ETV Bharat / state

Trafficked to Saudi Arabia: কাজের লোভ দেখিয়ে পাচার, সৌদি আরবে অর্ধাহারে দিন কাটছে নদিয়ার যুবকের

author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Aug 28, 2023, 11:03 PM IST

কাজের প্রলোভন দেখিয়ে সৌদি আরবে নিয়ে গিয়ে নদিয়ার এক বাসিন্দাকে আটকে রাখার ঘটনা সামনে এসেছে ৷ 40 বছর বয়সি ওই ব্যক্তির নাম সফিদুল শেখ ৷ ছেলেকে ফিরিয়ে আনার দাবিতে রাজ্যের মাইগ্র্যান্ট লেবর ওয়েলফেয়ার বোর্ডের কাছে চিঠি লিখেছেন তাঁর বাবা ৷ এই বিষয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন লিখেছেন ইটিভি ভারতের প্রতিনিধি অরুনিম ভুইয়াঁ ৷

ETV Bharat
প্রতীকী ছবি

নয়াদিল্লি, 28 অগস্ট: সামনে এল ভারত থেকে পশ্চিম এশিয়ায় মানব পাচারের আরও একটি ঘটনা ৷ অভিযোগ, কাজ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে পশ্চিমবঙ্গের নদিয়ার একটি গরিব পরিবারের 40 বছর বয়সি এক ব্যক্তিকে সৌদি আরবে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে ৷ ওই ব্যক্তির নাম সফিদুল শেখ ৷ এক দালালের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে ৷ জানা গিয়েছে, বর্তমানে রিয়াধে ওই ব্যক্তির দিন কাটছে অসহায় অবস্থার মধ্যে আটক অবস্থায়, আরও অন্যদের মতো ৷

নদিয়ার গন্ধিনা এলাকার বাসিন্দা সফিদুল শেখ ৷ তাঁর বাবার নাম নাফুরুদ্দিন শেখ ৷ জানা গিয়েছে, ভালো মাইনের চাকরির লোভ দেখিয়ে গত বছরের মার্চ মাসে ওই ব্যক্তিকে সৌদি আরবে নিয়ে যায় নাজু মণ্ডল নামে এক দালাল ৷ এর জন্য নাফুরুদ্দিনের পরিবারের কাছ থেকে 2 লক্ষ টাকাও নেয় ওই অভিযুক্ত ৷ কিন্তু, সৌদি আরবে গিয়ে সফিদুল বুঝতে পারে কোনও চাকরির জন্য তাঁকে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়নি ৷ আরও কয়েকজনের সঙ্গে তাঁকে সেখানে 3-4 মাস আটকে রাখা হয় ৷ এরপর তাদের বাধ্য করা হয় স্বল্প বেতনে কাজ করতে ৷ কিন্তু সেই কাজও খুব বেশিদিন স্থায়ী হয়নি ৷ বর্তমানে আবার সফিদুলকে রিয়াধের একটি বাজারে বন্দি করে রাখা হয়েছে বলে খবর, অভিযোগ ঠিক মতো খেতেও দেওয়া হচ্ছে না তাঁকে ৷

এই বিষয়টি জানতে পারার পরেই সফিদুল শেখের অসহায় পরিবার অভিযোগ জানিয়েছে পুলিশে, অভিযোগ দায়ের হয়েছে নাজু মণ্ডল নামে ওই দালালের বিরুদ্ধে ৷ কিন্তু পুলিশ নাকি ওই পরিবারটির থেকে এফআইআর গ্রহণ না করে তাদের পরামর্শ দিয়েছে আদালতে মামলা করার ৷ সোমবার সফিদুলের বাবা নাফুরুদ্দিন বিষয়টি জানিয়ে একটি আবেদনপত্র জমা দিয়েছে রাজ্যের মাইগ্র্যান্ট লেবর ওয়েলফেয়ার বোর্ডের কাছে ৷ ছেলেকে রিয়াধ থেকে ফিরিয়ে আনতে সরকারের সাহায্য চেয়েছে পরিবারটি ৷

আরও পড়ুন: স্বামীর মৃত্যুর পর মেয়েকে বিক্রি করে প্রেমিককে বিয়ে! মায়ের খোঁজে পুলিশ

