ETV Bharat / state

একমাস নিখোঁজ থাকার পর সর্ষে ক্ষেত থেকে উদ্ধার কিশোরীর মৃতদেহ

বাজার করার নাম করে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল সবনুর । কিন্তু এক মাস হয়ে যাওয়ার পরও তার খোঁজ পাওয়া যায়নি । অবশেষে শুক্রবার নদিয়ার শিমুরালির যাত্রাপুরে একটি সর্ষে ক্ষেত থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয় । কিশোরীর আম্মা বানু মণ্ডলের অভিযোগ, তাঁর বড় জামাই আজিবুর মণ্ডল তাঁর মেয়েকে খুন করেছে ৷

girl murdered at chakda
মৃতা কিশোরী
author img

By

Published : Feb 8, 2020, 12:35 PM IST

চাকদা, 8 ফেব্রুয়ারি : একমাস ধরে নিখোঁজ কিশোরীর মৃতদেহ উদ্ধার ৷ নদিয়ার শিমুরালির যাত্রাপুরে একটি সর্ষে ক্ষেত থেকে উদ্ধার হয় ওই কিশোরীর মৃতদেহ ৷ কিশোরীর আম্মা বানু মণ্ডলের অভিযোগ, তাঁর বড় জামাই আজিবুর মণ্ডল তাঁর মেয়েকে খুন করেছে ৷

মৃতার নাম সবনুর (16) ৷ বাড়ি নদিয়ার গাংনাপুর থানার রামেশ্বরপুরে ৷ পরিবার সূত্রে খবর, জানুয়ারির 8 তারিখ বাজারে যাওয়ার নাম করে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল সবনুর ৷ তারপর থেকেই তার কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না ৷ 10 জানুয়ারি গাংনাপুর থানায় পরিবারের পক্ষ থেকে মিসিং ডায়রি করা হয় ৷ সবনুরের আম্মার সন্দেহ ছিল তাঁর বড় জামাই আজিবুর মেয়েকে ভুল বুঝিয়ে নিয়ে গেছে ৷ আজিবুরের বাড়িতে গিয়েও খোঁজ করা হয় ৷ কিন্তু আজিবুর ও সবনুরের কোনও সন্ধান মেলেনি ৷

এরপর হঠাৎ-ই বৃহস্পতিবার সন্ধ্যাবেলায় আজিবুরের ফোন আসে । জানায়, তার সব কাগজপত্র নিয়ে তাকে কৃষ্ণনগর থানায় আটক করে রেখেছিল পুলিশ ৷ তার ফোনও কেড়ে নিয়েছিল ৷ পাশাপাশি সবনুরের কথাও জিজ্ঞেস করে । সেই সময় ,সবনুরের আম্মা পাল্টা মেয়ের কথা জিজ্ঞেস করে তাকে । তখন সে অভিযোগ অস্বীকার করে । এবং জানায় , সন্ধ্যাবেলায় গাংনাপুর শনি মন্দিরের কাছে সে তাকে দেখেছে । কিন্তু সেখানে গিয়েও সবনুরের কোনও হদিশ পাওয়া যায়নি । অবশেষে শুক্রবার শিমুৱালীর যাত্রাপুরের এক সর্ষে খেতে সবনুরের মৃতদেহ দেখতে পায় গাংনাপুরের এক স্থানীয় বাসিন্দা । খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে আসে কৃষ্ণনগর থানার পুলিশ । মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে । পাশাপাশি পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ।

চাকদা, 8 ফেব্রুয়ারি : একমাস ধরে নিখোঁজ কিশোরীর মৃতদেহ উদ্ধার ৷ নদিয়ার শিমুরালির যাত্রাপুরে একটি সর্ষে ক্ষেত থেকে উদ্ধার হয় ওই কিশোরীর মৃতদেহ ৷ কিশোরীর আম্মা বানু মণ্ডলের অভিযোগ, তাঁর বড় জামাই আজিবুর মণ্ডল তাঁর মেয়েকে খুন করেছে ৷

মৃতার নাম সবনুর (16) ৷ বাড়ি নদিয়ার গাংনাপুর থানার রামেশ্বরপুরে ৷ পরিবার সূত্রে খবর, জানুয়ারির 8 তারিখ বাজারে যাওয়ার নাম করে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল সবনুর ৷ তারপর থেকেই তার কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না ৷ 10 জানুয়ারি গাংনাপুর থানায় পরিবারের পক্ষ থেকে মিসিং ডায়রি করা হয় ৷ সবনুরের আম্মার সন্দেহ ছিল তাঁর বড় জামাই আজিবুর মেয়েকে ভুল বুঝিয়ে নিয়ে গেছে ৷ আজিবুরের বাড়িতে গিয়েও খোঁজ করা হয় ৷ কিন্তু আজিবুর ও সবনুরের কোনও সন্ধান মেলেনি ৷

এরপর হঠাৎ-ই বৃহস্পতিবার সন্ধ্যাবেলায় আজিবুরের ফোন আসে । জানায়, তার সব কাগজপত্র নিয়ে তাকে কৃষ্ণনগর থানায় আটক করে রেখেছিল পুলিশ ৷ তার ফোনও কেড়ে নিয়েছিল ৷ পাশাপাশি সবনুরের কথাও জিজ্ঞেস করে । সেই সময় ,সবনুরের আম্মা পাল্টা মেয়ের কথা জিজ্ঞেস করে তাকে । তখন সে অভিযোগ অস্বীকার করে । এবং জানায় , সন্ধ্যাবেলায় গাংনাপুর শনি মন্দিরের কাছে সে তাকে দেখেছে । কিন্তু সেখানে গিয়েও সবনুরের কোনও হদিশ পাওয়া যায়নি । অবশেষে শুক্রবার শিমুৱালীর যাত্রাপুরের এক সর্ষে খেতে সবনুরের মৃতদেহ দেখতে পায় গাংনাপুরের এক স্থানীয় বাসিন্দা । খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে আসে কৃষ্ণনগর থানার পুলিশ । মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে । পাশাপাশি পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ।

Intro:একমাস ধরে নিখোঁজ থাকা এক স্কুলছাত্রীর দেহ উদ্ধার হলো সর্ষে ক্ষেতের মধ্যে থেকে।শুক্রবার নদিয়ার শিমুৱালী যাত্রাপুর থেকে সবনূর মন্ডল নামের ওই কিশোরীর দেহ উদ্ধার করে চাকদা থানার পুলিশ।নবম শ্রেনীর ছাত্রী সবনূর নদিয়ার গাংনাপুর থানার রামেশ্বরপুরের বাসিন্দা।পরিবার সূত্রে খবর,মাসখানেক আগে বাজারে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বেরিয়ে নিখোঁজ হয়ে যায় সে।বহু খোঁজাখুঁজির পর তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।বৃহস্পতিবার বাড়ির লোকজন খবর পায় গাংনাপুর শনি মন্দিরের কাছে মেয়েটিকে দেখা গেছে।খবর পেয়ে সেখানে গেলেও হদিস মেলেনি সবনূরের।পরে শুক্রবার চাকদা থানার শিমুৱালী যাত্রাপুরে এক সর্ষে খেত থেকে উদ্ধার হয় সবনূরের দেহ।ওই কিশোরীকে তার জামাইবাবু মজিবুর মন্ডল ফুসলিয়ে নিয়ে গিয়েছিল এবং সেই সবনূরকে খুন করেছে বলে অভিযোগ মৃতের মা বানু মন্ডলের।ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।Body:CHAKDAHA DEAD BODYConclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.