ETV Bharat / state

দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানা সম্প্রসারণের কাজ কি থমকে যাবে জমি জটে ?

বাম সরকারের সময়কালে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার অনেক জমি দখল হয় ৷ ফলে ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কাজের জন্য এখন যতটা পরিমাণ জমি লাগবে তা পেতে কপালে ভাঁজ ইস্পাত কারখানা কর্তৃপক্ষ থেকে SAIL কর্তৃপক্ষের। বর্তমানে যে সম্প্রসারণের কাজ চালু হয়েছে তা ২০২৫ সালে শেষ করতে হবে এবং দ্বিতীয় দফার সম্প্রসারণের কাজ ২০৩০ সালের মধ্যে শেষ করতে হবে বলে জানান দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার CEO  এ ভি কামলাকার ৷

ছবি
author img

By

Published : Nov 18, 2019, 3:10 PM IST

দুর্গাপুর , 18 নভেম্বর : দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কাজ দু'দফায় সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল ৷ বর্তমানে চলেছে প্রথম দফার কাজ ৷ কিন্তু ইস্পাত কারখানার এই সম্প্রসারণের কাজের জন্য লাগবে জমি । তবে কি জমি জটে বন্ধ থাকবে কারখানা সম্প্রসারণের কাজ ? কারণ, ইস্পাত কারখানার জন্য পঞ্চাশের দশকে পর্যাপ্ত জমি অধিগ্রহণ করা হলেও তার বহু অংশ ছিল ফাঁকা ৷ বর্তমানে বেআইনি দখলদারির কারণে জনবসতিপূর্ণ এলাকাতে পরিণত হয়েছে ।

বাম সরকারের সময়কালে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার অনেক জমি দখল হয় ৷ ফলে ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কাজের জন্য এখন যতটা পরিমাণ জমি লাগবে তা পেতে কপালে ভাঁজ ইস্পাত কারখানা কর্তৃপক্ষ থেকে SAIL কর্তৃপক্ষের। বর্তমানে যে সম্প্রসারণের কাজ চালু হয়েছে তা ২০২৫ সালে শেষ করতে হবে এবং দ্বিতীয় দফার সম্প্রসারণের কাজ ২০৩০ সালের মধ্যে শেষ করতে হবে বলে জানান দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার CEO এ ভি কামলাকার ৷

৫০ এর দশকে এই ইস্পাত কারখানা তৈরির জন্য অধিগ্রহণ করা জমির কয়েক হাজার একর ফাঁকা ছিল ৷ সেখানে এখন রয়েছে বড় বড় বাড়ি, দোকান, ক্লাব থেকে শুরু করে রাজনৈতিক দলগুলির কার্যালয় ।

দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার নগর প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাঝে মধ্যে দুর্গাপুর ইস্পাত নগরীর মধ্যে অভিযান চালানো হয় বেআইনি নির্মাণ ভাঙার জন্য। তাই দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কাজ পুরোদমে চললে তার বেশ কিছু ইউনিটের জন্য জমির প্রয়োজন । কিন্তু সেই জমি কোথায় ? বিজড়া থেকে কমলপুর এলাকায় বেশ কিছু জমি ফাঁকা আছে। তার মাপ নেওয়া হয়েছে বলেও সূত্রের খবর।

কিন্তু ফরিদপুর, মেইনগেট, ভিড়িঙ্গি, ওয়ারিয়া এলাকায় জমির প্রয়োজন। সেখানে DCP-র জন্য একসময় অধিগৃহীত জমি আজ বেআইনি দখলদারের হাতে । এর আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কথা বলেছিলেন । রাজ্য সরকারের সবরকম সহায়তাও যে পাওয়া যাবে সে বিষয়েও বলেছিলেন তিনি। দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার CEO জানালেন, রাজ্য সরকার সহায়তা করছে । কিন্তু এত মানুষের বসতি তুলে সরকারি কাজের জন্য অধিগ্রহণ করা জমি পুনরুদ্ধার কি আর সম্ভব ? আর সেই জমি না পেলে কি থমকে যেতে পারে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কাজ? এমন প্রশ্ন উঠলেও উত্তর দিচ্ছেন না কেউ ৷

দুর্গাপুর , 18 নভেম্বর : দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কাজ দু'দফায় সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল ৷ বর্তমানে চলেছে প্রথম দফার কাজ ৷ কিন্তু ইস্পাত কারখানার এই সম্প্রসারণের কাজের জন্য লাগবে জমি । তবে কি জমি জটে বন্ধ থাকবে কারখানা সম্প্রসারণের কাজ ? কারণ, ইস্পাত কারখানার জন্য পঞ্চাশের দশকে পর্যাপ্ত জমি অধিগ্রহণ করা হলেও তার বহু অংশ ছিল ফাঁকা ৷ বর্তমানে বেআইনি দখলদারির কারণে জনবসতিপূর্ণ এলাকাতে পরিণত হয়েছে ।

বাম সরকারের সময়কালে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার অনেক জমি দখল হয় ৷ ফলে ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কাজের জন্য এখন যতটা পরিমাণ জমি লাগবে তা পেতে কপালে ভাঁজ ইস্পাত কারখানা কর্তৃপক্ষ থেকে SAIL কর্তৃপক্ষের। বর্তমানে যে সম্প্রসারণের কাজ চালু হয়েছে তা ২০২৫ সালে শেষ করতে হবে এবং দ্বিতীয় দফার সম্প্রসারণের কাজ ২০৩০ সালের মধ্যে শেষ করতে হবে বলে জানান দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার CEO এ ভি কামলাকার ৷