ওই আবেদনপত্রে সফিদুলের বাবা জানিয়েছেন, কাজের অভাবে তাঁদের সংসার ঠিকমতো চলছিল না ৷ এমনকি দিনে দু'বেলা ঠিকমতো খাবারও জুটছিল না তাঁদের ৷ অসহায় পরিস্থিতির মধ্যে দিন কাটছিল পরিবারের ৷ এমন সময় নাজু মণ্ডল নামে এক দালাল সফিদুলের বাড়িতে যায় ৷ এই অভিযুক্তের বাবার নাম চাঁদ আলি মণ্ডল, সে স্থানীয় নন্দলপুর এলাকার বাসিন্দা ৷ নাফুরুদ্দিনের আরও দাবি, নাজু মণ্ডল তাঁদের আশ্বাস দিয়েছিল ছেলেকে সেখানে পাঠিয়ে ভালো মাইনের চাকরির ব্যবস্থা করে দেবে ৷ কিন্তু তার জন্য 2 লক্ষ টাকা লাগবে ৷ নাফুরুদ্দিনের কথায়, "আমি সেই আশ্বাসে বিশ্বাস রাখি ৷ সম্পত্তি বেচে ও চড়া সুদে দেনা করে 2 লক্ষ টাকা জোগার করে নাজু মণ্ডলের হাতে তুলে দিই ৷ "

তিনি আরও জানিয়েছেন, সফিদুলকে নিয়ে যাওয়ার জন্য পাসপোর্ট, ভিসার মতো প্রয়োজনীয় কাগজপত্রও তৈরি করে দেয় নাজু মণ্ডল ৷ গত বছর মার্চ মাসে 2 বছরের চুক্তিতে মুম্বই হয়ে সৌদি যায় সফিদুল ৷ কিন্তু সেখানে গিয়ে কোনও কাজ পায়নি সে, 3-4 মাস তাঁকে অন্য কয়েকজনের সঙ্গে একটি ঘরে বন্দি করে রাখা হয় ৷ নিয়ে নেওয়া হয় সব কাগজপত্র ৷ স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই নাফুরুদ্দিনদের এলাকাতেই বাসবাস অভিযুক্ত নাজু মণ্ডলের ৷ তবে এখন আর তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না ৷

মাইগ্র্যান্ট লেবর ওয়েলফেয়ার বোর্ডের কাছে লেখা চিঠিতে সফিদুলের বাবা আরও জানিয়েছেন, সৌদি আরবে নিয়ে যাওয়ার পর থেকেই কার্যত বন্দি অবস্থায় দিন কাটছে ছেলের ৷ শোচনীয় অবস্থা ৷ অভুক্ত বা আধপেটা খেয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে ছেলেকে ৷ উদ্বেগে দিন কাটছে সকলের ৷ ছেলেকে দ্রুত ফিরিয়ে আনার আবেদন জানিয়েছেন তিনি ৷ তবে এই প্রথম নয়, প্রতি বছর এরকমভাবেই কাজের লোভ দেখিয়ে বহু গরিব যুবক-যুবতীকে নিয়ে যাওয়া হয় পশ্চিম ও দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ৷ সেখানে তাঁদের দিয়ে শ্রমিকদের কাজ করানো হয়, হেনস্তা করা হয় ৷

এই বিষয়ে ইটিভি ভারতের তরফে কথা বলা হয়েছিল ন্যাশনাল অ্যান্টি ট্রাফিকিং কমিটির ন্যাশনাল বোর্ড অফ কাউন্সিলের চেয়ারপার্সন শেখ জিনার আলির সঙ্গে ৷ তিনি জানিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রতিবছর কতজনকে এভাবে প্রলোভন দেখিয়ে পাচার করা হয়, তার সঠিক সংখ্যা বলাটা কঠিন ৷ অনেককে আবার উদ্ধার করে ফিরিয়ে আনাও সম্ভব হয়েছে সৌদি আরব, ইরান, ইরাক, মালয়েশিয়া, দুবাই, তানজানিয়ার মতো দেশ থেকে ৷ তিনি আরও জানিয়েছেন, তাঁদের উদ্যোগে 2018 সাল থেকে এখনও পর্যন্ত এরাজ্যের প্রায় 20 হাজার জনকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে ৷

আরও পড়ুন: শিশু পাচার কাণ্ডে ধৃতকে সঙ্গে নিয়ে কসবার আইভিএফ সেন্টারে তল্লাশি

মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেনেন্টের তথ্য অনুযায়ী, 2023 সালে এখনও পর্যন্ত সৌদি আরবে এরকম 1 হাজার 454 জনকে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়েছে যাদের মধ্যে 942 জনকে বাধ্য করা হয় কম অর্থে শ্রমিকের কাজ করতে, 130 জনকে যৌন পেশায় নামানো হয়েছে ও 382 জনকে ভিক্ষাবৃত্তি করতে বাধ্য করা হয়েছে ৷ এককথায় তাঁদের সেখানে দাসের মতো রাখা হয় ৷ ভুক্তভোগীরা অধিকাংশই বাংলাদেশ, ইথিওপিয়া, ঘানা, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, কেনিয়া, মরক্কো, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ফিলিপিন্স, উগান্ডা, ইয়েমেনের বাসিন্দা ৷

