ETV Bharat / state

সামসেরগঞ্জে কংগ্রেস অঞ্চল সভাপতিকে মারধর, অভিযুক্ত তৃণমূল - cong

পার্টি অফিস থেকে বাড়ি ফিরছিলেন কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি মহম্মদ আবদুল খালেক । অভিযোগ, পথে তাঁর উপর হামলা চালায় তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা ।

হামলা
author img

By

Published : Apr 25, 2019, 2:36 PM IST

সামসেরগঞ্জ, 24 এপ্রিল : কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতিকে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে । সামসেরগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক আমিরুল ইসলামের নির্দেশেই এই হামলা বলে অভিযোগ কংগ্রেসের । এই ঘটনায় সামসেরগঞ্জ থানায় ছয় তৃণমূল কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন আক্রান্ত নেতার স্ত্রী । গুরুতর জখম কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি মহম্মদ আবদুল খালেক অনুপনগর ব্লক প্রাথমিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন । যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব ।

জানা গেছে, বুধবার রাতে ডাকবাংলোর দলীয় কার্যালয় থেকে বাইকে বাড়ি ফিরছিলেন মহম্মদ আবদুল খালেক। অভিযোগ, চাঁদপুর বাজার থেকে তাঁর বাইকের পিছু ধাওয়া করে 5-6টি বাইক। ভাসাইপাইকর হাইস্কুলের কাছে বাইক থামিয়ে আবদুল খালেকের উপর কোদালের বাঁট, ধারালো অস্ত্র, পিস্তল ও লাঠি দিয়ে হামলা চালায় 6 জন । চিৎকার শুনে স্থানীয়রা ছুটে এলে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা ঘটনাস্থান ছেড়ে পালায় ।

দেখুন ভিডিয়ো

সামসেরগঞ্জ ব্লক কংগ্রেসের সভাপতি হাবিবুর রহমান জানান, তৃণমূলের দাদাগিরির বিরুদ্ধে জনতা এবার ভোট দিয়েছেন। এতেই ভীত হয়ে দলীয় অঞ্চল সভাপতির উপর আক্রমণ করেছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা ।

যদিও নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তৃণমূল বিধায়ক আমিরুল ইসলাম । তিনি বলেন, "আমরা মারধরের নীতিতে বিশ্বাসী নই। সামসেরগঞ্জে শান্তিপূর্ণভাবেই ভোট হয়েছে । তৃণমূল কংগ্রেস গুন্ডামির রাজনীতি করে না ।"

সামসেরগঞ্জ, 24 এপ্রিল : কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতিকে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে । সামসেরগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক আমিরুল ইসলামের নির্দেশেই এই হামলা বলে অভিযোগ কংগ্রেসের । এই ঘটনায় সামসেরগঞ্জ থানায় ছয় তৃণমূল কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন আক্রান্ত নেতার স্ত্রী । গুরুতর জখম কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি মহম্মদ আবদুল খালেক অনুপনগর ব্লক প্রাথমিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন । যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব ।

জানা গেছে, বুধবার রাতে ডাকবাংলোর দলীয় কার্যালয় থেকে বাইকে বাড়ি ফিরছিলেন মহম্মদ আবদুল খালেক। অভিযোগ, চাঁদপুর বাজার থেকে তাঁর বাইকের পিছু ধাওয়া করে 5-6টি বাইক। ভাসাইপাইকর হাইস্কুলের কাছে বাইক থামিয়ে আবদুল খালেকের উপর কোদালের বাঁট, ধারালো অস্ত্র, পিস্তল ও লাঠি দিয়ে হামলা চালায় 6 জন । চিৎকার শুনে স্থানীয়রা ছুটে এলে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা ঘটনাস্থান ছেড়ে পালায় ।

দেখুন ভিডিয়ো

সামসেরগঞ্জ ব্লক কংগ্রেসের সভাপতি হাবিবুর রহমান জানান, তৃণমূলের দাদাগিরির বিরুদ্ধে জনতা এবার ভোট দিয়েছেন। এতেই ভীত হয়ে দলীয় অঞ্চল সভাপতির উপর আক্রমণ করেছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা ।

