকদের কাছে l Conclusion:সি এ এ নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি ইলেকশন গিমিক করতে চাইছেন ,একদিকে সাংসদদের না পাঠিয়ে বিল কে পাস করানো অপরদিকে সংখ্যা লঘু মানুষকে উত্ত্যক্ত করে ভাঙচুর করানো দুটোই ,এমন কি এখন তিনি প্যানিকে আক্রান্ত হয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছেন বক্তা বিজেপি নেত্রী ভারতী ঘোষ পাশাপাশি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সি এ এ নিয়ে ইউএন কে জানানো রিপোর্টে প্রেক্ষিতে ভারতী ঘোষ জানান এটা ভারতের অন্দরের বিষয় ,এখানে রাষ্ট্রসংঘ কে জানানো মানে দেশদ্রোহিতা করা l
Last Updated : Dec 21, 2019, 9:51 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.