নয়াদিল্লি, 28 অগস্ট: সামনে এল ভারত থেকে পশ্চিম এশিয়ায় মানব পাচারের আরও একটি ঘটনা ৷ অভিযোগ, কাজ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে পশ্চিমবঙ্গের নদিয়ার একটি গরিব পরিবারের 40 বছর বয়সি এক ব্যক্তিকে সৌদি আরবে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে ৷ ওই ব্যক্তির নাম সফিদুল শেখ ৷ এক দালালের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে ৷ জানা গিয়েছে, বর্তমানে রিয়াধে ওই ব্যক্তির দিন কাটছে অসহায় অবস্থার মধ্যে আটক অবস্থায়, আরও অন্যদের মতো ৷

নদিয়ার গন্ধিনা এলাকার বাসিন্দা সফিদুল শেখ ৷ তাঁর বাবার নাম নাফুরুদ্দিন শেখ ৷ জানা গিয়েছে, ভালো মাইনের চাকরির লোভ দেখিয়ে গত বছরের মার্চ মাসে ওই ব্যক্তিকে সৌদি আরবে নিয়ে যায় নাজু মণ্ডল নামে এক দালাল ৷ এর জন্য নাফুরুদ্দিনের পরিবারের কাছ থেকে 2 লক্ষ টাকাও নেয় ওই অভিযুক্ত ৷ কিন্তু, সৌদি আরবে গিয়ে সফিদুল বুঝতে পারে কোনও চাকরির জন্য তাঁকে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়নি ৷ আরও কয়েকজনের সঙ্গে তাঁকে সেখানে 3-4 মাস আটকে রাখা হয় ৷ এরপর তাদের বাধ্য করা হয় স্বল্প বেতনে কাজ করতে ৷ কিন্তু সেই কাজও খুব বেশিদিন স্থায়ী হয়নি ৷ বর্তমানে আবার সফিদুলকে রিয়াধের একটি বাজারে বন্দি করে রাখা হয়েছে বলে খবর, অভিযোগ ঠিক মতো খেতেও দেওয়া হচ্ছে না তাঁকে ৷

এই বিষয়টি জানতে পারার পরেই সফিদুল শেখের অসহায় পরিবার অভিযোগ জানিয়েছে পুলিশে, অভিযোগ দায়ের হয়েছে নাজু মণ্ডল নামে ওই দালালের বিরুদ্ধে ৷ কিন্তু পুলিশ নাকি ওই পরিবারটির থেকে এফআইআর গ্রহণ না করে তাদের পরামর্শ দিয়েছে আদালতে মামলা করার ৷ সোমবার সফিদুলের বাবা নাফুরুদ্দিন বিষয়টি জানিয়ে একটি আবেদনপত্র জমা দিয়েছে রাজ্যের মাইগ্র্যান্ট লেবর ওয়েলফেয়ার বোর্ডের কাছে ৷ ছেলেকে রিয়াধ থেকে ফিরিয়ে আনতে সরকারের সাহায্য চেয়েছে পরিবারটি ৷

আরও পড়ুন: স্বামীর মৃত্যুর পর মেয়েকে বিক্রি করে প্রেমিককে বিয়ে! মায়ের খোঁজে পুলিশ

ওই আবেদনপত্রে সফিদুলের বাবা জানিয়েছেন, কাজের অভাবে তাঁদের সংসার ঠিকমতো চলছিল না ৷ এমনকি দিনে দু'বেলা ঠিকমতো খাবারও জুটছিল না তাঁদের ৷ অসহায় পরিস্থিতির মধ্যে দিন কাটছিল পরিবারের ৷ এমন সময় নাজু মণ্ডল নামে এক দালাল সফিদুলের বাড়িতে যায় ৷ এই অভিযুক্তের বাবার নাম চাঁদ আলি মণ্ডল, সে স্থানীয় নন্দলপুর এলাকার বাসিন্দা ৷ নাফুরুদ্দিনের আরও দাবি, নাজু মণ্ডল তাঁদের আশ্বাস দিয়েছিল ছেলেকে সেখানে পাঠিয়ে ভালো মাইনের চাকরির ব্যবস্থা করে দেবে ৷ কিন্তু তার জন্য 2 লক্ষ টাকা লাগবে ৷ নাফুরুদ্দিনের কথায়, "আমি সেই আশ্বাসে বিশ্বাস রাখি ৷ সম্পত্তি বেচে ও চড়া সুদে দেনা করে 2 লক্ষ টাকা জোগার করে নাজু মণ্ডলের হাতে তুলে দিই ৷ "

