ETV Bharat / state

স্কুলের ভুলে রেজাল্ট আসেনি, বিক্ষোভ ছাত্রছাত্রীদের - salanpur in asansol

উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হওয়ার দিন জানা যায় সালানপুরের আছড়া যজ্ঞেশ্বর ইনস্টিটিউশনে 258 জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে 138 জনের পরীক্ষার্থীর কোনও রেজাল্ট আসেনি। প্রধান শিক্ষকের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সংসদে আবেদন করা হয়েছিল স্কুল কর্তৃপক্ষের ভুলের জন্যই এইসব উচ্চ মাধ্যমিকের ছাত্র-ছাত্রীর আবেদন পত্র জমা পড়েনি। কিন্তু শিক্ষা সংসদের পক্ষ থেকেই ইতিমধ্যেই প্রধান শিক্ষককের সেই আবেদন খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে কার্যত অন্ধকারে অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ ছাত্রছাত্রীদের।

স্কুলের ভুলেই ছাত্রছাত্রীদের
স্কুলের ভুলেই ছাত্রছাত্রীদের
author img

By

Published : Jul 31, 2021, 10:30 AM IST

আসানসোল, 31 জুলাই : স্কুলের গাফিলতি ও ভুলের কারণে সালানপুরের আছড়া যজ্ঞেশ্বর ইনস্টিটিউশনের 137 জন পড়ুয়ার উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্ট আসেনি। আর এই কথা জানাজানি হতেই বিক্ষোভ দেখায় ছাত্রছাত্রীরা।

অনিশ্চিত ভবিষ্যতের কথা জানতে পেরেই পঞ্চায়েত অফিস থেকে শুরু করে স্কুলে বিক্ষোভে দেখায় ছাত্রছাত্রীরা। বৃষ্টি উপেক্ষা করে রাস্তায় বসে তারা অবরোধও করে। প্রধান শিক্ষক হাতজোড় করে পড়ুয়াদের শান্ত হতে বললেও বিক্ষোভ থামায়নি তারা ৷

উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হওয়ার দিন জানা যায় সালানপুরের আছড়া যজ্ঞেশ্বর ইনস্টিটিউশনে 258 জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে 138 জনের পরীক্ষার্থীর কোনও রেজাল্ট আসেনি। সেদিনই স্কুল চত্বরে বিক্ষোভ দেখিয়েছিল পড়ুয়ারা।

প্রচুর পরিমাণে পুলিশ ঘিরে রাখে গোটা স্কুল
পুলিশ ঘিরে রাখে গোটা স্কুল

আরও পড়ুন : উচ্চমাধ্যমিকে ফেল করায় রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ পড়ুয়াদের

প্রধান শিক্ষক নিখিল দত্ত আশ্বাস দিয়েছিলেন, ছাত্রছাত্রীর ফর্ম সঠিক ভাবেই পাঠানো হয়েছে ৷ তিনি উচ্চমাধ্যমিক সংসদের সঙ্গে কথা বলবেন বিষয়টি নিয়ে। এরপর সেদিন বিক্ষোভ তুলে বাড়ি ফিরে যায় পড়ুয়ারা।

কিন্তু এদিন জানা যায় 138 জন উচ্চমাধ্যমিকের ছাত্রছাত্রীর পরীক্ষা সংক্রান্ত ফর্ম বা আবেদনপত্র সময়মত সংসদে জমা করেনি স্কুল কর্তৃপক্ষ। আর তাই তাদের মার্কশিট এসে পৌঁছয়নি।

তীব্র বিক্ষোভ ছাত্রছাত্রীদের
তীব্র বিক্ষোভ ছাত্রছাত্রীদের

স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফে বিষয়টি জেলা থেকে কলকাতায় শিক্ষা সংসদে গিয়ে সমাধানের চেষ্টা করা হয়। প্রধান শিক্ষকের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সংসদে আবেদন করা হয়েছিল তাদের ভুলের জন্যই এইসব উচ্চ মাধ্যমিকের ছাত্র-ছাত্রীর আবেদন পত্র জমা পড়েনি। তাদের বিকল্প কোনও ব্যবস্থা করে মার্কশিট দেওয়ার জন্য আবেদনও জানানো হয়েছিল।

রেজাল্ট আসেনি, বিক্ষোভে ছাত্রছাত্রীরা

কিন্তু শিক্ষা সংসদের পক্ষ থেকেই ইতিমধ্যেই প্রধান শিক্ষককের সেই আবেদন খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে কার্যত অন্ধকারে অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ ছাত্রছাত্রীদের। শুক্রবার সকাল থেকেই প্রথমে পঞ্চায়েত অফিস ঘেরাও করে ছাত্রছাত্রীরা। এরপর স্কুলে গিয়ে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে তারা। এর জেরে প্রচুর পরিমাণে পুলিশ ঘিরে রাখে গোটা স্কুল ।

আরও পড়ুন : মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণার পরও নিয়োগ নেই, বিক্ষোভ প্রাইমারি টেট উত্তীর্ণ চাকরি প্রার্থীদের

