ETV Bharat / state

নিয়ম না মেনেই কাটা হচ্ছে গাছ, রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ কৃষ্ণনগরে

কৃষ্ণনগর থেকে মাঝদিয়া পর্যন্ত 24 কিমি রাস্তা সম্প্রসারণের জন্য অনুমতি ছাড়াই গাছ কাটা চলছে বলে অভিযোগ ৷ এরই প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছেন পরিবেশপ্রেমী ও স্থানীয় বাসিন্দারা ৷

গাছ বাঁচাও
author img

By

Published : Aug 4, 2019, 11:55 PM IST

Updated : Aug 5, 2019, 2:42 AM IST

কৃষ্ণনগর, 4 অগাস্ট : রাস্তা সম্প্রসারণের জন্য অবৈধভাবে একের পর এক সেগুন, শিরীষ, জারুল, বাবলা গাছ কেটে ফেলার অভিযোগ উঠল কৃষ্ণনগরে ৷ স্থানীয় বাসিন্দা এবং পরিবেশপ্রেমীদের অভিযোগ, অনুমতি ছাড়াই চলছে গাছ কাটা ৷ এরপরই আজ সকালে ঠিকাদার সংস্থার কর্মীদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখানো হয় ৷

সম্প্রতি কৃষ্ণনগর থেকে মাঝদিয়া পর্যন্ত 24 কিলোমিটার রাজ্য সড়ক সম্প্রসারণের অনুমতি দিয়েছে পূর্ত দপ্তর ৷ এই কাজের বরাত পেয়েছেন প্রবীর সরকার নামে একজন ঠিকাদার ৷ পরিবেশ কর্মীদের অভিযোগ, এই রাস্তায় মোট 614টি গাছ কাটার অনুমতি দেওয়া হলেও 2000টি দামি গাছ কেটে ফেলা হয়েছে ৷ এদিকে রাস্তা সম্প্রসারণের চুক্তিতে শর্তই রয়েছে যে একটি গাছ কাটলে পাঁচটি করে গাছ লাগাতে হবে এবং রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে ঠিকাদার সংস্থাকে । কিন্তু, সেই সব শর্ত কিছুই মানা হচ্ছে না বলে অভিযোগ ৷

বন দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, 1011টি গাছ কাটার অনুমতি দেওয়া হয়েছে ৷ স্থানীয় বাসিন্দা এবং পরিবেশ কর্মীদের অভিযোগ, বনদপ্তর এবং পূর্ত দপ্তরের পক্ষ থেকে 614টি গাছকে চিহ্নিত করে দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু ঠিকাদার সংস্থা চিহ্নিত গাছগুলিকে না কেটে দামি সেগুন, শিরীষ, জারুল বাবলা গাছ কেটে দিনের বেলাতেই পাচার করে দিচ্ছে ৷ একদিকে যেমন কোটি কোটি টাকা সরকারের ক্ষতি হচ্ছে তেমনই পরিবেশও ধ্বংস হচ্ছে ।

আজ সকালে আন্দোলনে নেমেছেন একাধিক পরিবেশ প্রেমী সংগঠনের সদস্য এবং স্থানীয় বাসিন্দারা ৷ তাঁদের বক্তব্য, " রাস্তা সম্প্রসারণে তাঁরা কোনও বাধা তৈরি করতে চান না ৷ কিন্তু পরিবেশকে বাঁচিয়ে আদালতের নির্দেশ মতো রাস্তা সম্প্রসারণের কাজ করতে হবে ৷ আদালতের নির্দেশ মতো একটি গাছ কাটলে পাঁচটি করে গাছ লাগাতে হবে এবং তার রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে । বনদপ্তর এবং সরকারের অনুমতিপ্রাপ্ত যে সব গাছ কাটার কথা সেই গাছগুলিকেই শুধুমাত্র কাটতে হবে । "

আজ সকালে ঠিকাদার প্রবীর সরকারের কাছে গাছ কাটার উপযুক্ত সরকারি অনুমতিপত্র দেখতে চান আন্দোলনকারীরা । তাঁদের অভিযোগ, প্রবীর সরকার উপযুক্ত নথি দেখাতে পারেনি । খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে পৌঁছায় কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশ । তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছে ।