তিনি আরও জানিয়েছেন, সফিদুলকে নিয়ে যাওয়ার জন্য পাসপোর্ট, ভিসার মতো প্রয়োজনীয় কাগজপত্রও তৈরি করে দেয় নাজু মণ্ডল ৷ গত বছর মার্চ মাসে 2 বছরের চুক্তিতে মুম্বই হয়ে সৌদি যায় সফিদুল ৷ কিন্তু সেখানে গিয়ে কোনও কাজ পায়নি সে, 3-4 মাস তাঁকে অন্য কয়েকজনের সঙ্গে একটি ঘরে বন্দি করে রাখা হয় ৷ নিয়ে নেওয়া হয় সব কাগজপত্র ৷ স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই নাফুরুদ্দিনদের এলাকাতেই বাসবাস অভিযুক্ত নাজু মণ্ডলের ৷ তবে এখন আর তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না ৷

মাইগ্র্যান্ট লেবর ওয়েলফেয়ার বোর্ডের কাছে লেখা চিঠিতে সফিদুলের বাবা আরও জানিয়েছেন, সৌদি আরবে নিয়ে যাওয়ার পর থেকেই কার্যত বন্দি অবস্থায় দিন কাটছে ছেলের ৷ শোচনীয় অবস্থা ৷ অভুক্ত বা আধপেটা খেয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে ছেলেকে ৷ উদ্বেগে দিন কাটছে সকলের ৷ ছেলেকে দ্রুত ফিরিয়ে আনার আবেদন জানিয়েছেন তিনি ৷ তবে এই প্রথম নয়, প্রতি বছর এরকমভাবেই কাজের লোভ দেখিয়ে বহু গরিব যুবক-যুবতীকে নিয়ে যাওয়া হয় পশ্চিম ও দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ৷ সেখানে তাঁদের দিয়ে শ্রমিকদের কাজ করানো হয়, হেনস্তা করা হয় ৷

এই বিষয়ে ইটিভি ভারতের তরফে কথা বলা হয়েছিল ন্যাশনাল অ্যান্টি ট্রাফিকিং কমিটির ন্যাশনাল বোর্ড অফ কাউন্সিলের চেয়ারপার্সন শেখ জিনার আলির সঙ্গে ৷ তিনি জানিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রতিবছর কতজনকে এভাবে প্রলোভন দেখিয়ে পাচার করা হয়, তার সঠিক সংখ্যা বলাটা কঠিন ৷ অনেককে আবার উদ্ধার করে ফিরিয়ে আনাও সম্ভব হয়েছে সৌদি আরব, ইরান, ইরাক, মালয়েশিয়া, দুবাই, তানজানিয়ার মতো দেশ থেকে ৷ তিনি আরও জানিয়েছেন, তাঁদের উদ্যোগে 2018 সাল থেকে এখনও পর্যন্ত এরাজ্যের প্রায় 20 হাজার জনকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে ৷

আরও পড়ুন: শিশু পাচার কাণ্ডে ধৃতকে সঙ্গে নিয়ে কসবার আইভিএফ সেন্টারে তল্লাশি

মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেনেন্টের তথ্য অনুযায়ী, 2023 সালে এখনও পর্যন্ত সৌদি আরবে এরকম 1 হাজার 454 জনকে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়েছে যাদের মধ্যে 942 জনকে বাধ্য করা হয় কম অর্থে শ্রমিকের কাজ করতে, 130 জনকে যৌন পেশায় নামানো হয়েছে ও 382 জনকে ভিক্ষাবৃত্তি করতে বাধ্য করা হয়েছে ৷ এককথায় তাঁদের সেখানে দাসের মতো রাখা হয় ৷ ভুক্তভোগীরা অধিকাংশই বাংলাদেশ, ইথিওপিয়া, ঘানা, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, কেনিয়া, মরক্কো, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ফিলিপিন্স, উগান্ডা, ইয়েমেনের বাসিন্দা ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.