ETV Bharat / state

Shaky Boundary Wall: স্কুলের পাঁচিলে বিপদ-বার্তা ! আতঙ্কিত অভিভাবকরা

নড়বড়ে সীমানা পাঁচিল (Boundary Wall) ঘিরে ছড়াচ্ছে আতঙ্ক ৷ পশ্চিম বর্ধমানের কাঁকসার (Kanksa) বামুনাড়া অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের (Primary School) ঘটনা ৷ কী বলছে কর্তৃপক্ষ ? প্রশাসনের অবস্থানই বা কী ?

Shaky Boundary Wall of a Primary School in Kanksa spreads fear among parents
Shaky Boundary Wall: স্কুলের পাঁচিলে বিপদ-বার্তা ! আতঙ্কিত অভিভাবকরা
author img

By

Published : Nov 21, 2022, 7:06 PM IST

কাঁকসা, 21 নভেম্বর: 'সাবধান ৷ এই প্রাচীরটি বিপজ্জনক !' পশ্চিম বর্ধমানের কাঁকসার (Kanksa) বামুনাড়া অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের (Primary School) সীমানা পাঁচিলে (Boundary Wall) লেখা রয়েছে এই সাবধানবাণী ! সেইসঙ্গে, পাঁচিলের গায়ে বিপদের সঙ্কেত হিসাবে আটকানো হয়েছে একটি লাল পতাকা ! তাতে অবশ্য আশ্বস্ত হওয়ার বদলে আশঙ্কাই বাড়ছে ৷ পড়ুয়াদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তা বাড়ছে অভিভাবকদের মনেও ৷

ঘটনাটা একটু ভেঙে বলা যাক ৷ বামুনাড়া অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ুয়া রয়েছে কয়েকশো ৷ পঠনপাঠন নিয়েও তেমন কোনও সমস্য়া নেই ৷ কিন্তু, দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে স্কুলের সীমানা পাঁচিল ৷ অভিভাবকদের অভিযোগ, বেশ কয়েক মাস ধরেই নড়বড়ে হয়ে রয়েছে এই পাঁচিল ৷ সেকথা স্কুল কর্তৃপক্ষকেও জানানো হয়েছে ৷ কিন্তু, এখনও পর্যন্ত পাঁচিল সারানোর কোনও ব্যবস্থা করা হয়নি ৷ অথচ, টিফিন টাইমে স্কুলের এই মাঠেই খেলা করে পড়ুয়ারা ৷ তাদের কারও উপর যদি এই পাঁচিল ভেঙে পড়ে, তাহলে যে কী হতে পারে, তা ভেবেই শিউড়ে উঠছেন অভিভাবকরা ৷

স্কুলের পাঁচিলে বিপদ-বার্তা

আরও পড়ুন: মালদার পর এবার পুরুলিয়া, ফের বিদ্যালয়ের শৌচাগারের পাঁচিল ভেঙে মৃত এক ছাত্র

এ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে প্রধান শিক্ষক আদিত্য মুখোপাধ্যায় বলেন, "বিষয়টি প্রথম অভিভাবকরাই আমাদের নজরে আনেন ৷ আসলে ওই পাঁচিলের নীচে নর্দমা রয়েছে ৷ ইঁদুরের গর্তও আছে ৷ এই দুই কারণেই পাঁচিলের ভিত নড়বড়ে হয়ে গিয়েছে ৷ তাতে ফাটলও ধরেছে ৷ আমরা ব্লক প্রশাসনকে এবং স্থানীয় পঞ্চায়েতকে সমস্যার কথা জানিয়েছি ৷ তারা দ্রুত পাঁচিল মেরামতির আশ্বাস দিয়েছে ৷"

কিন্তু, এই বিষয়ে ক্যামেরার সামনে মুখ খুলতে রাজি হননি বিডিও ৷ পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকেও কেউ কোনও কথা বললেননি ৷ প্রসঙ্গত, সম্প্রতি মালদার একটি স্কুলে মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে ৷ পরিত্যক্ত শৌচালয়ের দেওয়াল ভেঙে মৃত্যু হয় 17 বছরের এক ছাত্রের ৷ গুরুতর জখম হয় তার এক সহপাঠী ৷ তারপরও হুঁশ ফিরছে না কাঁকসার এই স্কুলের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদের ৷ এমনটাই অভিযোগ করছেন অভিভাবকরা ৷ তাঁদের প্রশ্ন, এই গরিমসির ফলে যদি কোনও বাচ্চার প্রাণ যায়, বা যদি কেউ আহত হয়, তার দায় কে নেবে ? এই প্রশ্নের উত্তর আপাতত অধরা ৷

