ETV Bharat / state

পয়লা বৈশাখে ফাঁকাই রইল আসানসোলের কল্যাণেশ্বরী মন্দির

অন্যান্যবার ভিড় থাকে চোখে পড়ার মতো । কিন্তু এই নববর্ষে ফাঁকাই রইল আসানসোলের কল্যাণেশ্বরী মন্দির ।

author img

By

Published : Apr 15, 2020, 11:11 AM IST

Asansol
কল্যাণেশ্বরী মন্দির

আসানসোল, 15 এপ্রিল : অন্যান্য বছর তিল ধারণের জায়গা থাকে না । পুজো দেওয়ার জন্য মানুষজনের লাইন থাকে এক কিলোমিটারেরও বেশি অংশে । এবছর নববর্ষে একেবারেই বিপরীত চিত্র দেখা গেল । ভিড়ই ছিল না প্রাচীন কল্যাণেশ্বরী মন্দিরে । সারাদিনে 50 জন ভক্তও আসেননি বলে দাবি মন্দিরের সেবাইতদের ।

কোরোনার জেরে দেশে লকডাউন চলছে । বাদ যায়নি আসানসোল শিল্পাঞ্চল । মাঝে কয়েকদিনের জন্য বাংলা-ঝাড়খণ্ড সীমান্তে কল্যাণেশ্বরী মন্দির একেবারেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল । কিন্তু এখন পুজোটুকু সেরে নেওয়ার জন্য কিছুক্ষণ খোলা হয় । নববর্ষে অনেকেই আসেন এখানে পুজো দিতে । গতকালও ভক্তরা পুজো দিতে আসতে পারেন বলে সাবধানতা অবলম্বন করেই মন্দির খোলা হয়েছিল । কিন্তু স্থানীয় কিছু বাসিন্দা ছাড়া কেউই আসেননি মন্দিরে । স্থানীয় মিষ্টু লায়েকের কথায়, "অন্যান্য বছর সকালে এসে বেলা 12 টার আগে বাড়ি যেতে পারতাম না । এবছর জানি লোকই নেই । তাই বেলার দিকে আসা । কল্যাণেশ্বরী এলাকায় এখনও কিছু হয়নি । মায়ের কৃপায় এদিকে কিছু হবেও না ।"

মন্দিরের পুরোহিত পবিত্র বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "এসময় ভিড় যত কম হয় ততই ভালো । আমরা তো ভক্তদের কাছ থেকে দক্ষিণাও নিচ্ছি না ।"

কল্যাণেশ্বরী মন্দিরের পাশেই মাইথন পর্যটন কেন্দ্রে এটাই ঘুরতে আসার আপাতত শেষ সময় । বর্ষার পর থেকে ফের পর্যটকরা আসতে শুরু করেন । কিন্তু বসন্তের শেষে কোরোনার জেরে এই নববর্ষে ফাঁকাই থেকে গেল মাইথন ।

আসানসোল, 15 এপ্রিল : অন্যান্য বছর তিল ধারণের জায়গা থাকে না । পুজো দেওয়ার জন্য মানুষজনের লাইন থাকে এক কিলোমিটারেরও বেশি অংশে । এবছর নববর্ষে একেবারেই বিপরীত চিত্র দেখা গেল । ভিড়ই ছিল না প্রাচীন কল্যাণেশ্বরী মন্দিরে । সারাদিনে 50 জন ভক্তও আসেননি বলে দাবি মন্দিরের সেবাইতদের ।

কোরোনার জেরে দেশে লকডাউন চলছে । বাদ যায়নি আসানসোল শিল্পাঞ্চল । মাঝে কয়েকদিনের জন্য বাংলা-ঝাড়খণ্ড সীমান্তে কল্যাণেশ্বরী মন্দির একেবারেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল । কিন্তু এখন পুজোটুকু সেরে নেওয়ার জন্য কিছুক্ষণ খোলা হয় । নববর্ষে অনেকেই আসেন এখানে পুজো দিতে । গতকালও ভক্তরা পুজো দিতে আসতে পারেন বলে সাবধানতা অবলম্বন করেই মন্দির খোলা হয়েছিল । কিন্তু স্থানীয় কিছু বাসিন্দা ছাড়া কেউই আসেননি মন্দিরে । স্থানীয় মিষ্টু লায়েকের কথায়, "অন্যান্য বছর সকালে এসে বেলা 12 টার আগে বাড়ি যেতে পারতাম না । এবছর জানি লোকই নেই । তাই বেলার দিকে আসা । কল্যাণেশ্বরী এলাকায় এখনও কিছু হয়নি । মায়ের কৃপায় এদিকে কিছু হবেও না ।"

মন্দিরের পুরোহিত পবিত্র বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "এসময় ভিড় যত কম হয় ততই ভালো । আমরা তো ভক্তদের কাছ থেকে দক্ষিণাও নিচ্ছি না ।"

কল্যাণেশ্বরী মন্দিরের পাশেই মাইথন পর্যটন কেন্দ্রে এটাই ঘুরতে আসার আপাতত শেষ সময় । বর্ষার পর থেকে ফের পর্যটকরা আসতে শুরু করেন । কিন্তু বসন্তের শেষে কোরোনার জেরে এই নববর্ষে ফাঁকাই থেকে গেল মাইথন ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.