৫০ এর দশকে এই ইস্পাত কারখানা তৈরির জন্য অধিগ্রহণ করা জমির কয়েক হাজার একর ফাঁকা ছিল ৷ সেখানে এখন রয়েছে বড় বড় বাড়ি, দোকান, ক্লাব থেকে শুরু করে রাজনৈতিক দলগুলির কার্যালয় ।

দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার নগর প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাঝে মধ্যে দুর্গাপুর ইস্পাত নগরীর মধ্যে অভিযান চালানো হয় বেআইনি নির্মাণ ভাঙার জন্য। তাই দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কাজ পুরোদমে চললে তার বেশ কিছু ইউনিটের জন্য জমির প্রয়োজন । কিন্তু সেই জমি কোথায় ? বিজড়া থেকে কমলপুর এলাকায় বেশ কিছু জমি ফাঁকা আছে। তার মাপ নেওয়া হয়েছে বলেও সূত্রের খবর।

কিন্তু ফরিদপুর, মেইনগেট, ভিড়িঙ্গি, ওয়ারিয়া এলাকায় জমির প্রয়োজন। সেখানে DCP-র জন্য একসময় অধিগৃহীত জমি আজ বেআইনি দখলদারের হাতে । এর আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কথা বলেছিলেন । রাজ্য সরকারের সবরকম সহায়তাও যে পাওয়া যাবে সে বিষয়েও বলেছিলেন তিনি। দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার CEO জানালেন, রাজ্য সরকার সহায়তা করছে । কিন্তু এত মানুষের বসতি তুলে সরকারি কাজের জন্য অধিগ্রহণ করা জমি পুনরুদ্ধার কি আর সম্ভব ? আর সেই জমি না পেলে কি থমকে যেতে পারে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কাজ? এমন প্রশ্ন উঠলেও উত্তর দিচ্ছেন না কেউ ৷

Intro:দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কাজ দু-দফায় সম্পন্ন হওয়ার লক্ষ্যমাত্রার প্রথম দফার কাজ চলছে।কিন্তু ইস্পাত কারখানার এই সম্প্রসারণের কাজের জন্য লাগবে জমি।তাই দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কাজ কি ব্যাহত হবে জমিজটে?কারন ইস্পাত কারখানার জন্য ৫০ এর দশকে পর্যাপ্ত জমি অধিগ্রহণ করা হলেও তার বহু অংশ ফাঁকা থাকায় তা এখন বে-আইনি দখলদারীর কারনে জনবসতিপূর্ণ এলাকা তে পরিনত হয়েছে।বামসরকারের সময়কালে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার জমিতে তৈরি হওয়া একের পর এক "" ভোটব্যাঙ্ক""এর কারনে এখন দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কাজের জন্য যে জমি লাগবে তা পেতে কপালে ভাঁজ ইস্পাত কারখানা কর্তৃপক্ষ থেকে সেইল কর্তৃপক্ষ এর।বর্তমানে যে সম্প্রসারণের কাজ চালু হয়েছে তা ২০২৫ এ শেষ করতে হবে এবং দ্বিতীয় দফার সম্প্রসারণের কাজ ২০৩০ সালের মধ্যে শেষ করতে হবে বলে জানান -দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সিইও এ,ভি,কামলাকার।দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার জন্য সেই ৫০ এর দশকে অধিগ্রহণ করা জমির কয়েক হাজার একর যে জমি ফাঁকা ছিল সেখানে এখন বড় বড় বাড়ি,দোকান,ক্লাব থেকে শুরু করে রাজনৈতিক দলগুলির কার্য্যালয়।দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার নগর প্রশাসন এর পক্ষ থেকে মাঝে মধ্যে দুর্গাপুর ইস্পাত নগরীর মাঝে অভিযান চালানো হয় বে-আইনি নির্মান ভাঙার জন্য।কিন্তু তাতে কি আর উদ্ধার করা যাবে ডিএসপি র জমিতে বিরাট বিরাট বস্তী হয়ে যাওয়া জমি?তাই দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কাজ পুর্নোদ্যমে চললে তার বেশ কিছু ইউনিট এর জন্য জমির প্রয়োজন।কিন্তু সেই জমি কোথায়?বিজড়া থেকে কমলপুর এলাকায় বেশ কিছু জমি ফাঁকা আছে।তার মাপজোপ হয়েছে বলে সুত্রের খবর।কিন্তু ফরিদপুর, মেইনগেট,ভিড়িঙ্গী, ওয়ারিয়া এলাকায় জমির প্রয়োজন।সেখানে ডিএসপি র জন্য একসময় অধিগৃহীত জমি আজ বে-আইনি দখলদারের হাতে।তাই সেই জমি কি আর পাওয়া যাবে?নাকি জমি জটে আটকে যাবে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কাজ। এর আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় -দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কাজ এর কথা আনন্দের সাথে বলেছিলেন। রাজ্য সরকারের সবরকম সহায়তার কথাও বলেছিলেন।দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সি ই ও জানালেন "" রাজ্যসরকার সহায়তা করছে।""কিন্তু এত মানুষের বসতি তুলে আর কি সরকারি কাজের জন্য অধিগ্রহণ করা জমি পুনরুদ্ধার কি আর সম্ভব?আর সেই জমি না পেলে কি থমকে যেতে পারে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সম্প্রসারণের কাজ? এমন প্রশ্ন উঠলেও উত্তর দিচ্ছেন না কেও।।Body:গConclusion:হ

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.