কৃষ্ণনগর, 4 অগাস্ট : রাস্তা সম্প্রসারণের জন্য অবৈধভাবে একের পর এক সেগুন, শিরীষ, জারুল, বাবলা গাছ কেটে ফেলার অভিযোগ উঠল কৃষ্ণনগরে ৷ স্থানীয় বাসিন্দা এবং পরিবেশপ্রেমীদের অভিযোগ, অনুমতি ছাড়াই চলছে গাছ কাটা ৷ এরপরই আজ সকালে ঠিকাদার সংস্থার কর্মীদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখানো হয় ৷

সম্প্রতি কৃষ্ণনগর থেকে মাঝদিয়া পর্যন্ত 24 কিলোমিটার রাজ্য সড়ক সম্প্রসারণের অনুমতি দিয়েছে পূর্ত দপ্তর ৷ এই কাজের বরাত পেয়েছেন প্রবীর সরকার নামে একজন ঠিকাদার ৷ পরিবেশ কর্মীদের অভিযোগ, এই রাস্তায় মোট 614টি গাছ কাটার অনুমতি দেওয়া হলেও 2000টি দামি গাছ কেটে ফেলা হয়েছে ৷ এদিকে রাস্তা সম্প্রসারণের চুক্তিতে শর্তই রয়েছে যে একটি গাছ কাটলে পাঁচটি করে গাছ লাগাতে হবে এবং রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে ঠিকাদার সংস্থাকে । কিন্তু, সেই সব শর্ত কিছুই মানা হচ্ছে না বলে অভিযোগ ৷

বন দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, 1011টি গাছ কাটার অনুমতি দেওয়া হয়েছে ৷ স্থানীয় বাসিন্দা এবং পরিবেশ কর্মীদের অভিযোগ, বনদপ্তর এবং পূর্ত দপ্তরের পক্ষ থেকে 614টি গাছকে চিহ্নিত করে দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু ঠিকাদার সংস্থা চিহ্নিত গাছগুলিকে না কেটে দামি সেগুন, শিরীষ, জারুল বাবলা গাছ কেটে দিনের বেলাতেই পাচার করে দিচ্ছে ৷ একদিকে যেমন কোটি কোটি টাকা সরকারের ক্ষতি হচ্ছে তেমনই পরিবেশও ধ্বংস হচ্ছে ।

আজ সকালে আন্দোলনে নেমেছেন একাধিক পরিবেশ প্রেমী সংগঠনের সদস্য এবং স্থানীয় বাসিন্দারা ৷ তাঁদের বক্তব্য, " রাস্তা সম্প্রসারণে তাঁরা কোনও বাধা তৈরি করতে চান না ৷ কিন্তু পরিবেশকে বাঁচিয়ে আদালতের নির্দেশ মতো রাস্তা সম্প্রসারণের কাজ করতে হবে ৷ আদালতের নির্দেশ মতো একটি গাছ কাটলে পাঁচটি করে গাছ লাগাতে হবে এবং তার রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে । বনদপ্তর এবং সরকারের অনুমতিপ্রাপ্ত যে সব গাছ কাটার কথা সেই গাছগুলিকেই শুধুমাত্র কাটতে হবে । "

আজ সকালে ঠিকাদার প্রবীর সরকারের কাছে গাছ কাটার উপযুক্ত সরকারি অনুমতিপত্র দেখতে চান আন্দোলনকারীরা । তাঁদের অভিযোগ, প্রবীর সরকার উপযুক্ত নথি দেখাতে পারেনি । খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে পৌঁছায় কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশ । তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছে ।