যদিও নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তৃণমূল বিধায়ক আমিরুল ইসলাম । তিনি বলেন, "আমরা মারধরের নীতিতে বিশ্বাসী নই। সামসেরগঞ্জে শান্তিপূর্ণভাবেই ভোট হয়েছে । তৃণমূল কংগ্রেস গুন্ডামির রাজনীতি করে না ।"

Intro:বেলডাঙ্গা- বহরমপুরের চার বারের সংসদ অধিরকে কড়া ভাষায় বেলডাঙ্গা র সভা থেকে আক্রমন করলেন মমতা ব্যানার্জি । মমতা ব্যানার্জি বলেন, আমাকে বেশি ঘাঁটিয়ে লাভ নেই ।জোড়া খুন থেকে শুরু করে সব জানি।প্যান্ডরা বক্স খুলতে বলবেন না । সকালে বিজেপি, দুপুরে কংগ্রেস আর রাতে সিপিএম করেন ।এত বড় যদি নেতা তবে সিপিএমের হাত ধরেছে কেন ? প্রণব মুখার্জির পাসঙ্গ টেনে আরএসএসের সঙ্গে অধীর যোগেরও উল্লেখ করেন ।


Body:বহরমপুর লোকসভা এবার টিএমসি কাছে পাখির চোখ অধীর চেহারাতেই মরিয়া তৃণমূল কংগ্রেস। সোমবার বেলডাঙ্গার স্কুল মাঠের নির্বাচনী সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী আরো স্পষ্ট করে দিলেন। তিনি বলেন 42 এ 42 চাই তার জন্য বহরমপুরও চাই ,জঙ্গিপুর মুর্শিদাবাদ চাই ।নির্বাচনী সভা থেকে মমতা ব্যানার্জি বলেন উনি সকালে বিজেপি করেন দুপুরে কংগ্রেস আর রাতে সিপিএম করেন।আমাকে বেশি ঘাটিয়ে লাভ নেই ।একবার আয়নার সামনে নিজেকে দাঁড় করান । জোড়া মার্ডার থেকে শুরু করে সব জানি । আমার প্যানডোরা বক্স প্লিজ খুলতে বলবেন না প্লিজ। মুর্শিদাবাদ আমার হাতের মুঠোর মধ্যে আছে। একই সঙ্গে তিনি বলেন আরএসএস কংগ্রেসের হয়ে কাজ করছে । প্রণব মুখার্জি আরএসএসের অফিসে গিয়েছিলেন। জঙ্গিপুর আর বহরমপুরে আরএসএস কংগ্রেসের হয়ে কাজ করছে। জেনে রাখুন এটা সত্যি সত্যি সত্যি। বাম আর রাম আর মাঝে ঢুকেছে শ্যাম। দুই পাশে দুই কলাগাছ মধ্যিখানে অধিরাজ ।খুব মজায় আছে । এই তৃণমূল কংগ্রেসকে অ্যারেস্ট করুন। এই এসপি কে বদলান । ডি এম কে বদলান । ওকে ওই কেস দিন। আবদার। তোমার বিরুদ্ধে কত কেস আছে বাবু । আমরা ভদ্র তাই কিছু করি না । তুমি যে জঘন্য রাজনীতি করো কত অত্যাচার করেছো । কেউ মুখ ফুটে কথা বলতে পারে না। একদিন বলবে । অনেক মা কেঁদে কেঁদে পাগল হয়ে গেছে । এত বড় তোমার ক্ষমতা । এত ক্ষমতা তাহলে সিপিএমের সঙ্গে কেন আঁতাত করেছিলে। ওরা সিপিএমের সঙ্গে আঁতাত করেছিল তাই আমরা কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে এসেছিলাম । তৃণমূল না করলে সিপিএমকে বাংলা থেকে সরানো যেত না।


Conclusion:বেলডাঙাই 40 মিনিটের ভাষণে আগাগোড়া অধীর চৌধুরী ও নরেন্দ্র মোদিকে আক্রমণ করেন। মমতা ব্যানার্জি মানুষের কাছে অপূর্ব সরকার এর হয়ে ভোট কেন । বলেন অপূর্ব জিতলে বহরমপুরের জন্য যা চাইবেন তাই দেব।। বেলা আড়াইটা নাগাদ মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রের ভগবানগোলা দিকে পরবর্তী সভার জন্য উড়ে যান।

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.