প্রধান শিক্ষক সহ অন্য শিক্ষক শিক্ষিকাদের আটকে রাখে স্কুলের মধ্যেই। গ্রিলের ভেতর থেকে প্রধান শিক্ষক হাতজোড় করে বলেন, ছাত্রছাত্রীদের বছর নষ্ট হতে দেবেন না তিনি। ছাত্রছাত্রীরা পাল্টা বলে লিখিত দিতে হবে। অন্যদিকে বিক্ষোভ দেখাতে গেলে পুলিশের সঙ্গেও মৃদু ধস্তাধস্তি হয় ছাত্রছাত্রীদের। এই ঘটনার সমাধান কী, তা এখনও অনিশ্চিত।

আসানসোল, 31 জুলাই : স্কুলের গাফিলতি ও ভুলের কারণে সালানপুরের আছড়া যজ্ঞেশ্বর ইনস্টিটিউশনের 137 জন পড়ুয়ার উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্ট আসেনি। আর এই কথা জানাজানি হতেই বিক্ষোভ দেখায় ছাত্রছাত্রীরা।

অনিশ্চিত ভবিষ্যতের কথা জানতে পেরেই পঞ্চায়েত অফিস থেকে শুরু করে স্কুলে বিক্ষোভে দেখায় ছাত্রছাত্রীরা। বৃষ্টি উপেক্ষা করে রাস্তায় বসে তারা অবরোধও করে। প্রধান শিক্ষক হাতজোড় করে পড়ুয়াদের শান্ত হতে বললেও বিক্ষোভ থামায়নি তারা ৷

উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হওয়ার দিন জানা যায় সালানপুরের আছড়া যজ্ঞেশ্বর ইনস্টিটিউশনে 258 জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে 138 জনের পরীক্ষার্থীর কোনও রেজাল্ট আসেনি। সেদিনই স্কুল চত্বরে বিক্ষোভ দেখিয়েছিল পড়ুয়ারা।

প্রচুর পরিমাণে পুলিশ ঘিরে রাখে গোটা স্কুল
পুলিশ ঘিরে রাখে গোটা স্কুল

আরও পড়ুন : উচ্চমাধ্যমিকে ফেল করায় রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ পড়ুয়াদের

প্রধান শিক্ষক নিখিল দত্ত আশ্বাস দিয়েছিলেন, ছাত্রছাত্রীর ফর্ম সঠিক ভাবেই পাঠানো হয়েছে ৷ তিনি উচ্চমাধ্যমিক সংসদের সঙ্গে কথা বলবেন বিষয়টি নিয়ে। এরপর সেদিন বিক্ষোভ তুলে বাড়ি ফিরে যায় পড়ুয়ারা।

কিন্তু এদিন জানা যায় 138 জন উচ্চমাধ্যমিকের ছাত্রছাত্রীর পরীক্ষা সংক্রান্ত ফর্ম বা আবেদনপত্র সময়মত সংসদে জমা করেনি স্কুল কর্তৃপক্ষ। আর তাই তাদের মার্কশিট এসে পৌঁছয়নি।

তীব্র বিক্ষোভ ছাত্রছাত্রীদের
তীব্র বিক্ষোভ ছাত্রছাত্রীদের

স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফে বিষয়টি জেলা থেকে কলকাতায় শিক্ষা সংসদে গিয়ে সমাধানের চেষ্টা করা হয়। প্রধান শিক্ষকের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সংসদে আবেদন করা হয়েছিল তাদের ভুলের জন্যই এইসব উচ্চ মাধ্যমিকের ছাত্র-ছাত্রীর আবেদন পত্র জমা পড়েনি। তাদের বিকল্প কোনও ব্যবস্থা করে মার্কশিট দেওয়ার জন্য আবেদনও জানানো হয়েছিল।

রেজাল্ট আসেনি, বিক্ষোভে ছাত্রছাত্রীরা

কিন্তু শিক্ষা সংসদের পক্ষ থেকেই ইতিমধ্যেই প্রধান শিক্ষককের সেই আবেদন খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে কার্যত অন্ধকারে অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ ছাত্রছাত্রীদের। শুক্রবার সকাল থেকেই প্রথমে পঞ্চায়েত অফিস ঘেরাও করে ছাত্রছাত্রীরা। এরপর স্কুলে গিয়ে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে তারা। এর জেরে প্রচুর পরিমাণে পুলিশ ঘিরে রাখে গোটা স্কুল ।

আরও পড়ুন : মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণার পরও নিয়োগ নেই, বিক্ষোভ প্রাইমারি টেট উত্তীর্ণ চাকরি প্রার্থীদের

প্রধান শিক্ষক সহ অন্য শিক্ষক শিক্ষিকাদের আটকে রাখে স্কুলের মধ্যেই। গ্রিলের ভেতর থেকে প্রধান শিক্ষক হাতজোড় করে বলেন, ছাত্রছাত্রীদের বছর নষ্ট হতে দেবেন না তিনি। ছাত্রছাত্রীরা পাল্টা বলে লিখিত দিতে হবে। অন্যদিকে বিক্ষোভ দেখাতে গেলে পুলিশের সঙ্গেও মৃদু ধস্তাধস্তি হয় ছাত্রছাত্রীদের। এই ঘটনার সমাধান কী, তা এখনও অনিশ্চিত।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.