Intro:যেখানে সেভ গ্রীন নিয়ে একাধিকবার পথে নামছেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সেখানে আবার অবৈধভাবে একাধিক গাছ কাটার অভিযোগ উঠল। এবার রাস্তা সম্প্রসারণের অজুহাত দেখিয়ে অবৈধভাবে একের পর এক দামি সেগুন, শিরীষ, জারুল, বাবলা গাছ কেটে ফেলার অভিযোগ উঠল ঠিকাদারের বিরুদ্ধে এবং এই ঘটনায় স্থানীয় মানুষ এবং পরিবেশ প্রেমীদের অভিযোগ ঠিকাদার সংস্থা নির্দিষ্ট অনুমতি পত্র দেখাতে পারেননি এই নিয়ে রবিবার সকাল থেকেই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে নদীয়ার কৃষ্ণগঞ্জ থানার চৌগাছা এলাকায়।
সম্প্রতি কৃষ্ণনগর থেকে মাজদিয়া পর্যন্ত 24 কিলোমিটার রাজ্য সড়ক সম্প্রসারণের অনুমতি দিয়েছে পূর্ত দপ্তর এবং এই কাজে প্রবীর সরকার নামে একজন ঠিকাদার নিযুক্ত হয়েছেন। পরিবেশ কর্মীদের অভিযোগ এই রাস্তায় মোট 614 টি গাছ কাটার অনুমতি দেয়া হলেও সেখানে 2000 টি দামি গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে এবং যেখানে শর্তই রয়েছে একটি গাছ কাটলে সেখানে 5 টি করে গাছ লাগাতে হবে এবং রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে ঠিকাদার সংস্থা কে। সে ক্ষেত্রে কোন কিছুই মানা হচ্ছে না। অন্যদিকে বন দপ্তর সূত্রে জানা গেছে এক হাজার এগারো টি গাছ কাটার অনুমতি দিয়েছে বনদপ্তর। স্থানীয় বাসিন্দা এবং পরিবেশ কর্মীদের অভিযোগ বনদপ্তর এবং পূর্ত দপ্তরের পক্ষ থেকে 614 টি গাছ কে চিহ্নিত করে দেয়া হয়েছে, কিন্তু ঠিকাদার সংস্থা চিহ্নিত করা গাছগুলিকে না কেটে অন্য দামি সেগুন শিরীষ জারুল বাবলা গাছ গুলোকে কেটে দিনের বেলাতেই পাচার করে দিচ্ছে এবং কোটি কোটি টাকা যেমন সরকারের ক্ষতি হচ্ছে সে রকম ভাবে পরিবেশ ধ্বংস হচ্ছে।
এই কারণে রবিবার থেকে আন্দোলনে নেমেছেন পরিবেশ প্রেমি বিভিন্ন সংগঠন এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ রাস্তা সম্প্রসারণ তারা কোনো বাধার সৃষ্টি করতে চান না, কিন্তু পরিবেশকে বাঁচানোর ও রাস্তা সম্প্রসারণ এর কাজ যেটা আদালত নির্দেশ মত গাইডলাইন মেনে কাজ করতে হবে এবং পরিবেশকে বাঁচানোর স্বার্থে ঠিকাদার সংস্থা কে একটি গাছ কাটলে 5 টি করে গাছ লাগাতে হবে এবং তার রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে ।
এবং বনদপ্তর এর এবং সরকারের অনুমতি প্রাপ্ত যে সমস্ত গাছ কাটার কথা সেই গাছ গুলি কেই শুধুমাত্র কাটতে হবে ।
অন্যদিকে রবিবার সকালে ঠিকাদার প্রবীর সরকারের কাছে গাছ কাটার উপযুক্ত সরকারি অনুমতি পত্র যখন দেখতে চান আন্দোলনকারীরা অভিযোগ তখন অভিযুক্ত ঠিকাদার সেগুলি দেখাতে পারেনি। ঘটনাস্থলে কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশ সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখছে জেলা প্রশাসন। প্রশ্ন উঠছে গাছ কাটা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী যখন বারবার সচেতন করছেন তখন এই ঘটনা আবারো একবার প্রশ্নের মুখে ফেলে দিল রাজ্য সরকারকে।Body:KRISHNAGANJ TREEConclusion:
Last Updated : Aug 5, 2019, 2:42 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.