কাঁকসা, 21 নভেম্বর: 'সাবধান ৷ এই প্রাচীরটি বিপজ্জনক !' পশ্চিম বর্ধমানের কাঁকসার (Kanksa) বামুনাড়া অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের (Primary School) সীমানা পাঁচিলে (Boundary Wall) লেখা রয়েছে এই সাবধানবাণী ! সেইসঙ্গে, পাঁচিলের গায়ে বিপদের সঙ্কেত হিসাবে আটকানো হয়েছে একটি লাল পতাকা ! তাতে অবশ্য আশ্বস্ত হওয়ার বদলে আশঙ্কাই বাড়ছে ৷ পড়ুয়াদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তা বাড়ছে অভিভাবকদের মনেও ৷

ঘটনাটা একটু ভেঙে বলা যাক ৷ বামুনাড়া অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ুয়া রয়েছে কয়েকশো ৷ পঠনপাঠন নিয়েও তেমন কোনও সমস্য়া নেই ৷ কিন্তু, দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে স্কুলের সীমানা পাঁচিল ৷ অভিভাবকদের অভিযোগ, বেশ কয়েক মাস ধরেই নড়বড়ে হয়ে রয়েছে এই পাঁচিল ৷ সেকথা স্কুল কর্তৃপক্ষকেও জানানো হয়েছে ৷ কিন্তু, এখনও পর্যন্ত পাঁচিল সারানোর কোনও ব্যবস্থা করা হয়নি ৷ অথচ, টিফিন টাইমে স্কুলের এই মাঠেই খেলা করে পড়ুয়ারা ৷ তাদের কারও উপর যদি এই পাঁচিল ভেঙে পড়ে, তাহলে যে কী হতে পারে, তা ভেবেই শিউড়ে উঠছেন অভিভাবকরা ৷

স্কুলের পাঁচিলে বিপদ-বার্তা

আরও পড়ুন: মালদার পর এবার পুরুলিয়া, ফের বিদ্যালয়ের শৌচাগারের পাঁচিল ভেঙে মৃত এক ছাত্র

এ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে প্রধান শিক্ষক আদিত্য মুখোপাধ্যায় বলেন, "বিষয়টি প্রথম অভিভাবকরাই আমাদের নজরে আনেন ৷ আসলে ওই পাঁচিলের নীচে নর্দমা রয়েছে ৷ ইঁদুরের গর্তও আছে ৷ এই দুই কারণেই পাঁচিলের ভিত নড়বড়ে হয়ে গিয়েছে ৷ তাতে ফাটলও ধরেছে ৷ আমরা ব্লক প্রশাসনকে এবং স্থানীয় পঞ্চায়েতকে সমস্যার কথা জানিয়েছি ৷ তারা দ্রুত পাঁচিল মেরামতির আশ্বাস দিয়েছে ৷"

কিন্তু, এই বিষয়ে ক্যামেরার সামনে মুখ খুলতে রাজি হননি বিডিও ৷ পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকেও কেউ কোনও কথা বললেননি ৷ প্রসঙ্গত, সম্প্রতি মালদার একটি স্কুলে মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে ৷ পরিত্যক্ত শৌচালয়ের দেওয়াল ভেঙে মৃত্যু হয় 17 বছরের এক ছাত্রের ৷ গুরুতর জখম হয় তার এক সহপাঠী ৷ তারপরও হুঁশ ফিরছে না কাঁকসার এই স্কুলের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদের ৷ এমনটাই অভিযোগ করছেন অভিভাবকরা ৷ তাঁদের প্রশ্ন, এই গরিমসির ফলে যদি কোনও বাচ্চার প্রাণ যায়, বা যদি কেউ আহত হয়, তার দায় কে নেবে ? এই প্রশ্নের উত্তর আপাতত অধরা ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.